Author: ডেস্ক রিপোর্ট

বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে ২ ধাপ পিছিয়েছে বাংলাদেশ। এ বছর ২৭ দশমিক ৬৪ স্কোর নিয়ে ১৮০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১৬৫তম। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে শুধু আফগানিস্তানের চেয়ে এগিয়ে আছে বাংলাদেশ। ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, মালদ্বীপ, নেপাল ও ভুটানের পেছনে স্থান পেয়েছে বাংলাদেশ। বিশ্বজুড়ে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে কাজ করা ফ্রান্সভিত্তিক সংগঠন রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডারস (আরএসএফ) আজ এই সূচক প্রকাশ করেছে। দক্ষিণ এশিয়ায় গণমাধ্যমের স্বাধীনতার দিক দিয়ে এবার শীর্ষস্থান দখল করেছে নেপাল; ৬০ দশমিক ৫২ পয়েন্ট নিয়ে দেশটি ৭৪তম অবস্থান দখল করেছে। এর পরের অবস্থানে আছে মালদ্বীপ। ৫২ দশমিক ৩৬ পয়েন্ট নিয়ে দেশটি ১০৬তম অবস্থানে। এবারের তালিকায় প্রথম অবস্থান থেকে ছিটকে তৃতীয়…

Read More

দফায় দফায় সময় বাড়িয়েও তিনটি জনগুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পের একটিরও কাজ শেষ করতে পারেনি চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ)। এর ফলে খরচ বেড়েছে ৪ হাজার ৭০৬ কোটি টাকা। ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় সরকার এখন সব অর্থ অনুদান হিসেবে দিচ্ছে না। বাড়তি অর্থের একটি অংশ সরকারের কাছ থেকে ঋণ নিতে হচ্ছে সিডিএকে। এই ঋণের পরিমাণ ১ হাজার ৬৬৫ কোটি টাকা। এর বিপরীতে সুদ দিতে হবে অন্তত ৭৬০ কোটি টাকা। এর বাইরে প্রকল্পগুলোর কাজ শেষ করতে সিডিএর নিজস্ব তহবিল থেকে খরচ ৭৫৩ কোটি টাকা। কিন্তু এই বিপুল পরিমাণ অর্থ পরিশোধ করা এবং জোগান দেওয়ার মতো আর্থিক সক্ষমতা সিডিএর নেই। প্রকল্প ব্যবস্থাপনায় সিডিএর অদক্ষতার কারণে এই বড়…

Read More

মানুষের বহুগামিতা কি প্রাকৃতিক? এ বড় জটিল জিজ্ঞাসা। প্রেমিকা বা স্ত্রী কিংবা প্রেমিক বা স্বামী ছাড়া কি নর-নারী অন্য কারও প্রতি কামনা বোধ করেন না? কিংবা আরও সহজ করে বললে, মানুষ প্রাকৃতিকভাবেই বহুগামী কি না—প্রশ্নটি রাখা হয়েছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. এ আই মাহবুব উদ্দিন আহমেদের কাছে। মুঠোফোনের অপর প্রান্ত থেকে এককথায় তিনি জবাব দিলেন, ‘হ্যাঁ, মানুষ প্রাকৃতিকভাবেই বহুগামী।’ ছোট্ট করে কারণটাও ব্যাখ্যা করলেন তিনি, মানুষ তথা যেকোনো প্রাণীর বহুগামী হয়ে ওঠার পেছনে প্রভাবক হিসেবে কাজ করে তাঁর দেহ নিঃসৃত হরমোন, যাতে একই সঙ্গে তার জিন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তবে এই বহুগামিতার আকাঙ্ক্ষা মানুষের ভেতর সুপ্ত অবস্থায়ই থাকে।…

