…
এডিটর পিক
বাংলাদেশে তরুণ-তরুণীদের আত্মরক্ষা ও অস্ত্র ব্যবহারে মৌলিক প্রশিক্ষণ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে শুরু হয়েছে ব্যাপক আলোচনা…
Trending Posts
-
কোন কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের?
অক্টোবর ৩১, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
মণিপুর, ভারত এবং বাংলাদেশ — একটি ত্রিভুজ প্রেমের কাহিনী
নভেম্বর ৩, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
Trending Posts
-
কোন কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের?
অক্টোবর ৩১, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
মণিপুর, ভারত এবং বাংলাদেশ — একটি ত্রিভুজ প্রেমের কাহিনী
নভেম্বর ৩, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
- বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করবে আদানি
- বাংলাদেশে হঠাৎ কারাতে, অস্ত্র প্রশিক্ষণ কেন?
- অর্থ পাচার মামলায় অনিল আম্বানির ৩ হাজার কোটি রুপির সম্পদ জব্দ
- অস্ত্র উৎপাদন কারখানা করবে বাংলাদেশ: কেন?
- মণিপুর, ভারত এবং বাংলাদেশ — একটি ত্রিভুজ প্রেমের কাহিনী
- বিদ্যুৎ খাতে মিলেছে ভয়াবহ দুর্নীতির তথ্য
- পাহাড়ে পাহারায় মিলিটারি: এক নীরব দখলের গল্প
- কেন নির্বাচনের আগে বড় ঝুঁকির নাম অনলাইনে ভুয়া তথ্যের ছড়াছড়ি?
Author: ডেস্ক রিপোর্ট
ভারতের নারী সুরক্ষা সূচক (NARI) ২০২৫-এর প্রতিবেদন দেশের নারীর নিরাপত্তার বাস্তব চিত্রকে নতুনভাবে সামনে এনেছে। ৩১টি শহরে ১২,৭৭০ জন নারীকে নিয়ে করা এই সমীক্ষায় উঠে এসেছে ভিন্ন ভিন্ন অভিজ্ঞতা, নিরাপত্তা ব্যবস্থার শক্তি ও দুর্বলতা, এবং নারীদের দৃষ্টিভঙ্গি। প্রতিবেদনটি শুধু নারীর শারীরিক নিরাপত্তাই নয়, বরং তাদের মানসিক, আর্থিক এবং ডিজিটাল সুরক্ষাকেও আলোচনায় এনেছে। এটি স্পষ্ট করে দিয়েছে যে, নারীর নিরাপত্তা কোনো একক মাত্রার বিষয় নয়; বরং এটি নারী জীবনের প্রতিটি দিককে প্রভাবিত করে। কোহিমা, বিশাখাপত্তনম, ভুবনেশ্বর, আইজল, গ্যাংটক, ইটানগর এবং মুম্বাই ভারতের সবচেয়ে নিরাপদ শহর হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। অন্যদিকে, পাটনা, জয়পুর, ফরিদাবাদ, দিল্লি, কলকাতা, শ্রীনগর এবং রাঁচি তালিকার সর্বনিম্নে রয়েছে। এই…
বাংলাদেশের বর্তমান সামাজিক বাস্তবতায় তরুণ প্রজন্মের বিদেশমুখিতা এক গভীর উদ্বেগের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। একদিকে ব্যক্তিগত স্বপ্নপূরণ ও উন্নত জীবনের প্রত্যাশা, অন্যদিকে দেশের জন্য সম্ভাবনাময় মেধার হারানো—এই দ্বন্দ্ব একটি জাতির ভবিষ্যৎকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে। আজকের তরুণেরা বিদেশে পড়াশোনা, পেশাগত জীবন কিংবা স্থায়ী বসবাসের আশায় দেশ ছাড়ছে। এ প্রক্রিয়ায় দেশ তার সবচেয়ে বড় সম্পদ—মানবসম্পদ—হাতে রাখতে পারছে না। প্রায়শই দেখা যায়, দেশের রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা, শিক্ষার সীমাবদ্ধতা, কর্মসংস্থানের ঘাটতি, ব্যক্তিগত স্বাধীনতার সংকট ও উন্নত জীবনমানের আকাঙ্ক্ষা তাদেরকে দেশ ত্যাগে বাধ্য করছে। বাংলাদেশের মেধাবী তরুণরা একসময় দেশের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে প্রত্যাশা ছিল। কিন্তু বাস্তবতা হলো, অনেকে বিদেশে গিয়ে আর ফিরে আসে না। শিক্ষা ও…
