…
এডিটর পিক
পতিত স্বৈরাচারী দল আওয়ামী লীগের পরিণতি শেষ পর্যন্ত কী হবে? গত ৫ আগস্ট ছাত্র–জনতার বিপ্লবের…
Trending Posts
-
ইতিহাস: ৬শ’ বছরের অটোমান সাম্রাজ্যের পতনের নেপথ্যে যে কারণ
নভেম্বর ২০, ২০২৪By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
মিলিত হতে চলেছে দুই বিশাল ব্ল্যাকহোল: কী ঘটবে মহাকাশে?
নভেম্বর ১৭, ২০২৪By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
৪০০০ আলোকবর্ষ দূরে শ্বেতবামনকে প্রদক্ষিণ করছে আরেক ‘পৃথিবী’
নভেম্বর ১৯, ২০২৪By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
সংবিধান থেকে ‘ধর্মনিরপেক্ষতা’ বাদ চান অ্যাটর্নি জেনারেল
নভেম্বর ১৭, ২০২৪By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
Trending Posts
-
ইতিহাস: ৬শ’ বছরের অটোমান সাম্রাজ্যের পতনের নেপথ্যে যে কারণ
নভেম্বর ২০, ২০২৪By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
মিলিত হতে চলেছে দুই বিশাল ব্ল্যাকহোল: কী ঘটবে মহাকাশে?
নভেম্বর ১৭, ২০২৪By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
৪০০০ আলোকবর্ষ দূরে শ্বেতবামনকে প্রদক্ষিণ করছে আরেক ‘পৃথিবী’
নভেম্বর ১৯, ২০২৪By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
সংবিধান থেকে ‘ধর্মনিরপেক্ষতা’ বাদ চান অ্যাটর্নি জেনারেল
নভেম্বর ১৭, ২০২৪By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
- আওয়ামী লীগের শেষ পরিণতি কী হবে?
- পৃথিবী কি পুরুষ-শূন্য হওয়ার পথে?
- হত্যা ও নির্যাতনের বিচারের পর নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে আওয়ামী লীগ
- পুলিশ ফাঁড়ি দখল করে অফিস সন্ত্রাসীদের, দেখা যায় বিএনপির সভায়
- যে ‘ষড়যন্ত্রের’ ভয় পাচ্ছে বিএনপি
- আদানির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি: কেন?
- সূর্য তৈরি হতে লেগেছিল এক থেকে দুই কোটি বছর
- কেন পারমাণবিক বোমা হামলা থেকে রক্ষায় ভ্রাম্যমাণ আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণ করছে রাশিয়া?
Author: কবির হোসেন
বাংলাদেশে মাঝে-মধ্যেই পোশাকের কারণে নারীদের বিব্রত হবার ঘটনার খবর গণমাধ্যমে আসে। এমনকি নির্যাতনের শিকার হওয়া নারীকে উল্টো তার পোশাকের জন্য দায়ী করার প্রবণতাও দেখা যায়। সম্প্রতি কপালে টিপ পরা নিয়ে এক পুলিশ সদস্য একজন শিক্ষিকাকে হেনস্থা করার অভিযোগ নিয়েও তুমুল শোরগোল হয়েছিলো। এরপর ঢাকা যাওয়ার পথে আধুনিক পোশাক পরায় এক তরুণীকে হয়রানি ও মারধরের ঘটনায় গোটাদেশে তোলপাড় ঘটে গিয়েছিল। ঢাকার একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক নারী শিক্ষার্থী গত ১৮ মে ভোরে নরসিংদী রেলস্টেশনে পোশাকের কারণে গালিগালাজ ও মারধরের শিকার হন। তার সঙ্গে থাকা দুই বন্ধুও মারধরের শিকার হন। এক ব্যক্তি অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে পুরো দৃশ্যের ভিডিও ধারণ করে ফেসবুকে পোস্ট…
সকালবেলা চায়ের কাপ হাতে অধিকাংশ মানুষেরই দিন শুরু হয়। এই চা তৈরি হয় পাহাড় ও সমতল এলাকায়। পাহাড়ের কোলে ঘন সবুজ চা-বাগিচায় ঘেরা অসাধারণ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য পর্যটকদের স্মৃতিতে উজ্জ্বল হয়ে থাকে। কিন্তু যে মানুষগুলি ওই বাগানে শ্রমিক হিসাবে কাজ করেন, তাদের জীবন কাটে নিতান্তই অন্ধকারে। তাদের বাঁচার মতো মজুরি নেই, ন্যূনতম পুষ্টিকর খাবার নেই, চিকিৎসা-শিক্ষার যথাযথ সুযোগ নেই। লুটেরা বাগান-মালিক আর পেটোয়া সরকারের যোগসাজশে, ক্ষমতালোভী ট্রেড ইউনিয়নগুলির কিছু নেতার বিশ্বাসঘাতকতায় সহজ-সরল লক্ষ লক্ষ চা-শ্রমিক চরম শোষণ-বঞ্চনার জীবন কাটাচ্ছেন। এদেশে চা শিল্প বিকাশের একটা সুদীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে। খ্রীস্টপূর্ব সময় থেকে চীনদেশে মূলত চায়ের প্রচলন। ৮০০ সাল থেকে বিভিন্ন দেশে প্রচলন শুরু…
