…
এডিটর পিক
পতিত স্বৈরাচারী দল আওয়ামী লীগের পরিণতি শেষ পর্যন্ত কী হবে? গত ৫ আগস্ট ছাত্র–জনতার বিপ্লবের…
Trending Posts
-
অস্ট্রেলিয়ার ফ্যাশন ব্র্যান্ড দেউলিয়া, বিপন্ন বাংলাদেশের হাজারো শ্রমিক
নভেম্বর ২২, ২০২৪By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
ইতিহাস: ৬শ’ বছরের অটোমান সাম্রাজ্যের পতনের নেপথ্যে যে কারণ
নভেম্বর ২০, ২০২৪By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
মিলিত হতে চলেছে দুই বিশাল ব্ল্যাকহোল: কী ঘটবে মহাকাশে?
নভেম্বর ১৭, ২০২৪By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
Trending Posts
-
অস্ট্রেলিয়ার ফ্যাশন ব্র্যান্ড দেউলিয়া, বিপন্ন বাংলাদেশের হাজারো শ্রমিক
নভেম্বর ২২, ২০২৪By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
ইতিহাস: ৬শ’ বছরের অটোমান সাম্রাজ্যের পতনের নেপথ্যে যে কারণ
নভেম্বর ২০, ২০২৪By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
মিলিত হতে চলেছে দুই বিশাল ব্ল্যাকহোল: কী ঘটবে মহাকাশে?
নভেম্বর ১৭, ২০২৪By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
- বাংলাদেশ-ভারত বৈঠকের প্রস্তুতি, হাসিনার প্রত্যর্পণ নিয়ে আলোচনার সম্ভাবনা
- তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তন: বিএনপি কি পারবে পথ দেখাতে?
- অস্ট্রেলিয়ার ফ্যাশন ব্র্যান্ড দেউলিয়া, বিপন্ন বাংলাদেশের হাজারো শ্রমিক
- আওয়ামী লীগের শেষ পরিণতি কী হবে?
- পৃথিবী কি পুরুষ-শূন্য হওয়ার পথে?
- হত্যা ও নির্যাতনের বিচারের পর নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে আওয়ামী লীগ
- পুলিশ ফাঁড়ি দখল করে অফিস সন্ত্রাসীদের, দেখা যায় বিএনপির সভায়
- যে ‘ষড়যন্ত্রের’ ভয় পাচ্ছে বিএনপি
Author: বিশেষ প্রতিবেদক
যুক্তরাষ্ট্রের বাহিনী আফগানিস্তান থেকে চলে যাওয়ার ঘোষণা দেওয়ার পর থেকেই নতুন করে তালিবানের উত্থান হয়েছে দেশটিতে। দেশটিতে তালিবানের প্রথম টার্গেট হচ্ছেন যুক্তরাষ্ট্র-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। এদের মধ্যে দোভাষী ও সাংবাদিকরাই অন্যতম। তালিবানের উত্থানের পর থেকে অনেক আফগান সাংবাদিক প্রাণে বাঁচতে প্রতিবেশী দেশগুলোতে পালিয়ে গেছেন। অনেক সাংবাদিককে দেশের মধ্যেই লুকিয়ে থাকতে হচ্ছে। যারা প্রকাশ্যে ঘুরছেন তারা হয় তালিবানের প্রোপাগান্ডা প্রচারের অংশ হবেন, নতুবা প্রাণভয় নিয়ে থাকতে হচ্ছে। দেশটির মিডিয়া ও ইনফরমেশন সেন্টারের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা দাওয়া খান মিনাপালকে কাবুলের দারুল আমন রোডে গুলি করে হত্যা করে তালিবানরা। দাওয়া খানের এই হত্যাকে দেশটির অন্য সাংবাদিকদের জন্য অশনিসংকেত হিসেবে দেখছেন একাধিক বিশ্লেষক। দেশটির অনেক স্থানীয়…
