…
এডিটর পিক
বাংলাদেশের রাজনীতিতে প্রতীক মানে শুধু একটি চিহ্ন নয়, এটি পরিচয়ের প্রতীক, ইতিহাসের প্রতিফলন এবং ভোটের…
Trending Posts
-
আ’লীগকে অংশ নিতে দেয়া না হলে লাখ লাখ সমর্থক নির্বাচন বয়কট করবে: শেখ হাসিনা
অক্টোবর ২৯, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
কোন কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের?
অক্টোবর ৩১, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
চট্টগ্রাম বন্দরে ট্যারিফ বৃদ্ধি ও বিদেশিদের কাছে টার্মিনাল ছেড়ে দেওয়া প্রসঙ্গ
অক্টোবর ২৭, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
Trending Posts
-
আ’লীগকে অংশ নিতে দেয়া না হলে লাখ লাখ সমর্থক নির্বাচন বয়কট করবে: শেখ হাসিনা
অক্টোবর ২৯, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
কোন কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের?
অক্টোবর ৩১, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
চট্টগ্রাম বন্দরে ট্যারিফ বৃদ্ধি ও বিদেশিদের কাছে টার্মিনাল ছেড়ে দেওয়া প্রসঙ্গ
অক্টোবর ২৭, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
- ১০ মাসে আওয়ামী লীগের ৩০০০ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
- কোন কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের?
- গোপনে টিকে থাকার প্রতিরোধ গড়ে তুলেছে এআই
- পদ্মার চরাঞ্চল জুড়ে ‘কাকন বাহিনী’র আতঙ্ক, কথার আগে চালায় গুলি
- এনসিপি কি অবশেষে শাপলা প্রতীক পাচ্ছে?
- চেরনোবিলে রহস্যজনক নীল কুকুর!
- বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত গাওয়ায় কংগ্রেস কর্মীদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা বিজেপির মুখ্যমন্ত্রীর
- ডেঙ্গু নাকি চিকুনগুনিয়া: কীভাবে বুঝবেন?
Author: ডেস্ক রিপোর্ট
গাজা এখন শুধু যুদ্ধের শেষে নেওয়া কোনো শান্তির চুক্তির অপেক্ষায় নয়—এখানে একটি নতুন, আরও গোপনসার এবং সংকটময় লড়াই শুরু হয়েছে। ক্ষতবিক্ষত উপত্যকায় কমছিলেনা আগুনের প্রতিধ্বনি; কিন্তু যুদ্ধবিরতির ধবধবে কাগজে যে শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরিত হল, তাতে বাস্তবে কেউই নিঃশ্বাস খুঁজে পাচ্ছে না। কারণ যুদ্ধের আরেকটি ভাঁজ খুলে দিয়েছে—গাজার ভেতরে ক্ষমতার জন্য ঘন ঘন সংঘর্ষ, যেখানে প্রতিটি অস্তিত্বহীন সরকারি কাঠামো আর বেসামরিক নিরাপত্তা ভেঙে পড়েছে, আর শূন্যস্থলকে পূরণ করতে ছুটছে বিভিন্ন সশস্ত্র গোষ্ঠী, গোত্রীয় নেতারা এবং রাজনৈতিক ফ্র্যাকশন। হামাস যুদ্ধের মধ্যে যেমন প্রচণ্ড আঘাত পেয়েছে, তেমনি তাদের অনেকে প্রাণ-দৈর্ঘ্য হারিয়েছেন; তাও তাদের রাজনৈতিক আবেগ, সামাজিক নিস্তরঙ্গতা ও ভূখণ্ডভিত্তিক নেটওয়ার্ক সহজে মিলিয়ে যায়নি।…
বাংলাদেশের রাজনীতি এক অনিশ্চিত কিন্তু নতুন সূচনার মুখে দাঁড়িয়ে আছে। শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর দেশের রাজনৈতিক বাস্তবতায় যে দ্রুত পরিবর্তন এসেছে, সেটি শুধু ক্ষমতার পালাবদল নয়—বরং বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা। এই পরিবর্তনের কেন্দ্রবিন্দুতে এখন বিএনপি, যারা নিজেদের নতুন রাজনৈতিক রূপরেখা ও নীতিনির্ভর দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে আগামীর বাংলাদেশের পথচিত্র তৈরি করতে চায়। সাইমুম পারভেজের বিশ্লেষণভিত্তিক লেখায় যে চিত্র ফুটে উঠেছে, সেটি শুধু বিএনপির পুনরুত্থানের নয়, বরং দেশের রাজনৈতিক বিবর্তনেরও ইঙ্গিত দেয়। জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানের পর আওয়ামী লীগের পতন এমন এক সময়ের সূচনা করেছে, যখন দেশের পুরোনো ক্ষমতার কাঠামো ভেঙে পড়েছে। শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের শীর্ষ পর্যায়ের অধিকাংশ নেতা…