মিয়ানমারে নির্যাতনের মুখে ২০১৭ সালের ২৫ আগস্টের পর এ দেশে রোহিঙ্গার ঢল নামে। এসব রোহিঙ্গা আশ্রয় নেন উখিয়া-টেকনাফের বনভূমিতে। সেখানে গড়ে তোলেন বসতি। এর পর থেকে উজাড় হতে থাকে বনসম্পদ। বর্তমানে বিলুপ্তপ্রায় বন্যপ্রাণী ও পাহাড়। দখল হয়ে গেছে শ্রমবাজার, হুমকির মুখে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি। বর্তমানে বহুমাত্রিক সমস্যায় স্থানীয়রা। রোহিঙ্গাদের কারণে নিজেদের ভবিষ্যৎ ও অস্তিত্ব নিয়ে উদ্বিগ্ন এ দুই উপজেলার স্থানীয়রা। তারা বলছেন, আশ্রয় পাওয়ার পর বিভিন্ন ক্যাম্পে অবস্থানকারী রোহিঙ্গারা এমন আচরণ করছে যেন তারাই এখানকার স্থানীয়। কৃষি জমি, স্থানীয় শ্রমবাজার চলে যাচ্ছে তাদের দখলে। এতে উখিয়া ও টেকনাফসহ আশপাশের স্থানীয় মানুষের জীবন-জীবিকা হুমকির মুখে পড়েছে। মিয়ানমার সেনাবাহিনীর নির্মম নির্যাতনে প্রাণ ভয়ে…
গত রবিবার (২০ জুন) সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামালের সভাপতিত্বে সড়ক পরিবহণ বিষয়ক জাতীয় টাস্কফোর্সের বৈঠকে ব্যাটারিচালিত রিকশা-ভ্যান বন্ধের সিদ্ধান্ত হয়। বন্ধের কারণ হিসাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানিয়েছেন, ব্যাটারি চালিত রিক্সা ভ্যান যান্ত্রীক সামর্থ্যের অভাবে সহজেই দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। দুর্ঘটনাকে কারণ ধরে রাস্তা থেকে ব্যাটারি চালিত রিক্সা ভ্যান বন্ধ করে দেওয়া সরকারের দূরদর্শিতা ও বিচক্ষণতার অভাবটিই সুস্পষ্ট হয়ে ওঠে। একইসাথে সরকারের এই সিদ্ধান্তে বলির পাঁঠা হতে যাচ্ছে অসহায় নিম্নবিত্তদের একটা শ্রেণি, যারা দিন আনতে পান্তা ফুরায় পরিবারের জন্য এক থালা গরম ভাতের আয়োজন রাখতে পেরেছিল। প্রথমেই আমাদের জানা জরুরি যে কোন শ্রেণিটা ব্যাটারি চালিত যান চালায়। আমাদের দেশে রিক্সার প্রচলন…
বাংলাদেশে নারীর ক্ষমতায়ন নিয়ে আলোচনা তুলতে গেলে সবার আগে দেশের শীর্ষ দুই রাজনৈতিক দলের দুই নেত্রী সহজেই চলে আসে। শাসক হিসাবে তারা যেমনিই হোক, সেই আলাপে না গিয়ে, দীর্ঘ সময় ধরেই দুই নেত্রী পালাক্রমে দুটি দলের সাথে একটি দেশও নেতৃত্ব দিয়ে আসছেন। বর্তমান প্রধানমন্ত্রীও একজন নারী, দীর্ঘ ১৫ বছর ধরেই নেতৃত্ব(আপত্তিযোগ্য যদিও) দিচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও জাতীয় স্পিকার থেকে শুরু করে মন্ত্রী এমপি, রাষ্ট্রের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে নারীর সরব উপস্থিতি রয়েছে। নারীর ক্ষমতায়নে সাফল্যের দাবিদার এই দেশে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি একটি স্থুল মগজ প্রসূত চিন্তার দাবি তুলেছেন। বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ‘গার্ড অব অনার’ দেওয়ার ক্ষেত্রে নারী কর্মকর্তাদের বাদ…
