স্টেটওয়াচ রিসার্চ নেটওয়ার্ক কাজ করছে বাংলাদেশে আইনপ্রয়োগের সার্বিক চিত্র তুলে ধরার পাশাপাশি মতপ্রকাশের স্বাধীনতা সংক্রান্ত বাস্তবতা নিয়ে। এর অংশ হিসেবে স্টেটওয়াচ নিউজে আমরা প্রতিদিনকার আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতা ও গণমাধ্যম সংক্রান্ত খবরাখবরগুলো সংক্ষেপে তুলে ধরার উদ্যোগ নিয়েছি। প্রতিদিন নিম্নোক্ত মাধ্যমসমূহ থেকে সংবাদগুলো সংগ্রহ ও তা নথিবদ্ধ করছে আমাদের কর্মীরা: প্রথম আলো, কালের কণ্ঠ, যুগান্তর, সমকাল, নয়া দিগন্ত, ইত্তেফাক, দেশ রূপান্তর, ডেইলি স্টার, নিউ এজ, দ্য ফিনান্সিয়াল এক্সপ্রেস, বাংলা ট্রিবিউন, বিডিনিউজ২৪ ডটকম, আমাদের সময়, মানবজমিন। আমরা আশা করি, এই প্রতিবেদন নিয়মিত প্রকাশের মাধ্যমে জনগণের তথ্যপ্রাপ্তির অধিকার আরো শক্তিশালী হবে।
৫ জানুয়ারি ২০২১, মঙ্গলবার, ২১ পৌষ ১৪২৭, পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও গণমাধ্যম সংক্রান্ত নির্বাচিত খবরের সার-সংক্ষেপ
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করলেন মেয়র আইভী
প্রথম আলো
বিভাগ: ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট
ধর্মীয় মূল্যবোধে আঘাত হানে এমন উসকানিমূলক বক্তব্য প্রচারের অভিযোগে দুজনের বিরুদ্ধে নারায়ণগঞ্জের মেয়র সেলিনা হায়াৎ আইভী ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করেছেন। আজ সোমবার ঢাকায় অবস্থিত সাইবার ট্রাইব্যুনালে হাজির হয়ে তিনি এ মামলা করেন।
ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন মামলাটি তদন্ত করে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) আগামী ৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে আদালতে প্রতিবেদন দেওয়ার নির্দেশ দেন। প্রথম আলোকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন ওই ট্রাইব্যুনালের বেঞ্চ সহকারী শামীম আল মামুন। মামলায় দুই আসামি হলেন নারায়ণগঞ্জ মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক খোকন সাহা এবং প্রদীপ দাস। মামলার আরজিতে মেয়র সেলিনা হায়াৎ আইভী দাবি করেন, আসামি প্রদীপ দাস ইউটিউবের চ্যানেলের মাধ্যমে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করে—এমন মিথ্যা ও মানহানিকর উসকানিমূলক ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ করেছেন। গত বছরের ২৩ নভেম্বর ইউটিউব চ্যানেলে প্রদীপ দাস তাঁর সম্পর্কে ভিত্তিহীন ও উসকানিমূলক তথ্য প্রচার করেন। আসামি খোকন সাহাও ইউটিউব চ্যানেলে ভিত্তিহীন ও মানহানিকর তথ্য প্রচার করেন। হিন্দুদের দেবোত্তর সম্পত্তি দখলের ভিত্তিহীন, আপত্তিকর তথ্য প্রচার করা হয়।
কারাগারে ‘মাদকাসক্ত নিরাময় কেন্দ্র’ চালু
কালের কন্ঠ
বিভাগ: রাষ্ট্রীয় বাহিনী
মাদকাসক্তদের সুস্থ করতে দেশের সব কারাগারে গড়ে তোলা হয়েছে ‘মাদকাসক্ত নিরাময় কেন্দ্র’। মাদকাসক্ত কোনো অপরাধী গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে গেলে তাকে পাঠানো হয় ওই কেন্দ্রে। সেখানে কারো অবস্থা জটিল হলে তাকে বাইরের হাসপাতালে পাঠানো হয়। দেশের ৬৮টি কারাগারে মাদকাসক্ত নিরাময় কেন্দ্রে আড়াই হাজারের বেশি মাদকাসক্ত বন্দিকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, মাদকাসক্ত বন্দিদের মানসিক বিকাশ ও স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনতে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। কারাগারকে সংশোধনাগার হিসেবে রূপান্তরের এটি একটি উদ্যোগ।