বাংলাদেশে মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার প্রক্রিয়া আবারও আলোচনায় এসেছে ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশের মধ্য দিয়ে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল সম্প্রতি এই ঐতিহাসিক আদেশ জারি করেছে, যা দেশের রাজনৈতিক ও সামরিক পরিমণ্ডলে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা করতে পারে। বহু বছর ধরে বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থা, গুম হওয়া ব্যক্তিদের পরিবার ও আন্তর্জাতিক মহল এইসব অপরাধের বিচারের দাবি জানিয়ে আসছিল। এবার সেই দীর্ঘ অপেক্ষার কিছুটা প্রতিফলন ঘটেছে বলে মনে করা হচ্ছে। বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ বুধবার তিনটি মামলায় একাধিক নির্দেশ দেন। এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ছিল ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ এবং…
রাজধানীর ব্যস্ত সোবহানবাগ এলাকার এক ফ্ল্যাটে কয়েক দিন আগেই নিঃশব্দে ঝরে গেল এক তরুণ প্রাণ—এক নারী গণমাধ্যমকর্মী, যিনি জীবনের লড়াই শেষ করেছিলেন নিজের হাতেই। মৃত্যুর খবরটি প্রথমে শোনা গিয়েছিল নিছক আরেকটি আত্মহত্যার খবর হিসেবে। কিন্তু দ্রুতই স্পষ্ট হয়ে উঠতে থাকে, এই মৃত্যুর পেছনে আছে একটি ভয়াবহ কর্মপরিবেশ, অবহেলা এবং হয়রানির দীর্ঘ ইতিহাস। তিনি ছিলেন অনলাইন সংবাদমাধ্যম ঢাকা স্ট্রিমের একজন গ্রাফিক ডিজাইনার। অফিসে নিয়মিতভাবে তার সহকর্মীদের কাছ থেকে পাওয়া যৌন হয়রানির অভিযোগ ছিল দীর্ঘদিনের। বিশেষ করে প্রতিষ্ঠানের বাংলা কনটেন্ট এডিটর আলতাফ শাহনেওয়াজের বিরুদ্ধে একাধিক নারী সাংবাদিক লিখিত অভিযোগ করেছিলেন। অভিযোগকারীদের সংখ্যা ছিল ২৬ জন, তাদের মধ্যে ৯ জন নারী। কিন্তু এসব…
ভারতের ঝাড়খণ্ডের গড্ডায় নির্মিত আদানি পাওয়ারের কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি এখন বাংলাদেশের জন্য এক অস্বস্তির নাম। এক সময় যেই প্রকল্পকে দুই দেশের বন্ধুত্বের প্রতীক বলা হয়েছিল, আজ সেটি হয়ে উঠেছে জটিলতা, অর্থনৈতিক চাপ ও আইনি ঝামেলার কেন্দ্রবিন্দু। বাংলাদেশের বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি) ও আদানি গ্রুপের মধ্যে কয়লার দাম, বিদ্যুতের মূল্য এবং বকেয়া পরিশোধ নিয়ে বিরোধ এখন এমন জায়গায় গিয়ে ঠেকেছে, যেখানে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতের দ্বারস্থ হওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে দুই পক্ষই। আদানি বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু হয় ২০২৩ সালের শুরুর দিকে। ২৫ বছরের জন্য স্বাক্ষরিত এই চুক্তি অনুসারে বাংলাদেশ নির্দিষ্ট দামে বিদ্যুৎ নেবে এবং আদানি সরবরাহ করবে কয়লাভিত্তিক উৎপাদন…
ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় দেশের বাণিজ্যিক অঙ্গনে গভীর উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। শনিবার দুপুরে লাগা আগুন ২৭ ঘণ্টা চেষ্টা করার পর রোববার বিকেলে নিয়ন্ত্রণে আসে, কিন্তু ততক্ষণে পুড়ে গেছে বিপুল পরিমাণ আমদানি-রপ্তানি পণ্য। ব্যবসায়ীদের হিসেবে, এই আগুনে অন্তত ১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। কেউ কেউ বলছেন, প্রকৃত ক্ষতি এর চেয়েও অনেক বেশি হতে পারে। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন তৈরি পোশাক খাতের রপ্তানিকারকরা এবং ঔষধ শিল্পের উদ্যোক্তারা, যারা বলছেন, তাদের বহু বছরের বিনিয়োগ ও পরিশ্রম এক মুহূর্তেই ছাই হয়ে গেছে। ব্যবসায়ীদের সংগঠন এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ, বিজিএমইএ ও বিকেএমইএ–এর শীর্ষ কর্মকর্তারা জানান, এই আগুন দেশের…
