…
এডিটর পিক
বাংলাদেশ ও ভারতের বাণিজ্যিক সম্পর্ক দীর্ঘদিন ধরে ঘনিষ্ঠ সহযোগিতা ও নির্ভরতার ওপর দাঁড়িয়ে ছিল। ভৌগোলিক…
Trending Posts
-
প্রায় আশি বছর আগে কলকাতা-নোয়াখালী দাঙ্গা নিয়ে ভারতে নতুন বিতর্ক কেন?
আগস্ট ২০, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
ট্রাম্পকে টেক্কা মোদির, রাশিয়াকে বাণিজ্য বৃদ্ধির আহ্বান
আগস্ট ২১, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
বিদেশে পাচারকৃত অর্থে গড়া ৪০ হাজার কোটি টাকার সম্পত্তির সন্ধান পেল জাতীয় রাজস্ব বোর্ড
আগস্ট ১৮, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
Trending Posts
-
প্রায় আশি বছর আগে কলকাতা-নোয়াখালী দাঙ্গা নিয়ে ভারতে নতুন বিতর্ক কেন?
আগস্ট ২০, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
ট্রাম্পকে টেক্কা মোদির, রাশিয়াকে বাণিজ্য বৃদ্ধির আহ্বান
আগস্ট ২১, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
বিদেশে পাচারকৃত অর্থে গড়া ৪০ হাজার কোটি টাকার সম্পত্তির সন্ধান পেল জাতীয় রাজস্ব বোর্ড
আগস্ট ১৮, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
- বিভুরঞ্জনের মৃত্যু এবং বাংলাদেশের সাংবাদিকদের জীবন
- জাপানে হাঁটলেই তৈরি হচ্ছে বিদ্যুৎ
- চীনের কেন পারমাণবিক অস্ত্রের মজুত দ্রুত বাড়াচ্ছে?
- ভারত-বাংলাদেশ বাণিজ্য বিবাদের এক বছর: কার ক্ষতি কার লাভ?
- থানার ব্যারাকে পুলিশের দ্বারা নারী পুলিশ সদস্য ধর্ষণ
- ট্রাম্পকে টেক্কা মোদির, রাশিয়াকে বাণিজ্য বৃদ্ধির আহ্বান
- ইসরায়েল ডুবন্ত জাহাজ, ছেড়ে যাচ্ছে মিত্ররা
- বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা: সামিট গ্রুপ ও অর্থপাচারের কাহিনি
Author: ডেস্ক রিপোর্ট
বাংলাদেশের মহেশখালীর মাতারবাড়ী কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্র শিগগিরই পূর্ণাঙ্গ বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু করতে যাচ্ছে। জাপানের আর্থিক ও কারিগরি সহায়তায় নির্মিত বাংলাদেশের একটি আলোচিত মেগা প্রকল্প এটি। ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াট ক্ষমতার এ বিদ্যুৎ প্রকল্প বাংলাদেশে যতগুলো কয়লা-ভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র আছে তার মধ্যে সবচেয়ে ব্যয়বহুল। এই বিদ্যুৎ প্রকল্পে খরচ হচ্ছে প্রায় ৫২ হাজার কোটি টাকা। মাতারবাড়ী প্রকল্প নিয়ে অনেকেরই জিজ্ঞাসা হলো- প্রকল্পটি কেন এত ব্যয়বহুল। মাতারবাড়ী প্রকল্পটি নির্মাণে চুক্তি হয় ২০১৪ সালে। এর কাজ শুরু হয় ২০১৭ সালে। শুরুতে মাতারবাড়ী প্রকল্পের ব্যায় ধরা হয় প্রায় ৩৬ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু ২০২১ সালে এ প্রকল্প সংশোধন করে সময় বৃদ্ধি করা হয়। তখন ব্যয় বাড়ে আরো…
