…
এডিটর পিক
বাংলাদেশে রাষ্ট্রীয় আড়িপাতা ও নজরদারির বিষয়টি আজ শুধু রাজনৈতিক আলোচনার অংশ নয়, বরং নাগরিকদের মৌলিক…
Trending Posts
-
মৃত্যুকূপ খুঁড়ে গেছে হাসিনা: চেরনোবিলের মতো বিপর্যয়ের আশঙ্কা রূপপুরে
আগস্ট ১৬, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
যুক্তরাষ্ট্রের বাড়তি ক্রয়াদেশে দেশের গার্মেন্টস শিল্পে বিপ্লব
আগস্ট ১৫, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
প্রায় আশি বছর আগে কলকাতা-নোয়াখালী দাঙ্গা নিয়ে ভারতে নতুন বিতর্ক কেন?
আগস্ট ২০, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
Trending Posts
-
মৃত্যুকূপ খুঁড়ে গেছে হাসিনা: চেরনোবিলের মতো বিপর্যয়ের আশঙ্কা রূপপুরে
আগস্ট ১৬, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
যুক্তরাষ্ট্রের বাড়তি ক্রয়াদেশে দেশের গার্মেন্টস শিল্পে বিপ্লব
আগস্ট ১৫, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
প্রায় আশি বছর আগে কলকাতা-নোয়াখালী দাঙ্গা নিয়ে ভারতে নতুন বিতর্ক কেন?
আগস্ট ২০, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
- মহাকাশের রহস্য: আন্তনাক্ষত্রিক সুড়ঙ্গের সন্ধান
- আওয়ামী লীগ সমর্থকদের আত্ম-অনুশোচনার অনুপস্থিতি
- ১৩ মাসে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৫ হাজার ৫৯৫ জন
- প্রায় আশি বছর আগে কলকাতা-নোয়াখালী দাঙ্গা নিয়ে ভারতে নতুন বিতর্ক কেন?
- চন্দ্রনাথ মন্দির এলাকায় মসজিদ নির্মাণের বাস্তবতা
- ছয়টি যুদ্ধ থামানোর ট্রাম্পের মিথ্যা দাবি এবং বাস্তবতার মুখোশ
- এখন কি ফোনে আড়ি পাতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার?
- এতো অনিশ্চয়তা কেন নির্বাচন নিয়ে?
Author: ডেস্ক রিপোর্ট
অক্টোবর বিপ্লবের মাধ্যমে রাশিয়ার বিখ্যাত কমিউনিস্ট নেতা ভ্লাদিমির লেনিন তার সহযোদ্ধাদের নিয়ে জারশাসিত রুশ রাজতন্ত্রকে উৎখাত করেন। কিন্তু রুশ কমিউনিস্টরা জারশাসিত রাজতন্ত্রকে উৎখাত করতে সমর্থ হলেও বিপ্লবের পরে আরও বেশ কিছুদিন তাদের প্রতিক্রিয়াশীল শক্তি, অর্থাৎ জারের প্রতি অনুগত বাহিনীর সাথে যুদ্ধ চালিয়ে যেতে হয়। কারণ, ‘হোয়াইটস’ হিসেবে পরিচিত রাজতন্ত্রের সমর্থকরা রাশিয়ার রাষ্ট্রব্যবস্থায় কমিউনিজম প্রতিষ্ঠিত হওয়াকে মোটেও ভালোভাবে নেননি। যুদ্ধফেরত সেনাবাহিনীর উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, পুঁজিবাদের সমর্থক রুশ সমাজের ধনী সম্প্রদায় ও রুশ রাজপরিবারের প্রতি সহানুভূতিশীল ব্যক্তিরা আমেরিকা, ইংল্যান্ড ও ফ্রান্সের মতো দেশের সহায়তা নিয়ে কমিউনিস্টদের লালফৌজের সাথে গৃহযুদ্ধ চালিয়ে যান। শেষপর্যন্ত লেনিনের লালফৌজের কাছে রাশিয়ার প্রতিক্রিয়াশীল শক্তির পতন ঘটে এবং লেনিন সোভিয়েত…
