…
এডিটর পিক
বাংলাদেশ ও ভারতের বাণিজ্যিক সম্পর্ক দীর্ঘদিন ধরে ঘনিষ্ঠ সহযোগিতা ও নির্ভরতার ওপর দাঁড়িয়ে ছিল। ভৌগোলিক…
Trending Posts
-
মৃত্যুকূপ খুঁড়ে গেছে হাসিনা: চেরনোবিলের মতো বিপর্যয়ের আশঙ্কা রূপপুরে
আগস্ট ১৬, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
প্রায় আশি বছর আগে কলকাতা-নোয়াখালী দাঙ্গা নিয়ে ভারতে নতুন বিতর্ক কেন?
আগস্ট ২০, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
ট্রাম্পকে টেক্কা মোদির, রাশিয়াকে বাণিজ্য বৃদ্ধির আহ্বান
আগস্ট ২১, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
Trending Posts
-
মৃত্যুকূপ খুঁড়ে গেছে হাসিনা: চেরনোবিলের মতো বিপর্যয়ের আশঙ্কা রূপপুরে
আগস্ট ১৬, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
প্রায় আশি বছর আগে কলকাতা-নোয়াখালী দাঙ্গা নিয়ে ভারতে নতুন বিতর্ক কেন?
আগস্ট ২০, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
ট্রাম্পকে টেক্কা মোদির, রাশিয়াকে বাণিজ্য বৃদ্ধির আহ্বান
আগস্ট ২১, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
- ভারত-বাংলাদেশ বাণিজ্য বিবাদের এক বছর: কার ক্ষতি কার লাভ?
- থানার ব্যারাকে পুলিশের দ্বারা নারী পুলিশ সদস্য ধর্ষণ
- ট্রাম্পকে টেক্কা মোদির, রাশিয়াকে বাণিজ্য বৃদ্ধির আহ্বান
- ইসরায়েল ডুবন্ত জাহাজ, ছেড়ে যাচ্ছে মিত্ররা
- বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা: সামিট গ্রুপ ও অর্থপাচারের কাহিনি
- মহাকাশের রহস্য: আন্তনাক্ষত্রিক সুড়ঙ্গের সন্ধান
- আওয়ামী লীগ সমর্থকদের আত্ম-অনুশোচনার অনুপস্থিতি
- ১৩ মাসে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৫ হাজার ৫৯৫ জন
Author: ডেস্ক রিপোর্ট
দেশে বিদ্যুৎ ও জ্বালানির উৎপাদন, সরবরাহ ও সঞ্চালন যাতে গতিশীল থাকে, সে জন্য মন্ত্রণালয়ের অধীন অনেক কোম্পানির মাধ্যমে এ খাতের কার্যক্রমের বড় অংশ পরিচালনা করে থাকে সরকার। নিয়ন্ত্রক সংস্থা হিসেবে কোম্পানিগুলোর কাজের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিতের দায়িত্ব মন্ত্রণালয়ের সচিবদের। কিন্তু তাঁরা নিজেরাই এসব কোম্পানির চেয়ারম্যান পদে বসে আছেন। এতে সরকারের নিয়মিত কাজ যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, তেমনি ছাড় পেয়ে যাচ্ছে কোম্পানির নানা অনিয়ম-দুর্নীতিও। বিদ্যুৎ খাতের ১৫টি ও জ্বালানি খাতের ১৬টি কোম্পানির তথ্য পর্যালোচনা করে দেখা যায়, বিদ্যুৎ খাতের আটটি কোম্পানির চেয়ারম্যান হলেন বিদ্যুৎ বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. হাবিবুর রহমান। জ্বালানি খাতের সাতটি কোম্পানির চেয়ারম্যান জ্বালানি সচিব মো. নূরুল আলম। বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম…
