…
এডিটর পিক
ইরানের রাজধানী তেহরানের মিলিটারি কমান্ড সেন্টারের ভেতরে একেবারে শীর্ষ পর্যায়ের এক সেনা কর্মকর্তার মৃত্যুর ঘটনা…
Trending Posts
-
ইসরায়েলের ‘অপরাজেয় দুর্গ’ ভাঙল ইরান: কিরিয়াতে ইতিহাসের ভয়াবহতম হামলা
জুন ১৪, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
হিন্দুদের গরুর মাংস খাওয়ার ইতিহাস, এক বিস্ময়কর লুকানো সত্য
জুন ১০, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
ভারতে ২৪১ যাত্রী নিয়ে ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনা: জঙ্গি সংশ্লিষ্টতা? পাকিস্তান কি জড়িত?
জুন ১২, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
ইরানে ইসরায়েলের হামলা ক্লাসিক প্রি-ওয়ার সিনারিও: বিশ্ব প্রস্তুত?
জুন ১৩, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
Trending Posts
-
ইসরায়েলের ‘অপরাজেয় দুর্গ’ ভাঙল ইরান: কিরিয়াতে ইতিহাসের ভয়াবহতম হামলা
জুন ১৪, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
হিন্দুদের গরুর মাংস খাওয়ার ইতিহাস, এক বিস্ময়কর লুকানো সত্য
জুন ১০, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
ভারতে ২৪১ যাত্রী নিয়ে ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনা: জঙ্গি সংশ্লিষ্টতা? পাকিস্তান কি জড়িত?
জুন ১২, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
ইরানে ইসরায়েলের হামলা ক্লাসিক প্রি-ওয়ার সিনারিও: বিশ্ব প্রস্তুত?
জুন ১৩, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
- ইসরায়েলের ‘অপরাজেয় দুর্গ’ ভাঙল ইরান: কিরিয়াতে ইতিহাসের ভয়াবহতম হামলা
- ৫ই আগস্ট বাথরুমে পাঁচ ঘণ্টা লুকিয়ে ছিলাম: দ্য ওয়ালকে ওবায়দুল কাদেরের সাক্ষাৎকার
- আসামে দেখামাত্র গুলির নির্দেশ: মন্দিরে গরু ও ধুবড়িকে বাংলাদেশে অন্তর্ভুক্ত করার দাবি
- ইসরায়েল-ইরান হামলা: সবচেয়ে ভয়াবহ পরিণতিগুলো কী হতে পারে?
- ইউনূস-তারেক বৈঠক নাকি ড্যামেজ কন্ট্রোল: স্টেট ওয়াচের বিশ্লেষণ
- গতকাল দুর্ঘটনায় নিহত ২৬৯ জন, আজ বিমানে বোমা হামলার হুমকি
- ইরানে ইসরায়েলের হামলা ক্লাসিক প্রি-ওয়ার সিনারিও: বিশ্ব প্রস্তুত?
