ইসরাইল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা হওয়ার ইতিহাস নিয়ে আলোচনা করতে হলে ইহুদিদের ২ হাজার বছর আগের ইতিহাস থেকে শুরু করতে হবে। ব্যাবিলনীয় নির্বাসন থেকে কিছু সংখ্যক ইহুদি ফিরে আসার পর পারস্যের অর্থায়নে তারা দ্বিতীয় টেম্পল নির্মাণ শুরু করেছিল। নির্মাণ কাজের নেতৃত্বে ছিলেন তিন জন হিব্রু নবী : হাগাই, যাকারিয়া ও মালাখি। ৫১৬ খ্রিষ্টপূর্বে টেম্পলের নির্মাণ কাজ শেষ হয়।
খ্রিষ্টপূর্ব ৩৩২ অব্দে সম্রাট আলেকজান্ডার ভূমধ্যসাগর জয় করলে জুদাহ রাজ্য তখন গ্রিক সাম্রাজ্যের অধীনে চলে যায়। এসময় জুদাইজম তথা ইহুদি ধর্ম হেলেনিস্টিক সংস্কৃতি দ্বারা প্রভাবিত হয়। তবে আলেকজান্ডারের মৃত্যুর পর জুদাহ রাজ্য মিশরীয় সাম্রাজ্যের অধীনস্থ হয়। মিশরে তখন টলেমি বংশের শাসন চলছিল। এখানে উল্লেখযোগ্য যে, মিশরও তখন গ্রিক সাম্রাজ্যের অধীনে ছিল।
টলেমি শাসনের পরে জুদাহ রাজ্য সিরিয়া অঞ্চলের সিলুসিদ সাম্রাজ্যের অধীনস্থ হয়। সিলুসিদও তখন হেলেনিস্টিক বা গ্রিক সাম্রাজ্যের অধীনে ছিল। এসময় জুদাহ প্রদেশের শাসনকার্যের ভার ছিল হাসমোনিয়ান পরিবারের হাতে। একসময় জুদাহের মূল ধারার ইহুদিদের সাথে মিশরের আলেকজান্দ্রিয়ার হেলেনিস্টিক ইহুদিদের দ্বন্দ্ব শুরু হয়। এতে রাজা চতুর্থ অ্যান্টিওকাস ইহুদি ধর্মচর্চায় বাধা দেন। ফলে খ্রিষ্টপূর্ব ১৬৫ অব্দে মূল ধারার ইহুদিরা জুদাহের শাসক হাসমোনিয়ান পরিবারের নেতৃত্বে সিলুসিদ সাম্রাজ্যের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে। এই বিদ্রোহকে বলা হয় “ম্যাকাবিন বিদ্রোহ (Maccabean Revolt)।” ম্যাকাবিন বিদ্রোহের ফলে জুদাহ হাসমোনিয়ান পরিবারের অধীনে স্বাধীন রাজ্যে পরিণত হয়।
খ্রিষ্টপূর্ব ১২০ সালে হাসমোনিয়ান রাজা জন হাইর্কানাস ইহুদি ধর্ম রক্ষার্থে সিরিয়ার সাথে যুদ্ধে লিপ্ত হন। তিনি জেরিজিন পর্বতের ওপর নির্মিত সামারিটান টেম্পল পুরোপুরি ধ্বংস করে দেন। পরবর্তীতে ইডুমিয়ান রাজ্য দখল করেন এবং বন্দিদের ওপর শর্ত দেন, হয় তারা ইহুদি ধর্ম গ্রহণ করবে নয়তো দেশ ছেড়ে চলে যাবে। এসময় বহু ইডুমিয়ান ইহুদি ধর্ম গ্রহণ করে। হাইর্কানাসের তৃতীয় পুত্র আলেকজান্ডার একজন যাজক হওয়া সত্ত্বেও পরকালে বিশ্বাস করতেন না। এজন্য ইহুদিদের ফেরাসিস গোত্র তাকে অপছন্দ করতো। আলেকজান্ডারের শাসনামলে খ্রিষ্টপূর্ব ৯৫ সালে ইহুদি ধর্মীয় অনুষ্ঠান শুক্কাতে তিনি প্রার্থনার সময় নির্দিষ্ট বেদীতে পানি না ঢেলে নিজের পায়ে ঢালতে শুরু করেন। তার এই কাজে সবাই ক্ষুব্ধ হয়। অবস্থা বুঝতে পেরে আলেকজান্ডার সৈন্যবাহিনীকে দ্রুত হাজির হওয়ার নির্দেশ দেন। সৈন্যরা এসে সেখানে উপস্থিত প্রায় ৬ হাজার ইহুদীকে হত্যা করে।
পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে আলেকজান্ডার শান্তি আলোচনার প্রস্তাব দেন ফেরাসিসদের দলনেতাকে। কিন্তু তারা কেউই আলোচনায় বসতে চায় না। বরং সবাই আলেকজান্ডারের মৃত্যুদন্ড দাবি করে। ফেরাসিস ইহুদিরা সিরিয়ার রাজা ইউকাইরাসকে জুদাহ দখলের জন্য উসকে দেয় এবং তাকে বিভিন্নভাবে সহায়তা করে। রাজা ইউকাইরাস প্রায় ৪৩ হাজার সৈন্য নিয়ে জুদাহ আক্রমণ করেন। তাদের যৌথ প্রচেষ্টায় আলেকজান্ডার পরাজিত হন এবং ইফ্রাইম পর্বতে আশ্রয় নেন। পরবর্তীতে সিরিয়ার রাজাও ফেরাসিসদের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেন এবং তাদের সব প্রতিশ্রুতি অপূর্ণ রাখেন। অবশেষে প্রায় ৬ হাজার ফেরাসিস ইহুদি আলেকজান্ডারের কাছে ফিরে যায় এবং সাম্রাজ্য ফিরে পেতে আবারও যুদ্ধ করে। এই যুদ্ধে সিরিয়রা পরাজিত হয়। অবশ্য তখনও আলেকজান্ডার সব ফেরাসিস ইহুদির সন্তুষ্ট অর্জন করতে সমর্থ হননি। তার মৃত্যুর পর জুদাহ রাজ্যে গৃহযুদ্ধ শুরু হয়। এতে হাসমোনিয়ানদের পতন ঘটে। জুদাহবাসীরা তখন আর রাজা নয় বরং র্যাবাইদের (ইহুদি মোল্লা/পন্ডিত/শিক্ষক) শাসন কামনা করে এবং এজন্য তারা রোমান সম্রাটের নিকট সাহায্য প্রার্থনা করে।
খ্রিষ্টপূর্ব ৬৩ অব্দে জেনারেল পম্পেইয়ের নেতৃত্বে জেরুজালেম রোমান সাম্রাজ্যভুক্ত হয়। রোমানরা হরদোসকে জুদাহ অঞ্চলের শাসক হিসেবে নির্বাচন করে। খ্রিষ্টপূর্ব ৪ অব্দে হরদোস মারা যান। তখন তার ৩ পুত্র জুদাহ রাজ্য নিজেদের মধ্যে ভাগ করে নেন। এতে হরদোসের তৃতীয় পুত্র আর্কেলাস জেরুজালেমের শাসনভার পেয়ে যান। ৬ খ্রিষ্টাব্দে রোমানরা তাকে সরিয়ে কোপোনিয়াসকে শাসনকর্তা হিসেবে নিয়োগ করে। ২৬ খ্রিষ্টাব্দে পন্টিয়াস পাইলেট শাসনভার পান। তার শাসনামলেই যিশু ক্রুশবিদ্ধ হয়েছিলেন।
