Author: আন্তর্জাতিক ডেস্ক

সাড়ে ছয় কোটি বছর আগেই দুনিয়া থেকে বিদায় নিয়েছে বিশাল দেহের বিভিন্ন প্রজাতির এক একটি ডাইনোসর। ডাইনোসর নিয়ে কৌতূহলের শেষ নেই জনমনে। বিজ্ঞানীরাও এ নিয়ে দিনের পর দিন গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছেন। বিভিন্ন সময় বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে উদ্ধার হয়েছে ডাইনোসরের জীবাশ্ম। উন্মোক্ত হয়েছে অনেক রহস্য। তবে মানুষ যে তাদের সম্বন্ধে প্রায় কিছুই জেনে উঠতে পারেনি, তা প্রমাণিত হচ্ছে প্রতিনিয়ত। বিলুপ্ত এই প্রাণীটিকে নিয়ে এখনো চলছে গবেষণা। ডাইনোসর সংক্রান্ত বই কিংবা সিনেমা, সবই মানুষের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে। বিশালাকার এই প্রাণীটি কেন বিলুপ্ত হলো তা নিয়েও বিভিন্ন সময় নানা তত্ত্ব দাঁড় করিয়েছেন গবেষকরা। পৃথিবী থেকে ডাইনোসর বিদায় নিয়েছে বহু আগেই। তবে অতিকায় প্রাণীটি…

Read More

গোপনীয়তার জলে ভরা সুইস ব্যাংকিং। এক্ষেত্রে সুইস ব্যাংকের নাম বেশি শোনা যায়। সারা দুনিয়ার বিত্তশালী এবং বিখ্যাত মানুষদের অঢেল অর্থ রাখার প্রথম পছন্দ সুইস ব্যাংক। ব্যাংকিং এর ক্ষেত্রে একজন গ্রাহক সবচেয়ে বেশি যে জিনিসটি আশা করে তা হলো গোপনীয়তা। যদি অবৈধ টাকা বা কালোটাকা হয় তবে গোপনীয়তাই মুখ্য হয়ে দাঁড়ায়৷ আর সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকিং এর সুনাম ঠিক এখানেই। ডাক্তারের সঙ্গে রোগীর বা উকিলের সঙ্গে মক্কেলের যে বিশ্বাসযোগ্য সম্পর্ক ঠিক তেমনি সুইস ব্যাংক এর সঙ্গে তাদের গ্রাহকদের সম্পর্ক চরম বিশ্বাসের। সুইস ব্যাংক তাদের গ্রাহকদের ব্যক্তিগত কোনো তথ্য কাউকেই দিতে বাধ্য নয়। গ্রাহকের তথ্য সুরক্ষায় খ্যাতি আছে সুইস ব্যাংকগুলোর। এ জন্য বিশ্বব্যাপী ধনকুবেরদের…

Read More

আরব বসন্তের ঢেউ তিউনিসিয়া থেকে সিরিয়ায় পৌঁছাতে বেশি সময় লাগেনি। গণতন্ত্রের দাবিতে শুরুতে সিরিয়ায় ছোটখাটো বিক্ষোভ হয়। দ্রুতই এই বিক্ষোভ ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে। বিক্ষোভ দমনে নৃশংস পথ বেছে নেন দেশটির প্রেসিডেন্ট বাশার আল–আসাদ। এতে এক দীর্ঘমেয়াদি গৃহযুদ্ধের চক্করে পড়ে যায় সিরিয়া। বুলেটের মুহুর্মুহু গুলি, বাবা-মা হারানো শিশুদের চিৎকার আর বাস্তুচ্যুত মানুষের ছোটাছুটি- এ যেন সিরিয়ার নিত্যদিনের চিত্র। দেশটিতে ২০১১ সালের মার্চে গৃহযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর কেবলই বেড়েছে লাশের সারি। দেখা দিয়েছে ইতিহাসের ভয়াবহতম মানবিক সংকটের। একসময়ের সমৃদ্ধ দেশটি এখন রীতিমতো ধ্বংসস্তূপ, যুদ্ধের ভারে শ্রান্ত। ২০১১ সালের মধ্য মার্চে দেশটিতে যে সংকটের সূচনা, তার আজও সমাধান হয়নি। এর মধ্যে পেরিয়ে গেছে…

