…
এডিটর পিক
ভারত নিজেদের তৈরি রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক ফাঁদে সত্যিই কতটা জড়িয়ে গেছে—দিল্লির লালকেল্লার কাছে সাম্প্রতিক ভয়াবহ…
Trending Posts
-
ভারতীয় দূতকে তলব করে গণমাধ্যমের সঙ্গে হাসিনার কথা বলা বন্ধের আহ্বান
নভেম্বর ১৩, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
Trending Posts
-
ভারতীয় দূতকে তলব করে গণমাধ্যমের সঙ্গে হাসিনার কথা বলা বন্ধের আহ্বান
নভেম্বর ১৩, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
- কীভাবে রণকৌশল সাজাচ্ছে বিএনপি?
- ইউক্রেন যুদ্ধ: পুতিনকে কেন থামাতে পারল না ট্রাম্প?
- যেভাবে খাল কেটে কুমির এনেছে ভারত
- শাপলার কলি কি ফুটবে?
- আফগানিস্তানে হাসপাতালে যেতে নারীদের বোরকা পরা বাধ্যতামূলক
- ভারতীয় দূতকে তলব করে গণমাধ্যমের সঙ্গে হাসিনার কথা বলা বন্ধের আহ্বান
- নির্বাচন না হলে মানুষ ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত হবে
- আগামীকাল কী হবে?
Author: ডেস্ক রিপোর্ট
টাকার অভাবে বিদ্যুৎকেন্দ্রের পাওনা এবং ডলার–সংকটে বিদেশিদের বকেয়া শোধ করা যাচ্ছে না। গরমে বিদ্যুৎ সরবরাহ নিয়ে দুশ্চিন্তা। দেশের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত বিপুল পরিমাণ দেনা নিয়ে বিপাকে পড়েছে। একদিকে তারা টাকার অভাবে বেসরকারি কেন্দ্রগুলোকে বিদ্যুতের দাম যথাসময়ে দিতে পারছে না; অন্যদিকে মার্কিন ডলারের অভাবে বকেয়া রাখতে হচ্ছে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের বিদেশি কোম্পানিগুলোর পাওনা। সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলো থেকে পাওয়া সর্বশেষ হিসাবে, দেশে উৎপাদনরত বেসরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (পিডিবি) কাছে পাওনা প্রায় ২৫ হাজার কোটি টাকা। পিডিবি বাংলাদেশ তেল, গ্যাস, খনিজ সম্পদ করপোরেশনের (পেট্রোবাংলা) কাছে গ্যাস বিল বকেয়া রেখেছে প্রায় ৮ হাজার কোটি টাকা। ভারতের আদানির কাছে বিদ্যুতের দাম বকেয়া পড়েছে…
চাঁদ ছোট হয়ে যাচ্ছে। আর তার জের নিয়ে চিন্তায় নাসা। চলতি বছরেই নাসা চাঁদে মানুষ পাঠানো নিয়ে চিন্তায় পড়েছে। তার কারণও রয়েছে। চাঁদ ক্রমশ ছোট হয়ে যাচ্ছে। কারণ কয়েক লক্ষ বছর ধরে চাঁদের অন্তঃস্থল ঠান্ডা হয়ে যাচ্ছে। যত ঠান্ডা হচ্ছে ততই চাঁদ যেন শুকিয়ে যাচ্ছে। ইতিমধ্যে ১৫০ ফুট ছোট হয়েছে চাঁদের পরিধি। আর এই ছোট হয়ে যাওয়ার জের পড়ছে চাঁদের মাটির ওপর। চাঁদের মাটিতে ক্রমশ চন্দ্রকম্প বাড়ছে। মাটি শুকিয়ে যাওয়ায় বড় বড় ফাটল তৈরি হচ্ছে। চাঁদের উপরিভাগের মাটি একে অপরকে ধাক্কা মারছে। চাঁদের ছোট হতে থাকা চাঁদে চন্দ্রকম্পও বাড়িয়ে দিয়েছে। সব মিলিয়ে এমন এক পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে যা নাসার রাতের…
পৃথিবী ছাড়া অন্য গ্রহেও রয়েছে জল! হাবল টেলিস্কোপ ব্যবহার করে খুঁজে বার করল ন্যাশনাল অ্যারোনটিক্স অ্যান্ড স্পেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (নাসা)। পৃথিবীর বাইরে প্রাণের অস্তিত্ব খুঁজে বার করতে অনেক দিন ধরেই অনুসন্ধান চালাচ্ছে আমেরিকার মহাকাশ গবেষণা সংস্থা। সম্প্রতি সেই অনুসন্ধান অভিযান চলাকালীনই ভিন্গ্রহে অন্য ‘জীবন’ অর্থাৎ জলের সন্ধান পেলেন নাসার বিজ্ঞানীরা। নাসা জানিয়েছে, যে এক্সোপ্ল্যানেটে জলের সন্ধান পাওয়া গিয়েছে, তা সৌরমণ্ডলের বাইরে। বিজ্ঞানীরা ওই গ্রহটির নাম দিয়েছেন, জিজে ৯৮২৭ডি। হাবল টেলিস্কোপ ব্যবহার করে বিজ্ঞানীরা ওই গ্রহটির বায়ুমণ্ডলে জলীয় বাষ্পের খোঁজ পেয়েছেন বলে মহাকাশ গবেষণা সংস্থা জানিয়েছে। বিজ্ঞানীরা এ-ও জানিয়েছেন যে, জিজে ৯৮২৭ডি গ্রহের ব্যাস পৃথিবীর ব্যাসের প্রায় দ্বিগুণ। এর আগে মহাকাশে যে…