কলকতা বন্দরের নাব্যতা বৃদ্ধির কারণ দেখিয়ে সৃষ্ট ফারাক্কা বাঁধের প্রভাবে বাংলাদেশ অংশে পদ্মা পরিণত হয়েছে একখণ্ড মরুভূমিতে। নদী হারিয়েছে নাব্যতা, আয়তন কমেছে প্রায় ৫০ শতাংশ। নদী গবেষকেরা বলছেন, গঙ্গা চুক্তির ন্যায্য হিস্যা আদায় করতে না পারলে অস্তিত্ব সংকটে পড়বে পদ্মা, অর্ধশতাধিক দেশীয় প্রজাতির মাছ। চাঁপাইনবাবগঞ্জের পশ্চিম সীমান্ত থেকে ১৮ কিলোমিটার উজানে গঙ্গা নদীর ওপর তৈরি করা হয় ফারাক্কা বাঁধ। ১৯৬১ সালে বাঁধের মূল নির্মাণকাজ শুরু হয়ে ১৯৭৪ সালের ডিসেম্বর মাসে তা শেষ হয়। বাংলাদেশ ভাটি অঞ্চলে হওয়ায় উজানের যে কোনো ধরনের পানি নিয়ন্ত্রণে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে এ দেশে। ফলাফলে পদ্মা হারিয়েছে নাব্যতা, ধারণ করেছে ধুসর আকার। স্থানীয়রা বলছেন, সত্তরের দশকে…
বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (ডব্লিউএফপি) চলতি মাসে বাংলাদেশের খাদ্যমূল্য পরিস্থিতি নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এতে বলা হয়েছে, খানা জরিপ অনুযায়ী, ২০২২ সালে দেশের দারিদ্র্যসীমার নিচে থাকা মানুষের খাবার কেনার খরচ ছিল প্রতি মাসে মাথাপিছু ১ হাজার ৮৫১ টাকা। গত দুই বছরে খাদ্যপণ্যের দাম বেড়েছে। গত ফেব্রুয়ারি মাসে মাথাপিছু খাবার কেনার খরচ বেড়ে হয়েছে দুই হাজার ৯২৩ টাকা; যা দুই বছর আগের তুলনায় ৫৮ শতাংশ বেশি। সরকারি ও বেসরকারি সব হিসাব বলছে, গত দুই বছরে দেশের মানুষের আয় বাড়লেও এই সময়ে ধারাবাহিকভাবে মূল্যস্ফীতি ১০ শতাংশের আশপাশে থেকেছে। সামগ্রিকভাবে দেশের প্রধান খাদ্যগুলোর দাম বেড়েছে। বিশেষ করে চাল, আটা ও আমিষের প্রধান উৎস…
ঋণের ভারে জর্জরিত বাংলাদেশ। দিনে সেই মাত্রা ছাপিয়ে যাচ্ছে বিপদ সীমা। বছরভর বিভিন্ন খাতে বাংলাদেশ যে পরিমাণ রাজস্ব আয় করে তার অধিকাংশ পরিমাণই এখন চলে যাচ্ছে সুদ দিতে। দিনে দিনে বিদেশী ঋণের হার একপ্রকার বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশের শেখ হাসিনার সরকারের ওপর। সম্প্রতি আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের অর্থাৎ আইএমএফ-র হিসাব অনুযায়ী ২০২০-২১ পর্যন্ত পর্যন্ত বিভিন্ন দেশ এবং সংস্থার কাছ থেকে বাংলাদেশের ঋণের পরিমাণ ছিল ৭২২৯ কোটি ডলার। যা বাংলাদেশী মুদ্রায় প্রায় ৭ লাখ ৫৯ হাজার কোটি টাকা। বাংলাদেশের বিদেশী ঋণ দাতাদের তালিকায় মূলত আইএমএফ, কিংবা বিশ্ব ব্যাংক ছাড়াও রয়েছে আরও অন্যান্য দেশ। যার মধ্যে অন্যতম ভারত। আইএমএফ-র তথ্য বলছে বাংলাদেশের ঋণের…
