…
এডিটর পিক
বিগত সরকারের মতোই অন্তর্বর্তী সরকার বন্ডের মাধ্যমে বিদ্যুতের ভর্তুকি বাবদ বকেয়া পরিশোধের উদ্যোগ নিয়েছে। বন্ডও…
Trending Posts
-
অস্ট্রেলিয়ার ফ্যাশন ব্র্যান্ড দেউলিয়া, বিপন্ন বাংলাদেশের হাজারো শ্রমিক
নভেম্বর ২২, ২০২৪By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
ইতিহাস: ৬শ’ বছরের অটোমান সাম্রাজ্যের পতনের নেপথ্যে যে কারণ
নভেম্বর ২০, ২০২৪By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
ভারতে প্রাচীন মসজিদে ‘সার্ভে’: তীব্র সহিংসতা, নিহত তিন জন
নভেম্বর ২৪, ২০২৪By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
Trending Posts
-
অস্ট্রেলিয়ার ফ্যাশন ব্র্যান্ড দেউলিয়া, বিপন্ন বাংলাদেশের হাজারো শ্রমিক
নভেম্বর ২২, ২০২৪By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
ইতিহাস: ৬শ’ বছরের অটোমান সাম্রাজ্যের পতনের নেপথ্যে যে কারণ
নভেম্বর ২০, ২০২৪By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
ভারতে প্রাচীন মসজিদে ‘সার্ভে’: তীব্র সহিংসতা, নিহত তিন জন
নভেম্বর ২৪, ২০২৪By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
- অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের যে ভুলে অর্থনীতিতে দীর্ঘমেয়াদি ক্ষত সৃষ্টি হবে
- পিঠ বাঁচাতে আবু সাঈদকে নিয়ে যে মিথ্যা বলে শেখ হাসিনা
- কমে যাচ্ছে বাংলাদেশের নদীর পানি, কী হবে?
- ভারতে প্রাচীন মসজিদে ‘সার্ভে’: তীব্র সহিংসতা, নিহত তিন জন
- ফরাসি সংবাদপত্রে পলাশীর যুদ্ধ
- নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা আইসিসির, শাবাশি জানাল এরদোয়ান
- হেফাজত বন্ধ করল নারায়ণগঞ্জের লালন মেলা
- বাংলাদেশ-ভারত বৈঠকের প্রস্তুতি, হাসিনার প্রত্যর্পণ নিয়ে আলোচনার সম্ভাবনা
Author: আন্তর্জাতিক ডেস্ক
লিঙ্গবৈষম্য দূরীকরণে সমকামী যুগলের জন্য এক যুগোপযোগী সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারতের এক বেসরকারি ব্যাংক। সমকামী যুগল ব্যাংকে জয়েন্ট অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবেন বলে আজ মঙ্গলবার এক ঘোষণা দিয়েছে ব্যাংকটি। ব্যাংকের এমন ঘোষণায় সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন দেশটির সমকামীরা। এতে একসাথে অ্যাকাউন্ট খোলা গেলে কিছুটা হলেও সামাজিক স্বীকৃতি মিলবে বলে আশা তাদের। সাধারণত, ভারতে সমকামী সম্পর্ক আইনত অপরাধ নয়। বিয়ের স্বাধীনতা এখনও না পেলেও সমকামী যুগল একসঙ্গে বসবাস করলে তা আইনের চোখে শাস্তিযোগ্য নয়। ২০১৮ সালের ৬ সেপ্টেম্বর এ সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত জানিয়েছিলেন দেশটির সুপ্রিম কোর্ট। দেশের সর্বোচ্চ আদালতের সে রায়ের তিন বছর পূর্তি উপলক্ষেই এলো বেসরকারি ব্যাংকের নতুন সিদ্ধান্ত। আনন্দবাজার পত্রিকার এক প্রতিবেদনে জানানো…