যুক্তরাষ্ট্রের একতরফা নীতির মোকাবিলায় নানা প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে ইরান ও রাশিয়া তাদের লেনদেন থেকে ডলার বাদ দিয়েছে। ইরান ও রাশিয়ার মধ্যে সব ধরনের লেনদেনের ক্ষেত্রে ডলারকে পাশ কাটিয়ে যাওয়ার কারণ হিসেবে ইরানের স্পিকার মোহাম্মদ বাকের কালিবাফ বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের একপেশে নীতির কারণেই এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বিশ্বব্যাপী লেনদেনের ক্ষেত্রে ডলারের আধিপত্য ক্ষুণ্ন করতে ভুক্তভোগী দেশগুলো চেষ্টা করে আসছে। মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে থাকা দেশগুলো ডলারের আধিপত্যের কারণে এ পর্যন্ত ব্যাপক ক্ষতির শিকার হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক সংবাদ মাধ্যমগুলো জানিয়েছে, বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলের অনেক দেশই ডলারের পরিবর্তে স্থানীয় অথবা অন্য কোনো দেশের মুদ্রা ব্যবহারে আগ্রহী। যুক্তরাষ্ট্র ডলারকে নিজের অর্থনৈতিক স্বার্থ হাসিলের পাশাপাশি রাজনৈতিক…
সরকারি চাকরিতে সকল গ্রেডে কোটা বাতিল করে কেবল ‘অনগ্রসর গোষ্ঠীর জন্য সর্বোচ্চ পাঁচ শতাংশ বরাদ্দ’ রেখে কোটা পদ্ধতি সংস্কারের দাবি জানিয়েছে আন্দোলনকারীরা। ২০১৮ সালে কোটা বাতিলের পরিপত্র জারির আগ পর্যন্ত সরকারি চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধা, জেলা, নারী, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী এবং প্রতিবন্ধী– এই পাঁচ ক্যাটাগরিতে মোট ৫৬ শতাংশ কোটা ছিল। তবে স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালে চালু হওয়া প্রথম কোটা ব্যবস্থায় এই পরিমাণ ছিল আরও বেশি। মূলত সমাজের পিছিয়ে পড়া বা অনগ্রসর মানুষগুলোকে মূলধারায় অন্তর্ভুক্ত করতে পড়াশোনা, চাকরিসহ নানা ক্ষেত্রে কোটার ব্যবস্থা থাকে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশেই কোটা পদ্ধতি চালু আছে। ব্রিটিশ শাসনামলে সরকারি চাকরিতে নিয়োগের ক্ষেত্রে ভারতীয়দের জন্য কোটা ব্যবস্থা চালু ছিল। পরবর্তী সময়ে…
কোনো ইলেকট্রন-বন্দুক দিয়ে দেয়ালের দিকে একটা ইলেকট্রন ছুড়ে দিলে কী হবে? এ ক্ষেত্রে এমন অবিশ্বাস্য কিছু ঘটবে, যা আমাদের সাধারণ কাণ্ডজ্ঞান দিয়ে ব্যাখ্যা করা যায় না। শুনতে অবিশ্বাস্য মনে হলেও সত্যি, অতিপারমাণবিক কণারা স্রেফ দেয়াল ভেদ করে চলে যেতে পারে। আপাতদৃষ্টিতে এটা অসম্ভব বলেই মনে হয়। তবে কোয়ান্টাম কণাদের পক্ষে এটা সম্ভব। এই ঘটনার নাম কোয়ান্টাম টানেলিং। কোয়ান্টাম টানেলিং ঘটতে কতটা সময় লাগে, এটা নিয়ে এত দিন বিজ্ঞানীরা ঠিক নিশ্চিত ছিলেন না। কিন্তু তিন বছরের দীর্ঘ এক গবেষণার পর ২০১৯ সালে এর জবাব খুঁজে পেয়েছেন বিজ্ঞানীদের একটি আন্তর্জাতিক দল। হাইড্রোজেন থেকে নির্গত একটি ইলেক্ট্রনের টানেলিং করে দেখেছেন তাঁরা। বলতে গেলে…
