…
এডিটর পিক
In January 1975 Sheikh Mujibur Rahman, made one of the most controversial political decisions in…
Trending Posts
-
শেখ হাসিনা এবং ২৩৪ বিলিয়নের অদৃশ্য যাত্রা: একটি স্টেট ওয়াচ বিশ্লেষণ
সেপ্টেম্বর ১২, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
ডাকসু এবং ইসলাম ইজমের উত্থান: নতুন রাজনৈতিক বাস্তবতা
সেপ্টেম্বর ১০, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
“গোমাতা ভক্তি বনাম গোমাংস রপ্তানি: ভারতের দ্বিচারিতা
সেপ্টেম্বর ৮, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
রাহুল-প্রিয়াঙ্কা মডেলে সন্তানদের আ’লীগের নেতৃত্বে আনছেন শেখ হাসিনা
সেপ্টেম্বর ৮, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
কেন মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারতের শরণার্থীশিবিরে প্রায় সাড়ে ৬ লাখ মানুষ প্রাণ হারান
সেপ্টেম্বর ১১, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
Trending Posts
-
শেখ হাসিনা এবং ২৩৪ বিলিয়নের অদৃশ্য যাত্রা: একটি স্টেট ওয়াচ বিশ্লেষণ
সেপ্টেম্বর ১২, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
ডাকসু এবং ইসলাম ইজমের উত্থান: নতুন রাজনৈতিক বাস্তবতা
সেপ্টেম্বর ১০, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
“গোমাতা ভক্তি বনাম গোমাংস রপ্তানি: ভারতের দ্বিচারিতা
সেপ্টেম্বর ৮, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
রাহুল-প্রিয়াঙ্কা মডেলে সন্তানদের আ’লীগের নেতৃত্বে আনছেন শেখ হাসিনা
সেপ্টেম্বর ৮, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
কেন মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারতের শরণার্থীশিবিরে প্রায় সাড়ে ৬ লাখ মানুষ প্রাণ হারান
সেপ্টেম্বর ১১, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
- এই যে মঙ্গলে প্রাণ পাওয়া গেল, সেইটাও কি আল্লাহর সৃষ্টি?
- ব্যর্থ ইউনূস: নিন্দা জানিয়ে দায় সারছে সরকার
- BAKSAL: The One-Party System that Paved the Way for Mujib’s Death
- মঙ্গল গ্রহে প্রাচীন জীবনের অস্তিত্ব
- ২০২৪ সালে ৯ লাখ স্নাতক বেকার ছিল বাংলাদেশে
- শেখ হাসিনা এবং ২৩৪ বিলিয়নের অদৃশ্য যাত্রা: একটি স্টেট ওয়াচ বিশ্লেষণ
- 1971: The Dark Side of India’s Help
- ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের কোন বিকল্প হাতে নেই: ইউনূস
Author: ডেস্ক রিপোর্ট
দুর্ভিক্ষের মুখে আফগানিস্তান। ডব্লিউএফপি’র প্রতিবেদন বলছে, আফগানিস্তানের ৩ কোটি ৮০ লাখ মানুষের মধ্যে এক কোটি ১৪ লাখই কোনোমতে খেয়ে বা না খেয়ে দিন পার করছে। অপুষ্টিতে ভুগছে ২০ লাখেরৱ বেশি শিশু। আশ্রয়হীন পাঁচ লাখ ৭০ হাজারের বেশি, যাদের প্রায় ৮০ শতাংশই নারী ও শিশু। আফগানিস্তান থেকে যুক্তরাষ্ট্রের সেনা প্রত্যাহারের এক বছরেরও বেশি সময় পর তালেবান আফগানিস্তান জুড়ে ক্ষমতা প্রতিষ্ঠা করে। কিন্তু তালেবান সরকারের স্বীকৃতি না মেলায় বৈশ্বিক উন্নয়ন সহায়তা ও বিদেশের ব্যাংকে গচ্ছিত রিজার্ভ স্থগিত হয়ে আছে। এ অবস্থায় দেশটির অর্থনীতি ভয়াবহ আর্থিক মন্দার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। সন্ত্রাস দমনের নামে যুক্তরাষ্ট্র জাতিসংঘকে এড়িয়ে আফগানিস্তান দখল করে নিয়েছিল। এরপর ২০টি বছর…
সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, ৬০ মেগাওয়াট সক্ষমতার বিদ্যুৎকেন্দ্রটির পরীক্ষামুলক উৎপাদন শুরু হয় গত ২৫ মে। এরমধ্যে গেল একমাসে ২৭ লাখ কিলোওয়াট ঘন্টা বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হয়েছে। দৈনিক জাতীয় গ্রিডে ২০ মেগাওয়াট সরবরাহ করছে দেশের একমাত্র বায়ু বিদ্যুৎকেন্দ্র। উল্লেখ্য, কক্সবাজারের খুরুশকুল গেলে সহজেই চোখে পড়বে দীর্ঘ ১০টি বায়ুকল। আশেপাশের ভূচিত্র থেকে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে থাকা ২০০ মিটার উঁচু টাওয়ারগুলো চোখ এড়ানোর উপায় নেই। বাতাসের গতি বাড়লেই, ঘুরতে থাকে টার্বাইনের ব্লেড বা পাখা। আগে অবশ্য পুরো এলাকায় ছিল জলমগ্ন, আর বায়ুর প্রবাহকে বাধা দেওয়ার মতো কিছুই ছিল না এখানে। সেই পরিবর্তন এনেছে এসব বায়ুকল। যা দেশের প্রথম বায়ু বিদ্যুৎকেন্দ্রের অংশ ।…
প্রিগোজিন বলেছেন, ‘এটি সামরিক অভ্যুত্থান নয়, বরং রাশিয়ার সামরিক নেতৃত্বে ‘শয়তানি’ বন্ধ এবং ন্যায়বিচারের মিছিল। আমাদের কর্মকাণ্ড কোনোভাবেই সেনাদের ওপর হস্তক্ষেপ করে না।’ রাশিয়ার ভাড়াটে সেনা সংগঠন ওয়াগনারের প্রধান ইয়েভজেনি প্রিগোজিন রুশ সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করেছে। প্রিগোজিন ইতিমধ্যে ঘোষণা দিয়েছেন, রোস্তভ সেনা সদর দপ্তরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে তার সেনারা। সিএনএনের খবরে এ তথ্য জানানো হয়েছে। ওয়াগনার অফিশিয়াল টেলিগ্রাম চ্যানেলে পোস্ট করা একটি ভিডিওতে প্রিগোজিন বলেছেন, আমরা সকাল ৭টা ৩০ মিনিটে রাশিয়ার সেনাবাহিনীর দক্ষিণাঞ্চলের সদর দপ্তরে রয়েছি। বিমানঘাঁটিসহ রোস্তভের সামরিক সুবিধাগুলো আমাদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।’ ভিডিও বার্তায় প্রিগোজিন জানিয়েছেন, তার সেনারা এই শহর অবরুদ্ধ করবে এবং রাজধানী মস্কোর দিকে এগিয়ে যাবে—যতক্ষণ প্রতিরক্ষামন্ত্রী…
জাহাঙ্গীরের সময় আঁকানো ছবিগুলোতে এই মোগল সম্রাটের বিচিত্র স্বভাবের পরিচয় পাওয়া যায়। অনেকগুলোতে তার রাজনৈতিক স্বপ্নের প্রতিফলন দেখা গেছে। যেমন শাহ আব্বাসের সঙ্গে বসা ছবিটি পুরোপুরি কাল্পনিক। বাস্তবে দুই শাসকের কখনো মুখোমুখি সাক্ষাৎ হয়নি। শিল্প ইতিহাসবিদ ইবা কোচ বলেন, নিজেদের রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরতে এ ধরনের প্রতীকী চিত্রের মাধ্যমে বাদশারা কতটা মহান তা দেখানোর চেষ্টা করেছে। রোবোটিক্স নিয়ে চলতি শতাব্দীতে উন্মাদনার কমতি নেই। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি এই উন্মাদনাকে নিয়ে গেছে নতুন উচ্চতায়। তবে বিষয়টি কেমন হয় যদি মধ্যযুগীয় ভারতের কোন শিল্পকর্মেই দেখা পান স্বয়ংক্রিয় এই যন্ত্রের ব্যবহার? ‘জাহাঙ্গীর এন্টারটেইনস শাহ আব্বাস’ নামের একটি চিত্রকর্মে ঠিক এমনটাই দেখতে পাওয়া যায়। যেটাকে…
