State Watch
    Facebook Twitter Instagram
    সর্বশেষ প্রকাশিত
    • বিএনপি ও জামায়াত জোটবদ্ধ হওয়ার দিকে এগোচ্ছে আবার: কিন্তু কেন?
    • যেভাবে ফসিলের বয়স বের করা হয়
    • চাইলেই লিঙ্গ পরিবর্তনে সক্ষম যেসব প্রাণী
    • নতুন খনির সন্ধান, বদলে যাবে বাংলাদেশের অর্থনীতি?
    • গুপ্ত হত্যা আর হামলায় টালমাটাল বিএনপি
    • এক বছরে বৈদেশিক ঋণ বেড়েছে ৩৯ হাজার কোটি টাকা
    • উজবেক নারীদের যেভাবে ভারতে পাচার করে যৌনকর্মে নামানো হয়
    • গাজার ১০ লাখ শরণার্থীকে মিশরের দিকে ঠেলে দিতে পারে ইসরায়েল
    State Watch
    • প্রধান পাতা
    • আইনপ্রয়োগ
      1. গুম-অপহরণ
      2. গ্রেপ্তার-নিপীড়ন
      3. নিপীড়নমূলক আইন
      4. প্রাতিষ্ঠানিক দুর্নীতি
      5. বিচার বহির্ভূত হত্যা
      6. রাষ্ট্রীয় বাহিনী
      Featured
      জুলাই ২, ২০২৩

      আবারো বেড়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হেফাজতে মৃত্যু: এমএসএফ

      Recent
      নভেম্বর ২৯, ২০২৩

      ৫৮১ কোটি টাকার সার আত্মসাৎ, অভিযুক্তকে গ্রেপ্তারে টালবাহানা দুদকের

      নভেম্বর ১৩, ২০২৩

      দুর্নীতির স্বর্গে কাজ শুরুর আগেই নির্মাণ ব্যয় বেড়ে ২ হাজার ৪০০ কোটি টাকা

      অক্টোবর ৩০, ২০২৩

      পুলিশের নির্মমতা: গুলিতে আহত শিশু, পিটুনির শিকার সাংবাদিক

    • আক্রান্ত জনগোষ্ঠী
      1. আদিবাসী
      2. গণমাধ্যম
      3. ধর্মীয় সংখ্যালঘু
      4. নারী ও শিশু
      5. প্রাণ-প্রকৃতি-কৃষি
      6. ভিন্ন মতাবলম্বী
      7. রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ
      8. শ্রমজীবী
      Featured
      ফেব্রুয়ারি ১০, ২০২৩

      বাংলাদেশে গণমাধ্যম কতটা স্বাধীন মনিটর করবে যুক্তরাষ্ট্রসহ ৯ রাষ্ট্র

      Recent
      ডিসেম্বর ৪, ২০২৩

      গুপ্ত হত্যা আর হামলায় টালমাটাল বিএনপি

      ডিসেম্বর ২, ২০২৩

      নভেম্বরে রাজনৈতিক মামলা ১১৫, গ্রেপ্তার ২৬৬৩

      নভেম্বর ৩০, ২০২৩

      সঙ্গী মারা গেলে কাক আর জোড়া বাঁধে না?

    • বিশেষায়িত
      1. করোনাভাইরাস
      2. ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট
      3. নির্বাচন
      4. বিশ্ব
      5. মানবাধিকার
      6. রোহিঙ্গা জাতি
      7. সীমান্ত ইস্যু
      Featured
      আগস্ট ২৮, ২০২৩

      ডিজিটাল থেকে সাইবার: নতুন জালে পুরনো কায়দায় শিকার

      Recent
      ডিসেম্বর ৩, ২০২৩

      উজবেক নারীদের যেভাবে ভারতে পাচার করে যৌনকর্মে নামানো হয়

      ডিসেম্বর ৩, ২০২৩

      গাজার ১০ লাখ শরণার্থীকে মিশরের দিকে ঠেলে দিতে পারে ইসরায়েল

      ডিসেম্বর ৩, ২০২৩

      বাংলাদেশের ‘দুই বেগমের যুদ্ধে’ ভারত-চীন-যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান কী?