রাশিয়ার সঙ্গে ফিনল্যান্ডের সীমান্ত ক্রসিং ভ্যালিমা। এলাকাটি হেলসিঙ্কি থেকে ১২০ মাইল পূর্বে। সেখানে পাসপোর্ট এবং কাস্টমস চেকের জন্য বাস এবং গাড়ি থেমে আছে। এসব পরিবহনে থাকা লোকেরা ইউক্রেনীয় নয়। তারা সবাই রাশিয়ান। সংখ্যাটা বেশি না হলেও ক্রমাগত বাড়ছে। লোকগুলো রাশিয়া থেকে চলে যাচ্ছে। বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কিছু লোক রাশিয়া থেকে বেরিয়ে আসতে উদ্বিগ্ন। কারণ, গুজব রয়েছে যে, প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সরকার শীগগিরই ইউক্রেনের আক্রমণের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ মোকাবিলায় নিজ দেশে সামরিক আইন চালু করতে পারে। প্রসঙ্গত, ইউক্রেনে রুশ সেনাদের হামলা শুরুর পর থেকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিক্ষোভ হচ্ছে। খোদ রাশিয়ায় এই হামলার বিরুদ্ধে ৫৩ শহরে বিক্ষোভ হয়েছে। এসব বিক্ষোভ থেকে…
গ্যাস সঞ্চালন ও বিতরণ কোম্পানির ব্যবস্থাপনাগত দুর্বলতা ও অদক্ষতার কারণে বছরে ৬৫ কোটি ঘনমিটার গ্যাস অপচয় (সিস্টেম লস) হচ্ছে। অবৈধ সংযোগ, অনুমোদনের চেয়ে বেশি ব্যবহার ও পাইপলাইনে লিকেজের (ছিদ্র) কারণে গ্যাস অপচয় হচ্ছে নিয়মিত। পেট্রোবাংলার হিসাবে, প্রতি ঘনমিটার এলএনজি আমদানির খরচ বর্তমানে ৫০ টাকা। সে অনুযায়ী, বছরে অপচয় হওয়া ৬৫ কোটি ঘনমিটার গ্যাসের দাম ৩ হাজার ২৭৪ কোটি টাকা। তবে শূন্য দশমিক ২৫ শতাংশ ‘সিস্টেম লস’ গ্রহণযোগ্য বলে ধরা হয়। ফলে অপচয় হয় মূলত সাড়ে ৫৮ কোটি ঘনমিটার গ্যাস। এতে আর্থিক ক্ষতি হয় ২ হাজার ৯২৫ কোটি টাকা, অপচয় কমিয়ে যা সাশ্রয় করা সম্ভব। বাড়ছে অপচয় তিতাস রাজধানী ঢাকা ও…
চলমান যুদ্ধের এমন ঘোলাটে পরিস্থিতিতে আগামীর পথ দেখাটা বেশ কঠিন হতে পারে। যুদ্ধক্ষেত্রের খবর, কূটনৈতিক স্থিরাবস্থা, শোক এবং বাস্তুচ্যুতদের আবেগ; এসব অপ্রতিরোধ্য হতে পারে। তবে আমরা এক মুহূর্তের জন্য পিছিয়ে যাই এবং ইউক্রেনের সংঘাত কোন দিকে এগিয়ে যেতে পারে, তা বিবেচনা করি। রাজনীতিবিদ এবং সামরিক পরিকল্পনাবিদরা গবেষণা করছেন এমন কিছু পরিস্থিতি নিয়ে। ইউক্রেনের পরাজয় যুদ্ধের এই পর্যায়ে দেখা যাবে রাশিয়া তার সামরিক অভিযান বাড়িয়েছে। ইউক্রেনজুড়ে নির্বিচারে রকেট হামলা এবং গোলাবর্ষণ চালিয়েছে। রুশ বিমান বাহিনীর ব্যাপক ধ্বংসলীলা অব্যহত রয়েছে। সাইবার হামলার শিকার হয়ে ইউক্রেনের বিভিন্ন জাতীয় অবকাঠামো ভেঙে পড়েছে। এতে করে বিদ্যুৎ সংযোগ ও যোগাযোগের নেটওয়ার্ক ভীষণ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। দুঃসাহসী প্রতিরোধের…