গত বছর দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে একটি বাড়িতে আগুন লেগে কমপক্ষে ৭৬ জনের মৃত্যু ঘটেছিল। ঘটনার তদন্ত করতে গিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার কর্মকর্তারা অবশেষে জানতে পারলেন এই ভয়ংকর ঘটনার নেপথ্য কাহিনী । সেই ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করলো পুলিশ। নিজের অপরাধ ঢাকতে বাড়িটিতে আগুন ধরিয়ে দিয়েছিলো সে। তার হাতে খুন হওয়া এক ব্যক্তির দেহ পুড়িয়ে দেয়ার উদ্দেশ্যেই সে গোটা বাড়িটিতে আগুন দিয়ে ৭৬ মানুষকে হত্যা করে। এছাড়াও অভিযুক্তের বিরুদ্ধে ৮৬টি হত্যা চেষ্টার অভিযোগও আনা হয়েছে। আগামী মাসে জামিন শুনানি না হওয়া পর্যন্ত তাকে পুলিশ হেফাজতে রাখার নির্দেশ দেয়া হয়। কারাগারে তার সম্ভাব্য যাবজ্জীবন সাজা হতে পারে। দক্ষিণ আফ্রিকায় মৃত্যুদণ্ড নেই। প্রসিকিউটররা বলেছেন,…
দেশে ২০২৩ সালে মোট ৫১৩ জন শিক্ষার্থী আত্মহনন করেছে। এর মধ্যে স্কুল শিক্ষার্থী ২২৭ জন, কলেজ শিক্ষার্থী ১৪০, বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী ৯৮ ও মাদরাসা শিক্ষার্থী রয়েছেন ৪৮ জন। অনুসন্ধান করে দেখা গেছে, আত্মহননের সবচেয়ে বড় কারণ ছিল অভিমান এবং প্রেমঘটিত সমস্যা। শনিবার আঁচল ফাউন্ডেশন আয়োজিত ২০২৩ সালে শিক্ষার্থীদের আত্মহত্যা: পদক্ষেপ নেওয়ার এখনই সময়’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে এসব তথ্য জানানো হয়। ১০৫টি জাতীয়, স্থানীয় পত্রিকা এবং অনলাইন পোর্টাল থেকে শিক্ষার্থীদের আত্মহত্যার তথ্য সংগ্রহ করে এই জরিপ করা হয়। সংগ্রহকৃত তথ্য-উপাত্ত থেকে দেখা গেছে, বিগত ২০২৩ সালে সর্বমোট ৫১৩ জন শিক্ষার্থী আত্মহত্যা করেছে। এর মধ্যে স্কুল শিক্ষার্থী ২২৭ জন যা ৪৪.২ শতাংশ, কলেজ শিক্ষার্থী…
প্রকৃতিতে যৌনতা স্বাভাবিক বিষয়। প্রায় সব প্রাণীই যৌনক্রিয়া বা যৌনসঙ্গমের মাধ্যমেই নতুন প্রজন্ম পৃথিবীতে আনে। কিন্তু সাধারণত প্রাণীর জীবনচক্রে অন্যান্য কার্যক্রমের চেয়ে স্বাভাবিক যৌনক্রিয়ার সময় থাকে স্বল্প। কিন্তু একপ্রকার ইঁদুর আছে, যেগুলো যৌনক্রিয়াকে বেশি প্রাধান্য দেয়। এমনকি ঘুম নষ্ট করেও এগুলো যৌনক্রিয়ায় লিপ্ত থাকতে চায়। এই ইঁদুরগুলো মারাও যায় দ্রুত। বিজ্ঞানবিষয়ক জার্নাল নেচারে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়েছে, অস্ট্রেলিয়ার এই কামুক ইঁদুরগুলোকে ডাকা হয় অ্যান্টিকাইনাস নামে। এগুলোর পেটের নিচেও ক্যাঙারুর মতো থলে আছে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, এই ইঁদুরগুলো সপ্তাহের পর সপ্তাহ কম ঘুমিয়ে বেশি জেগে থাকে, যাতে যৌনক্রিয়ায় বেশি সময় দেওয়া যায়। মজার ব্যাপার হলো, এরা জীবনে মাত্র এই প্রজনন মৌসুমই…