কারা সূত্র জানায়, দেশের ৬৮টি কারাগারে বন্দি ধারণক্ষমতা রয়েছে ৪২ হাজার ১৫০ জনের। এর মধ্যে পুরুষ ৪০ হাজার ২২১ জন এবং নারী এক হাজার ৯২৯ জন। এসব কারাগারে গত ২ জানুয়ারি পর্যন্ত বন্দি ছিল ৮২ হাজার ৬৫৬ জন। এর মধ্যে পুরুষ বন্দি ৭৯ হাজার ৪৫৬ জন এবং নারী বন্দি তিন হাজার ২০০ জন। এই বন্দিদের মধ্যে পাঁচ হাজারের বেশি মাদকাসক্ত রয়েছে। যাদের অবস্থা বেশি খারাপ এমন আড়াই হাজারের বেশি বন্দিকে মাদক নিরাময় কেন্দ্রে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বছর দেড়েক আগে কেরানীগঞ্জের ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে ‘মাদক নিরাময় কেন্দ্র’ চালু হয়। কারাগারের ভেতরে হাসপাতালের পাশের ভবনের একটি ওয়ার্ডকে নিরাময় কেন্দ্র বানানো হয়। কারাগারে নেওয়ার পর যেসব বন্দি মাদকাসক্ত বলে প্রমাণিত হয়, তাদের নিয়ে যাওয়া হয় ওই কেন্দ্রে। কেরানীগঞ্জে বর্তমানে ৪০ থেকে ৫০ বন্দিকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার মাহাবুবুল ইসলাম কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘মাদকাসক্ত বন্দিদের কাউন্সেলিং করা হয়। নিরাময় কেন্দ্রে চিকিৎসা দেওয়া হয়। বন্দিদের স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনতে চেষ্টা করা হচ্ছে। এ জন্য চিকিৎসক রয়েছেন।’
দুই মামলায় ইরফানের ‘অব্যাহতি’ চেয়ে পুলিশের চূড়ান্ত প্রতিবেদন
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
বিভাগ: রাষ্ট্রীয় বাহিনী
সংসদ সদস্য হাজী সেলিমের ছেলে ইরফান সেলিমের বিরুদ্ধে অস্ত্র ও মাদক মামলায় আদালতে ‘চূড়ান্ত প্রতিবেদন’ দাখিল করে তার অব্যাহতি চেয়েছে পুলিশ। চকবাজার থানার ওসি মওদুত হাওলাদার সোমবার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, “মামলা দুটির ফাইনাল রিপোর্টে বলা হয়েছে, ‘মিসটেক অব ফ্যাক্টস’। অর্থাৎ, তথ্যগত ভুল ছিল। সে কারণে এ প্রতিবেদন দিয়ে আসামির অব্যাহতি চাওয়া হয়েছে।”তবে ইরফানের দেহরক্ষী জাহিদুল মোল্লার বিরুদ্ধে হওয়া অস্ত্র ও মাদক আইনের অন্য দুটি মামলায় অভিযোগের প্রমাণ পাওয়ায় তাকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে বলে জানান ওসি।
ইরফান সেলিম ও জাহিদুল মোল্লার বিরুদ্ধে ওই চারটি মামলা দায়ের করেছিলেন র্যাব-৩ এর ডিএডি মো. কাইয়ুম ইসলাম।
তদন্ত শেষে সোমবার ইরফান সেলিমের দুই মামলায় চূড়ান্ত প্রতিবেদন এবং জাহিদ মোল্লার দুই মামলায় অভিযোগপত্র দেওয়া হয় বলে জানান ওসি। তদন্তের দায়িত্বে থাকা একজন পুলিশ কর্মকর্তা বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, জাহিদ মোল্লার কোমর থেকে একটি পিস্তল উদ্ধার করা হয় এবং সঙ্গে ৪০৬টি ইয়াবা পাওয়া যায়। আর ইরফান সেলিমের মামলার এজাহারে বলা হয়, তাদের বাড়ির চারতলার একটি কক্ষ থেকে একটি পিস্তল উদ্ধার করা হয় এবং অন্য একটি কক্ষ থেকে বিয়ার ও মদ উদ্ধার করা হয়।“এখানে তদন্তে সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণ হয়নি যে, আগ্নেয়াস্ত্রটি ইরফান সেলিমের এবং মাদক ও মদ তার।”
ওই আগ্নেয়াস্ত্র তাহলে কার- সেই প্রশ্নে ওই পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, “যে কক্ষ থেকে অস্ত্রটি উদ্ধার দেখানো হয়েছে; সেই কক্ষে অনেক মানুষ যাতায়াত করে। ওই অবৈধ অস্ত্রটি কার তা তদন্ত করে বের করা যায়নি।”
নারায়ণগঞ্জের মৃত কিশোরীর জীবিত ফেরা
তিন আসামিকে মারধর করে জবানবন্দি আদায় করে পুলিশ
ইত্তেফাক