    • রাজনীতি-প্রশাসন
      1. অর্থনীতি ও বাণিজ্য
      2. আইন-আদালত
      3. ক্ষমতাসীন দল
      4. জাতীয় সংসদ
      5. রাজনীতি
      6. রাষ্ট্র-সরকার
      Featured
      অক্টোবর ২৯, ২০২৩

      বিএনপির ভুল নাকি সরকারের ফাঁদ: গুলিবিদ্ধ শিশু, নিহত পুলিশ, আহত অজস্র

      Recent
      ডিসেম্বর ৭, ২০২৩

      নতুন খনির সন্ধান, বদলে যাবে বাংলাদেশের অর্থনীতি?

      ডিসেম্বর ৪, ২০২৩

      এক বছরে বৈদেশিক ঋণ বেড়েছে ৩৯ হাজার কোটি টাকা

      ডিসেম্বর ৩, ২০২৩

      বিরোধী সব দলকে যে কারণে এক জায়গায় আনতে চায় বিএনপি

    • মতামত
      • বিশ্লেষণ
      • সম্পাদকীয়
      • সাক্ষাৎকার
    • গবেষণা ও প্রতিবেদন
      1. বিভিন্ন সংস্থার প্রতিবেদন
      2. চলতি প্রবণতা
      3. নীতি নির্দেশনা
      Featured
      জানুয়ারি ৩১, ২০২৩

      আবারো অবনমন: সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত দেশের তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান ১২

      Recent
      নভেম্বর ২২, ২০২৩

      ৮২ শতাংশ কার্যকারিতা হারিয়েছে অ্যান্টিবায়োটিক: গবেষণা

      অক্টোবর ৭, ২০২৩

      সেপ্টেম্বরে সড়কে ৪১৭ মৃত্যু, আহত ৬৫১

      অক্টোবর ৩, ২০২৩

      সেপ্টেম্বরে দেশে ১৫৭৭ অগ্নিকাণ্ড: কেন বাড়ছে এই সংখ্যা?

    • আর্কাইভ
    State Watch
    ইতিহাস

    সাইনোসেফালি: কুকুরমুখো মানুষ কি সত্যিই ছিল ইতিহাসে?

    ডেস্ক রিপোর্টBy ডেস্ক রিপোর্টআগস্ট ৭, ২০২৩No Comments6 Mins Read

    বহুকাল ধরেই মানব ইতিহাসে বহু রহস্যময় প্রাণীর খবর পাওয়া গেছে। এদের সম্পর্কে ইতিহাসে রয়েছে নানা প্রমাণ, নানা দলিল। বিখ্যাত বহু পর্যটকও যাদের কথা উল্লেখ করছেন। তেমনই এক প্রাচীন রহস্যময় প্রাণী জাতি হলো ‘সাইনোসেফালি’ বা কুকুরমুখো মানুষ। কুকুর বা শেয়ালের মতো মাথাওয়ালা মানুষ হিসেবেও এরা পরিচিত। বহুকাল আগে পৃথিবীর বুকে বিচরণ ছিল এই রহস্যময় কুকুরমুখো মানবদের। চলুন আজকে জেনে নিই এই রহস্যময় সাইনোসেফালি সম্পর্কে।

    সাইনোসেফালি (Cynocephali) শব্দটির উৎপত্তি হয়েছে ‘cyno’, যার অর্থ কুকুর এবং ‘cephaly’, যার অর্থ একধরনের মাথার অসুখ, এই দুটি গ্রীক শব্দ থেকে। সাইনোসেফালি দ্বারা এমন এক রহস্যময় মানব গোষ্ঠীকে বোঝানো হয় যাদের মাথা কুকুর কিংবা শেয়ালের মতো। তারা মানুষের ভাষা বুঝতে পারতো তবে কথা বলতে পারতো না।

    যদিও ইতিহাসের কিছু কিছু জায়গায় এদের সভ্য মানুষের মতো সামাজিক ভাবে বসবাস করার কথা উল্লেখ করা হয়েছে, তবে বেশীরভাগ ইতিহাসবিদের মতে তারা ছিল বর্বর পশুদের মতো, যারা প্রধানত শিকার করে জীবনধারণ করতো।

    এটুকু শুনেই আপনার হয়তো মনে হচ্ছে ড্রাগন, ওয়্যারউলফের মতো এটিও কোনো এক কাল্পনিক গালগল্প! কিন্তু না, সাইনোসেফালিদের অস্তিত্ব বিশ্বাস করার মতো বহু কারণ ইতিহাসবিদদের কাছে রয়েছে।