- শেখ হাসিনার কোটিপতি বাবুর্চি
Author: স্টেটওয়াচ ডেস্ক
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ ও হিটলার যে কালো ছাপ রেখে গেছে ইতিহাসে, তা আজও বিভৎসতা ছড়ায়। কিন্তু তাই বলে কি যুদ্ধক্ষেত্রে কখনও গোলাপ ফোটে না? ঘৃণা ও অন্ধকারের মাঝেও প্রেম মানুষকে বাঁচতে শেখায়। হেলেনা সিট্রোনোভা ও ফ্রানৎজ উন্স মৃত্যুর মুখে চুমু খাওয়া দুই গোলাপের নাম। যুদ্ধক্ষেত্রে প্রেম নিয়ে আমাদের এই পডকাস্ট। পডকাস্টে কণ্ঠ দিয়েছেন: সাইফুল বাতের টিটো।
পৃথিবীতে যত মহামারী হানা দিয়েছে তার বেশিরভাগটাই কোনও না কোনও যুদ্ধ চলাকালীন বা যুদ্ধ পরবর্তী সময়েই হানা দিয়েছে। এই সোয়েটিং সিকনেস বা ঘাম রোগ যখন ছড়িয়েছিল তখন পঞ্চদশ-ষোড়শ শতক। ১৪৮৫ সাল; বসওয়র্থ ফিল্ডের যুদ্ধ শেষ হয়েছে। ১৪৫৫ সালে শুরু হওয়া ‘ওয়ার অব রোজেস’-এর শেষ পর্যায় বসওয়র্থ ফিল্ড ওয়ার; প্রায় ৩০ বছর ধরে ল্যাঙ্কাস্টার ও ইয়র্কের মধ্য রক্তক্ষয়ী গৃহযুদ্ধের পরে ইংল্যান্ড প্রায় বিচ্ছিন্ন, তছনছ হয়ে পড়েছে। এই মহামারি যখন ছড়ায় তখন ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের মসনদে রাজা সপ্তম হেনরি রাজ করছেন। সেই সময়ের ‘সোয়েটিং সিকনেস’ নিয়ে আমাদের এই পডকাস্ট।
তখন তৎকালীন ভারতবর্ষ ছিল ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদী শাসনের অন্তর্ভুক্ত একটি পরাধীন ভূখণ্ড। এখানে উৎপাদিত আফিম ১৭৭৩ সালে ব্রিটিশরা ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সহযােগিতায় চোরাচালানের মাধ্যমে চীনে প্রেরণ করা শুরু করে। একসময় চীনের জনগণ ব্রিটিশদের কাছ থেকেই আফিমকে মাদক হিসেবে ব্যবহার করা শেখে। ফলে আফিমের চাহিদা আরও বেড়ে যায় চীনে। চীনের জনগণ আফিমের নেশায় ব্যাপকভাবে আসক্ত হয়ে পড়ে। এই আফিমকে কেন্দ্র করেই আফিম যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল চীন ও গ্রেট ব্রিটেনের মধ্যে। সেই আফিম যুদ্ধ নিয়ে আমাদের এই পডকাস্ট।
দেশি–বিদেশি বিভিন্ন গোষ্ঠীর স্বার্থ রক্ষা করতে গিয়ে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে বর্তমান সরকারের ভুলনীতি ও দুর্নীতি বর্তমানের সংকট তৈরি করেছে বলে মনে করছে তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ-বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটি। উদ্দেশ্যমূলক ভুলনীতি ও এই খাতে দুর্নীতির সাথে জড়িত ব্যক্তিদের শাস্তি দাবি করে জাতীয় কমিটি বলেন, এর ফলে কমিশনভোগী এজেন্ট ও কিছু দেশি–বিদেশি গোষ্ঠী লাভবান হয়েছে ও হচ্ছে। রোববার তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ-বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটির সংগঠক রুহিন হোসেনের (প্রিন্স) স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এসব কথা বলা হয়। বিবৃতিতে দেশের বর্তমান বিদ্যুৎ খাতের পরিস্থিতি নিয়ে ৯টি সুনির্দিষ্ট কারণ উল্লেখ করা হয়। বিদ্যুৎ খাত নিয়ে কমিটির বক্তব্য তুলে ধরা হলো : ১. সরকারের পক্ষ…