৬৬ খ্রিষ্টাব্দে ইহুদিরা রোমানদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে। কিন্তু রোমানরা সফলভাবে সেই বিদ্রোহ দমন করতে সমর্থ হয়। এতে প্রায় ১০ লাখ ইহুদি নিহত হয়। ৭০ খ্রিষ্টাব্দে রোমানরা জেরুজালেমের সেকেন্ড টেম্পল ধ্বংস করে দেয়। এসময় অনেক ইহুদি রোমান সাম্রাজ্যে ছড়িয়ে পড়ে।
১৩১ খ্রিষ্টাব্দে সম্রাট হাড্রিয়ান তার রাজ্যে ইহুদি ধর্মচর্চা নিষিদ্ধ করেন। তিনি জেরুজালেমের নাম পরিবর্তন করে ‘ইলিয়া কাপিতোলিনা’ রাখেন এবং সেকেন্ড টেম্পলের স্থানে জুপিটার মন্দির নির্মাণ করেন। সেই সাথে তিনি জুদাহ প্রদেশের নাম পরিবর্তন করে ‘প্যালেস্টাইন’ রাখেন। এতে ইহুদিরা ক্ষুব্ধ হয়ে ১৩২ খ্রিষ্টাব্দে বার কোচবার নেতৃত্বে রোমানদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে। রোমানরা এবারও সফলভাবে বিদ্রোহ দমন করলেও বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ইহুদিরা বিভিন্ন অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ে। তারপরেও গ্যালিলি, তিবোরিয়াস, জেরুজালেমে কিছু ইহুদি থেকে যায়। এসময় রোমান প্রভাবে খ্রিষ্টধর্ম বেশ প্রভাবশালী হয়ে ওঠে।
৬১১ খ্রিষ্টাব্দ (মতান্তরে ৬১৪ খ্রিষ্টাব্দ) নাগাদ জুদাহ আবারও পারস্য সাম্রাজ্যের অধীনস্থ হয়ে পড়ে। অনেক ঐতিহাসিক মনে করেন, ইহুদিদের সহযোগিতায় পারস্যের রাজা জুদাহ আক্রমণ করেন। এসময় অনেক খ্রিষ্টানদের হত্যা করা হয়।
৬২৮ খ্রিষ্টাব্দে বাইজান্টাইন সম্রাট হিরাক্লিয়াস জুদাহ দখল করে নেন। তিনি ইহুদিদের প্রার্থনা করা পর্যন্ত নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছিলেন। খ্রিষ্টান জগতের অধিকাংশ রাষ্ট্রে ইহুদিরা জমি কেনার স্বাধীনতাটুকুও হারিয়েছিল। চার্চ ইহুদিদের মধ্যে খ্রিষ্টানদের বাস করার ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা জারি করে। ৬২৫ খ্রিষ্টাব্দে বাইজান্টাইনরা জেরুজালেমে ধ্বংসযজ্ঞ চালায়। ফলে আবারও অনেক ইহুদি জেরুজালেম ছেড়ে যায়।
৬৩৫ খ্রিষ্টাব্দে মুসলিমরা জেরুজালেম দখল করে নেয়। ৬৯১ খ্রিষ্টাব্দে আবদুল মালিক ডোম অব দ্য রক-এর গম্বুজ নির্মাণ করেন। ৭০৫ খ্রিষ্টাব্দে মসজিদুল আকসা নির্মিত হয়।
১০৯৯ খ্রিষ্টাব্দে প্রথম ক্রুসেডে খ্রিষ্টানরা জেরুজালেম দখল করে নেয়। ইয়াহুদা হালেভি নামের এক স্প্যানিশ কবি ১১৪১ খ্রিষ্টাব্দে ইহুদিদের জেরুজালেমে ফিরে যাওয়ার আহ্বান জানান।
