অনন্য আজাদ : শরণার্থী বিষয়ে লিখতে গিয়ে ওয়ারসান শায়ারকে স্মরণ করতে হচ্ছে। ২০১৫ সালে ওয়ারসান শায়ার ‘হোম‘ কবিতাটি ওয়েস্টার্ন ওয়ার্ল্ডে সাড়া ফেলেছিল। শায়ার লিখেছিলেন “বাড়ি সম্পর্কে কথোপকথন (নির্বাসন কেন্দ্রে)”, “Conversations about home (at a deportation centre)” বাড়ি, ঘর, বাসা, আবাস, নিবাস বলতে আমরা কী বুঝি? আমরা কি নিজ ঘরবাড়ি ছেড়ে অন্য কোথাও থাকতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি? [1] কেউ নিজের ঘর থেকে অন্য কোথাও থাকতে চায় না, পরিস্থিতি মানুষকে ঘর ছাড়তে বাধ্য করে।
তিনি কবিতাটি শুরু করেন –
‘‘no one leaves home unless
home is the mouth of a shark
you only run for the border
when you see the whole city running as well.’’ [2]
ঠিক একইভাবে রোহিঙ্গা-মায়ানামারের মুসলিম সংখ্যালঘুরা বিশ্বের অন্যতম বৈষম্যমূলক মানুষ। এ কারণে জাতিসংঘের সেক্রেটারি-জেনারেল আন্তোনিও গুতেরেস বলেন, “রোহিঙ্গা মিয়ানমারের বহু জাতিগত সংখ্যালঘুদের মধ্যে অন্যতম।”[3]রোহিঙ্গা জনগণ মায়ানমারের রাখাইন রাজ্যে কয়েক দশক পরিকল্পিত বৈষম্য, রাষ্ট্রহীনতা এবং লক্ষ্যবস্তু সহিংসতার অভিজ্ঞতা অর্জন করেছে এবং বহু বছর ধরে তাদের বাঙলাদেশে যেতে ও থাকতে বাধ্য করছে, বিশেষত ১৯৭৮, ১৯৯১-১৯৯২ এবং ২০১৬-২০১৭ সালে উল্লেখযোগ্য সহিংস হামলা চালানো হয়। [4] নিজের ঘর ও দেশ ছেড়ে বাঙলাদেশে ছুটতে বাধ্য হয়।
রোহিঙ্গাদের অমন পরিস্থিতি, ‘’the largest and fastest refugee influx into Bangladesh was triggered by the most inhumane attack of Myanmar army known as “Clearance Operation”.[5]
২০১৭ সালের আগস্ট মাসে, রাখাইন রাজ্যের গ্রামগুলো আগুনে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল; নারী ও মেয়েদের গণধর্ষণ করা হয়েছিল, পরিবারের সদস্যদের গুলি করে এবং নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছিল যার ফলে প্রতিবেশী দেশ বাঙলাদেশে প্রথমে ২,০০,০০০ মানুষ প্রবেশ করতে বাধ্য হয়।[6] পরবর্তীতে আনুমানিক ৭,৪২,০০০ রোহিঙ্গা – যার মধ্যে ৪০ শতাংশের বেশি ১২ বছরের নিচে বাঙলাদেশের কক্সবাজারে পাড়ি দিয়েছিল- যা এখন বিশ্বের বৃহত্তম শরণার্থী শিবিরের আবাসস্থলে পরিণত হয়। [7]
মোহাম্মদ নামের একজন রোহিঙ্গা বলেন, “They burnt our house and drove us out by shooting. We walked for three days through the jungle.”- Mohammed, who fled to Bangladesh with his family of seven, including a baby born along the way. [8]
সেসময়ে জীবন রক্ষার্তে পালিয়ে আসা বেশিরভাগ রোহিঙ্গার অবর্ণনীয় গণহত্যার সাক্ষী হয়ে মানসিকভাবে মারাত্মকভাবে আহত ও যন্ত্রণার মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছিল। নারী, পুরুষ, শিশুরা তাদের জীবন বাঁচানোর জন্য মিয়ানমার সীমান্ত অতিক্রম করার জন্য কয়েকদিন মাঠ, জঙ্গল, পাহাড়, নদীগুলির মধ্য দিয়ে হেঁটেছিল। [9] অজানা উদ্দেশ্যে বা বাঙলাদেশের উদ্দেশ্যে ছুটে চলেছিল অগণিত কিন্তু সকলেই পৌঁছে উঠতে পারে নি। অনেকেই যাত্রাপথে মারা গিয়েছিল।
জীবন বাঁচানোর পথে বিপুলসংখ্যক মানুষ তাদের পরিবার থেকে পৃথক হয়ে যায় এবং বিশেষত শিশুরা ভিড়ে হারিয়ে যায়।[10] শরনার্থী শিবিরগুলিতে আশ্রয় নেওয়ার পরে তারা তাদের হারিয়ে যাওয়া সদস্যদের খুঁজে পেতে “হারিয়ে যাওয়া এবং খুঁজে পাওয়া’’ বা‘’সন্ধান’’ কেন্দ্রটিতে অনুসন্ধান করে, তবে বেশিরভাগ সময়ই তারা পুনরায় একত্র হওয়ার মতো ভাগ্যবান হয় না।[11] এই বেদনা কি শাসকগোষ্ঠী অনুধাবন করতে পেরেছে বা পারবে?