সময়টা ছিল ১৮০৩ সাল। স্পেনের উপনিবেশগুলোতে গুটিবসন্তের টিকা দেওয়ার জন্য জাহাজে চেপে বসেন ফ্রান্সিসকো হাভিয়ের দি বালমিস। বালমিসের যাত্রা শুরু হয় উত্তর-পশ্চিম স্পেন থেকে, ২২ জন অনাথ শিশুকে নিয়ে। এ যাত্রায় নার্স ও সেবকের দায়িত্ব পালন করেছিল তারা। কিন্তু সে সময় টিকা সংরক্ষণের প্রযুক্তি ছিল না। এদিকে, গুটিবসন্তের টিকা কাচের টেস্টটিউবে মাত্র ১২ দিন টিকে থাকত। কাজেই টিকা তাজা রাখার জন্য বিকল্প কৌশল বের করলেন বালমিস। গো-বসন্তের পুঁজ থেকে তৈরি টিকা দিয়ে প্রতি ১০ দিন পরপর দুটি শিশুকে সংক্রমিত করতেন তিনি। ১০ দিন পর আগে আক্রান্ত দুই শিশুর রক্তরস দিয়ে নতুন দুই শিশুকে আক্রান্ত করতেন। এই বিষয় নিয়ে শুনুন স্টেটওয়াচের…
ফাইজ় তাইয়েব আহমেদ আপনি ১৪ বছরী সরকারকে জিজ্ঞেস করুন তার জ্বালানী কূটনীতি কই? তার পানি কূটনীতি কই? তার জলবায়ু কূটনীতি কই? খাদ্য কূটনীতি কই? আওয়ামীলীগ সরকার কূটনীতি বলতে বুঝে ওয়াশিংটন ডিসি, লন্ডন এবং নয়াদিল্লীতে লবিস্ট আর পিআর ফার্মে টাকা ঢালা। ইমাজিন! ১৪ বছরের একটা সরকারের ওপেক কান্ট্রি কিংবা মধ্যপ্রাচ্যের তেল উৎপাদনকারী দেশ গুলোর সাথে কোন বড় পরিসরের জ্বালানী সরবারহ চুক্তি নাই। কাতারের সাথে একটা মধ্য পর্যায়ের এলএনজি চুক্তি না থাকলে আজকের লোডশেডিং ব্ল্যাক আউট পর্যায়ে থাকত। ভারতের সাথে ৬০ হাজার মেট্রিকটন ডিজেল সরবারহের একটা ছোট চুক্তি আছে। ইউক্রেন আগ্রাসনের পরে রাশিয়া থেকে সস্তায় তেল না পেলে ভারত নিশ্চিত এই ডিজেল…
মনজুরুল হক সাবধান! ন্যাটো জোট ছুঁতো খুঁজছে সুইডেন ও ফিনল্যান্ডের ন্যাটো জোটে যোগ দেওয়া নিয়ে যে ধোঁয়াসা ছিল তা কেটে গেছে। তুরস্ক তার আপত্তি তুলে নিয়েছে। আমরা আগেই জেনেছি এই দুটো দেশের ন্যাটো জোটে যোগ দেওয়া নিয়ে রাশিয়ার আপত্তি থাকলেও সেটা ইউক্রেনের পরিস্থিতির মত নয়। ফিনল্যান্ড এক সময় রুশ সাম্রাজ্যের অংশ ছিল। সে সুবাদে হোক আর একই রকম ভাষাভাষী কিংবা সংস্কৃতিগতভাবে নৈকট্য হোক, রাশিয়া-ফিনল্যান্ড দুটি দেশ দীর্ঘদিন ধরেই বন্ধু ভাবাপন্ন। আরও নির্দিষ্ট করে বললে—ফিনল্যান্ডের জাতীয় অর্থনীতির প্রায় অর্ধেকটা রাশিয়ার উপর নির্ভরশীল। তার পরও রাশিয়া ফিনল্যান্ডের ন্যাটো জোটে যোগ দেওয়া নিয়ে কোনো শর্তারোপ করেনি। শুধু আশা ব্যক্ত করে রেখেছিল; ‘ফিনল্যান্ড নিশ্চয়ই…