    বহু বিখ্যাত পর্যটক ও অভিযাত্রী, যেমন ক্রিস্টোফার কলোম্বাস, মার্কো পোলো এই সাইনোসেফালির বর্ণনা দিয়েছেন। এছাড়াও প্রাচীন মিসর, গ্রীস, মধ্যযুগীয় ইউরোপ ও আফ্রিকার মতো বহু প্রাচীন সভ্যতায় এবং খ্রিস্টীয় পুরানে এদের কথা উল্লেখ রয়েছে।

    খ্রিস্টপূর্ব ৪০০ অব্দে বিখ্যাত গ্রীক ডাক্তার সিটেসিয়াস সাইনোসেফালিদের বিশদ বিবরণ সহ চমৎকার একটি প্রতিবেদন লেখেন। তৎকালীন ভারতের পাহাড়ে দেখতে পাওয়া সাইনোসেফালি সম্পর্কে তিনি তার লেখায় বর্ণনা দেন। সে সময় ভারত ‘ইন্ডিকা’ নামে পরিচিত ছিল। তার লেখায় তিনি এক ধরণের মানব উপজাতির কথা বলেন যাদের মাথা ছিল কুকুরের মতো। তারা কুকুরের মতো ‘ঘেউ ঘেউ’ করে একে অন্যের সাথে যোগাযোগ করতো।

    তবে এরা মানুষের কথা ঠিকই বুঝতে পারতো। এদের প্রধান খাবার ছিল মাংস। এদের দাঁত ছিল কুকুরের মতো, তবে কিছুটা লম্বা। নখগুলো ছিল লম্বা ও বাঁকানো।

    বিভিন্ন সূত্র থেকে তিনি জেনেছিলেন, এরা মূলত শিকার করে জীবনধারণ করতো। শিকার ধরার পর তা মেরে রোদে ঝলসিয়ে খেতো তারা। এরা ভেড়া ও ছাগল পালন করতো। এছাড়া তৎকালীন ভারতে জন্মানো ‘সিপ্তাখোরা’ নামের একটি ফল ছিল এদের খুব প্রিয়। এরা এই ফলের চাষ করতো এবং উৎপাদিত ফলের বিনিময়ে মানুষের কাছ থেকে রুটি, ময়দা, সুতা সহ তরবারি, ঢাল, তীর, ধনুক প্রভৃতি জিনিস কিনতো।

    সিটেসিয়াস তার লেখায় আরো জানান, তারা বাড়িতে নয় বরং গুহায় বাস করতো। তীর-ধনুক নিয়ে শিকারকে তাড়া করতো। এরা ছিল খুব দ্রুত গতিসম্পন্ন। খুব দ্রুতই এরা এদের শিকারকে ধরে ফেলতে পারতো। এদের মধ্যে নারীরা মাসে একবার গোসল করতো, তবে পুরুষেরা কখনো গোসল করতো না। এরা চমৎকার চামড়ার তৈরি পোশাক পরতো।

    এদের মধ্যে যারা ধনী ছিল তারা কেউ কেউ লিলেনের পোশাকও পরতো। ঘুমানোর জন্য এদের কোনো বিছানা ছিল না। এরা ঘাসের উপরে ঘুমাতো। যার সবচেয়ে বেশি ভেড়া থাকতো তাকেই সবচেয়ে ধনী হিসাবে ধরা হতো। নারী পুরুষ উভয়েরই পেছনের দিকে কুকুরের মতো লম্বা লেজ ছিল। তবে এই লেজ কুকুরের লেজের চেয়ে বেশি লম্বা ও লোমশ হতো। স্বাভাবিক মানুষের চেয়ে এদের আয়ু ছিল অনেক বেশি। গড়ে ১৭০-২০০ বছর পর্যন্ত বাঁচতো এরা।

    তৎকালে ভারত ছিল সাইনোসেফালিদের প্রধান বাসস্থান। গ্রীক অভিযাত্রী ‘মেগাস্থিনিস’ও ভারতে কুকুরের মতো মাথাযুক্ত এক ধরনের মানুষের সাথে সাক্ষাৎ লাভের কথা উল্লেখ করেন। দার্শনিক ‘ক্লাউডিয়াস অ্যালিয়েনাস’ তার লেখায় ভারতের এই কুকুরমুখো মানুষের কথা উল্লেখ করেন, যারা রোদে শুকানো মাংস খেয়ে বেঁচে থাকতো এবং ছাগল ও ভেড়া পালন করতো।