কবি শায়ারের হোম কবিতাটি যেন পৃথিবীর সকল উদ্বাস্তু, শরনার্থীর প্রতিচ্ছবি। যদিও তিনি শরনার্থীদের অনুভব করেই পদ্যটি রচনা করেছিলেন। তার কবিতার প্রতিটি শব্দ ও বাক্য রোহিঙ্গা ও সিরিয়ান শরনার্থীর সাথে মিলে যায়। তিনি বলেন,
‘’you have to understand,
that no one puts their children in a boat
unless the water is safer than the land
no one burns their palms
under trains
beneath carriages
no one spends days and nights in the stomach of a truck……..’’
২০১৮ সালের হিসাব অনুযায়ী, এক মিলিয়নেরও বেশি শরণার্থী কক্সবাজারের পাঁচটি শিবিরে বসবাস করছে যার মধ্যে কুতুপালং সবচেয়ে বড়।[12] যদিও এই শরণার্থীরা মিয়ানমার সেনাবাহিনীর প্রত্যক্ষ আপত্তি ও বিপত্তি থেকে নিরাপদ থাকলেও ধারাবাহিকভাবে বাঙলাদেশের শরণার্থী শিবিরে নানা ধরণের ঝুঁকির মুখোমুখি হতে হয়েছে। [13]
উল্লেখ্য ২০১৬-২০১৭ সালে, যেহেতু বন উজাড় করা জমিতে শিবিরের বসতিগুলি নির্মিত হয়েছে, সেহেতু বর্ষাকালীন বৃষ্টিপাতের বিরুদ্ধে/ পরিপ্রেক্ষিতে সুরক্ষার কোনও উপায় ছিল না। যার ফলে বর্ষা এবং ঘূর্ণিঝড় মৌসুমে বন্যা এবং ভূমিধসের ঝুঁকির প্রকট মাত্রা ধারণ করেছিল। [14] সেই বর্ষার মৌসুম ছিল যেন সময়ের বিরুদ্ধে প্রতিযোগিতার মতো, বর্ষা সর্বদা ঠান্ডা থেকে উষ্ণ অঞ্চলে প্রবাহিত হয়। তাই নতুন করে প্লাবিত হওয়ার দুশ্চিন্তার সাথে তাঁবু সংরক্ষণের দুশ্চিন্তাতেও পড়তে হয়। এই অনিশ্চয়তার মধ্য দিয়ে জীবন অতিবাহিত করা সহজ নয়। যেন এক সমস্যা থেকে বের না হতেই আরেক সমস্যার আবির্ভাব। [15]
কক্সবাজারে ও আশেপাশের শিবিরগুলি ঘনবসতিপূর্ণ। কক্সবাজার শিবিরটি ছড়িয়ে আছে ৬,০০০ একর জুড়ে এবং জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রতি বর্গকিলোমিটারে ৬০,০০০, যা বিশ্বের সবচেয়ে ঘনবসতিযুক্ত শহর ম্যানিলা থেকে ১ দশমিক ৫ গুণ বেশি। ছোট্ট তাঁবু ঘরে মোটামুটি গড়ে ৭ জন মানুষকে থাকতে হয়েছে, যা সম্পূর্ণরূপে অমর্যাদাকর। শরণার্থীদের এই বিশাল বাহিনী সমস্ত কিছু হারিয়ে এখন পুরোপুরি বিশ্বের উদারতার উপর নির্ভর করে আছে। বিশ্বের উদারতা হয়তো তাদের নতুন জীবন দিতে সক্ষম হবে এমন আশায় এখনও নিঃশ্বাস নিচ্ছে।
২০১৭ সালে, খাদ্য এবং আশ্রয় ব্যতীত তাদের জলখাবার, স্যানিটেশন, শিক্ষা এবং চিকিৎসার মতো প্রাথমিক মানবিক চাহিদা পূরণ করা জরুরী হয়ে পড়েছিল।[16] গত কয়েক বছরে পরিস্থিতি কিছুটা বদলেছে তা স্বীকার করতে হবে। জাতিসংঘ এবং অন্যান্য মানবিক সংস্থার ‘Humanitarian organization’ উপস্থিতি আগের তুলনায় বেড়েছে। চিকিৎসা আরও বিস্তৃত হওয়ার প্রয়োজন আছে তবে ক্রমবর্ধমান চিকিৎসার চাহিদা বেড়ে চলছে তাও স্বাভাবিক। ২০১৭ সাল থেকে হাজার হাজার নতুন শৌচালয় তৈরি করা হয়েছে তবে তা পর্যাপ্ত পরিমাণে হয় নি। প্রতি ১০০ শরণার্থীর জন্য একটি রয়েছে।