জলবায়ুজনিত ঝুঁকিপূর্ণ দেশের তালিকায় বাংলাদেশ অন্যতম। এর মধ্যে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর কারণে কক্সবাজার জেলার প্রাকৃতিক বনাঞ্চল ও জীববৈচিত্র্য বলতে গেলে ধ্বংস হতে চলেছে। এরই মধ্যে মিয়ানমার থেকে নির্যাতনের শিকার হয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া এ জনগোষ্ঠী জেলার বিভিন্ন বনাঞ্চলের ৮ হাজার ১ দশমিক ২ একর বন উজাড় করে বসতি স্থাপন করেছে, ব্যবহার করেছে জ্বালানি হিসেবেও। ফলে নির্বিচারে বৃক্ষনিধন, ভূমিরূপ পরিবর্তন, জীববৈচিত্র্যের অবক্ষয় এবং মানুষ-বন্যপ্রাণী সংঘাত বেড়েছে। বনবিভাগের প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। মানবিক কারণে রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেয়া হলেও বর্তমানে তারা পরিবেশের জন্য মারাত্মক হুমকি হয়ে দাড়িঁয়েছে। বন উজাড়, পাহাড় কাটা, কৃষি জমি দখল, সংক্রমণ ব্যাধি, পরিবেশ বিপর্যয়, অপরাধ, শ্রমবাজারে…
ইভ্যালি বাংলাদেশ ভিত্তিক একটি ই-কমার্স প্লাটফর্ম। ক্যাশব্যাকের অফার দেওয়ার ক্ষেত্রে ইভ্যালির নাম উঠে আসে সবার আগে। লোভনীয় ডিসকাউন্টের ছিল ছড়াছড়ি। অল্প সময়ে আলোড়ন সৃষ্টি করলেও প্রতিষ্ঠানটির গ্রাহকদের ভোগান্তি শেষ সীমানায় পৌঁছেছে। ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে এই প্রতিষ্ঠানটির যাত্রা শুরু হয়। আর মোহাম্মদ রাসেল এই কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা। মো. রাসেল ইভ্যালির সিইও, প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান তার স্ত্রী শামীমা নাসরিন। বৃহস্পতিবার (১৬ সেপ্টেম্বর) দুপুরে রাজধানীর একটি থানায় মামলা হয়। একই দিন বিকালে অভিযান চালিয়ে রাসেল ও তার স্ত্রীকে গ্রপ্তার করে র্যাব। বর্তমান হিসেবে ‘ইভ্যালি’ প্রায় ১৭ লাখ নিয়মিত ক্রেতা, ২০ হাজারের বেশি বিক্রেতা। এদের নিয়ে বাংলাদেশের ই-কমার্স খাতে স্বল্প সময়ে প্রথম সারিতে উঠে আসে প্রতিষ্ঠানটি।…
ক্ষমতাসীন সরকার কর্তৃক ও সরকারের প্রশ্রয়ে নানা অন্যায় অনিয়ম ও নির্যাতনের পারদের বৃদ্ধিতে একদিকে কথা বলার, প্রতিবাদ করার নানা রসদ জন্ম নিচ্ছে, অন্যদিকে কথা বলাবিরোধী বিভিন্ন আইন করে কণ্ঠরোধ করার চেষ্টা করা হচ্ছে। তেমনি একটি আইন— ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট বা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন। সরকার বিরোধী কোনো কথা বা শিল্পকর্মকেই এই আইনের অধীনে অপরাধী হিসাবে সাব্যস্ত করা হচ্ছে এবং গ্রেপ্তার করে নানা নির্যাতনের মাধ্যমে উচিত শিক্ষা দেওয়ার প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরা এই আইনকে মূলত সরকার নিরাপত্তা আইন বলে মানতে চান। কেননা, এই আইনের অধীনে এ পর্যন্ত যত মামলা, আটক ও গ্রেপ্তার হয়েছে তার প্রায় সবকটাই সরকারের সমালোচনা করার প্রেক্ষিতে।…
