…
এডিটর পিক
ভারত ও রাশিয়ার মধ্যে রুপি–রুবল আর্থিক ব্যবস্থার উদ্যোগকে আন্তর্জাতিক অর্থনীতির একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচনা…
Trending Posts
-
বিএসএফের হাতে আটক বাংলাদেশি পুলিশ কর্মকর্তা কে এবং কেন পালাচ্ছিল?
আগস্ট ২৪, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র হত্যা মামলায় জেল খাটছেন ৬৭ বছর বয়সী নারী
আগস্ট ২৪, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
প্রায় আশি বছর আগে কলকাতা-নোয়াখালী দাঙ্গা নিয়ে ভারতে নতুন বিতর্ক কেন?
আগস্ট ২০, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
ট্রাম্পকে টেক্কা মোদির, রাশিয়াকে বাণিজ্য বৃদ্ধির আহ্বান
আগস্ট ২১, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
Trending Posts
-
বিএসএফের হাতে আটক বাংলাদেশি পুলিশ কর্মকর্তা কে এবং কেন পালাচ্ছিল?
আগস্ট ২৪, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র হত্যা মামলায় জেল খাটছেন ৬৭ বছর বয়সী নারী
আগস্ট ২৪, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
প্রায় আশি বছর আগে কলকাতা-নোয়াখালী দাঙ্গা নিয়ে ভারতে নতুন বিতর্ক কেন?
আগস্ট ২০, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
ট্রাম্পকে টেক্কা মোদির, রাশিয়াকে বাণিজ্য বৃদ্ধির আহ্বান
আগস্ট ২১, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
- বর্তমানে বাংলাদেশে প্রতি চারজনের একজন দারিদ্র্য সীমার নিচে
- কেন প্রাণনাশের শঙ্কায় বিএনপি নেতা ফজলুর রহমান?
- হাসিনার পরাজয় কী কোনদিন ভারত মেনে নিতে পারবে?
- ডলারের দৌরাত্ম থামাতে রুপি-রুবল আর্থিক ব্যবস্থা জোরদারের পথে ভারত ও রাশিয়া
- ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে মনে হচ্ছে না: এনসিপি
- বিএসএফের হাতে আটক বাংলাদেশি পুলিশ কর্মকর্তা কে এবং কেন পালাচ্ছিল?
- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র হত্যা মামলায় জেল খাটছেন ৬৭ বছর বয়সী নারী
- বিভুরঞ্জনের মৃত্যু এবং বাংলাদেশের সাংবাদিকদের জীবন
Author: ডেস্ক রিপোর্ট
আসামের ধুবরি জেলায় ১,৪০০টি বাঙালি-মুসলিম পরিবারের বসতবাড়ি সরকারি জমি থেকে উচ্ছেদ করে ভেঙে ফেলা হয়েছে। এই ভূমিতে সৌর বিদ্যুৎ প্রকল্প নির্মাণের পরিকল্পনা করেছে আসাম পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড। মঙ্গলবার স্ক্রল-কে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন জেলার জেলা ম্যাজিস্ট্রেট দিবাকর নাথ। এই উচ্ছেদের ফলে প্রায় ১০,০০০ মুসলিম বাসিন্দা – যারা অন্তত তিন-চার দশক ধরে এই এলাকায় বসবাস করছিলেন – ঘরহীন হয়ে পড়েছেন। উচ্ছেদকৃত এলাকাগুলোর মধ্যে আছে চিরাকুটা ১ ও ২, চরুয়াখারা জঙ্গল ব্লক ও সন্তেশপুর গ্রাম, যা চাপার রাজস্ব চক্রের অধীন। স্থানীয় বাসিন্দা তৌফিক হুসাইন বলেন, “এই মানুষগুলো সবাই ব্রহ্মপুত্র নদে ভাঙনের শিকার হয়ে তাদের পৈতৃক ভিটা হারিয়েছেন।” ৩০ মার্চ, জেলাশাসক একটি…
