Author: ডেস্ক রিপোর্ট

প্রতিনিয়ত বদলাচ্ছে পৃথিবী। শুধু জলবায়ু কিংবা আবহাওয়ার পরিবর্তন নয়, জারি রয়েছে একাধিক বদল। আর তার জেরেই নাকি আগামী দিনে বিমানচালকদের সমস্যা তৈরি হবে আকাশপথে। এমনকী ভুল হতে পারে গুগল ম্যাপেও। ভাবছেন কী এমন হতে চলেছে? আসলে হেলে গিয়েছে পৃথিবী। দুই মেরুও তাদের অবস্থান থেকে সরে গিয়েছে। যার জন্য নাকি দায়ী ভারত! যা শুনে শুধু আপনারাই নন, ভয়ঙ্কর তথ্য অবাক করেছে তাবড় বিজ্ঞানীদেরও। জানা গেছে, পৃথিবী প্রায় ৮০ সেন্টিমিটার পূর্বে হেলে পড়েছে। বিজ্ঞানীরা নতুন জলবায়ু মডেলের উপর ভিত্তি করে এমনটাই অনুমান করেছেন। বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, ১৯৯৩ সাল থেকে ২০১০ সালের মধ্যে পৃথিবীর দুই মেরু ঘূর্ণনের সঙ্গে প্রতি বছর 4৪.৩৬ সেন্টিমিটার গতিতে অবস্থান…

Read More

জলবায়ু পরিবর্তন ও বেড়ে চলা জঞ্জাল মানবজাতির বড় সমস্যা। কিন্তু সেই জঞ্জাল কাজে লাগিয়ে নির্মল জ্বালানি উৎপাদন করলে এক ঢিলে দুই পাখি মারা যায়। এমন উদ্ভাবন এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে থাকলেও ভবিষ্যতে এর প্রয়োগ বাড়তে পারে। ভবিষ্যতে ট্রেন, বাস, জাহাজ, বিমান চালাতে প্লাস্টিক জ্বালানি কাজে লাগানো যেতে পারে। প্লান্টের মধ্যে মল, নর্দমার কাদা দেখলে ঘৃণা জাগতে পারে। কিন্তু সেখানেই ভবিষ্যতের জন্য অতি প্রয়োজনীয় জ্বালানি তৈরি হচ্ছে। উদ্যোক্তা হিসেবে হারাল্ড মায়ারই এই প্রচেষ্টার মূল হোতা। তিনি বলেন, আমি উদ্ভাবকের সাথে দেখা করে তার কাছ থেকে পেটেন্ট কিনে নিয়ে ভাবলাম, আমি রূপকথার জগতে আছি। কিন্তু অন্তরের তাগিদ আমাকে ‘শিট টু পাওয়ার’ প্রযুক্তি হাতেনাতে…

Read More

এত দিন অজানা ছিল এমন এক ধরনের ডাইনোসরের জীবাশ্ম খুঁজে পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। যুক্তরাজ্যের দক্ষিণ উপকূলে ইংলিশ চ্যানেলে অবস্থিত ক্ষুদ্র দ্বীপ আইল অব ওয়াইটে নতুন এই প্রজাতির জীবাশ্ম পান তাঁরা। ডাইনোসরটি শক্তপোক্ত সাঁজোয়া গড়নের ডাইনোসরের নতুন একটি প্রজাতি। এটি অ্যানকিলোসরোস পরিবারভুক্ত। যুক্তরাজ্যের আইল অফ ওয়াইটে পূর্বে অজানা এই ধরণের ডাইনোসরের জীবাশ্ম পাওয়া গেছে। এটি ১৮৬৫ সালের পর ওই দ্বীপে পাওয়া ডাইনোসরের প্রথম নতুন প্রজাতি। অ্যানকিলোসরস পরিবারের ভেকটিপেল্টা ব্যারেটি নামের এই ডাইনোসরটির ফলক-সদৃশ বর্মের সাথে চেহারাতে ভয়ঙ্কর, দৈত্য আকৃতির সরীসৃপের মিল থাকলেও, এটি আসলে ছিল তৃণভোজী। ৬৬ থেকে ১৪৫ মিলিয়ন বছর আগেকার শিলাতে এই ডাইনোসরের জীবাশ্ম পাওয়া যায়। ভেকটিপেল্টা ব্যারেটি নামটি প্রফেসর…

