চুয়াডাঙ্গার দামড়হুদা সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে নিহত যুবকের লাশ তিন দিন পর ফেরত দেয়া হয়েছে। বুধবার বিকেল সাড়ে চারটার দিকে দর্শনা সীমান্তের ৭৬ পিলারের কাছে উভয় দেশের কোম্পানি কমান্ডার পর্যায়ে পতাকা বৈঠক শেষে দর্শনা থানা পুলিশের কাছে লাশ হস্তান্তর করে বিএসএফ।
প্রতিবার সীমান্তে বাংলাদেশি হত্যাকান্ডের পর বাংলাদেশ-ভারত দুইপক্ষ থেকেই জিরোটলারেন্সের কথা বলা হয় ।
♦ প্রতিশ্রুতি গড়াও ভাঙার মধ্যেই ভারত ।
♦ বরাবরই আশ্বাসেই আশ্বস্ত বাংলাদেশ
♦ এ পরিস্থিতিতে সীমান্তে বাংলাদেশি হত্যা থামেনি কখনো, বরং আবার বেড়েছে গতবছর থেকে ।
দর্শনা বিজিবি কোম্পানি কমান্ডার মো: বারেক ও বিএসএফের কোম্পানি কমান্ডার শ্রী নগেন্দ্র কুমারসহ দুদেশের থানা পুলিশ উপস্থিত ছিলেন। পরে লাশটি তার পরিবারের কাছে দেয়া হয়।
উল্লেখ্য, গত রোববার রাতে দামুড়হুদার ঠাকুরপুর গ্রামের সহিদুল ইসলামের ছেলে অমিদুল (১৯) অবৈধ পথে সীমান্ত পেরিয়ে গরু আনতে গেলে বিএসএফের গুলিতে ঘটনাস্থলেই মারা যান।
আপনার মতামত জানানঃ