    এছাড়াও আলেকজান্ডার দ্য গ্রেট তার গুরু অ্যারিস্টটলকে লেখা কয়েকটি চিঠিতে দাবি করেন যে, তিনি খ্রিস্টপূর্ব চতুর্থ শতাব্দীতে যখন ভারত আক্রমণ করেছিলেন তখন এমন অনেক কুকুরের মতো মাথা যুক্ত মানুষ দেখেছিলেন।

    তিনি আরো বলেন, যুদ্ধে অংশ নেয়া এমন মাথাযুক্ত কয়েকটি মানুষকে তিনি আটকও করেছিলেন, যারা রেগে গিয়ে কুকুরের মতো ‘ঘেউ ঘেউ’ শব্দ করতো। গ্রীক ইতিহাসবিদ হেরোডোটাসও তার লেখায় এদের কথা উল্লেখ করেন। তিনি বলেন,

    “লিবিয়ার উত্তরদিকে নিচু বেলেমাটির স্থানে যেখানে মেষপালকদের বাস, সেখান থেকে পশ্চিমে ট্রাইটন নদী পর্যন্ত পাহাড়ি জঙ্গলে নানা পশু বাস করে। এখানে কুকুরের মতো চেহারার মানুষ দেখতে পাওয়া যায়। লিবিয়ার অধিবাসীদের মতে, এদের চোখ দুটি বুকে অবস্থিত।”

    এমনই বহু শতাব্দী ধরে বহু বীর যোদ্ধা, বহু মিশনারি, বহু অভিযাত্রীর বর্ণনায় উঠে এসেছে এই সাইনোসেফালির কথা। পরবর্তী সময়ে রোমান লেখক, পরিবেশবিদ ও দার্শনিক প্লিনি দ্য এল্ডার তার ‘ন্যাচারাল হিস্টোরি’ বইতেও এদের কথা লিখেছিলেন। তিনি এদেরকে রহস্যময় এক মানব সম্প্রদায় হিসেবে উল্লেখ করেন এবং এদের ‘দ্য মনস্ট্রোয়াস রেস’ নামে আখ্যা দেন।

    সাইনোসেফালির মধ্যে সবচেয়ে বিখ্যাত ছিলেন খ্রিস্ট ধর্মের সেইন্ট ক্রিস্টোফার। বহু লেখায় উল্লেখিত বর্ণনা অনুসার, ক্রিস্টোফারের দেহ ছিল মানুষের মতো, কিন্তু মাথা কুকুরের মতো, অর্থাৎ তিনিও ছিলেন সাইনোসেফালির একজন। শুধু তা-ই নয়, এই ধর্মীয় ব্যক্তি পূর্বে ছিলেন একজন বন্য ও দুর্ধর্ষ যোদ্ধা, যিনি ‘সাইরেনাইকার’ যুদ্ধে বন্দি হন।

    বর্ণনা মতে, তিনি ছিলেন কুকুরের মতো মাথাবিশিষ্ট বিশালদেহী এক মানুষ এবং সাইনোসেফালির একটি যোদ্ধা গোত্রে তার জন্ম হয়েছিল। খ্রিস্টীয় পৌরাণিক কাহিনী অনুসারে, ক্রিস্টোফার যিশু খ্রিস্টের সাক্ষাৎ লাভ করেন এবং পরবর্তীতে পূর্বের পাপকাজ পরিত্যাগ করে খ্রিস্টধর্মে দীক্ষা নেন। বহু ঐতিহাসিক চিত্রকর্মে কুকুরমুখী এই সন্ন্যাসীর ছবি রয়েছে।

    এসব তো গেলো প্রাচীন যুগের কথা। পরবর্তী যুগে ইতালিয়ান সন্ন্যাসী ‘ওডোরিক ওফ পর্ডেনান’, ফ্রেঞ্চ কার্ডিনাল ‘পিয়ের ডি অ্যালিয়ে’, পর্যটক ‘জিওভানি ডা পিয়ান ডেল কার্পাইন’ সহ বহু বিখ্যাত অভিযাত্রী ও পর্যটকেরাও বর্ণনা করেছেন এই সাইনোসেফালির কথা। বিখ্যাত পর্যটক মার্কো পোলো তার লেখায় ‘আনগামানিয়ান’ দ্বীপ ভ্রমণের সময় সাইনোসেফালি সম্পর্কে লিখেছেন,

