…
এডিটর পিক
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডাকসু নির্বাচনে ইসলামী ছাত্রশিবিরের জয়কে শুধু একটি ছাত্ররাজনৈতিক সাফল্য হিসেবে দেখা যায় না,…
Trending Posts
-
ধর্ম বনাম মানবতা: কবর থেকে তুলে মরদেহ পুড়াল ইসলামিস্টরা
সেপ্টেম্বর ৬, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনীর ভূমিকা কতটা যুক্তিসঙ্গত?
সেপ্টেম্বর ৫, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
ডাকসু এবং ইসলাম ইজমের উত্থান: নতুন রাজনৈতিক বাস্তবতা
সেপ্টেম্বর ১০, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
রাহুল-প্রিয়াঙ্কা মডেলে সন্তানদের আ’লীগের নেতৃত্বে আনছেন শেখ হাসিনা
সেপ্টেম্বর ৮, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
Trending Posts
-
ধর্ম বনাম মানবতা: কবর থেকে তুলে মরদেহ পুড়াল ইসলামিস্টরা
সেপ্টেম্বর ৬, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনীর ভূমিকা কতটা যুক্তিসঙ্গত?
সেপ্টেম্বর ৫, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
ডাকসু এবং ইসলাম ইজমের উত্থান: নতুন রাজনৈতিক বাস্তবতা
সেপ্টেম্বর ১০, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
রাহুল-প্রিয়াঙ্কা মডেলে সন্তানদের আ’লীগের নেতৃত্বে আনছেন শেখ হাসিনা
সেপ্টেম্বর ৮, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
- গাজায় ত্রাণ পাহারায় ইসলাম বিদ্বেষী মার্কিন বাইকার গ্যাং
- ভারত বিরোধিতার কারণে কি নেপালে বিক্ষোভ, প্রধানমন্ত্রিত্ব হারাল কেপি শর্মা?
- বিবর্তন কি থেমে গেছে? নাকি মানুষ আজও বিবর্তিত হচ্ছে?
- ডাকসু এবং ইসলাম ইজমের উত্থান: নতুন রাজনৈতিক বাস্তবতা
- চীন ভারত বন্ধুত্বে যে নতুন মেরুকরণের সামনে এশিয়ার রাজনীতি
- গাধা আসলে কতটা গাধা?
- পৃথিবীর প্রাচীনতম ব্লাকহোলের নিশ্চিত সন্ধান
- জাতীয় নির্বাচনে এবারের আলোচিত ডাকসুর প্রভাব কতটা?
Author: ডেস্ক রিপোর্ট
২০১৬ সালের কথা। গুজরাটের (Gujarat) কচ্ছ অঞ্চলের খাতিয়া (Khatiya) গ্রামের থেকে ৩০০ মিটার দূরে একটি স্থান পর্যবেক্ষণ করছিলেন কেরালা বিশ্বদ্যালয়ের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের একদল পড়ুয়া। গ্রামের প্রধানের মতে, এই অঞ্চলটি পারতপক্ষে এড়িয়ে চলেন তারা। এমনিতে শুকনো জায়গা, তবে মাঝেমধ্যে বৃষ্টিপাত হলে মাটি থেকে উঠে আসে বিভিন্ন আকারের পাত্র। এখানে নাকি ভূতের বাস! কিন্তু ভূতগুলি কাদের সেটাও তো জানা দরকার। ২০১৯ সালে ভারতীয় প্রত্নতত্ত্ববিদরা শুরু করেন খননকার্য। হ্যাঁ, সত্যিকারেই ‘ভূত’ আছে এখানে। এই ‘ভূত’ বহন করছে প্রাচীন এক ইতিহাসের সাক্ষ্য। খননকার্যে পাওয়া গেছে মাটির তলায় লুকিয়ে থাকা কয়েক হাজার পুরনো সিন্ধু সভ্যতার কয়েকশো কবর। যার ফলে বিস্ময়ের সঙ্গে অসংখ্য প্রশ্নের অজানা উত্তর…