২০১৬-২০১৯, অন্ধকারের আগে স্নান করতে না পারায় সবচেয়ে বেশি সমস্যা সহ্য করতে হয়েছে নারী ও মেয়েদের। প্রতিদিন নলকূপগুলি নষ্ট হয়েছে, বর্ষাতে ডুবে গেছে, এবং সেইসাথে নিরাপদ পানীয় জলের তীব্র ঘাটতি আর জলপানির সংগ্রহের স্থান বা পুলগুলি মশার জন্য উপযুক্ত প্রজনন ক্ষেত্র, যা কলেরা, ডেঙ্গু এবং অন্যান্য জলাজনিত রোগের মতো ঝুঁকিপূর্ণ করে তোলে।
২০১৭-২০১৮ সালে, অনেক দেশীয় ও বিদেশী সংস্থা রোহিঙ্গা শিবিরগুলিকে নিরাপদ আশ্রয়কেন্দ্র পরিণত করার জন্যে প্রতিনিয়ত কাজ করেছে কিন্তু ভারী বর্ষায় সেগুলি কেবল ভেসে যায়। ৪,৫০,০০০ শিশুর প্রাথমিক শিক্ষার প্রয়োজনে পূরণে শত শত তাঁবুর আঙ্গিকে শ্রেণিকক্ষ নির্মিত হয়েছে, তবুও বিদ্যালয়ে শিক্ষকের অভাব; ছয় হাজার শিক্ষকের অংশগ্রহণ জরুরী ও আবশ্যকতা ছিল। [17]
সেসময়ে বাঙলাদেশ সেনাবাহিনীর পর্যবেক্ষণ ও রক্ষণাবেক্ষণের কারণে শরনার্থী শিবিরের পরিস্থিতি অতীতের থেকে অনেক বেশি সুসংহত করলেও রোহিঙ্গাদের ক্রমবর্ধমান বর্ধন পরিস্থিতিকে অনেকটাই জটিল করেছে। আনুমানিক ৬,০০,০০০ নতুন শরনার্থীর আগমন মানবিক সহায়তা ও সুরক্ষার ‘Humanitarian assistance and protection‘ ক্ষেত্রে নতুন চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছে। রোহিঙ্গারা সন্তানদের জন্য শিক্ষা এবং মৌলিক সুরক্ষা মোকাবেলায় জরুরী সাহায্যের প্রয়োজনবোধ করছিল। এই ছয় লক্ষ শরণার্থীর অর্ধেকও স্বাস্থ্যসেবা এবং পর্যাপ্ত আশ্রয়ের সুবিধা গ্রহণ করতে পারছিল না।[18]
রাস্তার পাশে অনেক মানুষজনকে প্রচণ্ড জ্বর এবং অন্যান্য রোগে ভুগতে দেখা যাচ্ছিল। গণহত্যার স্মৃতি, সদস্যের নিখোঁজ, অর্থনৈতিক সমস্যা, অনিশ্চিত জীবন, মৌলিক চাহিদা পূরণে ব্যর্থতার কারণে অনেকে মানসিক ও শারীরিক দুর্বলতার অবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছিল; [19]প্রায় ১৭,০০০ তীব্র অপুষ্টিতে ভুগেছে এবং কলেরা বা হামের মতো কোনও প্রাদুর্ভাব ভোগা সম্ভাবনাময়ও ছিল কারণ দূষিত জল, অস্বাস্থ্যকর খাদ্য এবং স্যানিটেশন সুবিধার অভাবে এমন হতে পারে তা ধারণা করা হয়েছিল।[20]
One of the biggest challenges with the new surge of influx is among them 70000 women are pregnant and 50 infants are born daily. According to UN’s child agency UNICEF they have received only one tenth 60 million that is needed to sustain life saving services. The challenges faced by Rohingya women and girls in the camps is particularly acute, with many having experienced sexual violence in Myanmar as the humanitarian community in Bangladesh still ill-prepared to prioritize gender-based violence as a lifesaving matter in its response.