    “আনগামানিয়ান একটি বিশাল দ্বীপ। এই দ্বীপের অধিবাসীরা মূর্তিপূজারী। এদের কোনো রাজা নেই। বন্য পশুর থেকে কোনো অংশেই কম নয় এরা। আমি আপনাদের নিশ্চিতভাবে বলছি, এই দ্বীপের সব অধিবাসীই মাথা, দাঁত ও চোখ কুকুরের মতো। বলা যায় চেহারার দিক দিয়ে এরা বড় আকারের কুকুর। এদের অনেকগুলো প্রজাতি রয়েছে। তবে এরাই সবার চেয়ে বেশি হিংস্র। নিজের মতো ছাড়া অন্য আর যা কিছু এদের সামনে আসুক না কেন এরা তা ধরে খেয়ে ফেলে।”

    শুধু মার্কো পোলোই নয়, বিখ্যাত অভিযাত্রী ক্রিস্টোফার কলম্বাসও এই সাইনোসেফালির কথা উল্লেখ করছেন। তিনি এক অভিযানে হাইতি, যা তৎকালীন সময়ে বোহিও নামে পরিচিত ছিল সেখানে গিয়ে এমন কুকুরের মতো মাথা যুক্ত মানুষ দেখতে পান। রানী ইসাবেলাকে লেখা চিঠিতে তিনি এদের কথা উল্লেখ করেন।

    ইতিহাসের বহু স্থানে স্থান পাওয়া এই সাইনোসেফালির দেখা মিলেছিল প্রাচীন মিশরীয় সভ্যতাতেও। মিশরীয়দের ‘হাপি’ ও ‘আনুবিস’ নামের দুজন দেবতাও ছিল এমন কুকুরের মতো মাথা বিশিষ্ট মানুষ অর্থাৎ সাইনোসেফালি।

    ইতিহাসের এত বেশি স্থানে এবং এত বিখ্যাত সব ব্যক্তির বর্ণনায় এদের উল্লখে রয়েছে যে, এদের অস্তিত্ব চাইলেই গবেষকরা অস্বীকার করতে পারেন না। তবে এই ক্ষুদ্র কিন্তু শক্তিশালী জাতির কী হয়েছিল তা আজও কেউ সঠিক ভাবে বলতে পারে না। ধারণা করা হয়, আশেপাশের সাম্রাজ্যগুলোর বিস্তারের সাথে সাথে এদেরকে হত্যা করা হয়।

    এরা এমনই এক যোদ্ধা জাতি ছিল যারা অন্যের শাসন, পরাধীনতা কিংবা অন্যের আচার আচরণ মেনে চলার চেয়ে মৃত্যুবরণ করাকেই বেশি সম্মানের মনে করতো। ফলে হয়তো বিভিন্ন শক্তিশালী ও বড় জাতির হাতে প্রাণ দিতে হয়েছিল এদের। তবে যা-ই হোক না কেন, মানুষের দৃষ্টি থেকে সম্পূর্ণ রূপে আড়াল হয়ে গেছে এই সাইনোসেফালিরা। হয়তো সম্পূর্ণরূপে বিলুপ্ত হয়ে গেছে এরা। কিংবা কে জানে, হয়তো আজও এদের কেউ কেউ বেঁচে আছে, লুকিয়ে আছে কোনো দুর্গম গুহায় লোকচক্ষুর আড়ালে!

    এসডব্লিউএসএস/১৫২৫

    ছড়িয়ে দিনঃ

    আপনার মতামত জানানঃ

    State watch সকল পাঠকদের জন্য উন্মুক্ত সংবাদ মাধ্যম, যেটি পাঠকদের অর্থায়নে পরিচালিত হয়। যে কোন পরিমাণের সহযোগিতা, সেটি ছোট বা বড় হোক, আপনাদের প্রতিটি সহযোগিতা আমাদের নিরপেক্ষ সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে ভবিষ্যতে বড় অবদান রাখতে পারে। তাই State watch-কে সহযোগিতার অনুরোধ জানাচ্ছি।
    Donate
    ইতিহাস

    Related Posts

    দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের নির্মমতা: এক দুপুরে নিশ্চিহ্ন গোটা শহর

    আরতুগ্রুল গাজী: যার হাত ধরে অটোমান সাম্রাজ্যের সূত্রপাত

    ১২ হাজার বছর আগে পুরুষ আধিপত্যের পূর্বে কেমন ছিল সমাজ

    বিজ্ঞাপন

    সর্বশেষ প্রকাশিত
    ডিসেম্বর ৭, ২০২৩

    বিএনপি ও জামায়াত জোটবদ্ধ হওয়ার দিকে এগোচ্ছে আবার: কিন্তু কেন?

