…
এডিটর পিক
মুন্সিগঞ্জের লৌহজং উপজেলা আওয়ামী লীগ অফিস। স্থানীয় ঘোড়দৌড় বাজারের পাশে অফিসটির একরকম বিধ্বস্ত অবস্থা। দ্বিতল…
Trending Posts
-
ভারতে ৬৪ জন মিলে ১৩ বছর বয়স থেকে ৫ বছর ধরে দলিত তরুণীকে ধর্ষণ
জানুয়ারি ১৩, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
আগস্টে পালাবদলের সময় দিল্লি ও ঢাকার সেনা নেতৃত্বের যোগাযোগ ছিল
জানুয়ারি ১৪, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
এখন সময় এসেছে টিউলিপকে বরখাস্ত করার: কেমি ব্যাডেনোচ
জানুয়ারি ১৩, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
ভারত-পাকিস্তান সম্পর্কে মোড় নেবে ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক?
জানুয়ারি ১২, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
Trending Posts
-
ভারতে ৬৪ জন মিলে ১৩ বছর বয়স থেকে ৫ বছর ধরে দলিত তরুণীকে ধর্ষণ
জানুয়ারি ১৩, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
আগস্টে পালাবদলের সময় দিল্লি ও ঢাকার সেনা নেতৃত্বের যোগাযোগ ছিল
জানুয়ারি ১৪, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
এখন সময় এসেছে টিউলিপকে বরখাস্ত করার: কেমি ব্যাডেনোচ
জানুয়ারি ১৩, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
ভারত-পাকিস্তান সম্পর্কে মোড় নেবে ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক?
জানুয়ারি ১২, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
- মঙ্গলে হিমায়িত ‘শিমের বীজ’ নিশ্চিত করছে পানি ও প্রাণের অস্তিত্ব
- দহগ্রামে কী করছে ভারতের বিএসএফ, কেন আতঙ্কে বাংলাদেশিরা?
- কেমন হবে ভবিষ্যতের মানুষ?
- বাংলায় জমিদারি ব্যবস্থার উৎপত্তির ইতিহাস
- ঘুরে দাঁড়ানোর পথ খুঁজছে আওয়ামী লীগ, পারবে কি?
- একসময় শনির মতো বলয় ছিল পৃথিবীরও!
- ১৭ বছর পর কারামুক্ত সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর
- অবশেষে যুদ্ধ থামল গাজায়
Author: স্টেটওয়াচ বিশ্লেষণ
সুমিত রায় ২৩ শে আগস্ট, বুধবার, মস্কো থেকে সেন্ট পিটার্সবার্গে যাওয়ার পথে আরএ-02795 লেজ নম্বরের একটি এমব্রায়ার লিগ্যাসি জেট মস্কোর ঠিক উত্তরে রাশিয়ার ত্ভারে (Tver) অঞ্চলে বিধ্বস্ত হয়। রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, বিমানটিতে থাকা ১০ জনের সবাই নিহত হয়েছেন, যাদের মধ্যে তিনজন ক্রু সদস্য এবং কুখ্যাত ওয়াগনার গ্রুপের নেতা ইভগেনি প্রিগোঝিন রয়েছেন। এই লেখাটিতে আমরা দেখতে যাচ্ছি সেদিন কী ঘটেছিল, প্রিগোঝিনের মৃত্যু পুতিনের শাসন সম্পর্কে আমাদের কী বলে এবং এটি ইউক্রেনের যুদ্ধ ও আফ্রিকায় ওয়াগনার উপস্থিতি উভয়কেই কীভাবে প্রভাবিত করতে পারে। প্রিগোঝিনের মৃত্যুর আগের দিন রাশিয়ায় আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ঘটেছিল। সকালে, জেনারেল সের্গেই সুরোভিকিনকে রাশিয়ান…