শরণার্থী শিবিরে মানবিক সংকট ছাড়াও রোহিঙ্গাদের আগমন কক্সবাজারের পরিবেশকে নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত করেছে এবং হোস্টিং গোষ্ঠী একাধিক সমস্যার মধ্য দিয়ে গেছে। যেমনঃ রোহিঙ্গাদের অস্থায়ী আশ্রয় নিশ্চিত করার জন্য মোট ৬,০০০ একর বন কেটে ফেলা হয়[21] এবং উখিয়া ও টেকনাফের অবশিষ্ট বন এবং জঙ্গল থেকে প্রতি মাসে প্রায় ৬,৮০০ টন আগুনের জন্য কাঠ সংগ্রহ করা হয়।[22] স্থানীয় কৃষকরা চাষাবাদযোগ্য জমি হারিয়ে মারাত্মকভাবে ঝামেলার সম্মুখীন এবং পোল্ট্রি সমস্যার মধ্যে পরেছিল কারণ বেশিরভাগ চারণভূমি শরণার্থী সম্প্রদায় দখল করে নেয়।[23] এটা স্বীকার করতে হবে যে, লক্ষ লক্ষ রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দেওয়ার জন্য এবং জমি ও আশ্রয় দেওয়ার জন্য বাঙলাদেশ সরকার প্রশংসার দাবিদার, তবে এটা স্মরণ রাখতে হবে যে, বিশ্বের সবচেয়ে অনিশ্চিত ও অনিবার্য মানবিক সংকট মোকাবেলায় দীর্ঘ লড়াই চলছে। এবং এই লড়াইয়ের সূত্রপাত জানা থাকলেও সমাপ্তি কখন ও কীভাবে এবং কোথায় হবে তা সকলেরই অজানা।
পরিশেষে কবি ওয়ারসান শায়ারের সঙ্গে একমত পোষণ করে বলতে হবে কোন মানুষই রিফিউজি ক্যাম্প বেছে নেয় না।
‘’no one chooses refugee camps
or strip searches where your
body is left aching
or prison,
because prison is safer
than a city of fire
and one prison guard
in the night
is better than a truckload
of men who look like your father
no one could take it
no one could stomach it
no one skin would be tough enough’’
তথ্যসূত্র :
[1]“Home” by Warsan Shire (https://www.facinghistory.org/standing-up-hatred-intolerance/warsan-shire-home)
[2] Warsan Shire: “Home” (https://medium.com/poem-of-the-day/warsan-shire-home-46630fcc90ab)
[3] Myanmar Rohingya: What you need to know about the crisis
(https://www.bbc.com/news/world-asia-41566561)
[4] (https://www.bbc.com/news/world-asia-4156656)
[5] Bangladesh and Burma: the Rohingya crisis, Second Report of Session 2017–19 (https://reliefweb.int/sites/reliefweb.int/files/resources/IDC%20Embargoed%20Report%20-%20Rohingya%20Crisis.pdf)
[6] Rohingya refugee crisis: Facts, FAQs, and how to help (https://www.worldvision.org/refugees-news-stories/rohingya-refugees-bangladesh-facts)
[7] Who will help Myanmar’s Rohingya? (https://www.bbc.com/news/world-asia-38168917)
[8] (https://www.unhcr.org/rohingya-emergency.html?__cf_chl_jschl_tk__=66a3ba4e147688a20e256602ac6558a2c7b9ca89-1615410000-0-Aa5UyzGBnkLoK8I4S4bm0EgSemNazJOvTV4Hx0G8vZdimVcV5U-V8_gW8EFy71cDSY3TJgKzUCgIs_C7SO-aFSPu9eP-2CMt6QJoFfxZZ5UoygBFX71vXad0000gdctyNq3hUsYjOHeGD8NKZfb7JKwDJoZ0O_2-r07Q1i4f3saQxhn2ip_GgUsLpN9f0RH3LY2Ju3xal2gnoRVva88K1GjTxzoWIXX1bxtbQ7-vN3x9kjvV7MaS0PO1J5v4AbBeniv3iETdFtq2XGXQg6XOekiRlV5PzfjH2VzayVE8z8Zzc-KsOpfH2Pt-GT0Tey0oXqCfYI_jLOvWFC21BPQs5BGvw6G_UIwp9lmFvg7aX6q8)
[9] Rohingya emergency (https://www.unhcr.org/rohingya-emergency.html?__cf_chl_jschl_tk__=66a3ba4e147688a20e256602ac6558a2c7b9ca89-1615410000-0-Aa5UyzGBnkLoK8I4S4bm0EgSemNazJOvTV4Hx0G8vZdimVcV5U-V8_gW8EFy71cDSY3TJgKzUCgIs_C7SO-aFSPu9eP-2CMt6QJoFfxZZ5UoygBFX71vXad0000gdctyNq3hUsYjOHeGD8NKZfb7JKwDJoZ0O_2-r07Q1i4f3saQxhn2ip_GgUsLpN9f0RH3LY2Ju3xal2gnoRVva88K1GjTxzoWIXX1bxtbQ7-vN3x9kjvV7MaS0PO1J5v4AbBeniv3iETdFtq2XGXQg6XOekiRlV5PzfjH2VzayVE8z8Zzc-KsOpfH2Pt-GT0Tey0oXqCfYI_jLOvWFC21BPQs5BGvw6G_UIwp9lmFvg7aX6q8)
[10] “LOST CHILDHOOD”: An insight into Rohingya parent-child separation in Bangladesh (https://reliefweb.int/report/bangladesh/lost-childhood-insight-rohingya-parent-child-separation-bangladesh)
