…
এডিটর পিক
বাংলাদেশের রাজনীতিতে প্রতীক নিয়ে লড়াই নতুন কিছু নয়। স্বাধীনতার পর থেকেই ভোটের মাঠে রাজনৈতিক দলগুলোর…
Trending Posts
-
ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট কি তুরস্ক? হামলার পরিণতি কী হবে?
সেপ্টেম্বর ২২, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
কয়লার দাম নিয়ে বিরোধে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আদালতে আদানি
সেপ্টেম্বর ২৩, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
Trending Posts
-
ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট কি তুরস্ক? হামলার পরিণতি কী হবে?
সেপ্টেম্বর ২২, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
কয়লার দাম নিয়ে বিরোধে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আদালতে আদানি
সেপ্টেম্বর ২৩, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
- কয়লার দাম নিয়ে বিরোধে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আদালতে আদানি
- শাপলা মার্কা না পেলে নির্বাচন বানচালের ঘোষণা সারজিসের: কীসের ইঙ্গিত?
- অন্ধকারে আলো ছড়াবে গাছ, লাগবে না বিদ্যুৎ
- অজানা পাহাড়ি জনগোষ্ঠি থেকে যেভাবে গড়ে উঠেছিল পারস্য সাম্রাজ্য
- ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট কি তুরস্ক? হামলার পরিণতি কী হবে?
- কেন একীভূত হচ্ছে এনসিপি ও গণঅধিকার পরিষদ?
- দেশের বাজারের চেয়ে কম দামে কীভাবে ভারতে ইলিশ রপ্তানি হচ্ছে?
- বিরল রোগে আক্রান্ত শিশুরা, নেই চিকিৎসা, অসহায় আত্মসমর্পণ
Author: ডেস্ক রিপোর্ট
কচ্ছপ ছাড়া বিশ্বের অধিকাংশ প্রাণীর চেয়েই দীর্ঘজীবী হয়ে থাকে মানুষ। অন্য প্রাণীর চেয়ে মানুষ কেন বেশি দিন বেঁচে থাকে, তার উত্তর খুঁজেছেন বিজ্ঞানীরা। সায়েন্স ডেইলিতে এ বিষয়ে বিস্তর তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। এই গবেষণাকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে। ইন্ডিয়া টুডের প্রতিবেদনে বলা হয়, যুক্তরাজ্যের ওয়েলকাম স্যাঙ্গার ইনস্টিটিউটের গবেষকরা মানুষসহ ১৬টি প্রজাতির প্রাণীর ওপর এ গবেষণা চালিয়েছিলেন। ইঁদুর, সিংহ, জিরাফের পাশাপাশি ‘নেকেড মেল র্যাট’ নামের ক্যানসারপ্রবণ এক ধরনের ইঁদুর নিয়েও পরীক্ষা চালিয়েছেন তারা। বিজ্ঞানীরা বলছেন, যে প্রাণীর জিনগত মিউটেশন যত ধীরগতির, সাধারণত তারাই দীর্ঘজীবী হয়। এ গবেষণাটির মূল বিষয় ছিল বয়স বাড়া ও ক্যানসার প্রবণতা নিয়ে। পরীক্ষায় দেখা গেছে,…
বিএনপি ও এর সহযোগী সংগঠনগুলোর কমিটিতে হঠাৎ সংযোজন-বিয়োজনের ঘটনায় আওয়ামী লীগ নেতারা উল্লাস প্রকাশ করতে পারেন। ভাবতে পারেন, প্রতিপক্ষ যত দুর্বল হবে, তাদের শক্তি ও জনপ্রিয়তা তত বাড়বে। কিন্তু মাঠপর্যায়ের চিত্র তা মোটেই সমর্থন করে না। সাম্প্রতিক আজীম–বেনজির-আজিজ কাণ্ডের কথা উল্লেখ করে সংসদ সদস্যদেরও কেউ কেউ খেদ প্রকাশ করে বলেন, সরকার তো আওয়ামী লীগ চালাচ্ছে না। আওয়ামী চালালে এসব কাণ্ড ঘটতে পারত না। নির্বাচনের পর সরকারের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ ছিল নিত্যপণ্যের দাম কমানো। কিন্তু সেটি তারা করতে পারেনি। বিশেষ করে খাদ্য পণ্যের দাম লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। গত পনের বছরে যদি কোনো খাতে বড় ধরনের ধস নেমে থাকে, সেটা হলো ব্যাংকিং…