২০১৭ সালের এপিল থেকে ২০ লাখের বেশি উইঘুর ও মুসলিম সংখ্যালঘুদের জোরপূর্বক বন্দি শিবিরে রেখেছে চীন সরকার। দেশটির জিনজিয়াং প্রদেশে প্রায় ৮৫টি বন্দি শিবিরের হদিস পাওয়া গেছে। সেখানে উইঘুর ও মুসলিম সংখ্যালঘুদের পাশাপাশি আজারবাইজান, উজবেকস, কাজাকস ও তুর্কমেন্সের মতো সংখ্যালঘু মানুষদের আটকে রাখার অভিযোগ পাওয়া গেছে। জিনজিয়াংয়ে থাকা একসময়ের বন্দীরা অভিযোগ করেছেন, বন্দিশিবিরে জোর করে রাজনৈতিক মতাদর্শে উদ্বুদ্ধ করা, ইচ্ছার বিরুদ্ধে কাজ করতে বাধ্য করা, নির্যাতন করা, এমনকি যৌন নিপীড়নও করা হয়। যদিও চীন মানবাধিকার লঙ্ঘনের এসব অভিযোগ বরাবরই অস্বীকার করে আসছে। উল্টো এসব বন্দিশিবিরকে ‘কারিগরি প্রশিক্ষণকেন্দ্র’ বলে দাবি করেছে তারা। উইঘুর দমনে বিশেষ বাহিনী গড়ছে চীন চীন বেশ বড়…
রাজধানী কাবুল দখলের মাধ্যমে পুরো আফগানিস্তান করায়ত্ত করার দুই সপ্তাহের মাথায় নানা চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে তালিবান গোষ্ঠী। প্রবল সঙ্কুলতার মধ্যে অপ্রত্যাশিতভাবে পাওয়া দ্রুতগতির বিজয়ের কারণে সৃষ্ট শূন্যতা কাটিয়ে শাসন কাজ চালাতে গিয়ে রীতিমতো লড়াই করতে হচ্ছে আফগান সশস্ত্র এই ইসলামীপন্থী গোষ্ঠীকে। নগদ সংকট তো রয়েছেই, আরেকটি জটিল সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছে তালিবান— দক্ষ জনবলের অভাব। তালিবানরা ক্ষমতায় আসছে, এমন ইঙ্গিত পেতেই বহু আফগান দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেছে। এদের অধিকাংশই বিভিন্ন ক্ষেত্রে দক্ষ, অভিজ্ঞ ও মেধাসম্পন্ন লোক। কূটনীতিক, ব্যাংকার, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, অধ্যাপক এবং বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকরা কট্টরপন্থি তালিবানদের ভয় পেয়ে পালিয়ে গেছে। বলতে গেলে দেশটি এখন প্রায় মেধাশূন্য। প্রকৃতপক্ষে তারাই ছিলেন সদ্য ক্ষমতাচ্যুত…
বর্তমান বিশ্বে ব্যাপকভাবে জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে পৃথিবীতে প্রতি বছর ত্বরিত গতিতে বৃদ্ধি পাচ্ছে গড় তাপমাত্রার পরিমাণ। সাম্প্রতিক সময়ে অতিমাত্রা জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে এখন বিশ্বকে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা করতে হচ্ছে। জলবায়ু পরিবর্তনের এই বিরূপ প্রভাবের কবলে পড়েছে যুক্তরাষ্ট্রে। চলতি বছর দেশটির প্রতি তিনজন নাগরিকের একজন জলবায়ু পরিবর্তনের শিকার হয়েছেন। এখনই পদক্ষেপ না নিলে ভবিষ্যতে দেশটির নাগরিকরা আরও নজিরবিহীন দুর্যোগের মুখোমুখি হতে পারে বলে সতর্ক করেছেন বিশেষজ্ঞরা। ওয়াশিংটন পোস্ট–এর এক বিশ্লেষণে দেখা গেছে, গত তিন মাসে নানা প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের সম্মুখীন হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। আর এসবের শিকার হয়েছে প্রতি তিনজন আমেরিকানের একজন। বিশ্লেষণে আরও দেখা যায়, গত জুন থেকে এখন পর্যন্ত…
