…
এডিটর পিক
পদ্মা নদীর উজানে ভারতের গঙ্গায় নির্মিত ফারাক্কা ব্যারাজ চালুর ৫০ বছর হলো। আন্তসীমান্ত নদীর গতিপথে…
Trending Posts
-
২৪-৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে ভারতের সামরিক হামলার আশঙ্কা
এপ্রিল ৩০, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
ভারতের হামলার উত্তর দিতে সৈন্য প্রস্তুত করছে পাকিস্তান
এপ্রিল ২৯, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
যে সরকারের ভরসায় ঘুরতে গিয়েছিলাম, তারা আমাদের অনাথের মতো ফেলে গেছে
মে ১, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
Trending Posts
-
২৪-৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে ভারতের সামরিক হামলার আশঙ্কা
এপ্রিল ৩০, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
ভারতের হামলার উত্তর দিতে সৈন্য প্রস্তুত করছে পাকিস্তান
এপ্রিল ২৯, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
যে সরকারের ভরসায় ঘুরতে গিয়েছিলাম, তারা আমাদের অনাথের মতো ফেলে গেছে
মে ১, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
- নির্বাচনের চাপ নেই, সংস্কারে ইউনূস সরকারকে পর্যাপ্ত সময় দেয়ার পক্ষে ইইউ
- পৃথিবী থেকে হারিয়ে যাবে মানুষ
- কাশ্মীরে পর্যটকদের ওপর হামলার গোয়েন্দা তথ্য আগেই ছিল
- ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ বাঁধলে চীন কার পক্ষ নেবে?
- যে পাঁচ আ’লীগ নেতার হাতে ধ্বংস বিদ্যুৎ খাত
- গণমাধ্যমের স্বাধীনতা সূচকে ১৬ ধাপ এগোল বাংলাদেশ
- দুই কৃষককে নিয়ে গেল বিএসএফ, দুই ভারতীয়কে আটকে রেখেছে গ্রামবাসী
- পাল্টাপাল্টি বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা: বাংলাদেশ নাকি ভারত, কে ভুগবে বেশি?
Author: ডেস্ক রিপোর্ট
ভারতের লোকসভা নির্বাচনে পাঞ্জাবের ফরিদকোট আসন থেকে জয়ী হয়েছেন সরবজিৎ সিং খালসা। তার অন্যতম পরিচয় হলো তার বাবার নাম ছিল বিয়ন্ত সিং। ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীকে তার যে দুইজন দেহরক্ষী গুলি চালিয়ে ঝাঁঝরা করে দিয়েছিল, তাদেরই একজন ছিলেন বিয়ন্ত সিং। তার সঙ্গে একই লোকসভায় বসবেন ইন্দিরা গান্ধীর নাতি রাহুল গান্ধীও। সরবজিৎ সিংয়ের মতোই আরেক খালিস্তানপন্থী নেতা অমৃতপাল সিংও এবারের লোকসভা নির্বাচনে জয়ী হয়েছেন জেলবন্দি অবস্থায় থেকেই। তার বিরুদ্ধে জাতীয় নিরাপত্তা আইনে অভিযোগ আছে। ভোটে জেতার পরে তার আইনজীবীরা তার জামিনের ব্যবস্থা শুরু করেছেন। অমৃতপাল সিংয়ের আইনজীবী রাজদেভ সিং খালসা সংবাদ সংস্থা এএনআইকে জানিয়েছেন যে জামিনের আবেদনে সরবজিৎ সিংয়ের মাদক-বিরোধী…
নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিচারের ঘটনায় উদ্বিগ্ন যুক্তরাষ্ট্র এবার বাংলাদেশকে সতর্ক করল বিদেশি বিনিয়োগ নিয়ে। ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে আইনের অপব্যবহার হলে বাংলাদেশের আইনের শাসন প্রশ্নবিদ্ধ এবং সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হবে বলে সতর্কবার্তা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। মঙ্গলবার নিয়মিত ব্রিফিংয়ে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের প্রধান মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার এ সতর্কবার্তা দিয়েছেন। প্রসঙ্গত, দুদকের করা অর্থ আত্মসাতের মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানির সময় গত ২ জুন আদালতকক্ষে লোহার খাঁচায় কাঠগড়াতে দাঁড়িয়েছিলেন ড. ইউনূস৷ স্টেট ডিপার্টমেন্টের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে এক সাংবাদিক জানতে চান, শান্তিতে নোবেলজয়ী, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্সিয়্যাল মেডেল অব ফ্রিডম এবং কংগ্রেসনাল গোল্ড মেডেলে ভূষিত ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে গত রোববার বাংলাদেশের একটি কোর্টরুমে লোহার খাঁচার ভেতরে…
বিজ্ঞানের একেবারে মৌলিক শাখা হলো পদার্থবিজ্ঞান। বিজ্ঞানের এমন কোনো শাখা নেই, যেখানে পদার্থবিজ্ঞানের ভূমিকাকে গৌণ করা যায়। মানুষের রোগনির্ণয় ও চিকিৎসায় পদার্থবিজ্ঞানের অবদান অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই। সবচেয়ে সরল যে যন্ত্রটি রোগনির্ণয়ে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়, তার নাম থার্মোমিটার। মানুষের শরীরের স্বাভাবিক কাজকর্ম বাধাগ্রস্ত হলে শরীরের তাপমাত্রার পরিবর্তন ঘটে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি। প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রা ধরা হয় ৯৮ দশমিক ৬ ডিগ্রি ফারেনহাইট বা ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শিশুদের শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রা এর চেয়ে কিছুটা বেশি থাকে। শরীরের তাপমাত্রা ৯৯ বা ১০০ ডিগ্রি ফারেনহাইট হয়ে গেলে আমরা অনেক সময় খুব বিচলিত হয়ে পড়ি। কিন্তু চিকিৎসকেরা তিন মাসের কম বয়সী…
সূর্যের আলো না পড়লে যেকোনো জায়গা হয়ে যায় অন্ধকার। স্যাঁতসেঁতে আবহাওয়া থাকে। কৃত্রিমভাবে আলোর ব্যবস্থা না করলে সেখানে বসবাস করা সম্ভব হয় না। তবে সূর্যের আলো পড়ে না, এমন এক গ্রাম ছিল ইতালিতে। ইতালির ভিগানেল্লা নামে একটি ছোট গ্রামের বাসিন্দারা সূর্যের আলো ছাড়াই জীবন কাটাতেন। বিশেষ করে শীতকালে। পাহাড়ের গভীরে উপত্যকার তলদেশে গ্রামের অবস্থান হওয়ায় শীতকালে পুরো তিন মাস সূর্য আলো সেখানে পড়ত না। ভিগানেল্লার আশপাশের পাহাড়গুলো গ্রামের ওপর দীর্ঘ ছায়া ফেলত। তখন গ্রামবাসীর কাছে নিজের বাড়িকে মনে হতো সাইবেরিয়ার শীতলতম কোনো স্থান। বছরের পর বছর ভিগানেল্লার লোকেরা এটিকে তাঁদের ভাগ্য হিসেবে মেনে নিয়েছিলেন। শীতকালে সূর্যের দেখা ছাড়াই জীবন যাপন…