সারা বিশ্বে আমেরিকার প্রায় ৭৫০টি মার্কিন ঘাঁটি রয়েছে। ইরাকে যেসব ঘাঁটি এখনো চালু রয়েছে সেসব ঘাঁটিকে বিবেচনায় নিলে এ সংখ্যা আরও বেশি হবে। বিশ্বব্যাপী আমেরিকার এসব ঘাঁটি পরিচালনার জন্য প্রতি বছর প্রায় ১৫৬ বিলিয়ন ডলার খরচ হয়। যদিও এর প্রকৃত সংখ্যা নিয়ে ধোঁয়াশা রয়েছে বলে ধারণা সমর বিশেষজ্ঞদের। পৃথিবীর সাত মহাদেশেই রয়েছে একাধিক মার্কিন ঘাঁটি। তালিকা থেকে বাদ যায়নি বরফের মহাদেশ অ্যান্টার্টিকাও। সেখানেও রয়েছে তিন তিনটি মিলিটারি গবেষণা কেন্দ্র। এই সাম্রাজ্যবাদী পরাশক্তি পৃথিবীর ৮০টি দেশের সামরিক ঘাঁটি ছাড়াও ১৫৯টি দেশে তাদের মোট ১৭ লাখ ৩০ হাজারের বেশি সৈন্য মোতায়েন রেখেছে। যে কোনো অজুহাতে যে কোনো দেশে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ মার্কিন…
গাজায় মৃত্যুর মিছিল। মুহূর্তের মধ্যে সেখানে বেড়ে যাচ্ছে নিহতের সংখ্যা। হাসপাতালে লাশ। ধ্বংসস্তূপের নিচে লাশ। মৃত দেহ এবং আহতদের স্থান সংকুলান হচ্ছে না হাসপাতালে। ওষুধ ও চিকিৎসা সামগ্রির মারাত্মক সংকট দেখা দিয়েছে। ফলে আহত এসব মানুষকে বাঁচিয়ে রাখা খুবই কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ অবস্থায় হাসপাতালগুলোর জন্য জরুরি মেডিকেল সহায়তা পৌঁছানো নিশ্চিত করতে নিরাপদ করিডোর উন্মুক্ত রাখার আহ্বান জানিয়েছে গাজায় ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। হামাসের রকেট হামলার জবাব দিতে ভয়াবহ হামলা শুরু করেছে ইসরাইল। সোমবার দিবাগত রাতে গাজার খান ইউনুসে চারটি এম্বুলেন্সকে টার্গেট করেছে ইসরাইলি বাহিনী। বেইত হানুনেও বোমা হামলা করা হয়েছে। এর ফলে শহরটিতে একটিমাত্র হাসপাতাল সেবা দেয়ার সক্ষমতা হারিয়েছে। ইসরাইলের…
বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য গঠিত মেডিকেল বোর্ডের চিকিৎসকরা জানিয়েছেন যে খালেদা জিয়ার ‘মৃত্যুঝুঁকি অত্যন্ত বেশি’ এবং তার লিভার প্রতিস্থাপন করার লক্ষ্যে অতিসত্ত্বর বিদেশে নিয়ে যাওয়া প্রয়োজন। ঢাকায় একটি সংবাদ সম্মেলনে তার মেডিকেল বোর্ডের পক্ষ থেকে জানানো হয় খালেদা জিয়ার লিভার প্রতিস্থাপন করার সুযোগ দেয়া হলে দীর্ঘ সময় সুস্থভাবে বাঁচার সম্ভাবনা রয়েছে। খালেদা জিয়ার প্রধান ব্যক্তিগত চিকিৎসক ফখরুদ্দিন মোহাম্মদ সিদ্দিকী সংবাদ সম্মেলনে জানান যে খালেদা জিয়ার মূল অসুস্থতা ‘লিভার সিরোসিস জনিত পোর্টাল হাইপারটেনশন’। চিকিৎসক মি. সিদ্দিকী বলেন, “যতক্ষণ পর্যন্ত সিরোসিস জনিত পোর্টাল হাইপারটেনশনের চিকিৎসা না করা হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত তার অবস্থার অবনতি হতে পারে। আর এই অসুস্থতার চিকিৎসা হচ্ছে…