বাংলাদেশের শ্রম আদালতে নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ইউনূসের বিরুদ্ধে আরো ১৮টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। যেদিন এ মামলা দায়ের হয়, সেদিনই অধ্যাপক ইউনূসের বিরুদ্ধে চলমান মামলা স্থগিত করার আহ্বান জানিয়ে বিশ্বের ১৬০ জন বিশিষ্ট ব্যক্তি যেদিন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে চিঠি দেয়ার খবর প্রকাশিত হয়। ২৮শে অগাস্ট প্রকাশিত চিঠিতে বলা হয়েছে, অধ্যাপক ইউনূসের বিরুদ্ধে মামলাগুলোর বিষয়ে তারা শঙ্কিত এবং এর মাধ্যমে তাকে লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করা হয়েছে বলে তারা মনে করেন। চিঠিতে বলা হয়েছে, অধ্যাপক ইউনূস ‘ধারাবাহিক বিচারিক হয়রানির শিকার হয়েছেন’। খোলা চিঠিতে যাদের নাম রয়েছে তাদের মধ্যে কয়েকজন হলেন, যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা, পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট হোসে রামোস হোর্তা,…
জাতীয় নির্বাচনের মৌসুমের সঙ্গে জাতীয় পার্টিতে ভাঙনের যেন অলিখিত সম্পর্ক রয়েছে। নব্বই দশক থেকে প্রায় প্রতিটি সংসদ নির্বাচনের আগে দলটি ভেঙেছে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরেও দলটিতে যে তৎপরতা দেখা যাচ্ছে, তাতে যেন আগের অঘটনেরই প্রতিধ্বনি। সম্মেলন ডাকা নিয়ে ফের দ্বন্দ্বে জড়িয়েছেন জাতীয় পার্টির প্রধান পৃষ্ঠপোষক ও জাতীয় সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা বেগম রওশন এরশাদ এবং দলের চেয়ারম্যান জিএম কাদের। এতে সেনা শাসক হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের গড়া দলটিতে আবার ভাঙনের সুর তৈরি হয়েছে। চিকিৎসা শেষে ব্যাংকক থেকে চলতি মাসেই (অক্টোবর) দেশে ফিরে আসার কথা রয়েছে সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টির প্রধান পৃষ্ঠপোষক রওশন এরশাদের। তার দেশে ফেরার পরই নতুন করে…
অনুপম সৈকত শান্ত মৎস্যগন্ধা সত্যবতীর পরিচয়, তিনি কুরুরাজ্য তথা হস্তিনাপুরের মহারানী ও রাজমাতা, কৌরব ও পাণ্ডবদের প্রপিতামহী (ধৃতরাষ্ট্র ও পাণ্ডুর পিতামহী)! হস্তিনাপুরের রাজা শান্তনুকে বিয়ের আগেই অবশ্য সত্যবতীর আরেক পুত্র সন্তান ছিল- বেদব্যাস, বড়নাম কৃষ্ণ দ্বৈপায়ণ বেদব্যাস (গায়ের রঙ কালো ছিল বলে কৃষ্ণ, যমুনা নদীর এক দ্বীপে জন্ম হয় বলে দ্বৈপায়ণ আর শাস্ত্রগ্রন্থ বেদ এর ব্যবহারিক-বিন্যাসকারী বলে বেদব্যাস), সংক্ষিপ্ত নাম শুধুই ব্যাস- যিনি পরবর্তীতে অনেক বিখ্যাত মুনি হন, তিনিই ছিলেন মহাকাব্য মহাভারতের মূল লেখক বা সংকলক। এই বেদব্যাস এর জন্ম হয় কুমারী সত্যবতীর গর্ভে। যমুনা নদীতে একটি খেয়া নৌকার ভিতর পরাশর মুনি জেলেনি সত্যবতীর সাথে মিলিত হন। পরপারের ঋষিদের চোখে…
