…
এডিটর পিক
নতুন কৌশল। আওয়ামী লীগ থাকবে, নেতৃত্বে শেখ হাসিনা থাকবেন না। তাঁর ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত নেতারাও…
Trending Posts
Trending Posts
- বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে বিএসএফকে দিল ভারতীয়রা
- মহাবিশ্বের জন্মরহস্য জানার দ্বারপ্রান্তে মানুষ
- ইসরায়েলের টার্গেট কি ফিলিস্তিনের পরবর্তী প্রজন্ম শিশুরা?
- চরমে মুসলিম নির্যাতন, ভারতে রাস্তায় নারীর বোরকা খুলে হেনস্থা
- আ’লীগ থাকবে, শেখ হাসিনা থাকবে না: আনন্দবাজার
- ২০২৬ সালে রফতানি ছাড়াতে পারে ৫০ বিলিয়ন ডলার
- বিশ্বের সবচেয়ে ঘৃণিত দেশের তালিকায় ভারত
- ডলার টপকে বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
Author: নিজস্ব প্রতিবেদক
কক্সবাজারে বিজিবি সদস্যদের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগকারী এক এনজিও কর্মীর বিরুদ্ধে বিজিবির দায়েরকৃত ১০০ কোটি টাকার মানহানি মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিয়েছে পুলিশ। প্রতিবেদনে ধর্ষণের কোনো আলামত মেলেনি বলে জানিয়েছে পুলিশ। ২২নভেম্বর ২০২০ আজ রবিবার দুপুরে কক্সবাজার সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট- ৩ এর বিচারক মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিনের আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করেন। প্রতিবেদন জমা দেয়ার পর আসামির বিরুদ্ধে সমন জারি করেছেন বিচারক। খবর ইউএনবি। আদালতে বিজিবির পক্ষে উপস্থিত ছিলেন অ্যাডভোকেট সাজ্জাদুল করিম ও জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট জিয়া উদ্দিন আহমেদ। পরে এক ব্রিফিংয়ে অ্যাডভোকেট সাজ্জাদুল করিম জানান, বিভিন্ন মাধ্যমে অপপ্রচার চালিয়ে বাঙ্গাদেশ লিগাল এইড সার্ভিসেস ট্রাস্ট (ব্লাস্ট) নামে ওই এনজিওর এক…
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে সরকার নানামুখী প্রকল্প গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে গরিব অসহায় ও গৃহহীন মানুষকে ঘর দিয়ে তাদের আবাসন সংকট সমাধানের লক্ষ্যেও গ্রহণ করা হয়েছে আশ্রয়ণ প্রকল্প। কিন্তু দুর্নীতির কারণে বিভিন্ন জেলায় এই প্রকল্প চরমভাবে ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়েছে। এবার ঢাকার ধামরাইয়ে ধরা পড়েছে অনিয়ম ও দুর্নীতি। দেখা গেছে, দরিদ্র ও ভূমিহীন পরিবারের জন্য বরাদ্দকৃত ঘর তারা না পেলেও ঘুষ দিয়ে ও রাজনৈতিক সংযোগ ব্যবহার করে ঘরগুলো পেয়েছেন সচ্ছল পরিবারের লোকজন। যাদের সামান্য জমি আছে কিন্তু টেকসই বাড়ি কিংবা আবাসন নেই, গৃহহীন অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধা, নদীভাঙনসহ বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগে গৃহহীন পরিবার, বিধবা, প্রতিবন্ধী ও পরিবারে উপার্জনক্ষম কোনো সদস্য নেই…
বাংলাদেশের তাঁতীদের তৈরি লুঙ্গি। স্থানীয় বাজার থেকে তা পাইকারি দামে সংগ্রহ করছেন ভারতীয় ব্যবসায়ী বা তাদের এজেন্টরা। এভাবে প্রতিবছর প্রায় ৩৪০ কোটি টাকা মূল্যের অন্তত ৮৫ লাখ পিস লুঙ্গি যাচ্ছে পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে। কিন্তু ভারতীয় ব্যবসায়ীরা এসব লুঙ্গি বাংলাদেশি লুঙ্গি হিসেবে বিক্রি করছেন না। বাংলাদেশ থেকে নেয়া লুঙ্গিগুলোতে ভারতের বিভিন্ন বস্ত্র উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের স্টিকার লাগিয়ে সেগুলো বিদেশে রফতানি করা হচ্ছে। বাংলাদেশি লুঙ্গির মান বিশ্বে প্রশংসিত হওয়ায় এসব লুঙ্গিকে নিজেদের দাবি করে তারা ভারতীয় লুঙ্গির বাজার তৈরি করছে। তাছাড়া চড়া দামে এসব লুঙ্গি রফতানি করে বিপুল বৈদেশিক মুদ্রাও আয় করছে ভারত। সূত্র জানিয়েছে, বাংলাদেশের লুঙ্গির সুনাম ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ববাজারে। আমেরিকা, ইংল্যান্ড,…