ইউরোপীয়রা যখন সমুদ্রপথে ভারত উপমহাদেশে প্রবেশ শুরু করে, তখন তারা মানচিত্র অনুসরণ করে বাণিজ্যের উদ্দেশ্যে এ অঞ্চলে আসতে থাকে। ভারতীয় উপমহাদেশের বিশেষ করে বাংলার সমৃদ্ধ অর্থনীতি, পণ্যভান্ডার ও বন্দরনগরীগুলো তাদের আকৃষ্ট করে। এর ফলে সতেরো শতকের মাঝামাঝি থেকে ইংরেজ, পর্তুগিজ, ডাচ, ফরাসি, ডেনিশসহ বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর ইউরোপীয় বণিকরা বাংলায় বাণিজ্যকেন্দ্র স্থাপন করতে থাকে। এই ইউরোপীয় বণিকদের মধ্যে শুধু খ্রিস্টানরা ছিলেন না, বরং ইহুদি ব্যবসায়ীরাও ছিল একটি উল্লেখযোগ্য অংশ। তাদের আগমন ও কার্যক্রম সম্পর্কে জানা যায় ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির চিঠিপত্র ও প্রশাসনিক রেকর্ড থেকে। ১৬৭৯ সালে লন্ডনের ইহুদি বণিক জ্যাকব জেসুরুন আলভারেজ কলকাতায় আসেন তার আত্মীয় জন মেন্ডেজ দ্য কোস্টার সঙ্গে দেখা…
আমরা কতটা বিশেষ? একটি সাম্প্রতিক গবেষণাপত্রে বলা হয়েছে যে, পৃথিবীর ধরণের জীববিজ্ঞান হতে পারে খুবই বিরল, এবং পৃথিবী হতে পারে এমন একটি প্রথম উদাহরণ, যেখানে প্রাণ টিকে থাকার মতো পরিবেশ তৈরি হয়েছে। যদিও আমরা মহাবিশ্বের নতুন আগন্তুক, তথাপি মনে হচ্ছে, বিগ ব্যাং-এর পর থেকে সৃষ্ট বুদ্ধিমান জীবগুলোর মধ্যে আমরা অন্যতম অল্পসংখ্যক উদাহরণ। হার্ভার্ডের জ্যোতির্বিজ্ঞানী আভি লোয়েব এবং যুক্তরাজ্যের তার সহকর্মীরা যুক্তি দিয়েছেন, জীবনের স্বর্ণালী যুগ এখনো সামনে। মহাবিশ্বে এখনো ভোর হয়নি—এটি একেবারে ভোরের আগের সময়। ভবিষ্যতে সম্ভবত অসংখ্য গ্রহে ঘাসের মতো করে জীবন ছড়িয়ে পড়বে, তবে সেটি হবে এখন থেকে আরও বহু বিলিয়ন বছর পরে। বাস্তবতা হলো, আপনি এখন এটা…
বিশ্ব সম্প্রদায় আবারও চোখ ফেরাল তালেবানের একনায়কতন্ত্রে নারী নিপীড়নের ভয়াবহ বাস্তবতার দিকে। ২০২১ সালে আফগানিস্তানের ক্ষমতা দখলের পর থেকে দেশটির নারী ও মেয়েশিশুদের ওপর দমন-পীড়নের এক বিস্তৃত চিত্র সামনে এসেছে। আর সেই মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগেই এবার আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি) গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছে তালেবানের দুই শীর্ষ নেতা—সর্বোচ্চ নেতা হাইবাতুল্লাহ আখুন্দজাদা এবং প্রধান বিচারপতি আব্দুল হাকিম হাক্কানির বিরুদ্ধে। এই ঘটনাটি শুধু আইনি পদক্ষেপ নয়, বরং তালেবান শাসনের অধীন নারী নির্যাতনের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি বলেও ধরে নেওয়া যায়। নেদারল্যান্ডসের হেগে অবস্থিত আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত এক বিবৃতিতে বলেছে, ২০২১ সালের আগস্টে তালেবানরা আফগানিস্তানের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পর থেকেই তারা নারী ও মেয়েদের উপর পরিকল্পিতভাবে…