১৬,৪০০ টনের জলদানব সাবমেরিন K-141 Kursk ছিল তৎকালীন বিশ্বের সেরা সাবমেরিনগুলোর মধ্যে একটি। দুটো নিউক্লিয়ার রিয়্যাক্টরের সাহায্যে এটি পানির উপরে সর্বোচ্চ ৩০ কি.মি. ও পানির নিচে সর্বোচ্চ ৫৯ কি.মি. গতিতে ছুটতে পারত। ৮ মিলিমিটার স্টিল প্লেটের উপর ৮০ মিলিমিটার রাবার প্যাড দ্বারা কভার থাকায় কুরস্ক যেমন রাডার-সোনারে ধরা পড়া কষ্টসাধ্য ছিল, তেমনি শত্রুর একটিমাত্র টর্পেডো হামলায় একে ডোবান অসম্ভব ছিল। এই কুরস্কেই ঘটেছিল রাশিয়ার ইতিহাসের সবথেকে বড় দুর্ঘটনা। ২০০০ সালের ১০ আগস্ট রাশিয়ান নৌবাহিনী একটি বড় ধরনের নৌমহড়ার আয়োজন করে। এক্সারসাইজ সামার-এক্স নামের এই মহড়ায় ৩০টি যুদ্ধজাহাজ, ৪টি সাবমেরিনসহ একাধিক ছোট ছোট জাহাজ অংশ নেয়। কুরস্ক কিছুদিন আগেই নর্দান ফ্লিটের…
বাংলাদেশের ৫০ বছরের ইতিহাসে জাপাই প্রথম কোনও বিরোধী দল, যে দল ছিল সরকারের অংশও৷ জাতীয় পার্টির তিন জন মন্ত্রী পুরো পাঁচ বছরই দায়িত্বও পালন করেছেন৷ দলের প্রধান এরশাদ ছিলেন মন্ত্রী পদমর্যাদায় প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ দূত৷ বেশ আগে থেকেই জাপার এই চরিত্রের জন্য রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের একাংশ তাদের বলছেন, ‘গৃহপালিত’ বিরোধীদল৷ আর ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) বলেছে, ‘অকার্যকর’ বিরোধী দল৷ জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর পর নানা ধাপ পেরিয়ে ক্ষমতার কেন্দ্রে আসেন তখনকার সেনা প্রধান এইচ এম এরশাদ। ক্ষমতায় আসা এবং পরবর্তীতে রাজনীতিতে আসার ক্ষেত্রে এরশাদ তার পূর্বসূরী জিয়াকে হুবহু অনুসরণ করেছিলেন। জিয়া যেমন ১৮ দফা দিয়ে রাজনীতিতে নেমেছিলেন। এরশাদ নেমেছিলেন ১৯ দফা নিয়ে। জিয়ার…
ভারত ইতিহাসের সবচেয়ে কঠিন পানি সংকটে আছে। কোটি কোটি মানুষ ও পশুপাখি হুমকির মধ্যে পড়েছে। ৬০ কোটি ভারতীয় তীব্র পানি সংকটের শিকার এবং নিরাপদ পানি না পাওয়ার কারণে প্রতিবছর এখানে প্রায় দুই লাখ মানুষের মৃত্যু হয়। নদীর উৎসমুখেই খরা দেখা দেয়ায় অদূর ভবিষ্যতে গঙ্গা, ব্রহ্মপুত্র আর সিন্ধুর মতো নদনদীর ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তায় পড়েছেন পরিবেশ বিজ্ঞানীরা। অনেক বিজ্ঞানী আশঙ্কা করছেন, আগামী ৩০ বছরে হিমালয়ের হিন্দুকুশ অঞ্চলে তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়বে। কোথাও কোথাও তাপমাত্রা বৃদ্ধির হার বছরে ৪ থেকে ৫ ডিগ্রি পর্যন্তও হতে পারে। এর ফলে গঙ্গা, ব্রহ্মপুত্র, সিন্ধু, সালউইন ও মেকং— এই ৫টি নদীর উৎসমুখ তীব্র পানিসঙ্কটে পড়তে…
