…
এডিটর পিক
চট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং টার্মিনাল ঘিরে আবারও আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে উঠে এসেছে সমুদ্রবন্দর, বিদেশি কোম্পানি আর ‘উন্নয়নের…
Trending Posts
-
জামায়াতে ইসলামীর প্রত্যাবর্তন: আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীণ সঙ্কট
নভেম্বর ৭, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
Trending Posts
-
জামায়াতে ইসলামীর প্রত্যাবর্তন: আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীণ সঙ্কট
নভেম্বর ৭, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
- ঢাকায় বড় ধরনের হামলার আশঙ্কা!
- হিজাবের যে লড়াইয়ে জিততে চলেছেন ইরানের নারীরা
- দিল্লি বিস্ফোরণের পর পুরো ভারতে সতর্কতা জারি, কী ঘটেছিল?
- ইতিহাসের সবথেকে পুরনো শহরের ইতিহাস
- বাংলাদেশ ঘিরে কী এবং কেন কৌশলগত পদক্ষেপ নিচ্ছে ভারত?
- সমুদ্রবন্দরে বিদেশি কোম্পানি ও সিঙ্গাপুর বানানোর ইউনূসীয় গল্প
- ইরানে এক কোটি মানুষের দুই সপ্তাহ চলার মতো পানি আছে
- দেশের ৩৫৩ পোশাক কারখানা বন্ধ, সোয়া লাখ শ্রমিক বেকার
Author: ডেস্ক রিপোর্ট
ইসলামী ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। কয়েকশো দুর্বৃত্ত জোর করে ইসলামী ব্যাংকে প্রবেশের চেষ্টা করেন। এসময় প্রবেশে বাধা দিলে কর্মকর্তাদের ওপরে এলোপাতাড়ি গুলি চালানো হয়। এতে গুলিবিদ্ধ হয়েছেন ব্যাংকের চার কর্মকর্তা। আজ রোববার (১১ আগস্ট) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারের সামনে অবস্থান নেন কর্মকর্তারা। গুলিবিদ্ধ চার কর্মকর্তা হলেন- ইসলামী ব্যাংকের গোডাউন গার্ড (ডিজি) শফিউল্লাহ সরদার, অফিসার মামুন, আব্দুর রহমান ও বাকী বিল্লাহ। এদের মধ্যে তিনজনের অবস্থা গুরুতর। ইসলামী ব্যাংকের একাধিক কর্মকর্তা জানান, তারা জামানতবিহীন, অনিয়ম করে লোন কেলেঙ্কারির প্রতিবাদ জানিয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন। এসময় আকস্মিকভাবে এস আলম গ্রুপের হয়ে কাজ করা কয়েকজন কর্মকর্তা প্রায় শতাধিক লোক অস্ত্র…
জিয়াউর রহমান মারা যাওয়ার পর টেলিভিশনে ভাঙা স্যুটকেস ও ছেঁড়া গেঞ্জি দেখানো হয়। তাকে সততার মূর্ত প্রতীক বানানো হলো। কয়েক বছরের মধ্যেই দেখা গেল, জিয়া পরিবার হাজার হাজার কোটি টাকার সম্পদের মালিক। লঞ্চ, টেক্সটাইল মিলস, বিদেশে বাড়ি, ব্যাংক-ব্যালান্স- এগুলো হঠাৎ কোথা থেকে এলো? সততার মুখোশ পরিয়ে মানুষকে ধোঁকা দিয়ে বোকা বানিয়ে সহানুভূতি আদায় করা হয়। হঠাৎ করে এত টাকার মালিক হলো কীভাবে? পুরো জিয়া পরিবার, অর্থাৎ খালেদা জিয়া, তারেক, কোকো সবাই শুধু অসৎ নয়, তারা চরম দুর্নীতিবাজ, জিঘাংসাপরায়ণ, ক্ষমতালোভী। আদালতে খালেদা জিয়া ও তার দুই ছেলের দুর্নীতির প্রমাণ হয়েছে এবং সাজা হয়েছে। তারা শুধু দুর্নীতির মাধ্যমে টাকার মালিক হয়েই ক্ষান্ত…
ছাত্র-জনতার এক দফা দাবির মুখে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন। এরপরই সারা দেশে ভাঙচুর, জ্বালাও-পোড়াও, লুটপাট শুরু হয়। পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নিয়োজিত পুলিশের সদস্যদের ওপর হামলা-নির্যাতন শুরু হলে অনেক সদস্য নিহত হন। এতে থানাসহ পুলিশের সব ইউনিট থেকে সটকে পড়েন পুলিশ সদস্যরা। তবে প্রায় চার দিন পর শুক্রবার (৯ আগস্ট) সকাল থেকে রাজধানীর প্রতিটি থানায় পুলিশ সদস্যদের নিজ নিজ দায়িত্ব পালন ও কার্যক্রম শুরু করার নির্দেশ দেন নতুন আইজিপি মো. ময়নুল ইসলাম। সামরিক বাহিনীর তত্ত্বাবধান ও নিরাপত্তায় পুলিশ সদস্যরা থানায় আসেন কিন্তু এখনও আতঙ্ক কাটেনি তাদের। পুলিশের পোশাক পরতেও এখন ভয় পাচ্ছেন সদস্যরা। এদিকে…