Read More

দীর্ঘ ৭৫ হাজার বছর আগের এক প্রাচীন মানুষকে রক্ত-মাংসের শরীরসহ দেখা গেলে কেমন হবে? না, ঠিক সত্যি মানুষটি আপনার সামনে হাজির হবে না, তবে তিনি দেখতে কেমন ছিলেন তার খুব বিশ্বস্ত এক নমুনা তৈরি করেছেন বিজ্ঞানীরা। আর এটি হচ্ছে এক নিয়ান্ডারটাল নারীর মুখাবয়ব। জীবিত অবস্থায় ওই নারী দেখতে কেমন ছিলেন, তার স্পষ্ট ধারণা মিলেছে এ থেকে। ভেঙেচুরে চ্যাপ্টা হয়ে যাওয়া একটি মাথার খুলির ওপর ভিত্তি করে পুনর্গঠন করা হয়েছে ওই নারীর মুখ। খনন করার সময় ওই খুলির হাড়ের অংশগুলো এতই নরম ছিল যে তা ‘চায়ে ভেজানো বিস্কুটের’ সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে। নেটফ্লিক্সের জন্য তৈরি বিবিসি স্টুডিওর একটি নতুন প্রামাণ্যচিত্রে নিয়ান্ডারটাল…

Read More

সাতমসজিদ রোডে ২ হাজার গাছ কাটা হয়েছে, একটি গাছও লাগানো হয়নি• মতিঝিল থেকে মিরপুর-১৪ পর্যন্ত মেট্রোরেল নির্মাণের সময় কাটা পড়েছে সব গাছ • ফার্মগেটের আনোয়ারা পার্কে একটি গাছও অবশিষ্ট নেই কংক্রিটের এই নগরে একটু শীতল ছায়ার বড়ই অভাব। চলতি বছর টানা তীব্র তাপপ্রবাহে সেটি টের পাওয়া যাচ্ছে আরও। তপ্ত রোদে ক্লান্ত শরীরটাকে আরাম দিতে মেলে না গাছের ছায়া। মিলবে কীভাবে? আমরা তো ছায়াদায়ী বড় গাছই রাখিনি। গাছ থাকতে বুঝিনি গাছের মর্ম। একেক সময় একেক উপলক্ষে সাবাড় হয়েছে গাছ। কখনো সিটি করপোরেশন কখনো পড়েছে উন্নয়ন প্রকল্পের করাত। এক সময় ধানমন্ডির সাতমজিদ রোডের সড়ক বিভাজকে বিভিন্ন প্রজাতির শত শত গাছ ছিল। তপ্ত…

Read More

বিভিন্ন প্রজাতির মধ্যে প্রতিযোগিতা করে টিকে থাকার বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে মানুষের ক্রমবিকাশে, এমনই উঠে এসেছে সাম্প্রতিক এক গবেষণায়। ‘ইউনিভার্সিটি অফ কেমব্রিজ’-এর নতুন এক গবেষণায় বলা হয়, ‘হোমিনিন’ প্রজাতির উন্নতি বা বিলুপ্ত হওয়ার বিষয়টি শুধু জলবায়ু নয়, বরং এরা কাদের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে টিকে ছিল সে বিষয়টিও এর সঙ্গে জড়িত। বেশিরভাগ প্রাণীর ক্ষেত্রে, পৃথিবীতে নিজের জায়গা খুঁজে পাওয়ার অর্থ হল, নির্দিষ্ট কোনও ভূমিকা পূরণ করা। যেমন– ডারউইনের বর্ণনায় পাওয়া ফিঞ্চ পাখিরা বিভিন্ন খাবার খাওয়ার জন্য নিজেদের ঠোঁটকে অভিযোজিত করেছিল। প্রাণীদের এমন ভূমিকা পালন করার সময় অন্যান্য প্রাণীর সঙ্গে প্রতিযোগিতা আরও জোরালো হয়। এতে করে বিভিন্ন নতুন প্রজাতির উত্থানের জন্য…

Read More

ভর্তুকির চাপ সামলাতে বছরে চারবার বিদ্যুতের মূল্য সমন্বয় করবে সরকার। আগামী তিন বছর এই প্রক্রিয়ায় বিদ্যুৎ খাতে মোট ভর্তুকি কমিয়ে আনা হবে। এই সময়ে মোট ১২ দফায় বিদ্যুতের দাম নিয়ে আসা হবে উৎপাদন খরচের সমান বা কাছাকাছি। সরকারের বিদ্যুৎ বিভাগ ঢাকা সফররত আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদলকে এ কথা জানিয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে আইএমএফের প্রতিনিধিদল বিদ্যুৎ বিভাগের সঙ্গে বৈঠক করে। ভর্তুকি কমাতে বিদ্যুতের দাম সমন্বয়ের বিষয়টি বৈঠক সূত্রে জানা গেছে। অবশ্য বিদ্যুৎ খাতের বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সরকার বিদ্যুৎ খাতে ভর্তুকি দিয়ে আসছে। তাই দাম সমন্বয়ের নামে ভর্তুকি কমানোর মানে হলো বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধি। তবে খরচ কমিয়েও সরকার ভর্তুকি সমন্বয় করতে পারে। অনিয়ম,…