Read More

অতিমারির ফলে প্রায় প্রতিটি দেশে লকডাউন হয়েছে। অর্থনীতিতে তার প্রভাব পড়েছে। প্রচুর মানুষ চাকরি হারিয়েছেন। বহু মানুষ গরিব হয়েছেন। গরিব আরও গরিব হয়েছে। গত বছরের তুলনায় কোভিড-১৯ বা করোনা ভাইরাস দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আরও প্রায় সাড়ে সাত কোটি থেকে আট কোটি মানুষকে ‘চরম দরিদ্রতা’য় ঠেলে দিয়েছে। মঙ্গলবার(১৫ মার্চ) প্রকাশিত এশিয়ান উন্নয়ন ব্যাংক বা এডিবির এক নতুন প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়। কি ইন্ডিকেটরস্ ফর এশিয়া এন্ড দ্য প্যাসিফিক ২০২১’ শীর্ষক ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, মহামারি এশিয়ার ও প্রশান্তমহাসাগরীয় এলাকায় নির্ধারিত উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্র বা এসডিজি অর্জনকে হুমকিতে ফেলেছে। এডিবি তাদের ৪৯টি আঞ্চলিক সদস্য দেশের অর্থনৈতিক, বাণিজ্যিক, সামাজিক ও পরিবেশগত পরিসংখ্যান বিস্তারিত মূল্যায়ন…

Read More

গত বছরের ১৫ আগস্ট আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুল নিয়ন্ত্রণে নেয় তালিবান। এরপর তারা নতুন সরকার গঠন করলেও এখনো আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি মেলেনি। রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে চরম আর্থিক সংকটে পড়েছে দেশটি। দেখা দিয়েছে চরম খাদ্য সংকট। হাহাকার চলছে দেশটিতে। খাবারের জন্য হন্যে হয়ে ছুটছে মানুষ। তালিবান ক্ষমতায় আসার পর দেশটিতে আন্তর্জাতিক ত্রাণ সহায়তা বন্ধ হয়ে যাওয়ায় সামনের দিনগুলোতে ভয়ংকর বিপর্যয়ের মুখে পড়েছে আফগানেরা। আর এসবের চোট সবচেয়ে বেশি পড়েছে শিশুদের ওপর। মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছে আফগানিস্তানের অভুক্ত শিশুরা। তাদেরকে বাঁচানোর জন্য আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন চিকিৎসকরা। অথচ তারাও দীর্ঘদিন ধরে কোনো বেতন পাচ্ছেন না। নিজের সন্তানের মুখের দিকে তাকিয়ে তবু তারা আবার ছুটে যাচ্ছেন…

Read More

অং সান সু চি ও তার সরকারের সঙ্গে উত্তেজনা চলছিল মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর, এর ফলে ২০২১ সালের ১ ফেব্রুয়ারির সকালে মিয়ানমারে একটি সেনা অভ্যুত্থান সংগঠিত হয়। ২০২০ সালের ৮ নভেম্বরে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে সু চির দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসি ৮৩ শতাংশ আসনে জয়ী হয়। ২০১১ সালে সেনা শাসনের অবসানের পর এটি ছিল দ্বিতীয় দফা নির্বাচন। তবে নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ তোলে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী। সংকটের শুরুটা মূলত এখান থেকেই। সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে অং সান সু চির নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত ও ক্ষমতার পালাবদলের পর থেকে মিয়ানমারে অস্থিতিশীলতা জারি রয়েছে।এই ঘটনার পর দেশটিতে তীব্র গণ-আন্দোলন শুরু হয় এবং সামরিক ক্ষমতার জোরেই বার্মিজ সেনাবাহিনী তা দমনের…

Read More

যুদ্ধপ্রবণ এই বিশ্বে অস্ত্রের চাহিদা বরাবরই অক্ষুণ্ণ থাকে। অস্ত্র চাহিদার ওপর নির্ভর করে বিশ্বে অস্ত্রেরও বিশাল বাজার রয়েছে। করোনা মহামারির কারণে লকডাউন, সরবরাহ ব্যবস্থা ভেঙে পড়া, গ্রাহকদের মধ্যে আতঙ্কসহ বিভিন্ন নেতিবাচক প্রভাব থাকার পরেও বিশ্বে অস্ত্র বিক্রির ধুম ছিল। ইউক্রেনে রাশিয়া অভিযানের পর সামরিক শক্তি বাড়ানোর দিকে নজর দিয়েছে ইউরোপের দেশগুলো। সামরিক ব্যয় বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে জার্মানি। তালিকায় রয়েছে ডেনমার্ক ও সুইডেনও। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গত পাঁচ বছরে ইউরোপে অস্ত্র আমদানিতে রেকর্ড হয়েছে। সুইডেনভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান স্টকহোম ইন্টারন্যাশনাল পিস রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (এসআইপিআরআই) এক প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, আগের পাঁচ বছরের তুলনায় ২০১৭ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত বিশ্বে অস্ত্র রপ্তানি ৪ দশমিক ৬…