বিতর্কিত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে গত প্রায় সাড়ে তিন বছরে ১১৫টি মামলায় ২২৯ জন সাংবাদিককে আসামি করা হয়েছে। আর গ্রেপ্তার করা হয়েছে ৫৬ জন সাংবাদিককে। মামলা দায়েরের পরপরই কোনো ধরনের যাচাই-বাছাই ছাড়াই তাৎক্ষণিকভাবে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। ২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে চলতি ২০২৩ সালের মার্চ পর্যন্ত বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনের তথ্যের ভিত্তিতে এমন চিত্র তুলে ধরেছে যুক্তরাজ্যভিত্তিক বেসরকারি সংগঠন আর্টিকেল-১৯। এই সংগঠনটি মতপ্রকাশের অধিকার নিয়ে কাজ করে। মানবাধিকারকর্মীরা বলছেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের প্রয়োগই এখন অপপ্রয়োগ। এই আইনে করা মামলার আসামিদের মধ্যে বড় অংশই সাংবাদিক। আর বেশির ভাগ মামলার বাদী ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মী বা সমর্থক। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে করা মামলাগুলোর মধ্যে…
মহাকাশের বুকে জ্বলন্ত এক অগ্নিকুণ্ড। আয়তন গোটা সৌরজগতের থেকেও একশো গুণ বড়ো। তবে কি এই বিশাল অগ্নিকুণ্ড কোনো দৈত্যাকার নক্ষত্র? নাকি অন্য কোনো মহাজাগতিক বস্তু? না, কোনোটাই নয়। বরং, এই আগুনের গোলা প্রকাণ্ড এক মহাজাগতিক বিস্ফোরণ। আরও ভালো করে বলতে গেলে, মানব ইতিহাসে নথিভুক্ত হওয়া সবচেয়ে বড়ো এবং দীর্ঘস্থানীয় মহাজাগতিক বিস্ফোরণ। জ্যোতির্বিদ্যার ভাষায় যাকে বলা হয় সুপারনোভা। ২০২০ সাল। ক্যালিফোর্নিয়ার জুইকি ট্রানজিয়েন্ট ফ্যাসিলিটির টেলিস্কোপের মাধ্যমে প্রথম এই অগ্নিগোলককে শনাক্ত করেছিলেন গবেষকরা। তবে সেটি যে কোনো মহাজাগতিক বিস্ফোরণ, তা তখনও জানা ছিল না গবেষকদের। ৮ বিলিয়ন আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত মহাজাগতিক বস্তুটির ছবিও যে সেই টেলিস্কোপে খুব একটা স্পষ্ট ছিল, এমনটাও নয়।…
পঁচিশ বছর আগেও বাংলাদেশ রেলওয়ে ছিল একটি লাভজনক সংস্থা। যাত্রী ও পণ্য পরিবহন করে সংস্থাটি যে টাকা আয় করত, তা দিয়ে ট্রেন পরিচালনার সব ব্যয় মেটানোর পরও কিছু টাকা উদ্বৃত্ত থাকত। ১৯৯৮-৯৯ অর্থবছর সংস্থাটিতে এমন উদ্বৃত্ত ছিল প্রায় সাড়ে ১৮ কোটি টাকা। এরপর সময় যত গড়িয়েছে, লাভজনক থেকে ক্রমেই লোকসানি প্রতিষ্ঠানে রূপ নিয়েছে রেল। সর্বশেষ প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২০-২১ সালে সংস্থাটির লোকসান বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ১০০ কোটি টাকায়। লোকসানের সঙ্গে সঙ্গে কমেছে রেলওয়ের প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতাও। ২৫ বছর আগে যেখানে ১ টাকা আয় করতে গিয়ে ৯৬ পয়সা ব্যয় করতে হতো সংস্থাটিকে। সেখানে বর্তমানে ১ টাকা আয় করতে গিয়ে রেলওয়ের ব্যয়…