তাহমিনা রহমান ১৯৯০ সাল থেকে বাংলাদেশের বিরোধী দলগুলো দেশের গণতান্ত্রিক একীভূতকরণে ব্যর্থ হয়েছে। ঔপনিবেশিক যুগ থেকে বর্তমান দিন পর্যন্ত সেই ব্যাখ্যাই পাওয়া যায়। গণতন্ত্রের উপর বেশ কিছু সূচক বর্তমান বাংলাদেশের রাজনৈতিক ব্যবস্থাকে “আধা-স্বৈরাচারী” “হাইব্রিড” বা শুধুমাত্র “আংশিক মুক্ত” হিসেবে চিহ্নিত করেছে। ১৯৯০ এর দশকের শুরু থেকে ২০০০-এর শেষের দিকে পুনঃগণতন্ত্রীকরণের প্রতিশ্রুতি দেখানো সত্ত্বেও, দেশটি “গণতান্ত্রিক পশ্চাদপসরণ” এর পথে ফিরে এসেছে বলে মনে হচ্ছে। ২০১৩ সালে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল নিয়ে অনেক বিতর্ক হয়। যা ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় সংঘটিত আন্তর্জাতিক আইনে মানবতাবিরোধী অপরাধ, যুদ্ধাপরাধ, গণহত্যা এবং অন্যান্য অপরাধের সাথে জড়িত ব্যক্তিদের বিচার করার জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এ ট্রাইব্যুনাল দেশে গণতান্ত্রিক পশ্চাদপসরণকে…
১৯৭১ সালে বাংলাদেশ তার জন্মের সময় সোভিয়েত-ভারত ব্লকের সহযোগিতা পেয়েছিল। সে সময় সংঘটিত পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশের বিচ্ছিন্ন হওয়ার ওই যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র ছিল পাকিস্তানের সক্রিয় সমর্থক। সে সময়কার প্রধান রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ তাই ঐতিহাসিকভাবে ভারতের শাসকদের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক অনুভব করে এবং তারা তা রক্ষাও করে। ১৯৭৫ সালে সপরিবারে আওয়ামী লীগ প্রধান শেখ মুজিবের নৃশংস হত্যাকাণ্ডের পর ভারত তার পরিবারের জীবিত সদস্যদের সহযোগিতা ও আশ্রয় দেয়। মুজিবের মৃত্যুর পর বাংলাদেশের রাজনীতিতে ভারতবিরোধী শক্তির উত্থান ঘটে এবং বাংলাদেশের মুখ আবার যুক্তরাষ্ট্রের দিকে ঘুরে যায়। সেনাশাসক জিয়াউর রহমানের হাত ধরে সত্তর দশকের শেষ দিকে বিএনপি একটি বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।…
আনিস রায়হান দক্ষিণ এশিয়াজুড়ে ক্ষমতার রাজনীতি এখন যে ধারায় চলছে এবং যারা চালাচ্ছে উভয়েরই গোড়াপত্তন করেছিল ব্রিটিশ দখলদার শক্তি। ‘শিক্ষিত, সুসভ্য, আধুনিক ও অগ্রসর’ ব্রিটিশ শাসকশ্রেণি ভারতে তাদের অব্যাহত লুণ্ঠন ও নিপীড়নের যুগে কোথাও রশি আলগা হতে দেখলে কিংবা দমনযন্ত্র অসাড় হয়ে পড়লে আদালত কিংবা সশস্ত্র বাহিনীকে ব্যবহার করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা করত। মানুষে মানুষে বিরাজমান অবৈরী সাম্প্রদায়িক দ্বন্দ্বকে বৈরী রূপ দিত। যে কারণে ব্রিটিশ আমলে বহু আগুন লেগেছে, মানুষ হতাহত হয়েছে এবং এগুলোর নাম হয়েছে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা। পরবর্তীকালে এ অঞ্চলের দেশগুলোতে ব্রিটিশের অনুসারীদেরই ক্ষমতায়ন হয়েছে, ব্রিটিশরাই সেই ব্যবস্থা করে রেখে গেছে। ফলে এখানকার দেশগুলোতে শাসকরা বরাবরই ‘ধর্মীয় পরিচয়’কে পুঁজি…