ট্রাম্প বলেছেন, গুলি তার কানে লেগেছে এবং মনে হয়েছে বুলেট তার চামড়া ঘেঁষে বেরিয়ে গেছে। সিক্রেট সার্ভিস জানিয়েছে, এ ঘটনায় হামলাকারীর গুলিতে অন্য এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন এবং দুজন গুরুতর আহত হয়েছেন। পেনসিলভানিয়ায় এক সমাবেশে ট্রাম্পের ওপর ‘দৃশ্যতঃ প্রাণঘাতী হামলার’ এ চেষ্টা হয়েছে। এক ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, ট্রাম্প মেঝেতে বসে পড়ছেন এবং এরপর তিনি যখন দাঁড়ান তখন তার মুখের এক পাশে রক্ত দেখা যাচ্ছিলো। প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস এ হামলার ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন। এদিকে, ঘটনার পর দেয়া এক পোষ্টে সাবেক প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প, দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ায় সিক্রেট সার্ভিস ও অন্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। সেই…
২০০৭ সালে মাত্র সাড়ে ৪ হাজার টাকা বেতনে পোশাক খাত সংশ্লিষ্ট অ্যাক্সেসরিজ প্রস্তুতকারী একটি বহুজাতিক কোম্পানিতে চাকরি শুরু করেন মো. শাহরিয়ার। তার বয়স এখন ৩৪ বছর। বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ গার্মেন্টস অ্যাক্সেসরিজ অ্যান্ড প্যাকেজিং ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিজিএপিএমইএ) সভাপতি। এ পর্যন্ত সংগঠনটির সভাপতি নির্বাচিত হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে তিনিই সবচেয়ে কম বয়সী সভাপতি। সংগঠনটির ৩৩ বছরের ইতিহাসে শাহরিয়ারই প্রথম ব্যক্তি, যিনি ভোটাভুটির মাধ্যমে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন। সংগঠনটিতে প্রায় এক হাজার সক্রিয় ব্যবসায়ী রয়েছেন। তার নির্দেশনায় সংগঠনটি রপ্তানিমুখী পোশাক খাতের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট প্যাকেজিং উপকরণ, ট্রিম ও অ্যাক্সেসরিজ তৈরি করছে। ২০২২-২৩ অর্থবছরে সংগঠনটির সদস্যরা দেশের রপ্তানি শিল্পে ৮.১২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার অবদান রেখেছেন,…
রাষ্ট্রপতির আদেশ নং ১২৭-এর (বাংলাদেশ ব্যাংক আদেশ ১৯৭২) বলে ১৯৭২ সালে পরিপূর্ণ কেন্দ্রীয় ব্যাংক হিসেবে যাত্রা করে বাংলাদেশ ব্যাংক। শুরু থেকেই দেশের আর্থিক খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি বিবেচিত স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান হিসেবে। যদিও আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) এক পর্যবেক্ষণে বলা হয়েছে ‘বাংলাদেশ ব্যাংকের স্বায়ত্তশাসন নামেই, বাস্তবে এটি সরকারের নিয়ন্ত্রণাধীন একটি প্রতিষ্ঠান।’ এ বিষয়ে আইএমএফের বক্তব্য হলো বাংলাদেশ ব্যাংক আদেশ-১৯৭২-এর ১০, ১৫ ও ৭৭ ধারা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের লক্ষ্য অর্জনে যেকোনো পদক্ষেপ গ্রহণের সক্ষমতাকে বাধাগ্রস্ত করছে। বিশেষ করে মধ্যমেয়াদে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্য অর্জনে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের পথে এটি অন্তরায় হয়ে দেখা দিয়েছে। এছাড়া আদেশটির ৮২ নম্বর ধারাও কেন্দ্রীয় ব্যাংককে সরকারের নিয়ন্ত্রণের অধীন করে তুলেছে।…