Read More

দীর্ঘ তিন দশক ধরে হাবল স্পেস টেলিস্কোপের লেন্সে ধরা পড়েছে বহু অভূতপূর্ব মহাজাগতিক দৃশ্য। এবার সেই টেলিস্কোপেই ধরা পড়ল দুই ছায়াপথের সংঘর্ষের আশ্চর্য দৃশ্য়। কত দূরে ঘটেছে ওই সংঘর্ষ? জানা যাচ্ছে, পৃথিবী থেকে ৫৭ কোটি আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত ওই দুই ছায়াপথ। যার একটির নাম এনজিসি ৬০৪০। অন্যটি এলইডিএ ৫৯৬৪২। দুই ছায়াপথের সংঘর্ষের যে অনুপম দৃশ্য, তা দেখে মুগ্ধ বিজ্ঞানীরা। দুই ছায়াপথের মধ্যে থাকা লাখ লাখ সূর্য সেই সংঘর্ষে যেভাবে লিপ্ত হয়েছে তা সত্যিই অনবদ্য। সাধারণ নেটিজেনরাও তা দেখে চমকে উঠেছেন। সাধারণত এই ধরনের সংঘর্ষ এবং তার পর তাদের একে অপরের সঙ্গে মিলেমিশে যাওয়ার এক অবর্ণনীয় আকর্ষণ রয়েছে। তবে সময়ের নিরিখে…

Read More

গুটেনবার্গের ছাপাখানার মাধ্যমে পৃথিবীতে ছাপা বইয়ের যাত্রা শুরু হয় পনেরো শতকে। বলা হয়ে থাকে গুটেনবার্গের ছাপাখানার মাধ্যমে মানবসভ্যতা উড়তে শিখেছে, আর মানবসভ্যতাকে বদলে দিয়েছে ফটোকপিয়ার মেশিন। এখন হরহামেশাই নানান প্রতিষ্ঠান বা গলির মুখের স্টেশনারির দোকানে এই ফটোকপিয়ার মেশিনের দেখা মেলে। গত শতাব্দীর পঞ্চাশের দশকে আধুনিক অফিসের ধারণার উৎপত্তি ঘটে। সেখানে ফটোকপি মেশিনকে অপরিহার্য একটি অনুষঙ্গ হিসেবে দেখা যায়। চেস্টার কার্লসনকে বলা হয় ফটোকপিয়ার মেশিনের আবিষ্কারক। পেশায় আইনজীবী হলেও শৌখিন পদার্থবিজ্ঞানী ও উদ্ভাবক ছিলেন চেস্টার কার্লসন। যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের পেটেন্ট অফিসে কাজ করার সময় চেস্টারকে গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন কাগজ সংগ্রহ করে রাখতে হতো। তবে আর্থ্রাইটিস রোগে আক্রান্ত হওয়ার কারণে চেস্টারের পক্ষে বিভিন্ন কাগজের…

Read More

ইসলামী ব্যাংকের ‘ভয়ংকর নভেম্বর’ নিয়ে আর কোনো অনুসন্ধান চলবে না মর্মে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। এই মর্মে জারি করা রুল খারিজ করে মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে হাইকোর্টের বিচারপতি নজরুল ইসলাম তালুকদারের নেতৃত্বে দ্বৈত বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন। রায়ের শুনানিতে রাষ্ট্রপক্ষে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন ও দুনীতি দমন কমিশনের (দুদক) পক্ষে অ্যাডভোকেট খুরশিদ আলম খান উপস্থিত ছিলেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দুদকের আইনজীবী খুরশিদ আলম খান। একইসঙ্গে গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনের ভিত্তিতে ২০২২ সালের ৪ ডিসেম্বর ইসলামী ব্যাংকের ঋণের ঘটনায় সংশ্লিষ্টদের ব্যর্থতা কেন অবৈধ হবে না মর্মে রুল জারি করেন হাইকোর্ট। এছাড়া পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনের সত্যতা…

Read More