বাংলাদেশ থেকে প্রতিবছর বিশ্বের যেসব দেশে জনশক্তি রপ্তানি হয় মালয়েশিয়া তারমধ্যে অন্যতম। দেশটিতে ১৪ লাখেরও বেশি বাংলাদেশি গিয়েছেন শ্রমিক হিসেবে। এসব শ্রমিকদের মধ্যে অনেকেই সেখানে গিয়ে প্রতারণা ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের মুখে পড়ার অভিযোগ নতুন নয়। তবে সাম্প্রতিককালে এসব ঘটনা প্রকট হওয়ায় এটা নিয়ে সরব হয়েছে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনারের কার্যালয়সহ দেশি-বিদেশি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা। কিন্তু মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শ্রমিকরা যাওয়ার পর ঠিক কী ধরনের পরিস্থিতিতে পড়ছেন? আর দেশটিতে কেনই বা নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন বাংলাদেশিরা সেটা একটা বড় প্রশ্ন। ‘দুই লাখ টাকা দরে বিক্রি’ হওয়ার অভিজ্ঞতা ঢাকা থেকে আট মাস আগে মালয়েশিয়া গিয়েছিলেন মান্নান মিয়া (ছদ্ম নাম)। তার সঙ্গে একই ফ্লাইটে একই…
সাগরের বুকে এই যে বিশাল তিমিদের দল, মারা গেলে তাদের কী পরিণতি হয়? যারা ভাবছেন, এ তো খুব সহজ ব্যাপার—যেকোনো প্রাণীই মরে গেলে পঁচে যায়; তাঁদের বলি। এত বিশাল সব তিমি পঁচে যাওয়া কি আসলে সহজ কথা? ভুলে গেলে চলবে না, সাগরের পানিতে সোডিয়াম ক্লোরাইড থাকে। কোনো কিছুর পঁচন রোধে এ রাসায়নিক বেশ সিদ্ধহস্ত! কী, দুশ্চিন্তায় পড়ে গেলেন? এ নিয়ে বিজ্ঞানীদের দুশ্চিন্তাও নিতান্ত কম ছিল না। যেকোনো প্রশ্নের জবাব না পেলে তাঁরা ‘টেনশন’-এ পড়ে যান। তবে সব প্রশ্নের উত্তর খোঁজায় মূল উপায় একটাই—বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি। আর সে জন্য প্রথমেই আসে পর্যবেক্ষণ। তাহলে বাকি হাড়ের কী হয়? অনেক পর্যবেক্ষণের পর বোঝা গেল,…
মাদারীপুরে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে নিয়োগ পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র তৈরীর সময় সিভিল সার্জন অফিসের দুই কর্মচারীর স্বজন পরীক্ষার্থী হওয়া স্বত্বেও সারারাত অফিসে ছিল। সকালে অনুষ্ঠিত পরীক্ষায় এক কর্মচারীর স্ত্রী ও শ্যালিকা এবং আরেক কর্মচারীর স্ত্রী লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়। এ নিয়ে শুরু হয় গুঞ্জন। এ ছাড়া ভাইভা পরীক্ষা চলাকালীনও তাদের অফিসের বিভিন্ন কাজে অংশ নিতে দেখা যায়। অন্য এক স্টাফ চাকরি দেয়ার ব্যপারে ঘুষের দর কষাকষিও করেছেন। ওই রাতে কেন তারা দায়িত্বে ছিল সে বিষয়ে জানতে চাইলে নিয়োগ বোর্ডের কর্তারা জানান, প্রশ্ন করার সময় কেউ ভিতরে যেতে পারেনি। স্বচ্ছতার সাথে নিয়োগ দিতে তারা বদ্ধ পরিকর। তবে কোন স্টাফ ঘুষ লেনদেনের বিষয়ে আলোচনা করলে…