বিভাগ: রাষ্ট্রীয় বাহিনী
নারায়ণগঞ্জে ধর্ষণ শেষে হত্যার শিকার কিশোরীর জীবিত ফেরার মামলায় তিন আসামিকে মারধর, ভয়ভীতি ও প্রলোভন দেখিয়ে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি আদায় করা হয়। আর এই কাজটি করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা নারায়ণগঞ্জ সদর মডেল থানার এসআই শামীম আল মামুন। হাইকোর্টে দাখিল করা বিচারিক অনুসন্ধান প্রতিবেদনে এই সত্যতা বেরিয়ে এসেছে। ঐ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তিন আসামির ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি রেকর্ডের ক্ষেত্রে জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের কোন অনিয়ম পাওয়া যায় নাই।
মামলার এজাহার, সাক্ষীদের জবানবন্দি, আসামিদের বানবন্দি ও ভিকটিমের জবানবন্দি পর্যালোচনা করে এই রিপোর্ট দিয়েছেন নারায়ণগঞ্জের চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ফারহানা ফেরদৌস। রিপোর্টে নির্যাতন করে জবানবন্দি আদায়ের বিষয়ে তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের ডিভিশন বেঞ্চে এ রিপোর্টের উপর আজ শুনানি হবে।
জীবিত থাকার পরও নারায়ণগঞ্জের স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় আসামিদের স্বীকারোক্তি আদায় সংক্রান্ত সদর থানার কার্যক্রমের বিষয়ে বিচারিক তদন্ত প্রতিবেদন গতকাল হাইকোর্টে জমা দেওয়া হয়।
এর আগে জীবিত থাকার পরও নারায়ণগঞ্জের স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় আসামিদের স্বীকারোক্তি আদায় সংক্রান্ত সদর থানার কার্যক্রমের বিষয়ে বিচারিক অনুসন্ধানের নির্দেশ দেয় হাইকোর্ট।
‘পুলিশের মারধরে স্কুলছাত্রীকে হত্যার স্বীকারোক্তি দিয়েছিল আসামিরা’
বাংলা ট্রিবিউন
বিভাগ: রাষ্ট্রীয় বাহিনী
নারায়ণগঞ্জে স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগে করা মামলায় আসামিদের স্বীকারোক্তি আদায় সংক্রান্ত সদর থানার কার্যক্রমের বিষয়ে বিচারিক তদন্ত প্রতিবেদন হাইকোর্টে জমা দেওয়া হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পুলিশ তিন আসামিকে মারধর ও ভয় দেখিয়ে জবানবন্দি আদায় করেছিল।
মঙ্গলবার (৫ জানুয়ারি) বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম এবং বিচারপতি মোস্তাফিজুর রহমানের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চে প্রতিবেদন দাখিল করা হবে। হাইকোর্টের এক নির্দেশনা অনুসারে নারায়ণগঞ্জের জীবিত স্কুলছাত্রীকে হত্যা করা নিয়ে আসামিদের স্বীকারোক্তির বিষয়ে বিচারিক তদন্ত করেন নারায়ণগঞ্জের চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ফারহানা ফেরদৌস।
ফারহানা ফেরদৌসের প্রদত্ত প্রতিবেদনের মতামত অংশে হাইকোর্টকে জানানো হয়েছে, ‘বিচারিক অনুসন্ধানে মামলার এজাহার, সাক্ষীদের প্রদত্ত জবানবন্দি, ভিকটিমের ২২ ধারায় প্রদত্ত জবানবন্দি, আসামিদের ১৬৪ ধারায় প্রদত্ত স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি, জব্দকৃত আলামতসহ মামলাটির সার্বিক দিক পর্যালোচনা করা হয়েছে।
সার্বিক বিবেচনায় ফৌজদারী কার্যবিধির ১৬৭ ধারা অনুযায়ী আসামিদের পুলিশ রিমান্ড মঞ্জুর, ১৬৪ ধারায় আসামিদের দোষ স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি রেকর্ডের ক্ষেত্রে ম্যাজিস্ট্রেটরা কোনও অনিয়ম বিচারিক অনুসন্ধানকালে প্রতীয়মান হয়নি। তবে পুলিশ হেফাজতে (পুলিশ রিমান্ড) থাকাকালীন তদন্ত কর্মকর্তা নারায়ণগঞ্জ সদর মডেল থানার এসআই শামীম আল-মামুনের বিরুদ্ধে আসামিদের মারধর, ভয়ভীতি ও প্রলোভন দেখিয়ে স্বীকারোক্তি প্রদানে বাধ্য করার অপরাধের প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া যায়।’