জহিরুদ্দিন মুহম্মদ বাবর। ভারতীয় উপমহাদেশে পরাক্রমশালী মুঘল সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেছিলেন তিনি। তিনি শুধু ঐতিহাসিক চরিত্র নন, বিতর্কিতও বটে। ১৪ই ফেব্রুয়ারি ছিল ভ্যালেন্টাইন্স ডে। কিন্তু এই দিনটি যে এক ঐতিহাসিক ব্যক্তিত্বের জন্মদিনও বটে, সেটা খুব কম মানুষই জানেন। ১৪৮৩ সালের ১৪ই ফেব্রুয়ারি বর্তমান উজবেকিস্তানের আন্দিজানে জন্ম হয়েছিল মুঘল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা বাবরের। ভারতের একটা অংশের মানুষ সম্রাট বাবরকে আক্রমণকারী বলে মনে করে থাকেন। আর অযোধ্যায় তাঁর নামাঙ্কিত বাবরি মসজিদ-রাম জন্মভূমি নিয়ে বহু দশক ধরে বিতর্ক চলছে। আক্রমণকারী হোন অথবা বিজয়ী – কিন্তু বাবর সম্পর্কে সাধারণ মানুষের কাছে খুব বেশী তথ্য নেই। মুঘল সম্রাটদের মধ্যে আকবর বা শাহজাহানের নামই সবচেয়ে বেশী আলোচিত হয়ে…
“তিনি প্রতিদিন বিষ খেতেন।” প্রথম সুলতান মাহমুদ শাহ বেগ সম্পর্কে এ কথা বলেন একজন ইতালীয় পর্যটক। এই সুলতান ৫৩ বছর ধরে পশ্চিম ভারতের গুজরাট রাজ্য শাসন করেছিলেন। মুজাফফরি রাজবংশের অষ্টম সুলতান ১৪৫৮ থেকে ১৫১১ সাল পর্যন্ত গুজরাট শাসন করেন। এই সাম্রাজ্য ১৫৭২ সালে মুঘলদের গুজরাট বিজয়ের আগে প্রায় ২০০ বছর স্থায়ী ছিল। এ সাম্রাজ্য ১৪০৭ সালে তার পিতামহ সুলতান জাফর খান মুজাফফর প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। লেখক সাদুপ্তা মিশ্রের মতে, গুজরাটের প্রথম সুলতান মাহমুদ শাহ’র শাসনামলে তার সাম্রাজ্যের অবস্থান শীর্ষে পৌঁছেছিল। সে সময় এই সাম্রাজ্য পূর্বে মালওয়া ও পশ্চিমে কাচ উপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত হয়েছিল। প্রথম সুলতান মাহমুদ শাহ-এর আসল নাম ছিল ফতেহ…
সরকারের উন্নয়ন ও পরিচালন ব্যয় মেটাতে ঋণনির্ভরতা বাড়ছে। আগামী অর্থবছরের জন্য প্রস্তাবিত বাজেটেও ঘাটতি ব্যয় মেটাতে দেশী-বিদেশী উৎস থেকে আড়াই লাখ কোটি টাকার বেশি ঋণের পরিকল্পনা করেছে সরকার। দেশের অর্থনীতিতে ডলার সংকটসহ নানা ধরনের বহির্মুখী চাপ রয়েছে। তাই বড় প্রকল্পের অর্থায়ন ও বাজেট সহায়তার জন্য এখন আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থার প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি বন্ধুপ্রতিম দেশগুলোর ওপরও নির্ভরতা বাড়ছে। এরই মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর ভারত ও চীন সফরের সূচি নির্ধারণ করা হয়েছে। সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, দেশ দুটি থেকে বড় ধরনের অর্থায়ন প্রতিশ্রুতিরও প্রত্যাশা করছে বাংলাদেশ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত সপ্তাহেই ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির শপথ অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন। সে সময় দুই দেশের সরকারপ্রধানের মধ্যে একটি সংক্ষিপ্ত…
প্রথমেই বলি, এটা একটা কাল্পনিক বিষয়। তারপরও ধরা যাক, সূর্যের চারদিকে পৃথিবী তার কক্ষপথে আলোর গতির ৯৯ দশমিক ৯৯ শতাংশ গতিতে ঘুরছে। তাহলে প্রথমেই পৃথিবী সৌরজগৎ থেকে ছিটকে বাইরে চলে যাবে। কারণ, সৌরজগৎ উত্ক্রমণ বেগ (Escape Velocity) হলো সেকেন্ডে মাত্র ৪২ কিলোমিটার। এ বিষয়ে একজন প্রকৌশলী জ্যাক ফ্রেজার কুয়োরা ডাইজেস্টে খুব চমত্কার কতগুলো তথ্য দিয়ে দেখিয়েছেন, এ রকম সাংঘাতিক কিছু ঘটলে কী পরিণতি হতে পারে। যেমন প্রথম তিন মিনিটেই পৃথিবী মঙ্গল গ্রহের কক্ষপথ পার হয়ে যাবে। ১ ঘণ্টার মধ্যে পার হয়ে যাবে বৃহস্পতি গ্রহ, ৫ ঘণ্টার মধ্যে প্লুটোর কক্ষপথ, ১৫ ঘণ্টার মধ্যে ভয়েজার-২, ১৯ ঘণ্টার মধ্যে ভয়েজার-১ এবং দিন দুয়েকের…