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক যাত্রাপথে জাতীয় সংসদ নির্বাচন সবসময়ই একটি গুরুত্বপূর্ণ মোড়। রাষ্ট্র পরিচালনার ক্ষমতা জনগণের হাতে থাকে এবং সেই ক্ষমতা প্রয়োগ হয় ভোটের মাধ্যমে। নির্বাচনকাল ঘনিয়ে এলে রাজনৈতিক দল, নির্বাচন কমিশন, সাধারণ জনগণ থেকে শুরু করে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় পর্যন্ত সবার দৃষ্টি নিবদ্ধ হয় এ প্রক্রিয়ার দিকে। নির্বাচন শুধু সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা নয়; এটি দেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, সামাজিক সম্প্রীতি ও অর্থনৈতিক গতিপথ নির্ধারণ করে। সম্প্রতি নির্বাচন কমিশন আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে যে রোডম্যাপ ঘোষণা করেছে, তা বর্তমান প্রেক্ষাপটে বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ। ঘোষিত রোডম্যাপ অনুযায়ী ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে নির্বাচন তফসিল ঘোষণা করা হবে এবং ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এই সময়ের মধ্যে কমিশন…
মানব সভ্যতার ইতিহাসে বিবাহ প্রথা একটি মৌলিক সামাজিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। তবে এটি কোনো একদিনে হঠাৎ করে সৃষ্টি হয়নি, বরং ধীরে ধীরে মানুষ যখন গোষ্ঠীবদ্ধ জীবনযাপন শুরু করে, তখন থেকে সামাজিক শৃঙ্খলার অংশ হিসেবে বিবাহের প্রথার বিকাশ ঘটেছে। প্রাগৈতিহাসিক যুগে মানুষ ছিল শিকারি ও সংগ্রাহক। সে সময় গোষ্ঠীর ভেতরে নারী-পুরুষের সম্পর্ক ছিল অনিয়মিত ও অগোছালো। কোনো নির্দিষ্ট নিয়ম বা সামাজিক বাধ্যবাধকতা ছাড়াই প্রজনন ও সহবাসের মাধ্যমে সন্তান জন্ম নিত। তবে সমাজ যতই জটিল হতে শুরু করল, ততই দেখা দিল পরিবার, সম্পদ, উত্তরাধিকার এবং সামাজিক পরিচয়ের প্রয়োজন। এই প্রয়োজন থেকেই বিবাহ প্রথার সূচনা হয়। প্রথম যুগের মানুষ মূলত গোষ্ঠীবদ্ধ অবস্থায়…
ভারতের রপ্তানি খাত এখন এক জটিল ও সংকটময় পরিস্থিতির মধ্যে রয়েছে। সাম্প্রতিক মার্কিন শুল্ক নীতির ফলে ভারতের রপ্তানি ৭০ শতাংশ পর্যন্ত কমে যাওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। অর্থনীতিবিদদের অনুমান অনুযায়ী, মোট রপ্তানি ৬০.২ বিলিয়ন ডলার থেকে নেমে আসতে পারে মাত্র ১৮.৬ বিলিয়ন ডলারে। শুধু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেই রপ্তানি কমতে পারে ৪৩ শতাংশ, যা ভারতের লক্ষ লক্ষ শ্রমিক ও রপ্তানিনির্ভর শিল্পকে কঠিন পরীক্ষার মুখে ফেলবে। এটি শুধু অর্থনৈতিক দিক থেকেই নয়, সামাজিক ও রাজনৈতিক পরিমণ্ডলকেও নাড়িয়ে দিতে পারে। অর্থনীতিবিদরা সতর্ক করে বলেছেন, শুল্কের প্রভাবে ভারতের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ২০২৬ অর্থবছরে ০.৪ থেকে ০.৫ শতাংশ হ্রাস পেতে পারে। এই প্রভাব সরাসরি পড়বে বেসরকারি বিনিয়োগে, শ্রমবাজারে…
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও সাবেক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানির শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে বিতর্ক নতুন কিছু নয়। গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে তাঁদের ডিগ্রি ও পরীক্ষার ফলাফলের সত্যতা নিয়ে নানা প্রশ্ন উঠেছে। সম্প্রতি দিল্লি হাইকোর্টের রায়ে এই প্রশ্নগুলোর অবসান হয়নি; বরং বিতর্ককে আরও ঘনীভূত করেছে। আদালত স্পষ্ট জানিয়েছে, শিক্ষাগত যোগ্যতা সম্পর্কিত তথ্য ব্যক্তিগত গোপনীয়তার অন্তর্ভুক্ত, তাই তা জনসমক্ষে প্রকাশ বাধ্যতামূলক নয়। এই রায় শুধু দুই রাজনৈতিক নেতাকে ঘিরে নয়, বরং ভারতের গণতন্ত্র, রাজনীতি, তথ্য জানার অধিকার আইন ও জনস্বার্থের ধারণাকেও নতুন আলোচনায় নিয়ে এসেছে। নরেন্দ্র মোদির ডিগ্রিকে ঘিরে সংশয় তৈরি হয়েছিল অনেক আগেই। গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী থাকাকালে একাধিক সাক্ষাৎকারে…