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল আসিম মুনির আবারো প্রতিবেশী দেশগুলোর প্রতি কড়া হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। তিনি ভারতকে সরাসরি সতর্ক করে বলেছেন যে পারমাণবিক অস্তিত্ব থাকা সত্ত্বেও যুদ্ধের ক্ষেত্র থাকে না, তবে যদি কেউ সামান্য উসকানি দেয় অথবা আক্রমণ করে, তাহলে পাকিস্তান দ্বিধা ছাড়া চূড়ান্ত প্রতিক্রিয়া দেবে। এই বক্তব্যটি তিনি পাকিস্তান মিলিটারি একাডেমি, কাকুলে অনুষ্ঠিত এক পাসিং আউট প্যারেডে বলেন এবং বলা হয়েছে যে তার ভাষায় পাকিস্তান এমন প্রতিক্রিয়া দেখাবে যা শত্রু কল্পনাও করতে পারবে না। এই ঘটনার প্রতিবেদনে বলা হয় যে তার বক্তব্যে ভারত জাতীয় কৌশল ও নিরাপত্তা নীতির সমালোচনাও ছিল। আসিম মুনিরের এই মন্তব্য জায়গা পেয়েছে যখন আফগানিস্তানের সঙ্গে পাকিস্তানের সীমান্ত…
যুদ্ধবিরতি বললে সাধারণত আমরা শান্তির একটা ছবি কল্পনা করি—যেখানে বোমা-গোলার শব্দ থেমে যায়, মানুষ ঘরে ফিরে আসে, শিশুরা আবার স্কুলে যায়। কিন্তু গাজায় সেই ছবিটা এখনও দেখা যায়নি। যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার পরও ইসরাইলের হামলায় নিহত হয়েছে প্রায় ৯৭ জন ফিলিস্তিনি, আহত দুই শতাধিক। গাজার স্থানীয় প্রশাসনের দাবি, ইসরাইল অন্তত ৮০ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করেছে। ইসরাইলের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, হামাসই নাকি প্রথম আক্রমণ করেছে, আর তাদের প্রতিক্রিয়ায় বিমান হামলা চালানো হয়েছে। তবে হামাস এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, যুদ্ধবিরতি কার্যকর রয়েছে এবং যুক্তরাষ্ট্র চেষ্টা করছে যাতে পরিস্থিতি শান্ত থাকে। কিন্তু মাটির বাস্তবতা একেবারেই ভিন্ন কথা বলছে।…
দেশের বিভিন্ন জায়গায় একের পর এক অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় সরকার উদ্বিগ্ন হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, চট্টগ্রামের ইপিজেড এবং মিরপুরসহ বিভিন্ন স্থানে আগুন লাগার পর বিষয়টি এখন জাতীয় পর্যায়ের আলোচনায় এসেছে। এসব ঘটনার পেছনের কারণ জানতে এবং ভবিষ্যতে এমন দুর্ঘটনা রোধে সরকার একটি উচ্চপর্যায়ের কোর কমিটি গঠন করেছে। ১২ সদস্যের এই কমিটির প্রধান করা হয়েছে স্বরাষ্ট্রসচিব নাসিমুল গণিকে। রোববার বিকেলে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব, স্বরাষ্ট্রসচিব, পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি), র্যাব ও বিজিবির প্রধান, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের মহাপরিচালকসহ সংশ্লিষ্ট সংস্থার প্রতিনিধিরা। বৈঠক শেষে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা…
যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নীতির বিরুদ্ধে এক অভূতপূর্ব বিক্ষোভের ঢেউ নেমেছে। হাজার হাজার মানুষ নেমে এসেছে রাস্তায়, হাতে প্ল্যাকার্ড আর কণ্ঠে স্লোগান— “রাজতন্ত্র নয়, গণতন্ত্র চাই”, “সংবিধানের বিকল্প নেই।” এমন উত্তাল জনসমুদ্রে একদিকে প্রতিবাদের উচ্ছ্বাস, অন্যদিকে গণতন্ত্র রক্ষার গভীর উদ্বেগ। ‘নো কিংস’ নামে পরিচিত এই আন্দোলনের মূল বার্তা— কেউই রাজা নন, আমেরিকা কোনো রাজতন্ত্র নয়। গণতন্ত্রকে বাঁচিয়ে রাখতে হলে জনগণের কণ্ঠস্বরকে ফিরিয়ে আনতে হবে। নিউইয়র্কের টাইমস স্কোয়ারে মানুষের ঢল নেমেছিল। শুধু স্কোয়ার নয়, তার আশপাশের রাস্তাগুলো, এমনকি পাতাল রেলের প্রবেশপথও ভরে গিয়েছিল প্রতিবাদকারীতে। অনেকে পরিবার নিয়ে এসেছেন, কেউ বাদ্যযন্ত্র বাজাচ্ছেন, কেউ আবার শান্তিপূর্ণভাবে ব্যানার হাতে দাঁড়িয়ে আছেন। “গণতন্ত্র দেখতে এমনই”—…