বাংলাদেশের অর্থনীতি যে এত দ্রুত পরিবর্তন হবে সেটি কেউ ভাবতে পারেনি। সরকারের নীতিনির্ধারক থেকে শুরু করে অর্থনীতিবিদ এমনকি আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদের কাছেও এ পরিস্থিতি যথেষ্ট উদ্বেগের। বেসরকারি খাতও স্নায়ুচাপে। তারাও মনে করছে না যে বাংলাদেশ সহজেই এ থেকে বের হতে পারবে। বাংলাদেশের অন্যতম বাণিজ্য অংশীদার দেশের দূতাবাসগুলো তাদের দেশের কোম্পানির পাওনা আদায়ে দৌড়ঝাঁপ করছে। বিদেশী অনেক ব্যাংক বাংলাদেশের এলসি খুলছে না কিংবা অনীহা দেখাচ্ছে। এমনকি সরকারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের ভিত্তিতে ব্যবসা বাড়িয়েছেন এমন অনেক ব্যবসায়ীও (বিশেষ করে বিদ্যুৎ খাতের) এখন সরকারের কাছ থেকে পাওনা অর্থ ছাড় করতে না পেরে চরম দুশ্চিন্তায় রয়েছেন। বিশ্লেষকরা মনে করছেন ভারসাম্যপূর্ণ নীতি অনুসরণ…
চট্টগ্রাম বন্দরের সঙ্গে যোগাযোগ ও পরিবহন ব্যবস্থার উন্নয়নে একটি প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। প্রস্তাবিত প্রকল্পে ১১ দশমিক ৪৫ কিলোমিটার সড়ক নির্মাণ করা হবে। এতে ব্যয় ধরা হয়েছে প্রতি কিলোমিটারে ২৯৫ কোটি ৮১ লাখ টাকা, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রতি কিলোমিটার সড়ক নির্মাণের হিসাবে সর্বোচ্চ। বিষয়টি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে পরিকল্পনা কমিশন। প্রস্তাবিত প্রকল্পে ব্যয় কমিয়ে জনগণের সর্বোচ্চ সেবা নিশ্চিতের কথা বললেও কর্ণপাত করছে না সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়। বর্তমান অর্থনৈতিক বাস্তবতা বিবেচনা নিয়ে যৌক্তিকভাবে ব্যয় নির্ধারণে মতামত দিয়েছে কমিশন। চট্টগ্রাম বন্দরের সঙ্গে একটি নির্ভরযোগ্য যাত্রী ও মালামাল পরিবহন ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে সাসেক চট্টগ্রাম পোর্ট অ্যাকসেস সড়ক উন্নয়ন প্রকল্প হাতে নিয়েছে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক…
হিটলারের নাৎসি বাহিনীর আক্রমণে ইউরোপের একের পর এক দেশ বিধ্বস্ত হচ্ছিলো। দেশগুলো দখলের পর সেখানে অবস্থানরত ইহুদীদের ওপর চালানো হচ্ছিল নারকীয় অত্যাচার। কোনো ইহুদী পরিবারকেই রেহাই দেয়া হচ্ছিলো না। এমনি দুর্বিষহ অবস্থায় জার্মানির বিভিন্ন শহরে বসবাসরত ইহুদীদের অবস্থাও যে খুব একটা ভাল ছিল না, তা বলাই বাহুল্য। তাদেরকেও চেষ্টা করা হয়েছিল কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্পে পাঠানোর, যদি না তাদের জার্মান স্ত্রীরা এই বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিরোধের দেওয়াল তুলে না দিতেন। ১৯৪৩ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি। চারদিকে তখন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের দামামা বেজে উঠেছে। ফেব্রুয়ারি-মার্চের বার্লিন শহরে তখন বেশ ঠান্ডা। শহরে খুব তুষারপাত হচ্ছে। এই সময়টায় বার্লিনের আবহাওয়া সাধারণত এমনই হয়ে থাকে। প্রচন্ড ঠান্ডার কারণে শহর…