মহাসাগরে প্রায় ২০ লাখ প্রজাতির প্রাণীর বাস বলে বিজ্ঞানীদের ধারণা। কিন্তু এর মধ্যে মাত্র ২ লাখ ৩০ হাজার প্রজাতির ব্যাপারে জানেন তাঁরা। তাহলে বাকি প্রজাতিগুলো কোথায় গেল? লুকিয়ে আছে মহাসাগরের কোনো রহস্যময় স্থানে? থাকতেই পারে। কারণ, আমরা ভূপৃষ্ঠের নিচের চেয়ে ওপরের খবর ভালো জানি। সমুদ্রের তলদেশের চেয়ে আমাদের কাছে মঙ্গল ও শুক্র গ্রহের ভালো মানচিত্র রয়েছে। তাই সমুদ্রের তলদেশ আমাদের কাছে প্রায় অজানাই রয়ে গেছে। আজ সেরকম পাঁচটি অজানা ও রহস্যময় স্থান নিয়ে আমাদের আলোচনা। রস আইস শেলফ অ্যান্টার্কটিকার সবচেয়ে বড় আইস শেলফ বা বরফের চাঁইয়ের নাম রস আইস শেলফ। এর আয়তন প্রায় ৫ লাখ ৮০০ বর্গকিলোমিটার। প্রায় ৮০০ কিলোমিটারজুড়ে…
২৫০ বছর আগে শিল্পবিপ্লব শুরু হয়েছে, ভূতাত্ত্বিক সময়কাল বিবেচনায় এ অতি ক্ষুদ্র পর্বে মানুষ এ গ্রহের ব্যাপক পরিবর্তন সাধন করেছে, এমনকি মহাকাশও বাদ যায়নি। মানুষ তার ক্রমবর্ধমান চাহিদা পূরণ ছাড়াও আরাম-আয়েশ, ভোগ-বিলাস ও ক্ষমতা-শক্তিমত্তার জন্য সম্পদ আহরণ করতে গ্রহের ভূদৃশ্যকে বদলে দিচ্ছে। ভূউপরিস্থ মাটি-পলি অপসারণ, খাদ্যের জন্য বন বা অনাবাদি জমিকে কৃষি ভূমিতে রূপান্তর, নগরায়ণ ও যোগাযোগ উন্নয়ন, এমনকি পাহাড় কেটে; নদীর স্বাভাবিক প্রবাহ ব্যাহত করে বাঁধ নির্মাণ, বেআইনি বন্য প্রাণী-বাণিজ্য; ঘটছে মাটি-পানি-বাতাসদূষণ ঘটেই চলেছে। মহাশূন্যে কৃত্রিম উপগ্রহের জঞ্জাল ইতিমধ্যেই সমস্যা তৈরি করছে, উদ্বেগের কারণ হয়েছে; এখন মানুষ যাচ্ছে মহাসাগরের গভীর তলদেশ হতে খনিজ আহরণ করতে। এ গ্রহে সকলেরই আছে…
রাষ্ট্রের সাথে ধর্মের দ্বন্দ্ব চিরায়ত। প্রাচীন মেসোপটেমিয়াও এই দ্বন্দ্বের বাইরে ছিল না। আজ থেকে প্রায় ৫,০০০ বছর পূর্বে ইউফ্রেটিস (ফোরাত) ও টাইগ্রিস (দিজলা) নদীর মধ্যবর্তী মেসোপটেমিয়ান অঞ্চলে শাসকশ্রেণীর সাথে পুরোহিত শ্রেণীর এরকমই সূক্ষ্ম দ্বন্দ্ব চলছিল। সে সময়ের সমাজে পুরোহিতরা ছিলেন অত্যন্ত প্রভাবশালী। কাজেই মেসোপটেমিয়ার শাসকশ্রেণী নিজেদেরকে পুরোহিতদের চেয়েও ধর্মের প্রতি অধিক নিবেদিত প্রমাণ করার উদ্দেশ্যে হাতে নিয়েছিলেন এক বিশাল প্রকল্প। ছোট ছোট অসংখ্য ইট দ্বারা তারা তৈরি করেছিলেন পিরামিড সদৃশ সুউচ্চ ধর্মীয় স্থাপনা, জিগুরাত। প্রাচীন মেসোপটেমিয়ার প্রায় সবগুলো প্রধান শহরেই একটি করে জিগুরাত নির্মাত হয়েছিল। সবচেয়ে প্রাচীন জিগুরাত নির্মিত হয়েছিল খ্রিস্টপূর্ব ৩,০০০ অব্দের দিকে। সুমেরীয় শাসকরা জিগুরাত নির্মাণের প্রচলন করলেও…
