…
এডিটর পিক
আদানির জন্য চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে ৯০০ একর জমি হস্তান্তরের ঘটনাটি বাংলাদেশের সাম্প্রতিক ইতিহাসে একটি বহুল আলোচিত…
Trending Posts
-
ধানমন্ডিতে নিষিদ্ধ আ’লীগের ঝটিকা মিছিল: নিরাপত্তা ও রাজনৈতিক বার্তার বিশ্লেষণ
আগস্ট ৩১, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
নির্বাচনে থাকবে না আ’লীগ, এখানেই কী শেষ: ইতিহাস কী বলে?
সেপ্টেম্বর ৩, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
মোহাম্মদ বিন সালমান: ক্ষমতার শীর্ষে পৌঁছানোর কালো অধ্যায়
সেপ্টেম্বর ৩, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির কেন্দ্রের ব্লাকহোল কবে কীভাবে জেগে উঠবে? জেগে উঠলে কী হবে?
আগস্ট ৩১, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
Trending Posts
-
ধানমন্ডিতে নিষিদ্ধ আ’লীগের ঝটিকা মিছিল: নিরাপত্তা ও রাজনৈতিক বার্তার বিশ্লেষণ
আগস্ট ৩১, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
নির্বাচনে থাকবে না আ’লীগ, এখানেই কী শেষ: ইতিহাস কী বলে?
সেপ্টেম্বর ৩, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
মোহাম্মদ বিন সালমান: ক্ষমতার শীর্ষে পৌঁছানোর কালো অধ্যায়
সেপ্টেম্বর ৩, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির কেন্দ্রের ব্লাকহোল কবে কীভাবে জেগে উঠবে? জেগে উঠলে কী হবে?
আগস্ট ৩১, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
- ১৬০০ বছর আগেও ছিল বৃদ্ধাশ্রম
- পুরুষ পাখিরা ডিম পাড়ছে, অবাক বিজ্ঞানীরা
- আদানির ৯০০ একর জমি দিয়েছে হাসিনা, কোন অধিকারে?
- কেন জিএম কাদের ও তার স্ত্রীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেয়া হল?
- নির্বাচনে থাকবে না আ’লীগ, এখানেই কী শেষ: ইতিহাস কী বলে?
- মোহাম্মদ বিন সালমান: ক্ষমতার শীর্ষে পৌঁছানোর কালো অধ্যায়
- আফগানিস্তানে ক্ষুধার কবর: এক মাসে ১৮৫ নিষ্পাপ শিশুর মৃত্যু
- ইসলামিস্টরা এতো আগ্রাসী কেন?
Author: ডেস্ক রিপোর্ট
ডাইনোসর বলতে জনপ্রিয় ধারণায় একটি অধুনা অবলুপ্ত, সাধারণত বৃহদাকার মেরুদণ্ডী প্রাণীগোষ্ঠীকে বোঝায়। এরা পৃথিবীর বাস্তুতন্ত্রের প্রাগৈতিহাসিক অধিবাসী এবং বৈজ্ঞানিকদের ধারণা এই প্রভাবশালী প্রায় ১৬ কোটি বছর ধরে পৃথিবীতে রাজত্ব করেছে। বিজ্ঞানীদের ধারণা, আনুমানিক ২৩ কোটি বছর পূর্বে প্রথমে ডায়নোসরের আবির্ভাব হয়েছিল। ক্রিটেশিয়াস যুগের শেষ দিকে প্রায় সাড়ে ৬ কোটি বছর আগে এক মহাপ্রলয়ে বিলুপ্ত হয়ে যায় ডায়নোসর। ফসিলে লেখা ইতিহাস বিশ্লেষণ করে বিজ্ঞানীরা দেখেছেন, ১৬ কোটি বছর পৃথিবীতে রাজত্ব করার পর একরকম হুট করেই বিলুপ্ত হয়ে গেছে ডাইনোসর। সেই সঙ্গে নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে পৃথিবীর তিন-চতুর্থাংশ প্রাণ। ডাইনোসরদের বিলুপ্ত হয়ে যাওয়ার অনেক অনেক বছর পর পৃথিবীর নিয়ন্ত্রণ মানুষের হাতে আসে। তাই…
বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি পরিবর্তন হওয়া সংজ্ঞা হচ্ছে খেলাপি ঋণের সংজ্ঞা। দেশে প্রথম খেলাপি ঋণের সংজ্ঞা নির্ধারণ করা হয়েছিল ১৯৮৯ সালে। তবে পূর্ণাঙ্গ সংজ্ঞাটি ছিল ১৯৯৪ সালের। এর পর থেকে যতগুলো সরকার এসেছে, সবাই এর সংজ্ঞা নিজেদের মতো করে পরিবর্তন করেছে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই খেলাপি হওয়ার সময়সীমা বাড়ানো হয়েছে। উল্লেখ্য, ১৯৯০ সালেও দেশে খেলাপি ঋণ ছিল ৪ হাজার ৬৪৬ কোটি টাকা। সেই খেলাপি ঋণ এখন লাফিয়ে লাফিয়ে বেড়ে হয়েছে ১ লাখ ৩৪ হাজার কোটি টাকারও বেশি। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে গত ১৪ বছরে। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ যখন সরকার গঠন করে তখন খেলাপি ঋণ ছিল মাত্র ২২ হাজার ৪৮১ কোটি…
২০১৮ সালে ভারতের সুপ্রিম কোর্টের রায়ে বলা হয়, পরকীয়া আর অপরাধ নয়৷ এই রায়ে নতুন বিতর্কের সূত্রপাত হয়েছে৷ অনেকে বলেছেন, নারীর অধিকারকে পূর্ণতা দিয়েছে এই রায়৷ কারো মতে, এই স্বাধীনতা আদতে সমাজজীবনে নৈরাজ্য ডেকে আনবে। তবে পরকীয়া সামাজিক ব্যাধি, অপরাধ নাকি প্রয়োজন, এটা একটা বড় প্রশ্ন হয়ে আছে আমাদের সমাজে। ইতিহাস ও সমাজে পরকীয়া সমাজে পরকীয়া সম্পর্ক অবিশ্বাস্যহারে বাড়ছে। প্রায় সব দেশেই পরকীয়া রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রে ২০০৬ সালে সোশাল সার্ভেতে জানা যাচ্ছে, বিবাহিতদের মধ্যে স্ত্রীকে লুকিয়ে অন্য মহিলার সাথে সেক্স করেছেন এমন পুরুষের সংখ্যা নারীদের চেয়ে দ্বিগুণ। ব্রিটেনে ২০০০ সালের এক গবেষণা বলছে, একই সাথে একাধিক সম্পর্কের কথা স্বীকার করেছেন ১৫%…
স্থানীয়ভাবে এই টানেলের পরিচিতি বঙ্গবন্ধু টানেল নামে। আগামী জানুয়ারিতে খুলে দেয়া হবে যাতায়াতের জন্য। আজ টানেলের দক্ষিণ টিউবের পূর্ত কাজের সমাপ্তি উৎযাপন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। এতে ভার্চ্যুয়ালি যোগ দেবেন বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। উল্লেখ্য, চট্টগ্রামে কর্ণফুলী নদীর নিচ দিয়ে যে বহুলেন সড়ক টানেল নির্মিত হচ্ছে সেটির দক্ষিণ টিউবের কাজ শেষ হয়েছে। কর্ণফুলী টানেল নির্মাণ প্রকল্পের পরিচালক হারুনুর রশীদ জানান, আগামী বছর জানুয়ারির শেষ নাগাদ পুরো টানেলের নির্মাণ কাজ শেষ হবে বলে আশা করছেন তারা।।আর পুরো কাজ শেষ হলে তখন টানেলটি যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করা হবে। প্রসঙ্গত, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল নামে এই টানেলটির নির্মাণ কাজ শুরু হয়…
আফগানিস্তানে কমপক্ষে ২২ মিলিয়ন মানুষ খাদ্যের সংকটের মুখে আছে। ৩ দশমিক ২ মিলিয়ন শিশু অপুষ্টিতে ভুগছে। ভয়াবহ এক মানবিক বিপর্যয়ের মুখে দাঁড়িয়ে আছে দেশটি। অথচ আফগান অর্থনীতি পুরোপুরি বিদেশি সহায়তানির্ভর ছিল। আফগান জিডিপির ৪০ শতাংশ বিদেশি সহায়তা থেকে আসত। বিশ্বব্যাংকের হিসাব অনুসারে, কোনো দেশের জিডিপির ১০ শতাংশ বিদেশি সহায়তা থেকে এলে সেটি ‘দাতানির্ভর দেশ’ হিসেবে বিবেচিত হয়। আর এখানেই বিপদে পড়েছে দেশটি। যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন ন্যাটো বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রায় ২০ বছরের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর গত বছরের আগস্টে তাদের সমর্থিত সরকারকে হটিয়ে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসে তালেবান। তারা ক্ষমতায় আসার পর যুক্তরাষ্ট্রসহ এর পশ্চিমা মিত্র দেশগুলো আফগানিস্তান থেকে নিজেদের মিশন গুঁটিয়ে নেয়। দেশটিতে…
আজকের দিনে সামান্য বস্তুতে পরিণত হওয়া সুইয়ের আছে প্রাচীনতম এবং গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস। প্রত্নতত্ত্ববিদ এলিজাবেথ অয়েল্যান্ড বারবারার মতে সুই শিল্প বিপ্লবের একেবারে আদি বিকাশে টিকে থাকা একটি অনুষঙ্গ; যেটাকে তিনি বলছেন ‘স্ট্রিং রেভ্যুলেশন’। প্রাগৈতিহাসিক সময়ে মানুষের টিকে থাকার লড়াইয়ের সাথে সাথে নিতান্ত প্রয়োজনে যে শিল্পটি গড়ে উঠেছিল তা হল সূচিশিল্প। সুই আর সুতোর সম্মিলনে এই শিল্প ধীরে ধীরে গড়ে উঠেছিল। আধুনিক সভ্যতার বিকাশে এই শিল্পের ভূমিকা যদিও আমরা অনুভব করতে পারি না, কিন্তু সুই-সুতোর কাজ হাজার বছরের পুরনো এক শিল্প। এই শিল্পের বয়স কম করে হলেও বিশ হাজার বছরের পুরোনো আর এর মূল অনুষঙ্গ সুইয়ের রয়েছে আরও পুরনো ইতিহাস। কোন লিখিত…
লিখিত ইতিহাসের সূচনা আজ থেকে প্রায় ৫,০০০ বছর আগে, তাও সংগঠিত আকারে আমাদের জানা ইতিহাসের আকারে আসতে আসতে আরো প্রায় এক-দেড় হাজার বছর লেগে যায়। এই লম্বা সময়ে সংঘটিত যুদ্ধের ব্যাপারে জানা গেলেও বিস্তারিত বিবরণ তাই পাওয়া যায় না। এজন্য অপেক্ষা করতে হয় ইতিহাসের পাতায় আনুষ্ঠানিকভাবে লিখিত প্রথম যুদ্ধ ‘ব্যাটল অব মেগিড্ডো’ পর্যন্ত, যার সময় ১৫০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ। তৎকালীন ফারাও তৃতীয় থুতমোসের সম্মানে নির্মিত থিবসের মন্দিরে বিস্তারিতভাবে লিখে রাখা হয় এই কীর্তির কথা। মিশর আর মেসোপোটেমিয়ার মধ্যবর্তী বাণিজ্যপথের ওপর কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ স্থানে গড়ে উঠেছে প্রাচীন শহর মেগিড্ডো। তখনকার দিনে এই এলাকাকে বলা হতো কানান। বর্তমান হাইফার দক্ষিণ-পূর্বে নাজারেথের কাছে ইসরায়েলের জ্যাজরেল…
আয়তনের দিক থেকে পৃথিবীর তৃতীয় বৃহত্তম মহাসাগর হলো ভারত মহাসাগর, যা ইন্ডিয়ান ওশেন নামে পরিচিত। প্রাচীনকালে গ্রীকদের কাছে এটি এরিথ্রিয়ান সাগর নামেও পরিচিত ছিল, যা পরবর্তীকালে ভারত মহাসাগর হিসেবে পরিচিতি লাভ করে। পৃথিবীর মোট জলভাগের ২০ শতাংশ জুড়ে রয়েছে এই মহাসাগরের উপস্থিতি। ভারত মহাসাগরের মোট আয়তন প্রায় ৭৩,৪২৭,০০০ বর্গ কিলোমিটার। ভারত মহাসাগরের প্রধান তিনটি বাহু হিসেবে পরিচিত সাগরগুলো হলো- আরব সাগর (লোহিত সাগর, এডেন উপসাগর ও পারস্য উপসাগর), বঙ্গোপসাগর এবং আন্দামান সাগর। আজকে ভারত মহাসাগরেরই এক রহস্য আমরা জানব। সমুদ্র এবং মহাসাগরগুলি আমাদের গ্রহের অর্ধেকেরও বেশি এলাকা দখল করে, কিন্তু তারা এখনও মানবজাতির জন্য গোপনীয়তায় আবৃত। আমরা মহাকাশ জয় করার…
বর্তমানে ব্যাংক থেকে ঋণের নামে টাকা বের করার সহজ পদ্ধতি হচ্ছে ভুয়া ঠিকানায় কাগুজে প্রতিষ্ঠান তৈরি করে ঋণ নেওয়া। তবে এ জন্য অবশ্যই সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের মালিকপক্ষ ও ব্যবস্থাপনার যোগসাজশ লাগবে। আর প্রয়োজন হবে রাজনৈতিক সম্পর্কগুলো ব্যবহার করা। এতে চুপ থাকে নিয়ন্ত্রক সংস্থা। বহুল আলোচিত প্রশান্ত কুমার (পি কে) হালদার নামে-বেনামে অনেকগুলো কোম্পানি খুলে তারপরই দখল করেছিলেন একাধিক আর্থিক প্রতিষ্ঠান। তিনি অবশ্য শিখেছিলেন আরেক বড় ব্যবসায়ী গ্রুপের প্রধানের কাছ থেকে। ব্যবসায়ী গ্রুপের সেই প্রধান শিখেছিলেন আবার দেশের একজন ব্যবসায়ী নেতার কাছ থেকে। তিনি মূলত এ পদ্ধতিতে কোম্পানি খুলে শেয়ারবাজার থেকে অর্থ তুলে নিতেন। ব্যাংকিং সূত্রগুলো জানায়, একসময় ব্যবসায়ীরা নিজের কোম্পানির নামে…
ডিসেম্বর ২, ২০১০। সুইজারল্যান্ডের রাজধানী জুরিখে বিশ্ব ফুটবলের নিয়ামক সংস্থা ফিফার সদর দপ্তরে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে ঘোষণা করা হয়েছিল ২০১৮ ও ২০২২ বিশ্বকাপ আয়োজন করবে কোন দু’টি দেশ। দর্শক সারিতে উপস্থিত ছিলেন বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ সব ব্যক্তিবর্গ। ছিলেন প্রাক্তন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি বিল ক্লিনটন, ইংল্যান্ডের পক্ষে প্রিন্স উইলিয়াম। আরও ছিলেন নেদারল্যান্ডের বর্তমান ও বেলজিয়ামের সাবেক প্রধানমন্ত্রী। একটা কক্ষে এতো এতো রাজনৈতিক পাওয়ারহাউজের উপস্থিতি সত্ত্বেও অনুষ্ঠানের যাবতীয় ক্ষমতা ছিল ফিফার ২২ কর্মকর্তার হাতে। আর আমরা সবাই জানি, এই ক্ষমতার কেন্দ্রীভূতকরণই সকল দুর্নীতির জন্মদাত্রী। উল্লেখ্য, ফিফা আন্তর্জাতিক ফুটবল টুর্নামেন্টের সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর ১৯৩০ সালে প্রথম ফিফা বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হয়। সে সময়কার ফিফা সভাপতি…