২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর অর্থাৎ আজকের এই দিনেই যুক্তরাষ্ট্রে ভয়াবহ হামলার ঘটনা ঘটে। আধুনিক ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলায় সেদিন নিহত হন প্রায় ৩ হাজার মানুষ। আর ঠিক এরপরই সন্ত্রাস দমনের নামে আফগানিস্তানে যুদ্ধ শুরু করে তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বুশের প্রশাসন। যুক্তরাষ্ট্রে অন্যতম দীর্ঘ এই যুদ্ধ শেষ হতে সময় লেগেছে ১৯ বছর, ১০ মাস, ২৩ দিন। যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের হিসাব মতে, এই যুদ্ধে মারা গেছে কমপক্ষে ২৩২৫ জন মার্কিন সেনা। এর পাশাপাশি ঠিক কতজন বেসামরিক মানুষ নিহত হয়েছেন, তার কোনো হিসেব নেই। ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্কের ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারে সন্ত্রাসী হামলার পর এর জবাব হিসেবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ…
বাংলাদেশে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গা নারীদের মধ্যে যৌন ব্যবসায় জড়িয়ে পড়ার হার ক্রমশ বাড়ছে। একই সঙ্গে বাড়ছে নারী-শিশু পাচারও। আর এর নেপথ্যে রয়েছে দেশীয় দালাল চক্র। রোহিঙ্গা ক্যাম্পসহ সারাদেশে সক্রিয় এ চক্রটি। প্রশাসনের নজর এড়িয়ে দেশীয় ও রোহিঙ্গা দালাল সিন্ডিকেট নারী-শিশু পাচারের পাশাপাশি যৌন পেশায় ঠেলে দিচ্ছে অধিকাংশ যুবতী নারীদের। কেউ ইচ্ছায়, কেউ অনিচ্ছায় জড়াচ্ছেন এই পেশায়। কক্সবাজারের কিছু সস্তা হোটেলে রোহিঙ্গা মেয়েরা যৌনকর্মী হিসেবে কাজ করছেন। খদ্দেরপ্রতি রেট পাঁচশ’ টাকা। তবে এই টাকার মধ্যে সত্তর টাকার মতো যৌনকর্মী পান। সেই টাকা আবার অনেক সময় সরাসরি তার কাছে পৌঁছায় না। বরং তার আত্মীয়স্বজন কেউ সেটা নিয়ে যান। কক্সবাজার জেলার উখিয়া এবং…
করোনা সংক্রমণের আতঙ্ক, মৃত্যু ভয়, বেকারত্ব, অর্থনৈতিক বিপর্যস্ততার কারণে বাড়ছে মানসিক সংকট। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ, আত্নীয় স্বজন বন্ধুদের সান্নিধ্য না পাওয়ায় বাড়ছে একাকিত্ব। অর্থাৎ হীনমন্যতা, একাকিত্ব থেকেই নিজের ওপর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে আত্মহত্যাকে সমস্যা সমাধানের একমাত্র পথ হিসেবে বেছে নেয়। আত্মহত্যা একটা সাময়িক সমস্যার চিরস্থায়ী সমাধান। সমস্যাটা হয়তো সাময়িক এবং এর সমাধানও ভবিষ্যতে বিদ্যমান। তবে পরাজিত সৈনিকের ন্যায় সমস্যার মোকাবেলা না করে কাপুরুষের ন্যায় আত্মহত্যার সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। বর্তমান প্রজন্মের মাঝে আত্মহত্যা একটি মহামারির ন্যায় দেখা দিয়েছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্য মতে, ২০২০ সালে ১১ হাজার ২৫৯ জন আত্মহত্যা করে। ব্যুরোর এর আগের বছরের হিসাবে অর্থাৎ ২০১৯ সালে ৯ হাজার…