১৮৩১ সালের ৮ জুলাই আমেরিকার জর্জিয়াতে জন্মেছিলেন জন পেম্বারটন। পড়াশুনায় ছোটবেলা থেকেই ভাল ছিলেন। রিফর্ম মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি হয়েছিলেন ফার্মাসি নিয়ে পড়বেন বলে। ১৮৫০ সালে পেয়ে গিয়েছিলেন ফার্মাসিস্টের ডিগ্রি আর লাইসেন্স। তাঁর স্বপ্ন ছিল মানুষের রোগমুক্তির জন্য, বিভিন্ন রোগের ওষুধ আবিষ্কার করা। সেই লক্ষ্যে সফলভাবে এগিয়েও চলেছিলেন জন পেম্বারটন। কিন্তু সেইসময় দাসপ্রথা নিয়ে গৃহযুদ্ধ শুরু হয়ে গিয়েছিল আমেরিকায়। গৃহযুদ্ধে জন পেম্বারটন লড়াই করেছিলেন জর্জিয়ার স্টেট-গার্ডের হয়ে। ‘ব্যাটল অফ কলম্বাস’-এর লড়াইয়ে মারাত্মকভাবে আহত হয়েছিলেন তিনি। যন্ত্রণা কমাতে নিতে শুরু করেছিলেন মরফিন ইঞ্জেকশন। দিনে তিন চারবার করে মরফিন নিতে নিতে, মরফিনের নেশায় চূড়ান্তভাবে আসক্ত হয়ে পড়েছিলেন জন পেম্বারটন। তখনকার দিনেও মরফিন যথেষ্ট…
দেশে বিদ্যুৎ চাহিদা এখন দৈনিক ১৪ থেকে সাড়ে ১৪ হাজার মেগাওয়াট। এর বড় একটি অংশ আসছে ভারতের আদানি পাওয়ার লিমিটেডের কাছ থেকে। ১ হাজার ৬০০ মেগাওয়াট ক্ষমতার কয়লাভিত্তিক কেন্দ্রটি থেকে দৈনিক বিদ্যুৎ আসছে ১২০০-১৪০০ মেগাওয়াট। যদিও চুক্তি অনুযায়ী আদানি থেকে সর্বোচ্চ ১ হাজার ৪৯৬ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ নিতে পারবে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিপিডিবি)। সে হিসেবে একক ক্রেতা প্রতিষ্ঠান হিসেবে আদানির কাছ থেকেই এখন বিপিডিবি সবচেয়ে বেশি বিদ্যুৎ কিনছে। দেশের বিদ্যুৎ চাহিদায় আদানি পাওয়ার বড় ভূমিকা রাখলেও এরই মধ্যে বিদ্যুতের বিল বাবদ বকেয়া ৪০০ মিলিয়ন (৪০ কোটি) ডলার ছাড়িয়েছে। যদিও বিপিডিবি বলছে, প্রতিষ্ঠানটির বিদ্যুতের বিল পরিশোধ করা হচ্ছে। চলতি অক্টোবর পর্যন্ত…
পৃথিবীতে প্রাণীজগৎকে সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মির থেকে রক্ষ্যা করতে সুরক্ষার ঢাল হিসেবে কাজ করে বায়ুমণ্ডলের ওজোন স্তর। মানুষের সৃষ্ট অতিমাত্রার রাসায়নিক ক্লোরোফ্লোরো কার্বন বা সিএফসি গ্যাসের কারণে ওজোন স্তরের বিভিন্ন জায়গায় ছিদ্র তৈরি হয়েছে বলে এক গবেষণায় জানা যায় ১৯৮০ সালে। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় ফুটোটি দেখা গিয়েছিল দক্ষিণ গোলার্ধের অ্যান্টার্কটিকা অংশে। বিভিন্ন গবেষণা শেষে বিজ্ঞানীরা আশা করেছিলেন, উত্তর গোলার্ধে ছিদ্র অংশটি পুরোপুরি পুনরুদ্ধার হবে ২০৩০ সাল নাগাদ আর অ্যান্টার্কটিকা অংশে সময় লেগে যেতে পারে ২০৬০ পর্যন্ত। কিন্তু হয়েছে এর উল্টো। বিজ্ঞানীরা সাম্প্রতিক উপগ্রহ ডাটা পর্যবেক্ষণে জানিয়েছেন, অ্যান্টার্কটিকা অংশের ফুটো তো ভরেইনি, উল্টো ক্রমে তা দানবীয় আকার নিচ্ছে। এই ছিদ্র বড়…