ঠিক কিসের টানে আমাদের পূর্বপুরুষেরা বার বার ফিরে এসেছিল ডেনিসোভা গুহায়? সাইবেরিয়ার আল্টাই পর্বতের মাঝে সারা বছর স্যাঁতসেঁতে গুহা ডেনিসোভা। এখানে নিয়ান্ডারথাল, আধুনিক মানুষের পূর্বপুরুষ ও ডেনিসোভানরা বিভিন্ন সময়ে আশ্রয় নিয়েছিল। মানুষের বিবর্তন সরলরৈখিক নয়, বরং জালের মতো। বিবর্তনে অন্তত ১৫টি প্রজাতির আদিম মানুষের আগমন হয়েছিল, যারা বিভিন্ন সময়ে আধুনিক মানুষের পূর্বপুরুষের সঙ্গে সহাবস্থান করেছিল। আধুনিক মানুষের সঠিক পূর্বপুরুষের পরিচয় আজও ধূসর। মানব বিবর্তনের রাস্তা একটা চমকপ্রদ অধ্যায়, এখনও যার জট ছাড়ানো চলছে। মানব বির্বতনের রহস্য নিয়ে আমাদের এই পডকাস্ট।
মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অসাম্প্রদায়িক যে দেশ গড়ার কথা ছিল, সে দেশটি আসলে গড়ে তোলা যায়নি। বরং, ধর্মব্যবসায়ীদের খপ্পরে পড়ে গেছে দেশ। খুবই সূক্ষ্মভাবে সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে ঢুকে গেছে সালাফি মতবাদ। সুকৌশলে ওয়াজ মাহফিলের মাধ্যমে মানুষের মধ্যে বিদ্বেষ ছড়ানোর কাজটি করা হয়েছে। এই বিষয় নিয়ে শুনুন স্টেটওয়াচের পডকাস্ট। পডকাস্টে কণ্ঠ দিয়েছেন সাইফুল বাতেন টিটো। [zoomsounds_player artistname=”স্টেটওয়াচ পডকাস্ট” songname=”দেশে ধর্মীয় উগ্রবাদী বক্তব্যের পাঠক-শ্রোতা-দর্শক ক্রমশ বাড়ছে” type=”detect” dzsap_meta_source_attachment_id=”30010″ source=”https://statewatch.net/wp-content/uploads/2022/07/ধর্মীয়-উগ্রবাদি-বক্তব্যের-পাঠক-শ্রোতা।.mp3″ thumb=”https://statewatch.net/wp-content/uploads/2022/07/পডকাস্ট.jpg” config=”default” autoplay=”off” loop=”off” open_in_ultibox=”off” enable_likes=”off” enable_views=”off” enable_rates=”off” play_in_footer_player=”default” enable_download_button=”off” download_custom_link_enable=”off”]
ফাইজ় তাইয়েব আহমেদ পদ্মা সেতু নিয়ে বাড়াবাড়ি রকমের উদযাপনকে আমি ভাল চোখেই দেখছি। আমাদের জাতীয় জীবনে ‘আসল’ অর্জন কম, নকলের পিছনে আমাদের অহেতুক ছোটার প্রবণতা বড্ড বেশি। অহেতুক বিষয়ের ক্যাচাল বাদ দিয়ে এধরনের বহু ‘উন্নয়ন উদযাপন’ই বরং বেশি হোক। পাশাপাশি আমি চাই কিছু আত্ম সমালোচনাও হোক। আমাদের মনে রাখতে হবে দুই যুগেরও বেশি সময় নিয়ে বাংলাদেশে ছয় ছয়টি সরকার এই একটা মাত্র ৬ কিমি সেতু নিয়ে কাজ করেছে। এমটা একটা দেশের সক্ষমতাকে প্রশ্ন করে! ১৯৯৮ সালে প্রাক নির্মাণ সমীক্ষা শুরু হয়। ২০০১ সালের ৪ জুলাই বর্তমান প্রধানমন্ত্রী সেতুটির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। এ হিসেবে ষষ্ঠ মেয়াদের সরকার সেতুটি নিয়ে কাজ করছে!…