ইতিহাস বিখ্যাত রানী সপ্তম ক্লিওপেট্রা ফিলোপেটর ছিলেন মিশরের টলেমাইক সাম্রাজের শেষ সক্রিয় শাসক। তিনি তার ঘটনাবহুল জীবনের জন্য ইতিহাসে কুখ্যাতি পেয়েছেন। তবে তার ৩৯ বছরের জীবন যতটা নাটকীয় ছিল তার থেকে বেশি আলোচনা জন্ম দেয় তার মৃত্যু রহস্য। আর এই রহস্যময় ঘটনার সূচনা তার প্রেমিক রোমান জেনারেল মার্ক অ্যান্টনির কারণে। ক্লিওপেট্রার সঙ্গে প্রেমের কারণে অ্যান্টনিওর দ্বন্দ্ব শুরু হয় রোমান সাম্রাজ্যে তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী অক্টাভিয়ানের সঙ্গে। এই যুদ্ধে অক্টাভিয়ানকে পূর্ণ সমর্থন জানায় রোমান সাম্রাজ্যের জনসাধারণ। অতঃপর খ্রিস্টপূর্ব ৩১ সালে ঐ যুদ্ধে কৌশলগত কারণে ব্যর্থ হয় অ্যান্টনি এবং ক্লিওপেট্রার সমন্বিত বাহিনী। ইতিহাসে এই যুদ্ধ ব্যাটল অব অক্টিয়াম নামে বিখ্যাত। যুদ্ধে পরাজিত হয়ে…
আগামী ২৮ জুন ইরানে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। মে মাসে দেশটির প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি এক হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় মারা যাওয়ায় নির্ধারিত সময়ের এক বছর আগেই নির্বাচনটি অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ইরানের সংবিধান অনুযায়ী, কোনো প্রেসিডেন্ট মারা গেলে নতুন প্রেসিডেন্ট বেছে নিতে নির্বাচন দিতে হবে পরবর্তী ৫০ দিনের মধ্যেই, ফলে দলগুলো নিজেদের প্রার্থীর নাম আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করার জন্য খুবই কম সময় পায়। সমস্ত প্রভাবশালী রক্ষণশীল দলগুলোর মধ্যে তাই এখন চূড়ান্ত প্রার্থী নিয়ে নানান বাছবিচার চলছে। কিন্তু আগের জাতীয় নির্বাচনে প্রচুর পরিমাণ প্রার্থিতা বাতিল হওয়া এবং প্রশাসন যেভাবে সাম্প্রতিক বিক্ষোভ ও বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিয়েছে, তাতে অনেক সংস্কারপন্থী দল ও নেতারা এ নির্বাচনে…
একটা ছোট্ট সাধারণ কণা ডিটেক্টর নিয়ে কাজ করছিলেন তাঁরা। হঠাত্ ডিটেক্টরে অন্য রকম একটা কণার সন্ধান পান বিজ্ঞানী দল। কণাটি খুব হালকা। ভর ৩৪টি ইলেকট্রনের সমান। সেটার চরিত্র বোঝার জন্য চলল তথ্য-উপাত্ত নিয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণ। কিন্তু পদার্থবিদ্যার যে স্ট্যান্ডার্ড মডেল, তাতে যে কটি কণা ঠাঁই পেয়েছে, তার কোনোটির সঙ্গেই মেলে না কণাটির চরিত্র। তার মানে, স্ট্যান্ডার্ড মডেলের চেনাজানা গণ্ডির বাইরের কোথাও থেকে হাজির হয়েছে কণাটি! তাহলে কি তাঁদের হিসাবে কোনো ভুল হলো? ভাবলেন বিজ্ঞানীরা। আবার তাঁরা পরীক্ষাটি করার সিদ্ধান্ত নিলেন। এবারও একই ফল। কী এই কণা? আবার শুরু হলো তাঁদের হিসাব-নিকাশ। শেষমেশ বিজ্ঞানীরা সিদ্ধান্তে এলেন, এটাই ডার্ক ফোটন। সেটা আবার…
দোয়াত থেকে কয়েক ফোঁটা কালি গড়িয়ে পড়লো চামড়ার তৈরি শক্ত কাগজের উপর। সেটি দ্রুত শুকিয়ে গিয়ে কাগজের উপর দীর্ঘস্থায়ী একটি দুর্বোধ্য চিত্রাঙ্কনের সৃষ্টি করলো। সেই কাগজের উপর একজন লেখক নিবিষ্ট চিত্তে পত্র লিখে চলেছেন। দামী আসবাবপত্রে সাজানো হলঘরের মাঝে তামার তৈরী একটি চেয়ারে বসে তামার টেবিলের উপর সেই পত্র লেখা হচ্ছে। কক্ষের আনাচে কানাচে ছড়িয়ে থাকা মূল্যবান আসবাবপত্রের অধিকাংশই তামার তৈরি। এ যেন রূপকথার সেই তামার মুলুকের মাঝে এসে পড়েছি! কিন্তু এ কোনো রূপকথা নয়। আলাসিয়া নামক এই অদ্ভুত তামার সাম্রাজ্যের রাজার নির্দেশে লেখক পত্র লিখে চলেছেন। পত্রের প্রাপক তৎকালীন মিশর সাম্রাজ্যের একচ্ছত্র অধিপতি ফারাও আখেনাটন। সম্প্রতি তিনি ফারাওদের সাথে…