মার্কিন আগ্রাসনে গত দুই দশকে প্রায় ১০ লাখ মানুষ নিহত হয়েছে। আর এসব আগ্রাসন পরিচালনার জন্য খরচ হয়েছে আট ট্রিলিয়ন ডলার। আমেরিকার ব্রাউন ইউনিভার্সিটি থেকে ‘কস্টস অব ওয়ার প্রজেক্ট’ নামের এক গবেষণা প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে। আফগানিস্তান থেকে আমেরিকার অপমানজনক ও বিপর্যয়কর বিদায়ের পর রিপোর্টটি প্রকাশিত হয়। এতে বলা হয়েছে, দুই দশকে সরাসরি আগ্রাসনে নিহত হয়েছে ৯ লাখ ২৯ হাজার মানুষ। এ সময় প্রায় ৮০টি দেশে আমেরিকা বোমা হামলা ও গোলাবর্ষণ করেছে অথবা সরাসরি যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়েছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর এক নম্বর বিশ্বশক্তি হিসেবে গ্রেট ব্রিটেন অপসারিত হয় এবং তার স্থলাভিষিক্ত হয় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে প্রেসিডেন্ট ট্রুম্যান…
পশ্চিম আফ্রিকার দেশ গিনিতে অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতা দখলে নিয়েছে দেশটির সামরিক বাহিনী। রোববার এ ক্ষমতা দখলের পর দেশটির প্রসিডেন্টকে আটক করা হয়েছে। সেইসঙ্গে আফ্রিকার দেশটিতে অনির্দিষ্টকালের জন্য কারফিউ জারি করা হয়েছে। কর্নেল মামাদি দুমবোয়ার নেতৃত্বে এই অভ্যুত্থান হয় বলে জানিয়েছে আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমগুলো। সোমবার (৬ সেপ্টেম্বর) আল জাজিরা জানায়, গিনিতে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত কারফিউ ঘোষণা করেছে সেনাবাহিনী। রোববার সৈন্যরা দেশটির সরকারি টেলিভিশনে দেওয়া এক বিবৃতিতে বলেন, ‘তারা সোমবার কনক্রিতে রাষ্ট্রপতি কন্ডের মন্ত্রিপরিষদ মন্ত্রী এবং অন্যান্য শীর্ষ কর্মকর্তাদের ডেকে আনবেন। একজন সৈনিকের কর্তব্য হলো দেশকে বাঁচানো, আমরা আর একজন ব্যক্তির হাতে রাজনীতি হস্তান্তর করব না, আমরা জনগণের কাছে তা…
আফগানিস্তানের গণমাধ্যম বিষয়ে তালিবান নিশ্চয়তা দিলেও অনেক সাংবাদিক শঙ্কামুক্ত হতে পারছেন না। প্রতিদিন যে হাজার হাজার মানুষ দেশটি ত্যাগ করার চেষ্টা করছেন, তাদের মধ্যে সাংবাদিকেরাও রয়েছেন। অনেকেই বলছেন, তাদের জীবন এখন হুমকিতে। এক দিকে সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে দোলাচল, মহিলা সাংবাদিকদের উপরে অলিখিত নিষেধাজ্ঞা এবং নামী সাংবাদিকদের দেশ ছাড়ার হিড়িক, অন্য দিকে আর্থিক সমস্যায় জর্জরিত দেশের সমস্ত টেলিভিশন চ্যানেল ও রেডিয়ো স্টেশন। এর আগে তালিবান বাহিনীর শাসনের সময় দেশটিতে সংবাদমাধ্যমের মুখ বন্ধই ছিল বলা চলে। এরপর মার্কিন অভিযানে তালিবানের পতন হওয়ার পর গণমাধ্যম খাতে অগ্রগতি শুরু হয়। এখন আবার ফিরে এসেছে তালিবান শাসন। তাই ভীতিমুক্ত হতে পারছেন না দেশটির সাংবাদিকেরা। টোলো…
