…
এডিটর পিক
মুন্সিগঞ্জের লৌহজং উপজেলা আওয়ামী লীগ অফিস। স্থানীয় ঘোড়দৌড় বাজারের পাশে অফিসটির একরকম বিধ্বস্ত অবস্থা। দ্বিতল…
Trending Posts
-
ভারতে ৬৪ জন মিলে ১৩ বছর বয়স থেকে ৫ বছর ধরে দলিত তরুণীকে ধর্ষণ
জানুয়ারি ১৩, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
আগস্টে পালাবদলের সময় দিল্লি ও ঢাকার সেনা নেতৃত্বের যোগাযোগ ছিল
জানুয়ারি ১৪, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
এখন সময় এসেছে টিউলিপকে বরখাস্ত করার: কেমি ব্যাডেনোচ
জানুয়ারি ১৩, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
ভারত-পাকিস্তান সম্পর্কে মোড় নেবে ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক?
জানুয়ারি ১২, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
Trending Posts
-
ভারতে ৬৪ জন মিলে ১৩ বছর বয়স থেকে ৫ বছর ধরে দলিত তরুণীকে ধর্ষণ
জানুয়ারি ১৩, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
আগস্টে পালাবদলের সময় দিল্লি ও ঢাকার সেনা নেতৃত্বের যোগাযোগ ছিল
জানুয়ারি ১৪, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
এখন সময় এসেছে টিউলিপকে বরখাস্ত করার: কেমি ব্যাডেনোচ
জানুয়ারি ১৩, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
ভারত-পাকিস্তান সম্পর্কে মোড় নেবে ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক?
জানুয়ারি ১২, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
- মঙ্গলে হিমায়িত ‘শিমের বীজ’ নিশ্চিত করছে পানি ও প্রাণের অস্তিত্ব
- দহগ্রামে কী করছে ভারতের বিএসএফ, কেন আতঙ্কে বাংলাদেশিরা?
- কেমন হবে ভবিষ্যতের মানুষ?
- বাংলায় জমিদারি ব্যবস্থার উৎপত্তির ইতিহাস
- ঘুরে দাঁড়ানোর পথ খুঁজছে আওয়ামী লীগ, পারবে কি?
- একসময় শনির মতো বলয় ছিল পৃথিবীরও!
- ১৭ বছর পর কারামুক্ত সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর
- অবশেষে যুদ্ধ থামল গাজায়
Author: সরকার শুভ্র
দেশের বিভিন্ন বড় বড় উন্নয়ন প্রকল্প, গার্মেন্টস, আইটিসহ বিভিন্ন খাতে গুরুত্বপূর্ণ পদে আছে বিদেশি কর্মীরা। এদের মধ্যে ভারতীয়দের সংখ্যা বেশি। অনেকেই আছে অবৈধভাবে। তাদের উপার্জিত বিশাল পরিমাণ অর্থ প্রতিবছর পাচার হচ্ছে বিদেশে। এদিকে, বৈধভাবে যারা আছে, তারাও কর ফাঁকি দেয়ার উৎসবে মেতে আছে। অন্যদিকে করোনা মহামারিতে দেশের কোমর পানিতে ডুবে থাকা অর্থনীতির গলা অব্দি ডুবে গেছে। বাড়ছে বেকারত্ব। কমছে চাকরির সুযোগ। এর মাঝেই ভারতীয়দের কর্মস্থলে ফেরানোর বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এ যেন গোদের উপর বিষফোঁড়া। ভারতীয় কর্মীদের ফেরাতে তৎপর সরকার সম্প্রতি পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন জানিয়েছেন, বিভিন্ন মেগা প্রজেক্টে যুক্ত বিশেষজ্ঞ এবং গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে থাকা ভারতীয় কর্মীদের দীর্ঘ অনুপস্থিতি…
দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের (১৯৩৯-১৯৪৫) অভিজ্ঞতায় আমার স্নায়ু যথেষ্ট কঠিন হয়ে গিয়েছে। কিন্তু যুদ্ধও এত পৈশাচিক নয়, এ এক মধ্যযুগীয় বর্বর উন্মাদনা এবং এটাকে পৈশাচিক রূপ দেয়া হয়েছিল।” [‘ডাইরেক্ট এ্যাকশন ডে’ প্রসঙ্গে স্টেটসম্যান পত্রিকার বৃটিশ সাংবাদিক কিম ক্রিস্টেন] দেশভাগের দুইটা পার্সপেক্টিভ ছিলো। ব্রিটিশ কলোনিয়ালিজমের দৃষ্টিতে পুরো ব্যাপারটাই ছিলো পলিটিক্যাল। আর ভারতীয়দের কাছে ছিলো ধর্মীয় এবং জাতিগত। ১৯৪০ সালের ২৩শে মার্চ লাহোর প্রস্তাবে জিন্নার বক্তব্য বিষয়টাকে স্পষ্ট করে তোলে। “ভারতবর্ষের সমস্যা সাম্প্রদায়িক নয়, বরং জাতিগত। এটা খুবই দুঃখের যে হিন্দুরা ইসলাম ও হিন্দুত্বের প্রকৃত স্বরূপ বুঝতে পারছেন না। ইসলাম এবং হিন্দুত্ব শুধুমাত্র আলাদা ধর্ম নয়, সম্পূর্ণ বিপরীত দুই জাতিসত্ত্বা। এ ব্যাপারে কোনো সন্দেহ…
দেশভাগের এক মাসের মধ্যেই পূর্ববঙ্গের রাজনীতির গদিতে জাঁকিয়ে বসে উগ্র সাম্প্রদায়িকতা। যার প্রথম আঘাত ঢাকাতে জন্মাষ্টমী শোভাযাত্রায় মুসলিমদের আক্রমণ। এরপর ১৯৪৮ সালে নিষিদ্ধ করা হয় বিখ্যাত ধামরাই রথযাত্রা ও জন্মাষ্টমী শোভাযাত্রা এরপরের বছর ১৯৪৯ সালে সমগ্র ঢাকা অঞ্চলে বাঙালি হিন্দুদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব দুর্গাপুজোর বিরুদ্ধে পোস্টার লাগানো হয়। এতে করে দুর্গাপুজোর আয়তন ও সংখ্যা উদ্বেগজনক হারে হ্রাস পায়। তবে এখানেই থেমে থাকেনি সাম্প্রদায়িকতার দখলদারিত্ব। বিজয়া দশমীর দিনে শত শত হিন্দুর বাড়িঘরে আগুন দেয় মুসলিমরা। যদিও এর শুরুটা আরও। ব্রিটিশদের কলোনিয়াল এজেন্ডার ফুলেফেঁপে ওঠা চেহারা এই সাম্প্রদায়িকতা। ১৯৪০ এর দশকেই দেশভাগের নামে ভারতবর্ষকে ধর্মের মাপকাঠিতে ভাগ করতে এবং পাকিস্তান রাষ্ট্র…
দেশের গণমাধ্যমে প্রভাবশালীদের সুবিধার্থে গড়ে উঠেছে সেন্সরশীপ কালচার। দেশের প্রথমসারির পত্রিকা প্রথম আলো থেকে শুরু করে বিভিন্ন টিভি চ্যানেল এই কালচারটাকে চর্চা করে আসছে। আর কেনই বা করবে না! সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে, বাংলাদেশের ৪৮টি মিডিয়ার ৪০টির মালিকপক্ষই ব্যবসায়ী এবং শিল্পপতি। দেশের ব্যবসায়িক এই আইকনেরা নিজেদের অপরাধকে ধামাচাপা দিতে ঘটনার মোড় বদলানোর জন্য গণমাধ্যমকে যে চাপ প্রয়োগ করছে এবং করবে, সে তো নতুন কিছু নয়। তবে বেশ কিছু ক্ষেত্রে চাপে পড়ে নয়, গণমাধ্যম সেল্ফ সেনসরশীপে মাধ্যমে অভিযুক্তদের লাইমলাইট থেকে দূরে রাখে। সম্প্রতি ঢাকাই সিনেমার জনপ্রিয় অভিনেত্রীকে ধর্ষণ ও হত্যার চেষ্টার অভিযোগে, অভিযুক্ত ঢাকা বোট ক্লাবের নির্বাহী সদস্য ও ব্যবসায়ী…