Read More

পৃথিবীর সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গউ এভারেস্টের হিমবাহ ‘মানবসৃষ্ট জলবায়ু পরিবর্তনের’ কারণে গলে যাচ্ছে। যতটা সময় নিয়ে হিমবাহ তৈরি হয়, তার চেয়ে ৮০ গুণ দ্রুততার সঙ্গে এটি গলছে। এর মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু এলাকাতেও পৌঁছে গেছে বলে জানা গেছে। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের গত বছরের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, নেচার পরিচালিত সাময়িকী ক্লাইমেট অ্যান্ড অ্যাটমোস্ফেরিক সায়েন্সে ওই গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। গবেষণাটি হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব মেইনের একদল বিজ্ঞানী ও পর্বতারোহীর তত্ত্বাবধানে। ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক ও রোলেক্স পারপেচুয়াল প্ল্যানেট এভারেস্ট এক্সপেডিশন নামে ২০১৯ সালে এভারেস্টে একটি অভিযান চালানো হয়। বিজ্ঞানী ও পর্বতারোহীরা এভারেস্টের হিমবাহে ভ্রমণ করেন এবং সেখানকার নমুনা সংগ্রহ করেন। তথ্য…

Read More

সরকারের নির্বাচনী ইশতেহার পূরণের লক্ষ্যে নির্বাচনের আগ মুহূর্তে অনুমোদনের জন্য আজ একনেক সভায় উত্থাপন করা হচ্ছে বহুল আলোচিত ‘আমার গ্রাম আমার শহর’ প্রকল্পটি। শহরের মতো গ্রামেও আবাসনের জন্য ফ্ল্যাট সুবিধা, ইউনিয়নে রাজস্ব আহরণ ব্যবস্থা, সাংস্কৃতিক কেন্দ্র, পানি ও স্যানিটেশন এবং টেকসই জ্বালানি ব্যবস্থা গড়ে তোলা হবে। প্রাথমিকভাবে ১৫টি ইউনিয়নে পাইলট প্রকল্পটি বাস্তবায়নে ৮০০ কোটি টাকা ব্যয় করবে সরকার। পর্যায়ক্রমে তা সারা দেশে ছড়িয়ে দেয়া হবে। তবে প্রকল্পটিতে বহুমুখী কাজের আগে গ্রামভিত্তিক কোনো মাস্টারপ্ল্যানই করা হয়নি। তাছাড়া গ্রামে ফ্ল্যাট তৈরির প্রয়োজনীয়তা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন নগর পরিকল্পনাবিদরা। এ বিষয়ে পরিকল্পনা কমিশনের পল্লী প্রতিষ্ঠান বিভাগের সদস্য (সচিব) একেএম ফজলুল হক বলেন, ‘মাস্টারপ্ল্যান হবে।…

Read More

মুঘল সহ বহু বিদেশী শক্তি কয়ক শত বছর ধরে ভারত শাসন করেছে। যার প্রত্যক্ষ প্রভাব পড়েছে ভারতের সামাজিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক জীবনে। দেশের ধার্মীক পরিস্থিতিও ব্যাপক ভাবে পরিবর্তিত হয়েছে। শিল্প, টেকনোলজি ও স্থাপত্যকেও সম্পূর্ণ রূপে পালটে দিয়েছে বিদেশী আক্রমনকারীরা। তবে মুঘল সহ অন্য বিদেশী শক্তি যদি ভারত দখল করতে না পাড়ত, তাহলে কেমন হত আজকের ভারতবর্ষ। সেই দৃশ্যই কল্পনা করল কৃত্যিম বুদ্ধিমত্তা (AI)। কল্পিত এই সুন্দর ছবিগুলো আপনাকে অবাক করে দেবে। আসুন দেখে নেওয়া যাক কতটা উন্নত হতে পারত ভারত। মন্দির প্রাচিন ভারতের অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান ছিল মন্দির। যার গুরুত্ব আজও কমেনি। কিন্তু মুঘল শাসনকালে ব্যাপক হারে হিন্দু মন্দির…

Read More

আজ থেকে কয়েক কোটি বছর আগে পৃথিবীর বুকে বিরাজ করতো প্যানজিয়া নামে এক বিরাট মহাদেশ। সেই মহাদেশ বিলীন হয়ে যাওয়ার ২০ থেকে ৩৩ কোটি বছর পর সেই নামেই একটি ভাসমান ও চলমান শহর তৈরি হতে যাচ্ছে সৌদি আরবে। বিশ্বের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় ভাসমান কাঠামো কোনটি? এর উত্তর না জানা থাকলেও সৌদি আরবের পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হয়ে গেলে প্যানজিওসই হবে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ভাসমান কাঠামো। প্যানজিওসের নির্মাণ ব্যয় ধরা হয়েছে ৮০০ কোটি ডলার। নকশা করেছে প্রখ্যাতা নকশাকারী ফার্ম ল্যাজারিনি। ল্যাজারিনির নকশায় তৈরি হতে যাওয়া এই অতিকায় ইয়টটির দৈর্ঘ্য হবে ৫৫০ মিটার বা ১৮০০ ফুট এবং প্রস্থ হবে ৬১০ মিটার বা ২০০০ ফুট।…