তালিবানের ক্ষমতায় আসার পর থেকে আফগানিস্তানে নারীরা ব্যাপক আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছে। আগেরবারের তালিবানি শাসন মনে করে ভয়ে কাবু হয়ে আছেন আফগান নাগরীকরা। যদিও তালিবানরা ক্ষমা প্রার্থনা করেছে তবুও মানুষের মন থেকে শঙ্কা দূর না হওয়ার পাশাপাশি বেশ কয়েকটি বিচ্ছিন্ন ঘটনার জের ধরে আফগান নারীসহ পরিবারের মানুষেরা ভীত হয়ে আছেন। স্থানীয় সময় শনিবার প্রাদেশিক শহর ফিরোজকোহতে এক নারীকে গুলি করে মারার কথা বিবিসি-কে জানান প্রত্যক্ষদর্শীরা। মধ্যাঞ্চলীয় গোর প্রদেশের রাজধানী ফিরোজকোহ শহরে নিজ বাড়িতে স্বজনদের সামনে হত্যা হওয়া ঐ নারীর নাম নিগার। বিবিসি জানিয়েছে, বানু নেগার নামের ওই পুলিশ সদস্য অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন। তবে হত্যাকাণ্ডের বিষয়টি অস্বীকার করে তালিবান ওই ঘটনা নিয়ে তদন্ত…
গতকাল বৃহস্পতিবার কাশ্মীরের মুসলিমদের নিয়ে তালিবানের কথা বলার অধিকার রয়েছে বলে উগ্র ইসলামিক গোষ্ঠিটির এক মুখপাত্র দাবি করার পরেই নড়েচড়ে বসেছে জম্মু-কাশ্মীরের প্রশাসন। কাশ্মীরের সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর সাথে তালিবানের যোগসাজশ প্রতিহত করতে নানা পদক্ষেপ নিচ্ছে কর্তৃপক্ষ। তারই ধারাবাহিকতায় স্থানীয় সংবাদপত্রগুলোকে সরকারের পক্ষ থেকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, তালিবান তথা আফগানিস্তানের ব্যাপারে কোনও কিছু লেখা চলবে না। যদিও তালিবানের এমন বক্তব্য সামনে আসার আগে থেকেই অবশ্য জম্মু-কাশ্মীরের প্রশাসন আফগানিস্তানের পরিস্থিতির উপর কড়া নজর রাখছিল। ১৫ আগস্ট আফগানিস্তানের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট আশরাফ গনি যখন দেশ ছাড়েন, কাশ্মীরের সংবাদপত্রগুলো সেই খবর প্রথম পৃষ্ঠায় প্রকাশ করেছিল। পরের দিনই তথ্য কর্মকর্তার দফতর থেকে পত্রিকার সম্পাদকদের ডেকে বলে দেওয়া…
সৌদি আরবে মসজিগুলোকে গ্রন্থাগার থেকে ‘উগ্রবাদী’ সাহিত্যের নিদর্শন সরিয়ে ফেলার পাশাপাশি অনুমতি ছাড়া অমুসলিমদের ধর্মীয় উপদেশ দেওয়া ও তাদের মধ্যে ইসলাম ধর্ম প্রচার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। গত সপ্তাহে সৌদি আরবের ইসলাম ধর্মবিষয়ক মন্ত্রী শেখ আব্দুল লতিফ আল-শেখ এ নির্দেশনা জারি করেন বলে জানানো হয়েছে। সৌদি গেজেটের একটি প্রতিবেদন অনুসারে সৌদি আরবের ইসলাম ধর্মবিষয়ক মন্ত্রী শেখ আব্দুল লতিফ আল-শেখ গোটা রাজ্যের মসজিদগুলোকে সমস্ত গ্রন্থাগারের বই পুনর্বিবেচনার করে উগ্রবাদী এবং পক্ষপাতদুষ্ট লেখা সরিয়ে ফেলার এই নির্দেশ দেন। মসজিদ কর্মকর্তা ও ইমামদের পাঠানো পাঁচ দফা নির্দেশনায় অনুমতি ছাড়া ‘দাওয়াহ’ প্রচার দণ্ডনীয় অপরাধ বলেও উল্লেখ করা হয়। দাওয়াহ বলতে অমুসলিমদের ইসলামের পথে আনতে উৎসাহিত…