করোনা মহামারির কারণে বিশ্ব অর্থনীতিতে যে অনিশ্চয়তা রয়েছে, তা এখনো কাটেনি। ২০২০–এর মন্দার পরে, ২০২১ সালে উত্তরণের কিছু লক্ষণ ছিল। কিন্তু নতুন বছরের দুই মাস না যেতেই রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বিশ্ব অর্থনীতিকে নতুন করে সংকটে ফেলে দিয়েছে। সামরিক যুদ্ধের বিপরীতে রাশিয়ার বিরুদ্ধে পশ্চিমা দেশগুলো শুরু করেছে অর্থনৈতিক যুদ্ধ। আরোপ করা হয়েছে নানা নিষেধাজ্ঞা। এতে কেবল রাশিয়া বা ইউক্রেন সংকটে পড়বে তা নয়, প্রভাব পড়ছে পুরো বিশ্বে। অর্থনীতিবিদেরা বলছেন, উচ্চ মূল্যস্ফীতির ঝুঁকি আগে থেকেই ছিল, এখন যুক্ত হচ্ছে নিম্ন প্রবৃদ্ধি। নতুন এক মন্দার মুখে সারা বিশ্ব। অর্থনীতিবিদেরা বলছেন, এই যুদ্ধ বিশ্ব অর্থনীতির অনিশ্চয়তা বহুগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে, আর এটাই সবচেয়ে ভয়ের কথা। কেননা…
ইউক্রেনের কৃষ্ণসাগর তীরের একটি বন্দরে যে বাংলাদেশি জাহাজটি ২৯ জন বাংলাদেশি নাবিকসহ আটকে পড়েছিল, সেই জাহাজে রকেট হামলায় একজন বাংলাদেশি নাবিক মারা গেছেন। রকেট হামলায় জাহাজটিতে আগুন ধরে গিয়েছিল, কিন্তু জাহাজের ক্রুরা দ্রুত সেই আগুন নিভিয়ে ফেলতে সক্ষম হন। অলভিয়া সমুদ্রবন্দরে আটকা পরা বাংলাদেশের জাহাজ ‘বাংলার সমৃদ্ধি’তে রকেট হামলায় জাহাজের থার্ড ইঞ্জিনিয়ার মো. হাদিসুর রহমান নিহত হয়েছেন। বাংলাদেশ সময় গতকাল রাত প্রায় ৯ টা ২৫ মিনিটে জাহাজের ব্রিজে রকেট হামলা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জাহাজে থাকা নাবিক সালমান সামি। তিনি বলেন, রকেট হামলায় জাহাজে আগুন ধরে যায়। এসময় সবার তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় আগুন নেভানো গেছে। হামলায় আমাদের সঙ্গী হাসিদুর রহমান নিহত…
১৯ মে, ১৮৪৫ সালে স্যার জন ফ্র্যাঙ্কলিনের অধীনে আটলান্টিক থেকে প্রশান্ত মহাসাগরে যাওয়ার নতুন পথ খুঁজে বের করার অভিযানে যোগ দিয়েছেন ১২৮ জন অভিজ্ঞ নাবিক। সমুদ্রপথে পৃথিবীর উত্তর-পশ্চিম প্যাসেজকে সংযুক্ত করার নতুন পথ আবিষ্কারের জন্য মূলত এই যাত্রা। তীব্র ঠাণ্ডা আর বিপদ উপেক্ষা করে এর আগে কেউ এই পথ আবিষ্কারের জন্য এগিয়ে আসেননি। তবে টেমস নদী থেকে শুরু হওয়া এ যাত্রা কোথায় যেয়ে শেষ হবে সে বিষয়ে কারোই স্পষ্ট ধারণা নেই। তবু, ফ্রাংকলিনের মতো অধিনায়কের সাথে সমুদ্রাভিযানে বের হওয়ার ব্যাপারে সবাই বেশ উত্তেজিত। বহু সফল অভিযানের নায়ক অভিজ্ঞ ক্যাপ্টেন স্যার জন ফ্রাংকলিন দীর্ঘ সময়ের পরিকল্পনা করে, ভালো মানের জাহাজ নির্বাচন…