কল্পনা চাকমা অপহরণের ২৫ বছর পূর্ণ হলো আজ। এই কথাটা লিখতে একটুও হাত কাঁপে না। সাবলীলভাবেই লিখেছি। আজ অনেকে বলবেও এ নিয়ে, গলা ফাঁটাবে। বলতে গিয়ে তাদের বুক কাঁপবে না একটিবারও। আমাদের এই জেনারেশন জানেও না কে ছিল কল্পনা চাকমা! কী হয়েছিল তার সাথে। কারা তাকে অপহরণ করে। কল্পনা চাকমা নামটাই শুধু রয়ে গেছে। আর গালভরা বিপ্লব। মুছে গেছে বাকী সবটাই। তাই আজ কল্পনা চাকমার স্মরণে সে রাতের ইতিহাসটাই আরেকবার জেনে নেয়া যাক। বহুকাল থেকেই পার্বত্য চট্টগ্রামে জাতিগত নির্যাতন ও নিপীড়নের অন্যতম শিকার জুম্ম নারীরা। কল্পনা চাকমা অপহরণ পার্বত্য চট্টগ্রামের ও দেশের আদিবাসী নারীদের উপর নির্যাতন, নিপীড়ন ও সহিংসতার একটি…
কিছু কিছু শস্যের উৎপত্তি নিয়ে আরকিওলজিস্টদের স্পষ্ট ধারণা আছে। এই যেমন ভূট্টার উৎপত্তি মেক্সিকোর কেন্দ্রীয় অঞ্চলে প্রবাহিত বালসাস নদীর উপত্যকায় জন্মানো বুনো ঘাস থেকে। ধানও অন্য এক জাতের ঘাস থেকে এসেছে, এই ঘাস শিংহাই-তিব্বত নামক বরফাবৃত মালভূমি অঞ্চলে উৎপত্তিলাভ করা ইয়াং জি বাসিন নদীর অববাহিকায় পাওয়া যায়। বলিভিয়া ও পেরুর মধ্যবর্তী সীমান্তের কোন এক জায়গা থেকে পাওয়া গেছে আলু। দক্ষিণ কাজাখস্তানের বনভূমি থেকে এসেছে আপেল। তবে কিছু শস্যের উৎপত্তি সময়ের সাথে সাথে মুছে গেছে ইতিহাস থেকে। এমন কিছু শস্যের মধ্যে একটি হলো ‘তরমুজ’। যার উৎপত্তি নিয়ে আছে অজস্র মতামত। তবে ধারণা করা হয়, তরমুজের পূর্বপুরুষ আফ্রিকান। আবার লিবিয়া এবং মিশরের…
সেক্যুলারিজমকে আলাদা ক’রে জায়গা দেয়া হয়েছিল ১৯৭২ সালে রচিত বাংলাদেশের সংবিধানে। ব্রিটিশ কলোনিয়াল টাইম থেকেই এ অঞ্চলে ইসলাম ধর্মকে আইডিওলজি বানিয়ে করা হয়েছিল শাসনের হাতিয়ার। বাঙালি দীর্ঘ সময় ধরে ধর্মের নামে শোষিত হয়ে আসছে। বঙ্গবন্ধু এই জায়গাটাই শুধরাতে চেয়েছিলেন। তবে তাঁর আওয়ামী লীগই যে একটা সময়ে এসে বাংলাদেশকে পলিটিক্যালি ইসলামিক দেশ হিসাবে বিশ্বের সামনে তুলে ধরবে, তা হয়তো তিনি কখনও ভাবেননি। স্বাধীন বাংলাদেশে ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধ করেছিলেন বঙ্গবন্ধু। ১৯৭১-এর ৩ জানুয়ারি রেসকোর্স ময়দানে আওয়ামী লীগের এমপি এবং এমএনএদের শপথবাক্য পাঠ অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধু তাঁর ভাষণে বলেছিলেন, ‘এ দেশে ইসলাম, মুসলমান, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান সবই থাকবে এবং বাংলাদেশও থাকবে। হিন্দু বৌদ্ধদের বিরুদ্ধে…