বাংলাদেশ কি ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিতে চলেছে? কূটনৈতিক পাড়ায় এ নিয়ে বিস্তর জল্পনা-কল্পনা। অনেকে নানা হিসাব-নিকাশ মেলাচ্ছেন। কেউ কেউ বলছেন, যে দেশটির সঙ্গে পঞ্চাশ বছর ছিল বৈরী সম্পর্ক। এখনও কূটনৈতিক বিবৃতিতে স্পষ্ট। পাসপোর্টেও বলা ছিল, বাংলাদেশি নাগরিকরা পৃথিবীর যেকোনো দেশ সফর করতে পারবেন। তবে ইসরায়েল সফর করতে পারবেন না। অতিসম্প্রতি সেই বাধা দূর হয়েছে। নতুন এই ই-পাসপোর্টে সে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়া হয়েছে। তবে পাসপোর্টে পরিবর্তন আসলেও ইসরায়েল প্রসঙ্গে দেশ আগের অবস্থানেই আছে বলে জানিয়েছেন সরকারের মন্ত্রীরা। বাংলাদেশি পাসপোর্টধারীদের বিশ্বের একটি মাত্র দেশেই যাওয়া নিষেধ, সেটি হলো ইসরায়েল। কারণ বাংলাদেশি পাসপোর্টে স্পষ্ট করে ইংরেজী বোল্ড হরফে লেখা আছেঃ ‘THIS PASSPORT IS VALID…
ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট থেকে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার তৈরি তিন কোটি ডোজ পেতে চুক্তি করেছিল বাংলাদেশের বেক্সিমকো ফার্মা ও সরকার। টিকার প্রথম চালান আসার পর গেল ফেব্রুয়ারিতে গণ টিকাদান শুরু করে বাংলাদেশ। চুক্তি অনুযায়ী আগামী জুন পর্যন্ত প্রতি মাসে ৫০ লাখ ডোজ করে টিকা সরবরাহের কথা থাকলেও মাত্র ৭০ লাখ ডোজ সরবরাহ করেছে সেরাম। এরপর নিজেদের চাহিদা মেটাতে টিকা রপ্তানিও মার্চ থেকে বন্ধ রেখেছে সেরাম। আগামী অক্টোবরের আগে টিকা রপ্তানি সম্ভব নয় বলে জানিয়েছেন সেরাম সিইও আদর পুনেওয়ালা। ফলে বেকায়দায় পড়ে বাংলাদেশ রাশিয়ার স্পুটনিক-ভি এবং চীনের সিনোফার্মের টিকা জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। চীন ও রাশিয়ার টিকা আপাতত প্রতিটি এক কোটি করে মোট…
সভ্যতার বিকাশে মুদ্রণ ও সম্প্রচার সাংবাদিকতা বিরাট অবদান রেখে চলছে। বাংলাদেশে মুদ্রণ ও সম্প্রচার সাংবাদিকতা পেশা হিসেবে বেশ জনপ্রিয়। সাংবাদিকতার এ দুটি ধারাই বৈচিত্র্যময় এবং স্ফিতকায়, যাকে এখন ‘ইন্ডাস্ট্রি’ হিসেবে ধরা হয়। প্রথাগত ধারণায় বলা হয়, তথ্য ও বিনোদন পরিবেশনের জন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্রি বিকশিত হয়েছে। তবে তথ্য ও বিনোদন প্রদানের দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে নানা প্রতিবন্ধকতার মুখোমুখি হতে হচ্ছে। রাজনৈতিক প্রতিবন্ধকতা বাংলাদেশের সাংবাদিকরা রাজনৈতিক ঘটনাবলী কভার করতে গিয়ে ঘন ঘন গ্রেপ্তার ও আক্রমণের শিকার হয়ে তাদের বাকস্বাধীনতার উপর ক্রমবর্ধমান কড়াকড়ির মুখোমুখি হচ্ছেন। ২০১৬ সালে ওয়ার্ল্ড ফ্রিডম ইনডেক্সে ১৫২ তম থেকে অবনতি হয়ে ১৪৪ তমে স্থানে হয়েছে। রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডারের তথ্য…
পৃথিবী তার গুটি গুটি পায়ে প্রযুক্তির কাঁধে চড়ার বাসনা নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে, অন্যদিকে প্রযুক্তিও নিজেকে বিস্তৃত করে চওড়া করে নিচ্ছে তার কাঁধ। ইতোমধ্যে অবশ্য পৃথিবী প্রযুক্তি নির্ভর হয়ে পড়েছে। আসলে প্রযুক্তিই এমন সব আশ্রয় মেলে ধরে যেখানে নির্ভরশীল না হয়ে পারা যায় না। আমাদের দৈনন্দিন প্রায় সমস্ত কাজেই রয়েছে প্রযুক্তির সরব এবং নিরব উপস্থিতি। বিশ্বের সমস্ত দেশই প্রযুক্তি ব্যবহারের দিক দিয়ে নিজেকে সময়োপযোগী করার প্রতিযোগিতায় লিপ্ত। এক্ষেত্রে পিছিয়ে নেই বাংলাদেশও। প্রযুক্তির রঙ্গিন ছোঁয়ায় রঙ্গিন বাংলাদেশও এগিয়ে যাচ্ছে পৃথিবীর পায়ের সাথে তাল মিলিয়ে। তবে সবকিছুরই রয়েছে পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া। প্রযুক্তি ব্যবহারে বিশ্বের অন্যান্য অনেক দেশ পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়ার বিষয়টি মাথায় রেখে এগিয়ে গেলেও বাংলাদেশ এই…