Read More

করোনাভাইরাসের থাবায় বিশ্বজুড়ে মানুষ প্রিয়জন হারাচ্ছে। করোনার কামড়ে কত যে মানুষ প্রিয়জন হারিয়েছেন, তার ইয়ত্তা নেই। করোনার ছোবলে তছনছ হয়েছে সাজানো-গোছানো বহু সংসার। বাবা-মাকে হারিয়ে মাথার ওপর থেকে ছাদ হারিয়েছে বহু শিশু। কোনো শিশু বাবা-মায়ের একজনকে হারিয়েছে, আবার কোনো কোনো শিশু দু’জনকেই হারিয়েছে। করোনায় আক্রান্ত হয়ে ভারতে মৃত্যু হয়েছে ৫ লাখের বেশি মানুষের। কিন্তু এর ফলে বাবা-মা দুজনকেই হারিয়েছে বা একজনকে হারিয়েছে ভারতের প্রায় ১৯ লাখ শিশু। সম্প্রতি একটি সমীক্ষায় এ তথ্য উঠে এসেছে। এতে দেখা যাচ্ছে, কোনো কোনো পরিবারে এমনও হয়েছে— বাবা বা মায়ের কোনো একজনের মৃত্যুর কারণে বাবা বা মারা হয়েছে তিন থেকে চার জন। আবার এমন পরিবারও…

Read More

আরবের সবচেয়ে দরিদ্র দেশ ইয়েমেন। এর ওপর মধ্যপ্রাচ্যের মোড়ল সৌদি নেতৃত্বাধীন জোট গত সাত বছর ধরে দেশটির ওপর হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। আধিপত্য বিস্তারের এই লড়াইয়ে ইয়েমেনের কয়েক লাখ মানুষ প্রাণ হারিয়েছে। বাস্তুচ্যুত হয়েছে আরও লাখ লাখ মানুষ। দেশটির অবকাঠামো খাত প্রায় ধ্বংসের মুখে। এদিকে ইয়েমেনে সৌদি জোটের বিভিন্ন রকম হামলা অব্যাহত রয়েছে। ইয়েমেন সংকটের কোনো সামরিক সমাধান নেই; জাতিসংঘের এই কথাকে পাত্তা না দিয়েই প্রায় সাত বছর ধরে যুদ্ধ চলছে ইয়েমেনে। শান্তিপূর্ণ আলোচনার পথ বেছে নেওয়ার জন্য যুদ্ধরত পক্ষগুলোকে বারবারই আহ্বান জানিয়েও সাড়া মেলেনি। ইয়েমেনে যুদ্ধ পরিস্থিতির অবনতিই হতে দেখা গেছে শুধু। বেড়েছে মানুষের দুর্দশা। চলতি বছরের জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি…

Read More

জাপানের স্কুলগুলোতে নিষিদ্ধ করা হয়েছে মেয়েদের চুল বাঁধার স্টাইল ‘পনিটেইল’ বা ঝুঁটি করা। যুক্তি হিসেবে দেখানো হয়েছে, ঝুঁটি করে বাঁধা চুল যৌন উত্তেজনা তৈরি করতে পারে। শনিবার যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ডেইলি স্টার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। জাপানের একটি স্কুলের এক শিক্ষকের বরাত দিয়ে ডেইলি স্টার জানিয়েছে, শিক্ষকদের ভয় এই ধরনের চুল বাঁধার ফলে মেয়েদের ঘাড়ের একটি অংশ উন্মুক্ত হয়ে থাকে যা যৌন উত্তেজক। জাপানের একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষক মটোকি সুগিয়ামা বলেছেন, ‘স্কুল কর্তৃপক্ষ তাকে বলেছে—মেয়েরা ঝুঁটি করতে পরে না কারণ এতে তাদের ঘাড়ের একটি অংশ উন্মুক্ত হয়ে থাকে যা বিপরীত লিঙ্গকে উত্তেজিত করতে পারে।’ সুগিয়ামা ১১ বছরের শিক্ষকতা জীবনে…

Read More