প্রাচীন অ্যাসিরিও সভ্যতায় প্রথম মারমেইড বা মৎস্যকন্যাদের উল্লেখ পাওয়া যায়। ওই সময়ের প্রচলিত গল্প অনুযায়ী দেবী অ্যাটারগেটিস নাকি একবার ভুল করে তার এক মানুষ বন্ধুকে হত্যা করে ফেলেন। আর তারপরই তিনি দুঃখে এবং লজ্জায় দেবী থেকে পরিণত হন মৎস্যকন্যায়। প্রাচীন এই সভ্যতার অনেক নিদর্শনে তাদের এই বিশ্বাসের প্রতিফলন পাওয়া গেছে। পাহাড়ের গুহায় তাদের আঁকা ছবিতে দেখা গেছে মারমেইডরা সাগরে ভেসে যাচ্ছে আর মানুষ তাদের দিকে বর্শা ছুঁড়ে মারছে। এছাড়া গ্রীক সভ্যতায়ও মারমেইডের কথা উল্লেখ আছে। তবে বাস্তবে এদের অস্তিত্ব নিয়ে কোন স্পষ্ট ধারণা নেই। আছে বিভ্রান্তি। আছে হাওয়ায় উড়ে বেড়ানো কিছু গল্প। তবে ২০০০ সালে সম্প্রচারিত ‘মারমেইডস: দ্য বডি ফাউন্ড’…
সাহারা মরুভূমি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বালির স্তুপ। এতোটাই বড় যে, এখানকার বালি দিয়ে গোটা পৃথিবীকে ৮ ইঞ্চি পুরু করে ঢেকে ফেলা যায়! তবে প্রায় দশ হাজার বছর আগে সাহারা অঞ্চল ছিলো সবুজ, উর্বর আর জনবসতিপূর্ণ! বর্তমানের পৃথিবীর সবচেয়ে উষ্ণতম এই স্থান, কয়েক কোটি বছর আগেও ছিলো টেথিস সাগর! অবাক করার মতো, না? এর প্রমাণাদি পরে নিয়ে আসছি। এখন আরেকটা হাইপোথিসিস তুলে ধরি, তা হলো, আদি মানব এই সাহারা দিয়েই রওনা হয়েছিলো য়ুরোপের উদ্দেশ্যে। ইতিহাসের শেকড়টা এখনও হয়তো বালির অনেক গভীরে কোন এক মৃত নদীর আড়ালে লুকিয়ে আছে। দ্য রয়্যাল নেদারল্যান্ডস ইনস্টিটিউট ফর সি রিসার্চ (এনআইওজেড)-এর বিজ্ঞানীদের একটি দল এবং জার্মানির…
২০০৮ সালের বেইজিংয়ের অলিম্পিকের খুব আগের ঘটনা নয়, চীন সরকার তিব্বতের বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে অমানবিক পর্যায়ে কিছু কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করে। বিদেশি মিডিয়ার তা নজর এড়ায় না এবং চীনের বাইরে মানুষজন এটার তীব্র প্রতিবাদ জানায়। অন্যদিকে চীনের ইন্টেলেকচুয়ালরা ‘থ্রি এফ্লিকশন’ আইডিয়া পপুলারাইজড করে তুলছে। যার মধ্যে দুইটা সিচ্যুয়েশনের চীন অতীতে মুখোমুখি হয়েছে। বিদেশি শক্তি দ্বারা নির্যাতিত হওয়া এবং দারিদ্রতার কারণে দুর্ভিক্ষ। তৃতীয়টি তারা এখন ফেস করছে। সেটা হলো বাদবাকি বিশ্ব দ্বারা তীব্রভাবে সমালোচিত হওয়া। সাবেক প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং এই কনসেপ্টটা গ্রহণ করেন এবং প্রচার করছেন যে আন্তর্জাতিকভাবে কথা বলার অধিকারের জন্য চীনকে সংগ্রাম করতে হয়েছে। শি জিনপিং সবথেকে বেশি নিন্দিত হয়েছেন…