Read More

বাংলাদেশে যুক্তরাজ্যের হাইকমিশনার সারাহ কুক বলেছেন, ডিসিটিএস বাংলাদেশের উৎপাদন সক্ষমতাকে সমর্থন করার মাধ্যমে দীর্ঘমেয়াদি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করে, বৈশ্বিক সরবরাহ শৃঙ্খলের সাথে যুক্ত থাকার সুযোগ করে দিবে। তবে এর জন্য আছে কিছু শর্ত। যুক্তরাজ্য ডেভেলপিং কান্ট্রিজ ট্রেডিং স্কিম (ডিসিটিএস) নামের নতুন বাণিজ্য নীতি কার্যকর করেছে। যা বাংলাদেশসহ বিশ্বের ৬৫টি উন্নয়নশীল দেশকে যুক্তরাজ্যে হ্রাসকৃত ও শুল্কমুক্ত সহজতর রপ্তানি সুবিধা দেবে। তবে ডিসিটিএস অগ্রাধিকার সুবিধা ধরে রাখতে হলে বেশকিছু শর্ত পালন করতে হবে বাংলাদেশকে। এগুলো হলো আন্তর্জাতিক বিভিন্ন চুক্তি ও কনভেনশন অনুসারে নাগরিক ও রাজনৈতিক অধিকারসহ সব ধরনের মানবাধিকার, শ্রম অধিকার সমুন্নত রাখা, দুর্নীতি দমন ও পরিবেশ সুরক্ষা। ডিসিটিএস বিশ্বের মধ্যে অন্যতম…

Read More

ডিপ ফেক পর্ন হচ্ছে এমন এক ধরনের পর্নোগ্রাফিক ভিডিও যাতে ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহার করে একজন নারীর দেহের সাথে আরেকজন নারীর মুখ যোগ করে দেয়া হয়। ডিপফেকের ওপর নজরদারি করে এমন একটি প্রতিষ্ঠান হচ্ছে সেন্সিটি এআই। তারা বলছেন, তাদের গবেষণায় দেখা যায় ৯৬% ডিপফেক যৌন ছবিই সম্মতির ভিত্তিতে নেয়া হয়নি, এবং এর শিকারদের ৯৯%ই নারী। অধ্যাপক ম্যাকগ্লিন বলছেন, মেয়েদের এই নিগ্রহের শিকার হবার সম্ভাবনাই বেশি, এবং এগুলো করে থাকে প্রধানত পুরুষরাই। নারীর বিরুদ্ধে ঘটা অপরাধকে গুরুত্বের সাথে নেবার রেকর্ড সমাজের নেই, এবং অনলাইন অপরাধকে প্রায়ই তুচ্ছ বা সাধারণ ব্যাপার বলে মনে করা হয়। প্রামাণ্যচিত্র ডিপ ফেক-এর শিকার হয়েছেন যে নারীরা তাদের…

Read More

আইজ্যাক নিউটন ও গটফ্রেড লিবনিজ; দুজনকেই ক্যালকুলাসের জনক বলা হয়। কিন্তু একসময় এই তত্ত্ব নিয়ে দুই গণিতবিদ বিবাদে জড়িয়ে পড়েন। তাদের দুজনের মধ্যে কে সবার আগে ক্যালকুলাস আবিষ্কার করেছেন, সেটি ছিল বিবাদের মূল কারণ। এই বিতর্ককে ঘিরে বেশ কাঁদা ছোঁড়াছুড়ি হয়েছিল, যেটা বেশ কয়েক বছর চলমান ছিল। ব্যারো নামে আইজ্যাক নিউটনের একজন শিক্ষক ছিলেন। তিনি ক্যালকুলাস সম্পর্কে প্রাথমিকভাবে কিছু ধারণা প্রদান করেন। কিন্তু তিনি তখন ক্যালকুলাসের তাৎপর্য বুঝতে পারেননি। সেই কারণে তিনি এই বিষয়ে তেমন গুরুত্ব দেননি এবং তার প্রাথমিক ধারণাগুলোও জনসম্মুখে প্রকাশ করেননি। কিন্তু নিউটন যেহেতু ব্যারোর ছাত্র ছিলেন, সেই সূত্রে তিনি তার শিক্ষকের কাছে থেকে ক্যালকুলাসের সামান্য কিছু…

Read More