এমন এক সরকারি কর্মচারীর দুর্নীতির তথ্য এসেছে, যিনি ঘড়ির কাঁটা মেপে অফিস করলেও সম্পদ অর্জনে ভেঙেছেন সব মাপজোখ। তিনি ঢাকা ওয়াসার পাম্প অপারেটর মো. বদিউল আলম। তবে তিনি নিজেকে পরিচয় দেন মেরিন ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে। ওয়াসা সূত্রে জানা যায়, ২০০১ সালে ২ হাজার ২০০ টাকা মূল বেতনে শিক্ষানবিশ পাম্প অপারেটর হিসেবে ঢাকা ওয়াসায় যোগ দেন বদিউল আলম। তাঁর বর্তমান কর্মস্থল ওয়াসার জোন ৯-এ। অবৈধ সংযোগ দিতে ঘুষ ও দুর্নীতির মাধ্যমে গত দুই দশকে গাড়ি, বাড়ি, ফ্ল্যাটসহ অন্তত অর্ধশত কোটি টাকার সম্পদ অর্জনের অভিযোগ রয়েছে বদিউলের বিরুদ্ধে। বদিউল আলমের অবৈধ সম্পদ অর্জনের যেসব নথি এসেছে, এগুলোর বেশির ভাগের সত্যতা পেয়েছে আজকের পত্রিকা।…
‘স্বৈরাচারী এরশাদ সরকারের পতনের মধ্য দিয়ে ১৯৭১ সালের পর বাংলাদেশের জনগণ আরেকটি বিজয় প্রত্যক্ষ করলেন, সেই সঙ্গে প্রত্যক্ষ করলেন আরেকটি পরাজয়। বিজয় এ কারণে যে দীর্ঘ ৯ বছর স্বৈরশাসন, দুর্নীতি, লুণ্ঠন, দমন-নির্যাতন, শোষণ ও সামরিকীকরণের নেতৃত্বদানকারী সরকার জনগণের সম্মিলিত প্রতিরোধের মুখে পরাজিত হয়েছে, প্রমাণিত হয়েছে জনগণের শক্তি অপ্রতিরোধ্য। আবার পরাজয় এ কারণে যে দীর্ঘদিনের সংগ্রাম আন্দোলন এবং অনেক আত্মত্যাগের পর স্বৈরাচারী সরকারের পতন হলেও ক্ষমতা জনগণের হাতে আসেনি। ক্ষমতা তাদের হাতেই রয়ে গেছে, যারা স্বৈরাচারী এরশাদ সরকারের ক্ষমতার খুঁটি ছিল। এই খুঁটিগুলোর অবস্থান ও ভূমিকা এখন আগের চেয়ে অনেক পরিষ্কার। এগুলো হচ্ছে সাম্রাজ্যবাদ, সামরিক জেনারেল ও বেসামরিক সচিবদের নেতৃত্বাধীন সামরিক-বেসামরিক…
ছাত্রদের কোটা সংস্কার আন্দোলনের মুখে দেশছাড়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদত্যাগ করেননি বলে দাবি করেছেন তার ছেলে ও উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়। শনিবার (১০ আগস্ট) ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম রয়টার্সকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এমন দাবি করেন। তিনি বলেন, আমার মা প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র প্যাক করারও সময় পাননি। তিনি পদত্যাগ করেননি। যে কারণে আইন অনুযায়ী তিনিই বাংলাদেশের বৈধ প্রধানমন্ত্রী। জয় দাবি করেন, ‘তিনি (শেখ হাসিনা) একটি বিবৃতি দেয়ার এবং পদত্যাগ করার পরিকল্পনা করেছিলেন। কিন্তু তারপরে বিক্ষোভকারীরা প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনের দিকে মিছিল নিয়ে আসতে শুরু করে, তখন সময় ছিল না। আমার মা প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র প্যাক করারও সময় পাননি। সংবিধান মতে, তিনি এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী।’ ‘বৈধ প্রধানমন্ত্রীকে’…