বিজেপি-র নেতৃত্বাধীন এনডিএ-র বৈঠকে নরেন্দ্র মোদী নেতা নির্বাচিত হলেন। তিনি এবার রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর কাছে সরকার গঠনের দাবি জানাবেন। দুই প্রধান শরিক দলের নেতা নীতীশ কুমার ও চন্দ্রবাবু নাইডুও সেসময় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে থাকবেন। ইতিমধ্যেই নাইডু, নীতীশ, পাসোয়ান-সহ সব এনডিএ শরিক সমর্থনের লিখিত চিঠি বিজেপি সভাপতির কাছে জমা দিয়েছেন। চলতি সপ্তাহেই মোদী তৃতীয়বার প্রধানমন্ত্রী হিসাবে শপথ নিতে পারেন। এর আগে জওহরলাল নেহরু পরপর তিনবার প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন। শপথ নেয়ার পর সেই রেকর্ড স্পর্শ করবেন মোদী। এনডিএ বৈঠকে গৃহীত একটি প্রস্তাবে বলা হয়েছে, ছয় দশক পর দেশের মানুষ আবার পরপর তৃতীয়বারের জন্য একজনকে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব দিচ্ছেন। এনডিএ-র কাছে সরকার গঠনের জন্য সংখ্যাগরিষ্ঠতা আছে।…
গ্রিক উপকথার স্বপ্নদেবতা মরফিউস। ঘুমের গভীরে মানুষকে স্বপ্ন দেখান তিনি। মরফিউসের বাহুতে নিদ্রারত মানুষ উপভোগ করে গভীর ঘুমের সুখ। দেবতাদের কাছ থেকে মানুষের কাছে প্রতিচ্ছবি ও গল্পের মাধ্যমে স্বপ্নবার্তা পৌঁছে দেওয়ার দায়িত্ব মরফিউসের। মানুষের স্বপ্নে যেকোনো আকৃতিতেই ধরা দিতে পারেন মরফিউস। স্বপ্নে যেকোনো মানুষের অনুকরণেই উপস্থিত হতে পারেন তিনি, ধারণ করতে পারেন যেকোনো রূপ। তিনি স্বপ্নের প্রভু হিসেবে মানুষের অন্তর্দৃষ্টিতে প্রতিচ্ছবি পাঠাতে পারেন। অন্তর্দৃষ্টিকে দিতে পারেন আকার, স্বপ্নে দেখা সৃষ্টিকে দিতে পারেন আকৃতি। গ্রিক শব্দ ‘মরফি’ অর্থ আকৃতি। যেহেতু তিনি স্বপ্নে যেকোনো আকৃতিতে ধরা দিতে পারেন, তাই তাঁর নাম হয়েছে মরফিউস। মরফিউস কিন্তু মানুষকে দুঃস্বপ্ন বা অলীক স্বপ্ন দেখাতেন না।…
হুমায়ূনের সম্বন্ধে একটা কাহিনী প্রচলিত আছে যে একবার তিনি ভীষণ অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। তার অবস্থা ক্রমশ খারাপ হচ্ছিল। তার বাবা বাবর হুমায়ূনের পালঙ্ক ঘিরে তিনবার পরিভ্রমণ করে প্রার্থনা করেন, “হে খোদা, যদি জীবনের বদলে জীবন দেওয়া যায়, তাহলে আমি বাবর, আমার পুত্র হুমায়ূনের জীবনের বদলে নিজের জীবনদান করতে প্রস্তুত।” হুমায়ূনের বোন গুলবদন বেগম ‘হুমায়ূননামাতে’ লিখেছেন ‘সেদিন থেকেই বাবর (পিতা) অসুস্থ হয়ে পড়লেন আর হুমায়ূন সুস্থ হয়ে উঠতে লাগলেন। একটা সময়ে বাবর পুরোপুরি শয্যাশায়ী হয়ে পড়লেন। সম্ভাল থেকে দিল্লিতে ডেকে পাঠানো হল হুমায়ূনকে।’ হুমায়ূন তার বাবার মৃত্যুর চারদিন আগে আগ্রা পৌছন। বাবর তার সব সেনাপতিকে এক জায়গায় ডেকে স্পষ্ট করে বলে…