১১৮৭ খ্রিষ্টাব্দে সুলতান সালাহউদ্দিন হাত্তিনের যুদ্ধে খ্রিষ্টান ক্রুসেডারদের বিরুদ্ধে জয়লাভ করেন জেরুজালেম দখল করে নেন। তিনি জেরুজালেমসহ প্যালেস্টাইনের বেশিরভাগ এলাকা নিজ আওতায় এনে এক ঐতিহাসিক ঘোষণা জারি করেন। তিনি সব ইহুদিদের জেরুজালেমে এসে বসবাস করার আহ্বান জানান। উৎখাত হয়ে যাওয়া ইহুদিদের অনেকে সেখানে যায়। র্যাবাই ইয়েহুদা আল-হারিজিসহ অনেকে এই ঘটনাকে সাইরাসের উদারতা এবং ইহুদিদের স্বভূমিতে ফিরিয়ে দেওয়ার মতো ঘটনা বলে অভিহিত করেন।
১২১১ খ্রিষ্টাব্দে স্যাসমন বেন আব্রাহামসহ ৩০০ জন র্যাবাইর নেতৃত্বে ফ্রান্স ও ইংল্যান্ড থেকে ইহুদিদের দল প্যালেস্টাইন গমন করে। ১২১৫ খ্রিষ্টাব্দে অনুষ্ঠিত চতুর্থ ল্যাটেরান কাউন্সিলের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ইহুদিদের একটি নির্দিষ্ট ব্যাজ পরতে বাধ্য করা হয়। ইংল্যান্ড, ফ্রান্স ও জার্মানিতে ইহুদিরা তখন এই সম্মানহানিকর ব্যাজ পরতে বাধ্য হয়েছিল। ইংল্যান্ডে প্রথম এডওয়ার্ড এবং ফ্রান্সে ফিলিপের যুগে ইহুদিদের সম্পত্তি দখল করে নেওয়া হয়।
১৩৪৮ খ্রিষ্টাব্দে ইউরোপের ব্ল্যাক ডেথ মহামারির সময় কুয়ার পানিতে বিষ মেশানোর সন্দেহে অনেক ইহুদিকে হত্যা করা হয়। ১৩৯১ খ্রিষ্টাব্দে সেভিল, কর্ডোভা এবং টলেডোতে দাঙ্গা শুরু হয়। তখন অনেক ইহুদি খ্রিষ্টান ধর্ম গ্রহণ করে। স্পেনে মুসলিম শাসনের অবসানের পর ১৪৯২ খ্রিষ্টাব্দে ফার্দিনান্দ ও ইসাবেলা স্পেন থেকে ইহুদিদের বের করে দেন। এদিকে জার্মানিতে ইহুদিদের যানবাহনে চড়া নিষিদ্ধ করা হয় এবং এমন আইন প্রণয়ন করা হয় যে, শহরে প্রবেশ করতে হলে ইহুদিদের বিশেষ কর দিতে হবে। ফলে ১৪৯৭ খ্রিষ্টাব্দে ইহুদিরা রোম, পোল্যান্ড এবং অটোমান সাম্রাজ্যে আশ্রয় নেয়।
১৫১৬ খ্রিষ্টাব্দে প্যালেস্টাইন অটোমান সাম্রাজ্যের অধীনে আসে। ১৬৫৪ খ্রিষ্টাব্দে ইহুদিরা বর্তমান যুক্তরাষ্ট্রের নিউ আমস্টারডামে (বর্তমান নিউইয়র্ক) প্রথম পৌঁছায়। আমেরিকায় বড় আকারে ইহুদি আভিবাসন উনিশ শতকের দিকে শুরু হয়েছিল। ওদিকে ১৬৯৭ খ্রিষ্টাব্দে র্যাবাই ইয়েহুদা হাচাসিদের নেতৃত্বে ১৫০০ ইহুদির একটি দল জেরুজালেম যায়। অষ্টাদশ শতকের শেষার্ধে পূর্ব ইউরোপের একদল ইহুদি ফিলিস্তিনে গিয়ে বসতি স্থাপন করে।