[11] Burmese Refugees in Bangladesh: Still No Durable Solution (https://www.refworld.org/docid/3ae6a86f0.html)
[12] As Bangladesh hosts over a million Rohingya refugees, a scholar explains what motivated the country to open up its borders (https://theconversation.com/as-bangladesh-hosts-over-a-million-rohingya-refugees-a-scholar-explains-what-motivated-the-country-to-open-up-its-borders-133609#:~:text=peacekeeping%20operations.,drawing%20support%20from%20Rohingya%20activists.)
[13] Rohingya refugee crisis: Life in Bangladesh’s largest refugee camp (https://www.youtube.com/watch?v=E7LtEhoH6Xo)
[14] (https://www.unicef.org/bangladesh/%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9E%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6-%E0%A6%93-%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87-%E0%A6%98%E0%A7%82%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A3%E0%A6%BF%E0%A6%9D%E0%A7%9C-%E0%A6%AE%E0%A7%8C%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%AE-%E0%A6%93-%E0%A6%B8%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%82%E0%A6%B8%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%B9%E0%A7%81%E0%A6%AE%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%96%E0%A7%87-%E0%A7%AD%E0%A7%A8%E0%A7%A6%E0%A7%A6%E0%A7%A6%E0%A7%A6-%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BE-%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%81)
[15] Rohingya Refugee Emergency at a Glance, The influx to Bangladesh is one of the largest and fastest-growing refugee crises in decades (https://unhcr.maps.arcgis.com/apps/Cascade/index.html?appid=5fdca0f47f1a46498002f39894fcd26f)
[16] Trapped inside Burma’s refugee camps, the Rohingya people call for recognition (https://www.theguardian.com/world/2012/dec/20/burma-rohingya-muslim-refugee-camps)
[17]How are Rohingya children affected by the refugee crisis? (https://www.worldvision.org/refugees-news-stories/rohingya-refugees-bangladesh-facts)
[18] Rohingya refugee crisis: Life in Bangladesh’s largest refugee camp (https://www.youtube.com/watch?v=E7LtEhoH6Xo)
[19] Rohingya refugees in Bangladesh (https://en.wikipedia.org/wiki/Rohingya_refugees_in_Bangladesh)
[20] How is World Vision responding to the Rohingya refugee crisis?, Nutrition: (https://www.worldvision.org/refugees-news-stories/rohingya-refugees-bangladesh-facts)
[21] রোহিঙ্গা বসতির কারণে ৬ হাজার একর বন উজাড় (https://www.prothomalo.com/bangladesh/environment/%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BE-%E0%A6%AC%E0%A6%B8%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A3%E0%A7%87-%E0%A7%AC-%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%8F%E0%A6%95%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A6%A8-%E0%A6%89%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A7%9C)
[22] Rohingya refugee crisis: Life in Bangladesh’s largest refugee camp( https://www.youtube.com/watch?v=E7LtEhoH6Xo)
[23] ধ্বংসের মুখে কক্সবাজারের বন, কারণ রোহিঙ্গা ক্যাম্প (https://www.dw.com/bn/%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%82%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%96%E0%A7%87-%E0%A6%95%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B8%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A6%A8-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A3-%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BE-%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA/a-48397859)
আপনার মতামত জানানঃ