বিতর্কিত ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান আলেশা মার্টের চেয়ারম্যান মঞ্জুর আলম শিকদার ‘গ্রাহকের টাকায়’ ২ হাজার ২০ শতাংশ জমি কিনেছেন। দলিল সূত্রে এসব জমি খুঁজে পেয়েছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। জমিগুলো কেনা হয়েছে গাজীপুরে। স্থানীয় বাসিন্দা, আলেশার নিয়োগ করা তত্ত্বাবধায়ক ও জমি কেনাবেচার সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিরা জানিয়েছেন, আলেশার কেনা জমির পরিমাণ আরও বেশি। সিআইডি যে পরিমাণ জমির হদিস পেয়েছে, তার দাম দেখানো হয়েছে প্রায় ৩২ কোটি টাকা। অবশ্য তদন্ত কর্মকর্তারা বলছেন, দলিলে জমির দাম কম দেখানো হয়েছে। আসলে এই পরিমাণ জমির বাজারমূল্য অন্তত ১৫০ কোটি টাকা। যেমন এক জায়গায় প্রতি শতাংশ জমির দাম দেখানো হয়েছে প্রায় ৩৬ হাজার টাকা। যদিও স্থানীয় বাসিন্দারা…
গত বছরের জুনে নিখিল গুপ্ত নিজের মোবাইল ফোন থেকে তাঁর এক পরিচিতজনকে একটি ভিডিও পাঠান। কানাডায় শিখদের প্রার্থনাগৃহ গুরুদুয়ারার বাইরে এক ব্যক্তিকে পরপর ৩৪টি গুলি করা হয়। গুলিবিদ্ধ ব্যক্তি একটি গাড়ির পাশে ঢলে পড়েন। এই ঘটনারই ভিডিও সেটি। নিহত ওই ব্যক্তি হরদীপ সিং নিজ্জার। কানাডা পুলিশ বলছে, নিখিলের বেশ কয়েকজন টার্গেটের মধ্যে হরদীপ একজন। কারণ নিখিল তাঁর সেই পরিচিতজনকে লিখেছিলেন, ‘আমাদের অনেক টার্গেট রয়েছে।’ মার্কিন কৌঁসুলিদের মতে, নিখিল নিউইয়র্কভিত্তিক আইনজীবী এবং শিখস ফর জাস্টিস সংগঠনের নেতা গুরপতবন্ত সিং পান্নুনকে হত্যার পরিকল্পনা করেছিলেন। তবে মার্কিন গোয়েন্দাদের তৎপরতায় সেই পরিকল্পনা ভেস্তে যায়। কানাডা এবং যুক্তরাষ্ট্রের তদন্তকারীরা বিশ্বাস করেন, শিখস ফর জাস্টিসের দুই…
বাংলাদেশের এক দশকের বেশি সময় ধরে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ৬ শতাংশের উপরে ছিল। একসময় তা ৭ শতাংশ পেরিয়ে ৮ শতাংশ ছুঁইছুঁই করেছে। কিন্তু বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) পরিসংখ্যান বলছে, কোভিডের পর বড় ঝাঁকুনি খেয়েছিল দেশের অর্থনীতি। ওই অর্থবছর অর্থাৎ ২০১৯-২০ সালে অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি দেখানো হয় ৩.৪৫ শতাংশ। এরপর অর্থনীতিকে চাপমুক্ত করতে ও স্বস্তি ফেরাতে ব্যয় সংকোচন নীতি গ্রহণ করে সরকার। সরকারের নানামুখী পদক্ষেপে অর্থনীতির ঘুরে দাঁড়ানোর ইঙ্গিত দিচ্ছিলো। কিন্তু ব্যয় সংকোচন নীতি থেকে সরে আসায় বিরূপ প্রভাব পড়েছে দেশের অর্থনীতিতে। পাশাপাশি বৈশ্বিক সংকট ও সাম্প্রতিক সময়ের রাজনৈতিক অস্থিরতার নেতিবাচক পড়ছে রাজস্ব খাতে। এ ছাড়া দীর্ঘদিন থেকে চলমান ডলার সংকটে এলসি খোলার…
ফেব্রুয়ারি থেকেই বাড়তে শুরু করবে বিদ্যুৎ চাহিদা আর এবার গরমে সেটি সতের হাজার মেগাওয়াট ছাড়িয়ে যাবে বলেই ধারণা দিচ্ছে বিদ্যুৎ বিভাগ। এ পরিমাণ বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে দরকার হবে বিপুল পরিমাণ তেল, গ্যাস এবং কয়লা। চলমান ডলার সংকট, গ্যাস সংকট এবং আর্থিক চাপের মধ্যে এবার প্রয়োজনীয় জ্বালানি আমদানি করে চাহিদামতো বিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব হবে কিনা সেটি নিয়ে শঙ্কা তৈরি হয়েছে। বোরো ধান চাষের জন্য সেচ, রমজান মাস এবং গ্রীষ্মের গরম এবার বিদ্যুতের চাহিদা বৃদ্ধি করতে যাচ্ছে। বেসরকারি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের উদ্যোক্তা, জ্বালানি বিশেষজ্ঞ এবং অর্থনীতিবিদরা মনে করছেন বর্তমান বাস্তবতায় এ বছর নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হবে বড় চ্যালেঞ্জ। বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত…