Author: ডেস্ক রিপোর্ট

ইমো একাউন্ট হ্যাকিং ও প্রতারণা করার অভিযোগে ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকার গোয়েন্দা পুলিশ। এই চক্রটি এভাবে প্রবাসীদের কাছ থেকে ৫০ লক্ষাধিক টাকা হাতিয়ে নিয়েছে বলে পুলিশের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। ফেসবুক একাউন্টের মতো ইমো ব্যবহার করে প্রতারণার ঘটনা এবারই প্রথম নয়। এর আগেই বিভিন্ন সময় বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলা থেকে এরকম প্রতারক চক্রের সদস্যদের গ্রেপ্তার করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। বিশেষ করে প্রবাসী এবং তাদের স্বজনরাই এই চক্রের শিকার হয়ে থাকে। কিন্তু কিভাবে ইমো ব্যবহার করে প্রতারণা করা হয়? প্রবাসীরাই বা কেন বিশেষ ভাবে টার্গেট বা লক্ষ্যে পরিণত হন? ইমো কেন জনপ্রিয়? মোবাইল ফোন ব্যবহার করে অডিও/ভিডিও ফোন কল বা বার্তা লেনদেনের একটি অ্যাপ ইমো।…

Read More

ডারউইনের বিবর্তনবাদ পৃথিবীর ইতিহাসে এক অমোঘ পথনির্দেশ। তাঁর বিখ্যাত গ্রন্থ ‘দ্য অরিজিন অফ স্পিসিস’-এর নামকরণে উপশিরোনাম হিসাবেই লেখা হয়েছে মূল কথাটি। তিনি প্রজাতির উদ্ভবের অন্তরালে রেখেছেন এক অসামান্য তত্ত্ব, ‘বাই মিনস অফ ন্যাচারাল সিলেকশন অর দ্য প্রিজারভেশন অফ ফেভারড রেসেস ইন দ্য স্ট্রাগল ফর লাইফ’। একইসঙ্গে তিনি সংযুক্ত করেছেন ‘অভিযোজনবাদ’-এর ধারণাকে যা প্রাকৃতিক নির্বাচন ও জীবনে টিকে থাকার সংঘর্ষের আয়ুধ হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। পৃথিবীর কোটি-কোটি প্রজাতির মধ্যে মানুষও একজন। ফলে সামগ্রিক চৈতন্য থেকে সে একেবারে আলাদা হয়ে যেতে পারে না। অন্যান্য শ্রেণির প্রাণী অর্থাৎ অন্যান্য স্তন্যপায়ী, পাখি, পতঙ্গ, মাছ প্রভৃতি প্রাণীদের মধ্যে ‘জোরপূর্বক যৌনসম্ভোগের’ চরিত্র কী প্রকারের তা বিচার করলেই…

Read More

সংগঠন ও সভা–সমাবেশের অধিকার সংবিধান স্বীকৃত মৌলিক অধিকার। বিএনপির প্রতি বৈষম্য করে এবং বৈধ রাজনৈতিক দল হিসেবে তাদের ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করে ক্ষমতাসীন দল বা সরকার কতটা লাভবান হচ্ছে বা আদৌ হচ্ছে কি না, সে প্রশ্নের উত্তর তারাই ভালো দিতে পারবে। তবে বিএনপির সমাবেশে নানা ধরনের বাধা ও প্রতিকূলতা সৃষ্টি করায় ঝিমিয়ে পড়া দলটি যে গা ঝাড়া দিয়ে উঠেছে, তা মোটামুটি স্পষ্ট। এ জন্য বিএনপি আওয়ামী লীগকে বরং আনুষ্ঠানিকভাবে ধন্যবাদ জানাতে পারে। মাওলানা ভাসানীর নেতৃত্বে ফারাক্কা লংমার্চের পর আর কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচিতে অংশ নিতে দলের কর্মী-সমর্থকেরা চিড়া-মুড়ি-গুড় নিয়ে আগের দিনই সমাবেশস্থলে পৌঁছেছেন, মাটিতে শুয়ে রাত কাটিয়েছেন, এমন দৃশ্য বিরল।…

Read More

৫০ বছর আগে ১৯৬৭ সালের ৩রা ডিসেম্বর সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যান ২৬ বছর বয়সী তরুণী ডেনিস ডারভাল। কিন্তু তার হৃৎপিণ্ড কাজ করা শুরু করে ৫৪ বছর বয়সী মুদি দোকানদার লুইস ওয়াশকান্সকির বুকে । দক্ষিণ আফ্রিকার সার্জন ক্রিশ্চিয়ান বার্নার্ডের নেতৃত্বে মানবদেহে প্রথমবারের মত হৃৎপিণ্ড প্রতিস্থাপন হওয়ার খবর বিশ্বজুড়ে আলোড়ন সৃষ্টি করে। কেপ টাউনের গ্রুট শুর হাসপাতালে জড়ো হয় সাংবাদিকরা। খুব দ্রুত পরিচিতি পান বার্নার্ড আর ওয়াশকান্সকি। প্রাথমিক প্রতিবেদনে এই অস্ত্রোপচারকে “ঐতিহাসিক” আর “সফল” বলা হয়। যদিও ওয়াশকান্সকি অস্ত্রোপচারের পর ১৮ দিন বেঁচে ছিলেন। প্রথম হৃৎপিণ্ড প্রতিস্থাপন গণমাধ্যমের নজর কেড়েছিল দারুণভাবে। চিকিৎসা সেবায় নতুন প্রতিশ্রুতি, অস্ত্রোপচার পরবর্তী সংবাদ সম্মেলন আর প্রচারণার মাধ্যমে…

Read More

জরুরি প্রয়োজনে রক্তের চাহিদা মিটবে এবার। খুঁজতে হবে না ডোনার, লাগবে না ম্যাচিং। কেননা বিজ্ঞানীরা এবার মানবদেহের উপযোগী কৃত্রিম রক্ত উদ্ভাবন করেছেন। প্রতিবছর শুধু রক্ত সরবরাহের অভাবে মারা যাওয়া কয়েক কোটি লোককে এবার রক্ষা করা যাবে। স্কটল্যান্ডের ন্যাশনাল ব্লাড ট্রান্সফিউশন সার্ভিস মানবদেহে ব্যবহার উপযোগী কৃত্রিম লোহিত রক্তকণিকা উদ্ভাবন করতে পেরেছে, যা মানবদেহের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। মানুষের স্টেমসেল (ভ্রূণকোষ) থেকে এ রক্তকণিকা তৈরি করা হয়েছে। পরীক্ষাগারে তো এ রক্ত সফল, কিন্তু মানবদেহে? এবার এ সন্দেহ দূর হলো। প্রথমবারের মানুষে শরীরে পরীক্ষাগারে তৈরি কৃত্রিম রক্ত দিয়ে ইতিহাস গড়েছে যুক্তরাজ্যের একদল গবেষক। সোমবার (৭ নভেম্বর) দুই ব্যক্তির শরীরে কৃত্রিম রক্ত দেয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে…

Read More

সম্প্রতি র‍্যাবের জঙ্গি বিরোধী কার্যক্রম জোরদার হয়েছে৷ আসলেই জঙ্গি তৎপরতা বেড়েছে, নাকি এটাকে বড় করে দেখানো হচ্ছে? নির্বাচনের আগে কি জঙ্গি তৎপরতা আসলেই বেড়ে যায়? চলুন জেনে নেওয়া যাক, জঙ্গিরা কীভাবে বাংলাদেশ রাজনীতির অংশ হয়ে উঠেছে। ১৯৭৯ সালে আফগানিস্তানে যুদ্ধ শুরু হলে সোভিয়েত সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য বাংলাদেশে থেকে যোদ্ধা পাঠানো শুরু হয় জিয়ার আমলে৷ এরশাদ ক্ষমতা দখলের পর সেটা অব্যহত থাকে এবং কয়েক হাজার বাংলাদেশি যুদ্ধে অংশ নেয়৷ যুদ্ধের শেষভাগে দেশের পাহাড়ি অঞ্চলে ঘাঁটি গড়ে যোদ্ধারা দেশি ও রোহিঙ্গা যুবকদের সামরিক প্রশিক্ষণ দেয়া শুরু করে৷ ১৯৯১ সালে খালেদা জিয়া ক্ষমতায় আসলেও আফগান যুদ্ধফেরত ব্যক্তিদের সকল তৎপরতা চলতে থাকে৷…

Read More

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের করা সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে জামালপুর জেলার কুড়িটি এলাকায় চাষ করা বেগুনে ক্ষতিকর সীসা, ক্যাডমিয়াম ও নিকেলের উপস্থিতি রয়েছে। এর আগে নানা সময়ে মুরগি, মাছ, দুধ, হলুদের গুড়োতেও ক্ষতিকর ধাতবের উপস্থিতি পাওয়া গেছে। কিছু খাদ্যে মাত্রার চাইতে বেশি পারদ ও আর্সেনিক পাওয়া নিয়েও কথা হয়েছে। খাদ্যে এসব ধাতব পদার্থ মাত্রার চাইতে বেশি থাকলে এবং নিয়মিত খেলে তা মানুষের শরীরে নানা ধরনের জটিল অসুখ তৈরি। খাদ্যে ক্ষতিকর ধাতব কিভাবে আসে? শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে মৃত্তিকা বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক আসাদুজ্জামান খান এ প্রসঙ্গে গবেষণা করেছেন। তিনি বলছেন, কৃষি পণ্যে ক্ষতিকর ধাতব পদার্থ আসতে পারে মাটি ও পানি থেকে। কোন…

Read More

সংযুক্ত আরব আমিরাতের উপকূলের একটি দ্বীপে প্রাচীন একটি খ্রিস্টান মঠ আবিষ্কৃত হয়েছে। দেশটির কর্মকর্তারা গতবৃহস্পতিবার এ কথা জানিয়েছেন। এই মঠটি খুব সম্ভবত আরব দেশগুলিতে ইসলাম ধর্ম প্রসারের আগে নির্মিত হয়েছিল। ডয়চে ভেলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সিনিয়াহ দ্বীপের মঠটি পারস্য উপসাগরের তীরে প্রাথমিক খ্রিস্টধর্মের ইতিহাসে নতুন দিশা দেখাল। উম আল-কুওয়াইনের শেখডমের অংশ সিনিয়াহ। আমিরাতে পাওয়া দ্বিতীয় মঠ এটি। প্রায় এক হাজার ৪০০ বছর আগে মঠটি যখন তৈরি হয়, তখন মরুভূমির বিস্তার ঘটেনি। এখনকার মতো সমৃদ্ধ তেল শিল্পের সূচনাও হয়নি। আবুধাবি এবং দুবাইয়ের আকাশছোঁয়া অট্টালিকা তখন কল্পনার বাইরে ছিল। সময়ের ইতিহাসের কাছে হারিয়ে গিয়েছে দুটি মঠ। পণ্ডিতরা বিশ্বাস করেন, খ্রিস্টানরা ধীরে ধীরে…

Read More

অনেক দিন ধরেই গুঞ্জন চলেছিল এশিয়ার গণমাধ্যমে। এবার চীন সাগরের একাধিক দ্বীপের গোপন নৌঘাঁটিতে চীনা পিপলস লিবারেশন আর্মির সমরসজ্জার ছবি সামনে আনলো চিত্র সংবাদ সংস্থা গেটি ইমেজেস। গেটির চিত্রগ্রাহক এজরা আকায়ান আকাশপথে নজরদারি চালিয়ে চীনা যুদ্ধবিমানের হ্যাঙ্গার, এয়ার স্ট্রিপ, ক্ষেপণাস্ত্রবাহী জাহাজ, এমনকি ডুবোজাহাজের গোপন ঘাঁটির খোঁজও পেয়েছেন। তিনি তুলে এনেছেন বেশ কিছু ছবি। এদিকে, দক্ষিণ চীন সাগরের বিতর্কিত এলাকায় চীনের কৃত্রিম দ্বীপ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন দেশের অভিযোগ, সেখানে সামরিক ঘাঁটি তৈরির পাশাপাশি চীন জলপথ ব্যবহার করে অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হচ্ছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কালে জাপান দক্ষিণ চীন সাগরের দ্বীপগুলো দখল করে নেয়। জাপানের পরাজয়ের পর ১৯৪৩ ও ১৯৪৫ সালের কায়রো ও পটসডাম…

Read More

বৈশ্বিক উষ্ণতা কমাতে ও টেকসই উন্নয়ন বাস্তবায়নের একইসাথে ‘সহজ ও কঠিন’ সমাধান হলো গ্রিন এনার্জি বা নবায়নযোগ্য শক্তির ব্যবহার। কঠিন সমাধান বলা হচ্ছে এ কারণেই যে, গ্রিন এনার্জি উৎপাদন, বন্টন তথা ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে রয়েছে- অনেক বড় বড় চ্যালেঞ্জ। তার মধ্যে অন্যতম একটি হলো বছরজুড়ে নিরবচ্ছিন্নভাবে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা। বিভিন্ন ঋতুতে বিচিত্র আবহাওয়া থাকায় একই নবায়নযোগ্য উৎস থেকে সারাবছর শক্তি উৎপাদন করা বড় একটি সমস্যা। তবে শোনা যাচ্ছে আশার বাণী। ফিনল্যান্ডের চার তরুণ প্রকৌশলী বিশ্বাস করেন, তারা গ্রিন এনার্জির এই অন্যতম কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার সম্ভাব্য সমাধান খুঁজে পেয়েছেন। বলা হচ্ছে, ফিনল্যান্ডের রাজধানী হেলসিংকি থেকে ২৭০ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে অবস্থিত ভাতাজানকোস্কি পাওয়ার প্ল্যান্ট-এ…

Read More