    ডিসেম্বর ৭, ২০২৩

    যেভাবে ফসিলের বয়স বের করা হয়

    ডিসেম্বর ৭, ২০২৩

    চাইলেই লিঙ্গ পরিবর্তনে সক্ষম যেসব প্রাণী

    ডিসেম্বর ৭, ২০২৩

    নতুন খনির সন্ধান, বদলে যাবে বাংলাদেশের অর্থনীতি?

    ডিসেম্বর ৪, ২০২৩

    গুপ্ত হত্যা আর হামলায় টালমাটাল বিএনপি

    বিজ্ঞাপন

    সর্বাধিক পঠিত
    • যুক্তরাষ্ট্রের বার্ষিক প্রতিবেদন: বাংলাদেশের নিরাপত্তা বাহিনী মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে
      ডিসেম্বর ২, ২০২৩
      By ডেস্ক রিপোর্ট
      বাংলাদেশের নিরাপত্তা বাহিনী বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড পরিচালনা করেছে এবং অন্যান্য মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে। শুক্রবার (২ নভেম্বর) যুক্তরাষ্ট্রের প্রকাশিত ‘কান্ট্রি রিপোর্টস অন...
    • নতুন খনির সন্ধান, বদলে যাবে বাংলাদেশের অর্থনীতি?
      ডিসেম্বর ৭, ২০২৩
      By ডেস্ক রিপোর্ট
      ভূতাত্ত্বিক জরিপ অধিদফতর রংপুরের পীরগঞ্জে নতুন করে একটি ধাতব খনির অনুসন্ধান কাজ শুরু করেছে। জানা গেছে, ড্রিলিং পদ্ধতিতে খনির অনুসন্ধান...
    • আমেরিকার ভবিষ্যৎ: পতন না পুনরুত্থান?
      ডিসেম্বর ২, ২০২৩
      By ডেস্ক রিপোর্ট
      একদিকে সংঘাত পেরিয়ে যখন নতুন প্রেসিডেন্ট বাইডেন ক্ষমতা গ্রহণ করছেন, তখন অন্যদিকে পণ্ডিতদের কপালে আমেরিকার ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তার রেখা দেখা...
    • উজবেক নারীদের যেভাবে ভারতে পাচার করে যৌনকর্মে নামানো হয়
      ডিসেম্বর ৩, ২০২৩
      By ডেস্ক রিপোর্ট
      উজবেকিস্তানের আন্দিজানের বাসিন্দা আফরোজাকে ২০২২ সালের জানুয়ারিতে দিল্লিতে নিয়ে আসা হয়। মানব পাচারকারীরা তাকে দুবাই-নেপাল হয়ে দিল্লিতে নিয়ে আসে। এখানে...
    • সমুদ্রের মধ্যে হঠাৎ আবিষ্কার হল উঁচু পর্বতের
      ডিসেম্বর ২, ২০২৩
      By ডেস্ক রিপোর্ট
      পৃথিবীতে এমনতেই রহস্যের শেষ নেই। বিজ্ঞানীরা একটি করে নতুন আবিষ্কার করেন, আর সেই সঙ্গে গবেষণা চলে সেই রহস্য উদঘাটনের। এবার...
    আজকের ভিডিও
    https://youtu.be/3Lbz2-70mvM
    আমাদের সম্পর্কে
    আমাদের সম্পর্কে

    স্টেট ওয়াচ, বাংলাদেশের সার্বিক আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি এবং মানবাধিকার পর্যবেক্ষণ এবং গবেষণামূলক একটি প্রয়াস।
    বিস্তারিত...

    ফেসবুকে যুক্ত থাকুন

    Donate Us!
    statewatch.net (Karigor Media Network), Hamburg, Germany. Email: [email protected] © ২০২৩ State Watch. Designed by @.

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.