সম্বোধন নিয়ে দেশের সাধারণ জনগণ প্রায়ই সরকারি দপ্তরগুলোতে দুর্ব্যবহারের শিকার হন। ‘স্যার’ সম্বোধন না করলে বিরক্তি ভাব দেখান কর্মকর্তারা। সরকারি কর্মকর্তারা রাষ্ট্রের কর্মচারী, এ সহজ সত্যটি প্রচলিত না থাকার কারণে সাধারণ মানুষের সরকারি কর্মকর্তাদের স্যার ডাকার বাধ্যবাধকতা তৈরী হয়েছে। একজন কর্মকর্তার আচরণের মধ্য দিয়ে সরকারের আচরণ প্রকাশ পায় মন্তব্য করে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আপনার আচরণ সরকারের আচরণ। আপনার আচরণ, আপনার অফিস, সাধারণ মানুষ মনে করে, এটি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর অফিসের একটি অংশ। অতএব, সে ক্ষেত্রে যাতে করে আমাদের কর্মকর্তারা এটি অবশ্যই মেনে চলে। স্যার, ম্যাডাম বা এমন কিছু বলে সম্বোধন করতে হবে, এমন কোনো রীতি নেই।’ সরকারি কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ বা ‘ম্যাডাম’…
সাম্প্রদায়িকতার ছায়ায় থেকে ধর্ম অবমাননার নামে নাগরিক অধিকার ক্ষুণ্ণ করা এদেশের বর্তমান সামাজিক প্রেক্ষাপটে আজ স্বাভাবিক ঘটনার কাতারে এসে দাঁড়িয়েছে। তার উপর দেশের মানুষের বাক স্বাধীনতায় সরকারের সর্বশেষ বিধিনিষেধ ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন। এক আইনেই কিস্তিমাত। সরকারের সমালোচনা নেই বললেই চলে। বিতর্কিত এই আইন নিয়ে দেশে এবং বিদেশে তুমুল বিতর্কিত হলেও, এর অপপ্রয়োগ রোধে কোন ব্যবস্থা তো নেওয়া হয়নি বরং প্রয়োগ বেড়েছে কয়েকগুণ। শাল্লাহ’র ঝুমন দাসও এই আইন আর দেশের বিচারহীনতার সংস্কৃতির বলি। সুনামগঞ্জের শাল্লাহ’র ঝুমন দাস ধর্ম ব্যবসায়ী মামুনুল গংদের সন্ত্রাসমূলক নৈরাজ্য নিয়ে ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছিলেন। এর ফলে মামনুলের উগ্রবাদি ভক্তরা হবিবপুর ইউনিয়নের নওগাঁও গ্রামে হামলার পরিকল্পনা করে যা…
আফগানিস্তানে আবার শুরু হলো তালিবানী আগ্রাসন। আগামী সেপ্টেম্বরের মধ্যে দু’দশক ধরে মোতায়েন করা মার্কিন সৈন্য সরিয়ে নেয়ার কথা ছিল। এমনই ঘোষণা দিয়েছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। তিন মাস যেতে না যেতে রাষ্ট্রের দখল নিল তালিবান। এর আগে উনিশ শ’ ছিয়ানব্বই সাল থেকে দু’হাজার সাল পর্যন্ত ক্ষমতায় ছিল তারা, সেই ভয়াবহ দিনের পুনরুত্থানে ভীতসন্ত্রস্ত সাধারণ আফগান নাগরিকরা। আফগানিস্তানে তালিবান প্রতিষ্ঠায় শুধু সেই রাষ্ট্রেই এর প্রভাব থেমে থাকেনি। পাকিস্তান, বাংলাদেশ, এমনকি ভারতও এর প্রভাব থেকে বাদ যায়নি। বাংলাদেশে উগ্রপন্থিদের সঙ্গে তালিবানদের যোগাযোগ স্থাপন তো হয়েছিলই, মৌলবাদী রাজনীতির সঙ্গেও নিবিড় ঘনিষ্ঠতা তৈরি হয় তাদের। নব্বইয়ের দশকে তাদের মিছিলেই স্লোগান দিতে শোনা গিয়েছিল— বাংলা…