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সেনাবাহিনীকে স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে মোতায়েনের সিদ্ধান্ত শিক্ষার্থীদের মধ্যে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। প্রার্থীরা অভিযোগ করেছেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তাদের মতামত না নিয়েই আকস্মিকভাবে এই ঘোষণা দিয়েছে। ভিপি পদপ্রার্থী উমামা ফাতেমা বিষয়টিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য অপমানজনক ও অযৌক্তিক বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি মনে করেন, একটি অভ্যন্তরীণ ছাত্র সংসদ নির্বাচনে সেনা মোতায়েন করা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাধীনতা ও গণতান্ত্রিক পরিবেশের পরিপন্থী। একইভাবে আরেক প্রার্থী সাদিক কায়েমও ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, কোনো আলোচনা ছাড়াই প্রশাসন যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে তা অংশীজনদের মতামতের প্রতি অবহেলার প্রমাণ। শুধু প্রার্থীরাই নয়, সাবেক ছাত্রনেতারাও এই সিদ্ধান্তে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন। সাবেক ভিপি এবং নাগরিক…
ঢাকার অন্যতম সেরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজ সম্প্রতি হিজাব ইস্যুতে আলোচনার কেন্দ্রে চলে এসেছে। বসুন্ধরা প্রভাতী শাখার ষষ্ঠ শ্রেণির ২০–২২ জন শিক্ষার্থী হিজাব পরে ক্লাসে উপস্থিত হলে শেষ পিরিয়ডে ইংরেজি শিক্ষক ফজিলাতুন নাহার তাদের শ্রেণিকক্ষ থেকে বের করে দেন। এ ঘটনায় অভিভাবকেরা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন এবং দাবি করেছেন, শিক্ষার্থীদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করা হয়েছে। অভিযোগ ও তদন্ত অভিভাবকদের অভিযোগ অনুযায়ী, শিক্ষার্থীদের শুধু শ্রেণিকক্ষ থেকে বের করা হয়নি, বরং হিজাব পরার কারণে তাদের অপমানজনক মন্তব্যও শোনানো হয়েছে। একজন অভিভাবক জানান, তার মেয়েকে বলা হয়েছে, “হিজাব পরে কেন এসেছ, এতে তোমরা আলাদা হয়ে যাচ্ছ।” অন্যদিকে, কিছু অভিভাবক দাবি করেছেন, “আমাদের…
বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি অভ্যুত্থানের পর আবারও অনিশ্চিত হয়ে উঠেছে। দেশি–বিদেশি বিভিন্ন মহল থেকে রাজনৈতিক শক্তিগুলোর মধ্যে দূরত্ব কমানোর আহ্বান জানানো হলেও বাস্তবে সেই দূরত্ব ক্রমেই বাড়ছে। আগে যেসব বিষয়কে প্রস্তাব বলা হয়েছিল, এখন তা শর্তে পরিণত হয়েছে। এতে শেষ মুহূর্তে এসে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিভক্তি আরও তীব্র হয়েছে। প্রধান বিরোধী শক্তি বিএনপি নির্বাচনে অংশ নিতে চাইলেও তারা প্রোপোরশনাল রিপ্রেজেন্টেশন (PR) পদ্ধতি মানতে রাজি নয়। এমনকি উচ্চকক্ষের ক্ষেত্রেও তারা আপত্তি জানিয়েছে। অন্যদিকে জামায়াতে ইসলামী ও এনসিপি স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে, PR পদ্ধতি ছাড়া তারা নির্বাচনে যাবে না। গণভোট, জুলাই সনদ এবং সংস্কার বাস্তবায়নের সময়সীমা নিয়েও তাদের অবস্থান ভিন্ন। ফলে ঐকমত্য কমিশনের…
গাজা উপত্যকায় চলমান যুদ্ধবিরোধী পরিস্থিতি ঘিরে ইসরায়েলের ভেতরে ব্যাপক বিক্ষোভ শুরু হয়েছে। মঙ্গলবার সকাল থেকে দেশটির বিভিন্ন শহরে হাজারো মানুষ রাস্তায় নেমে আসে। তাদের মূল দাবি হলো—অবিলম্বে গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করতে হবে এবং হামাসের হাতে যারা এখনো বন্দি আছেন, তাদের দ্রুত মুক্ত করতে হবে। এই আন্দোলনের কেন্দ্রীয় আয়োজক হোস্টেজেস অ্যান্ড মিসিং ফ্যামিলিস ফোরাম, যারা দীর্ঘদিন ধরে সরকারকে জিম্মি মুক্তির বিষয়টিকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছে। বিক্ষোভকারীরা শুধু সরকারের প্রতি নয়, আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। তারা মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কাছে আহ্বান জানিয়েছেন যেন তিনি যুদ্ধবিরতির চুক্তি কার্যকর করতে মধ্যস্থতা করেন এবং হামাসের হাতে আটক জিম্মিদের মুক্তিতে সরাসরি ভূমিকা রাখেন।…