সৌরজগতের প্রাণ বলা যায় সূর্যকে। এটিই সৌরজগতের সবচেয়ে বড় বস্তু। পৃথিবীর ব্যাসের তুলনায় ১০৯ গুণ বড়। সৌরজগতের মোট ভরের ৯৯.৮০ শতাংশই সূর্যের দখলে। সূর্যের বুকে এঁটে যাবে প্রায় ১৩ লাখ পৃথিবী। সৌরঅধিপতির অসীম শক্তির কারণে প্রাচীন মিসর থেকে শুরু করে মায়া সভ্যতা পর্যন্ত অসংখ্য মানুষ সূর্যের পূজাও করেছে। আমরা জানি, সূর্যের অবস্থান সৌরজগতের কেন্দ্রে। স্বাভাবিক। গোটা সৌরজগতে এর জন্মই সবার আগে। একে ঘিরেই তৈরি হয়েছে বাকি সব গ্রহ, উপগ্রহ, গ্রহাণু ইত্যাদি। পৃথিবীর শক্তির প্রধান উৎস সূর্য। বিজ্ঞানীরা বলছেন, আমাদের সৌরজগতের এই নক্ষত্রটিও একদিন মৃত্যু হবে। কিন্তু সেটি কবে? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সূর্যের মৃত্যু আরও কয়েক শ কোটি বছর পর হতে পারে।…
দূষণ বিষয়ক আলোচনা শুরু হলেই বায়ুদূষণ, পানিদূষণ, শব্দদূষণ সহ নানা ধরনের দূষণের নাম উঠে আসে। কিন্তু আলোও যে দূষণ ঘটাতে পারে, তা আমরা কতজন জানি? আপনি নিজেও কি জানতেন যে আলো দূষণ আসলে কী? আর এর কারণে মানুষের যে ক্ষতি হতে পারে, তা কি জানেন? হলে ঠিক কী ক্ষতি হয় এর ফলে? বিজ্ঞানী টমাস আলভা এডিসন নিজেও হয়তো জানতেন না যে, মাত্র ২০০ বছরেরও কম সময়ের ব্যবধানে তার আবিষ্কৃত বৈদ্যুতিক বাতি এতটা সমস্যা তৈরি করবে মানুষের জন্য। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাংলাদেশ যদি এখন থেকেই ওইসব কারণের দিকে আলোকপাত করে আলোর দূষণ না কমায়, তবে একসময় তা বায়ুদূষণের মতো জটিল আর বড়…
মানুষ যে সবচেয়ে বুদ্ধিমান প্রাণী তা নিয়ে তো আর কোন তর্ক নেই। কিন্তু বুদ্ধিমান হতে পারে অন্য প্রানীরাও। মানুষের খুব কাছাকাছি গোত্র থেকে শুরু করে ঘরের পোষা প্রাণীটি পর্যন্ত আপনাকে চমকে দিতে পারে তার বুদ্ধিদীপ্ত কাজের দ্বারা। বুদ্ধির দিক থেকে ওরাংওটান মানুষের পর অন্যান্য প্রাণীদের মধ্যে প্রথম দিকেই থাকবে। বাদাম ছিলে খাওয়া ও পোকামাকড় খুঁজে বের করার মতো কাজে এরা বেশ দক্ষ। তবে, নতুন এক গবেষণা বলছে, ওরাংওটান আমাদের ধারণার চেয়ে বেশি বুদ্ধিমান। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম গার্ডিয়ান বলছে, নিজেই নিজের ভেষজ চিকিৎসা করতে দেখা গেছে সুমাত্রান ওরাংওটানকে। এমনটাই বলছেন জার্মানির ম্যাক্স প্ল্যাঙ্ক ইনস্টিটিউট অব অ্যানিমেল বিহেভিয়ারের একদল গবেষক। ওরাংওটাং ও মানুষের…