১৮০০ খ্রিষ্টাব্দের পর থেকে এশিয়ায় ছড়িয়ে পড়া ইহুদিরা ইউরোপে ফিরতে শুরু করে। অধিকাংশ ইহুদি রুশ সাম্রাজ্যে আশ্রয় নেয়। ১৮৮২ খ্রিষ্টাব্দে রাশিয়ান ইহুদিরা জায়োনিস্ট আন্দোলনের সূচনা করে।
দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন অঞ্চলে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ইহুদি সম্প্রদায় নিজেদের ভূমি ফিরে পাওয়ার জন্য উদগ্রীব হয়ে উঠেছিল। তবুও একটি ঘটনা ইহুদি রাষ্ট্র গঠনের আকাঙ্খাকে গভীরভাবে রেখাপাত করে। ১৮৯৫ খ্রিষ্টাব্দের জানুয়ারিতে প্যরিসের এক সামরিক অনুষ্ঠানে ক্যাপ্টেন আলফ্রেড ড্রেফাস নামের এক ইহুদি হাজির হয়েছিলেন। সেই অনুষ্ঠানে থিওডর হার্জল নামের এক অস্ট্রিয়ান সাংবাদিকও উপস্থিত ছিলেন। তাদের দেখে হঠাৎ করেই আশেপাশের জনতা চেঁচিয়ে ওঠে, “বিশ্বাসঘাতককে হত্যা করো! ইহুদিদের হত্যা করো!”
ঘটনাটি হার্জলের মনে গভীরভাবে দাগ কাটে। তিনি এই সামাজিক অমর্যাদা থেকে পরিত্রাণ পেতে চাইলেন। অনেক ভাবনার পর তিনি একটি নীলনকশা তৈরি করলেন এবং “দের জুদেন্সটাট” বা দ্য জিউইস স্টেট নামের একটি গ্রন্থ লিখলেন। ১৮৯৭ খ্রিষ্টাব্দে সুইজারল্যান্ডের বাসেলে জুয়ার ক্যাসিনোতে প্রথম বিশ্ব ইহুদি সম্মেলন অনুষ্ঠানের আয়োজন করে তিনি ইহুদি রাষ্ট্র গঠন প্রক্রিয়া সম্পর্কে তাদের অবগত করেন। এই সম্মেলনে উপস্থিত ইহুদিরা একজন আন্তর্জাতিক ইহুদি কর্মকর্তাকে নির্বাচিত করলেন যেন এই আন্দোলন যথাযথ দিক নির্দেশনা পায়। এতে ইহুদি জাতীয় তহবিল গঠন করা হয় এবং একটি ইহুদি রাষ্ট্র গঠনের উদ্দেশে প্যালেস্টাইনে জমি কেনার জন্য একটি ভূমি ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয়। তারা সাদা ও নীল রঙের জাতীয় পতাকা ও হিব্রু জাতীয় সঙ্গীত নির্ধারণের কাজ করে। এরপর শুরু হয় প্যালেস্টাইন প্রত্যাবর্তনের লক্ষে সংগঠিত কর্মকান্ডের ধারাবাহিকতা।
পরবর্তী পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন : ইসরাইল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা হওয়ার ইতিহাস (পর্ব-২)
তথ্যসূত্র :
জুদাইজম – মাশরুর ইশরাক
সভ্যতার ইতিহাস : প্রাচীন ও মধ্যযুগ- ড. আবু মোঃ দেলোয়ার হোসেন, মোঃ আব্দুল কুদ্দুস সিকদার
বিশ্বসভ্যতা- এ কে এম শাহনেওয়াজ
হিব্রু থেকে ইহুদি- খন্দকার মাহমুদুল হাসান
হিব্রু জাতির ইতিহাস- ড. ডেনিস দিলীপ দত্ত
সিরিয়া ও প্যালেস্টাইন- কুশ দাশগুপ্ত
আপনার মতামত জানানঃ