সরকারি হিসেবে বাংলাদেশের জনসংখ্যা এখন ১৭ কোটি ১৫ লাখেরও বেশি। আয়তনে ছোট একটি দেশে এই জনসংখ্যা বিশাল এতে কোন সন্দেহ নেই। তবে বাংলাদেশের জন্য সুবিধা হচ্ছে, এই জনসংখ্যার ৬৫ শতাংশই কর্মক্ষম অর্থাৎ বয়সের দিক দিয়ে তারা কাজের উপযোগী আছেন। যদিও জনসংখ্যা বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ২০৩৫ সালের পরে বাংলাদেশের এই কর্মক্ষম জনশক্তির হার কমতে থাকবে। বিপরীতে বাড়বে শিশু, বৃদ্ধদের মতো নির্ভরশীল মানুষের সংখ্যা। অতীতে চীন-জাপানের মতো দেশগুলো তাদের বাড়তি কর্মক্ষম জনগোষ্ঠীকে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জনে সাফল্যের সঙ্গে ব্যবহার করতে পারলেও বাংলাদেশ সেটা কতটা কাজে লাগাতে পারছে তা নিয়ে প্রশ্ন আছে। কিন্তু বাংলাদেশ কেন তার বিপুল শ্রমশক্তিকে কাজে লাগাতে পারছে না? এক্ষেত্রে সরকারের পরিকল্পনাই…
এ হৃষ্টপুষ্ট ডাইনোসরটি বর্তমানে ‘কম্পটোনাটাস চেসেই’ নামে পরিচিত, যা প্রায় সাড়ে ১২ কোটি বছর আগে দক্ষিণ ইংল্যান্ডে ঘুরে বেড়াত। এক শতাব্দীর মধ্যে এই প্রথম পুরো একটি ডাইনোসরের জীবাশ্মের সন্ধান পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। ইংল্যান্ডের ‘আইল অফ উইট’ দ্বীপে আমেরিকান পুরুষ বাইসনের সমান বড় এক তৃণভোজী ডাইনোসরের জীবাশ্মের সন্ধান মিলেছে, যেটির হাড়ের সংখ্যা মোট ১৪৯টি। এ হৃষ্টপুষ্ট ডাইনোসরটি বর্তমানে ‘কম্পটোনাটাস চেসেই’ নামে পরিচিত, যা প্রায় সাড়ে ১২ কোটি বছর আগে দক্ষিণ ইংল্যান্ডে ঘুরে বেড়াত। আর এর ভর ছিল আফ্রিকার হাতির সমান। প্রায় সাত হাজার বছর আগে নিজের মূল ভূখণ্ড থেকে আলাদা হয়ে গিয়েছিল ‘আইল অফ উইট’ দ্বীপটি। “এটি হয়ত ঝাঁক বেঁধে চলা একটি…
পৃথিবীর বাস্তুতন্ত্রের ভারসাম্য রাখতে দৈত্যাকার তৃণভোজী প্রাণীগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। কী কারণে এই প্রাণীগুলো একে একে পৃথিবী থেকে উদ্বেগজনক হারে বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে তার কারণ খুঁজে বের করার চেষ্টা করেছেন একদল গবেষক। পৃথিবী থেকে দৈত্যাকার তৃণভোজী প্রাণী কমার জন্য জলবায়ু পরিবর্তনের চেয়ে মানুষের সৃষ্টি করা চাপই বেশি দায়ী বলে মনে করছেন তাঁরা। গবেষণাপত্রে একটি পূর্ণ পরিসংখ্যানও দেখানো হয়েছে। তাতে বলা হয় আনুমানিক ৫০ হাজার বছর আগে পৃথিবীতে ৫৭ প্রজাতির দৈত্যাকার তৃণভোজী প্রাণী ছিল। যেসব তৃণভোজী প্রাণীর ওজন এক হাজার কেজির বেশি সেগুলোকে এই দলে ফেলা হয়েছে। সিনোজোয়িক যুগের (বৃহৎ স্তন্যপায়ী প্রাণীদের আধিপত্যের কাল) শেষ ভাগে (কোয়াটারনারিতে) এসে মানুষ শিকারের খোঁজে…