পৃথিবীতে একসময় চার ধরনের মানুষের জাতি একসাথে বাস করত। এই চার জাতি হল: হোমো ইরেকটাস, নীয়ান্ডারথাল, ডেনিসোভান এবং হোমো সেপিয়েন্স। তারা পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলে ছড়িয়ে ছিটিয়ে বাস করত, জীবনযাপন করত, একে অপরের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি করত এবং মাঝে মাঝে সংঘাতও হতো। এই দীর্ঘ প্রাচীন কালের মানব ইতিহাস আমাদের আজকের মানুষের বিবর্তন ও সমাজবদ্ধ জীবন বুঝতে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেয়। প্রায় দুই থেকে তিন মিলিয়ন বছর আগে মানুষের বিবর্তন শুরু হয়। হোমো ইরেকটাস ছিল প্রথম মানব জাতি যারা আগুন ব্যবহার করতে পারত এবং সরঞ্জাম তৈরি করত। তারা প্রধানত আফ্রিকা, ইউরোপ এবং এশিয়ার কিছু অংশে বাস করত। তাদের দেহ কাঠামো ছিল শক্তিশালী, মাথার…
গাজা উপত্যকা যেন এখন এক চলমান গণকবর। দুই বছরের বেশি সময় ধরে চলা ইসরায়েলি আগ্রাসনে রক্তে রঞ্জিত হয়েছে প্রতিটি রাস্তা, প্রতিটি ভবন, প্রতিটি শিশুর মুখ। ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া এই বর্বর অভিযানে এখন পর্যন্ত প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ৫৭ হাজার ৫২৩ জন মানুষ। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠনগুলো বলছে, নিহতদের বড় অংশই নারী ও শিশু। যুদ্ধের নৃশংসতা কেবল যোদ্ধাদের গায়ে সীমাবদ্ধ থাকেনি—সাংবাদিক, চিকিৎসক, ত্রাণকর্মী ও সাধারণ স্বেচ্ছাসেবকও এর শিকার হয়েছেন। সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই ধ্বংসস্তূপ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে আরও ১০৫টি মৃতদেহ। আহত হয়েছেন আরও ৩৫৬ জন। এই নিয়ে আহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে…
ওয়াশিংটনে একের পর এক বৈঠকে ব্যস্ত বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের শীর্ষ পর্যায়ের প্রতিনিধি দল। পাল্টা শুল্কের শঙ্কায় যুক্তরাষ্ট্রকে সন্তুষ্ট করতে মরিয়া তারা। একদিকে ট্রাম্প প্রশাসনের কঠোর অবস্থান, অন্যদিকে বাংলাদেশের অর্থনীতির চাপে হাঁপিয়ে ওঠা বাস্তবতা—এই দুইয়ের মাঝখানে চলছে এক জটিল দরকষাকষি। ৯ জুলাইয়ের (বাংলাদেশ সময় ১০ জুলাই) আগে কোনো চুক্তিতে পৌঁছানো যাবে কি না, তা নিয়ে সংশয় বাড়ছে প্রতিনিয়ত। মার্কিন প্রশাসনের সদয় মনোভাব পাওয়ার আশায় বাংলাদেশ কিছু সাহসী সিদ্ধান্ত নিয়েছে। খাদ্য মন্ত্রণালয় যুক্তরাষ্ট্র থেকে ৩ লাখ টন গম কিনতে যাচ্ছে, যেখানে টনপ্রতি ২০ থেকে ২৫ ডলার বেশি খরচ পড়বে। শুধুমাত্র ট্রাম্প প্রশাসনের মন রক্ষার জন্যই এই লোকসানের সিদ্ধান্ত। পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্র থেকে বোয়িং…