বৈশ্বিক শক্তি হওয়ার রাজনৈতিক অভিলাষ, অর্থনৈতিক স্বার্থ ও বাংলাদেশসহ এই অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবকে সীমিত রাখতে ভারত বাংলাদেশের রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চায় সবসময়। বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে ভারতের ভূমিকা আছে। বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি নির্ধারণের ক্ষেত্রে সেই ভূমিকা কাজ করে। ২০১৩ সাল থেকে এটা স্পষ্ট। ভারত বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিকে নিয়ন্ত্রণ করতে এতটাই উৎসাহী যে, এই লক্ষ্যে ক্রমাগতভাবে যে কোনো ধরনের রাখ-ঢাক ছাড়াই কথাবার্তা বলা হচ্ছে। বলেন, ভারত গোটা দক্ষিণ এশিয়াকে তার উঠান বলে বিবেচনা করে। স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠার সময় থেকে লক্ষ্য করলে দেখা যাবে যে, ভারত ভৌগোলিকভাবে তার সীমানা বৃদ্ধি করতে চেয়েছে। তাদের নীতি নির্ধারকদের বিবেচনায় ভারত এমন একটা এলাকায় আছে যেখানে তার…
২০০৯ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি বিকেল পাঁচটায় নির্দেশ পৌঁছালো। ওই দিন ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্যারাশ্যুট রেজিমেন্টের অগ্রবর্তী দলের দায়িত্বে ছিলেন মেজর কমলদীপ সিং সাধু। মাত্রই সক্রিয় করা হয়েছে জরুরী সংকেত। সম্মুখসারির একাধিক প্যারাট্রুপার দলকে মোতায়েনের জন্য প্রস্তুত থাকতে বলা হয়েছে। চব্বিশ ঘন্টাই জরুরি মোতায়েনের জন্য পুরো এক ব্যাটালিয়ন সৈন্যধারী একটি স্ট্রাইক ফোর্স প্রস্তুত রাখে ভারত। এদেরকে ভারতের ক্ষমতা প্রক্ষেপণের অগ্রবিন্দু হিসেবে গণ্য করা হয়। আগের রাতেই অনুরূপ একটি জরুরি সংকেত সক্রিয় হয়ে পরে বাতিল হয়ে যায়। কিন্তু ফের যখন সংকেত সক্রিয় হলো এবং “পাঁচ থেকে ছয়টি” আইএল-৭৬ ও এএন-৩২ বিমান প্রস্তুত রাখার নির্দেশ এলো, সাধু বুঝতে পারলেন বড় কিছু ঘটতে চলেছে। আড়াই…
ভারত কয়েক দশক ধরে বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য আন্তর্জাতিক সমর্থক ছিল। নির্বাসিত হওয়ার পর তাকে আশ্রয় দিয়েছে ভারত। বাংলাদেশিরা তার বর্বরতার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ শুরু করার আগ পর্যন্ত হাসিনার সরকারকে সমর্থনও করে এসেছে। এই সপ্তাহে দীর্ঘসময় ধরে শাসনকারী প্রধানমন্ত্রীর উপর নয়াদিল্লির বাজি হঠাৎ পাল্টে গেছে। কয়েক সপ্তাহের ক্রমবর্ধমান বিক্ষোভ ও সহিংসতার পর শেখ হাসিনা সোমবার ভারতে পালিয়ে যান যখন সরকারবিরোধী বিক্ষোভকারীরা তার সরকারি বাসভবনের দিকে মিছিল করে এগিয়ে যাচ্ছিল। ১৫ বছর পর তার সরকারের আকস্মিক পতন বাংলাদেশে একটি অনিশ্চিত শূন্যতা তৈরি করেছে। ১৭০ মিলিয়নের এই দেশটিকে ভারতের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য আঞ্চলিক অংশীদার বলে মনে করা হয়। হাসিনার এই আকস্মিক…
ছাত্র নেতৃত্বাধীন গণঅভ্যুত্থানের পর শেখ হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুত করার কয়েক ঘণ্টার মধ্যে বেশ কিছু ভারতীয় গণমাধ্যমে বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের কেন্দ্র করে খবর প্রকাশিত হতে শুরু করেছে। যেখানে তারা বাংলাদেশের ইসলামী সংগঠনগুলোকে প্রশ্নবিদ্ধ করার চেষ্টা করছে। সেসব গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে হাসিনার পতনে বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতন শুরু হয়েছে এবং তাতে জড়িত রয়েছে দেশটির ইসলামপন্থী দলগুলো। ভারতীয় গণমাধ্যম এবং সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম জুড়ে বিভ্রান্তিকর বিষয়বস্তু সম্বলিত নিবন্ধ এবং ভিডিও প্রচার করা হচ্ছে। টাইমস গ্রুপের মালিকানাধীন মিরর নাও এর ইউটিউব চ্যানেলে একটি ভিডিও প্রকাশ করা হয়েছে। যার শিরোনাম বাংলাদেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলা? ভিডিওতে প্রমাণ করার চেষ্টা করা হয়েছে বাংলাদেশের সাধারণ জনতা হত্যাকাণ্ড সংঘটিত…