রাজধানীর আবাসন সমস্যা সমাধানে কেরানীগঞ্জে ৪৮০ বিঘা জমিতে ঝিলমিল আবাসিক প্রকল্প নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছিল রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক)। প্রকল্পটির মূল উদ্দেশ্য ছিল নিম্নমধ্যবিত্তের জন্য সুলভে ফ্ল্যাট নির্মাণ। এজন্য বিএনজি গ্লোবাল হোল্ডিংস অ্যান্ড কনসোর্টিয়াম নামে মালয়েশীয় একটি কোম্পানির সঙ্গে চুক্তিও হয়েছিল রাজউকের। যদিও চুক্তিতে নির্ধারিত মূল্য ও বর্তমানে মালয়েশীয় কোম্পানিটির নতুন করে দাবীকৃত অর্থের হিসাব বিশ্লেষণে দেখা যায়, নিম্নমধ্যবিত্তের জন্য বানানো এ আবাসন প্রকল্পে সবচেয়ে ছোট আকারের ফ্ল্যাটটিরও দাম গিয়ে ঠেকবে দেড় কোটি টাকার কাছাকাছি। সংশ্লিষ্ট নথির তথ্য অনুযায়ী, ৯ হাজার ৯৭৯ কোটি ২০ লাখ টাকার এ প্রকল্পে মোট ৮৫টি ভবন নির্মাণ করার কথা রয়েছে। তিন শ্রেণীতে ফ্ল্যাট হবে ১৩ হাজার…
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির যুক্তরাষ্ট্র সফর। যা নিয়ে বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে জানানো হয়, প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হওয়ার পর এটাই মোদির প্রথম যুক্তরাষ্ট্র সফর। নানা কারণে তাঁর এই সফর বেশ আলোচিত। ২০০২ সালে গুজরাট দাঙ্গায় বিতর্কিত ভূমিকার অভিযোগে প্রায় এক দশক ধরে মোদিকে ভিসা দিতে অস্বীকৃতি জানিয়ে আসছিল যুক্তরাষ্ট্র। পরে ওই নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হয়। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রে মোদি লাল গালিচা সংবর্ধনা পেলেও তার সামনে পুরোনো ক্ষত নতুন করে জেগে উঠেছে। প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালে প্রথমবার ভারতের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর তিনি বেশ কয়েকবারই দেশটি সফরে গেছেন। তবে এবার বাইডেনের বিশেষ আমন্ত্রণের কারণে মোদির এ সফরটি যুক্তরাষ্ট্রে তার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সফর হয়ে উঠেছে। কিন্তু…
‘সিল্ক রোড’। আজ থেকে হাজার হাজার বছর আগে এই পথেই বাণিজ্য চলত ভারত, চিন, মধ্যপ্রাচ্য এবং ইউরোপের মধ্যে। এক দেশ থেকে অন্য দেশে পাড়ি দিতেন পর্যটক, ধর্মপ্রচারক ও শিক্ষার্থীরা। তাঁদের কারোর গন্তব্য ছিল নালন্দা, কারোর আবার তক্ষশীলা। সবমিলিয়ে এই বাণিজ্যপথই হয়ে উঠেছিল এশিয়ার বিভিন্ন প্রান্তের মানুষদের সংস্কৃতি আদানপ্রদানের অন্যতম মাধ্যম। ফলে, তক্ষশীলা বা নালন্দাকে বাদ দিয়েও এই বাণিজ্যপথের মধ্যেই গড়ে উঠেছিল একাধিক সংস্কৃতিচর্চার কেন্দ্রস্থল। যার মধ্যে অন্যতম পশ্চিমে চিনের গানশু প্রদেশে অবস্থিত ডুনহুয়াং (Dunhuang)। এত বিস্তারে ডুনহুয়াং-এর ইতিহাস, প্রেক্ষাপট ও অবস্থান বলার কারণ, তৎকালীন বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ পাঠাগার গড়ে উঠেছিল এখানেই। এই গল্প সেই ঐতিহাসিক পাঠাগার নিয়েই। বিশের দশকের শুরুর…