বাংলাদেশের বর্তমান অর্থনৈতিক বাস্তবতায় একটি শব্দ প্রায় সবার মুখে মুখে ঘুরছে—মূল্যস্ফীতি। বাজারে গেলে সবকিছুর দাম বাড়তির দিকে। চাল, ডাল, তেল, মাংস—প্রতিটি জিনিসেই আগের চেয়ে অনেক বেশি টাকা খরচ করতে হচ্ছে। মানুষ বলছে, “সব কিছুর দাম বাড়ছে, টাকার দাম কমে গেছে।” কিন্তু আসলে কেন এমন হচ্ছে? মূল্যস্ফীতি কীভাবে কাজ করে? কেন তা বাড়ে? এবং এর হাত থেকে কীভাবে রক্ষা পাওয়া যায়? মূল্যস্ফীতি মূলত এমন একটি অর্থনৈতিক অবস্থা, যেখানে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে জিনিসপত্রের দাম বাড়তে থাকে এবং একই পরিমাণ টাকায় আগের মতো পণ্য কেনা সম্ভব হয় না। এই অবস্থাকে অনেকে বলেন টাকার ক্রয়ক্ষমতা হ্রাস। ১৯৭২ সালে যেটা ৫ টাকায় পাওয়া যেত, আজ…
ভারতের পাহাড়ি অঞ্চলের ভয়াবহ জলবায়ু সংকট এখন আর শুধু কোনো প্রাকৃতিক দুর্ঘটনার বিষয় নয়—এটা একটি সামাজিক, প্রশাসনিক এবং নৈতিক ব্যর্থতার প্রতিফলন। হিমাচল প্রদেশে মাত্র এক মাসের বর্ষায় ১৯টি মেঘফাটা বৃষ্টি ও ২৩টি চকিত বন্যায় ৭৮ জন প্রাণ হারানো কোনো স্বাভাবিক ঘটনা নয়, বরং এই ধরনের বিপর্যয়গুলো ক্রমাগত বেড়ে চলেছে এবং তা স্পষ্টতই জলবায়ু পরিবর্তনের প্রতিক্রিয়া। হিমাচল, উত্তরাখণ্ড, সিকিম, কেরালা বা উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলোর মতো পাহাড়ি এলাকাগুলো বরাবরই প্রাকৃতিক দিক থেকে সংবেদনশীল। কিন্তু গত এক-দেড় দশকে এই রাজ্যগুলোর উপর যে ধরনের চাপ সৃষ্টি হয়েছে, তা অনেকাংশেই মানুষের অসচেতন উন্নয়ন কর্মকাণ্ড এবং প্রশাসনিক দুর্বলতার ফসল। যেখানে ২০২৩ সালে হিমাচলে ৪২৮ জন মানুষ…
বাংলাদেশে জাতীয় নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে, ততই নতুন নতুন বিতর্কের জন্ম হচ্ছে। রাজনীতির মঞ্চে তোলা হচ্ছে এমন সব দাবি, যেগুলোর বাস্তবতা ও প্রাসঙ্গিকতা নিয়ে উঠছে নানা প্রশ্ন। এরই মধ্যে একটি বিতর্কিত প্রস্তাব আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছে—ভোটের সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতি চালুর দাবি। এই দাবি এসেছে মূলত ইসলামপন্থী দলগুলোর কাছ থেকে, যারা দীর্ঘদিন ধরে সংসদে উল্লেখযোগ্য উপস্থিতি গড়তে ব্যর্থ হয়েছে। তবে বিষয়টি এখন আর শুধু তাদের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই; এই দাবিকে ঘিরে আশঙ্কা তৈরি হয়েছে, যদি এই পদ্ধতি বাস্তবায়িত হয়, তবে পতিত আওয়ামী লীগ ভিন্ন নামে আবারও সংসদে ফিরে আসতে পারে—এমনটাই মনে করছেন বিশ্লেষকেরা। সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন পদ্ধতিতে প্রত্যক্ষভাবে প্রার্থী নয়, ভোট পড়ে রাজনৈতিক…