চাঁদপুর প্রেস ক্লাবের সুবর্ণজয়ন্তীতে শিক্ষামন্ত্রী
ইতিবাচক দিকও সংবাদে তুলে ধরতে হবে
যুগান্তর
বিভাগ: গণমাধ্যম
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, সাংবাদিকতার মূল বিষয়ই হচ্ছে বস্তুনিষ্ঠতা। সমাজে যেখানে অসংগতি, দুর্নীতি ও সমস্যা আছে-সেসব জাতির সামনে সাংবাদিকদের তুলে ধরতে হবে।
পাশাপাশি যত ইতিবাচক দিক আছে, যত শক্তি ও অনুপ্রেরণার উৎস আছে, সেগুলোও মানুষের সামনে উপস্থাপন করতে হবে-যাতে মানুষ উদ্বুদ্ধ হয়। চাঁদপুর প্রেস ক্লাবের সুবর্ণজয়ন্তী উৎসবে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। মন্ত্রী ভার্চুয়ালি এ উৎসবে অংশ নেন। চাঁদপুর প্রেস ক্লাবের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে সোমবার দিনব্যাপী এ উৎসবের আয়োজন করা হয়। এর সমাপনী অনুষ্ঠানে যোগ দেন শিক্ষামন্ত্রী।
Narayanganj Mayor Ivy sues city AL leader under Digital Security Act
The Daily Star
Category : Digital Security Act
Mayor Ivy filed the case with the Cyber Tribunal in Dhaka against Khokhon for allegedly making derogatory comments about her and circulating them on YouTube and Facebook, Shamim Al Mamun, bench assistant of the tribunal, confirmed to The Daily Star. Prodip Das, admin of YouTube channel “Hindu Lives Matter”, was also made an accused in the case.
After a hearing, Judge Mohammad Ash Sams Joglul Hossain of the tribunal took the case into cognizance and recorded the complainant’s statements.
The court also instructed the Criminal Investigation Department (CID) of police to investigate the case and submit a report to the court by February 8. According to the case documents, the YouTube channel of Prodip Das circulated two videos on November 23 and December 1 last year where the accused Khokon Saha made “derogatory comments” about Narayanganj Mayor Selina Hayat Ivy. The accused circulated fabricated and derogatory comments about her which tarnished her image nationally and internationally, the complainant also said in the case statement.
Death of Apprentice Lawyer: Police refuse to record case against DB men
The Daily Star
Category : State Force
Relatives of apprentice lawyer Rejaul Karim Reja, who died in a prison cell of a Barishal hospital, yesterday alleged that Kotwali police did not record a murder case against three members of Detective Brach of police. A DB team detained Rejaul at a tea stall near his home on Barishal city’s Hamid Khan Sarak around 8:00pm on December 29 when he was having tea, said his brother-in-law Abdul Barek Hawlader. The DB that night filed a drugs case against the 30-year-old apprentice lawyer with Kotwali Police Station and handed him over to police, he added. A local court sent him to jail the following day. On January 1, he was admitted to Sher-e-Bangla Medical College Hospital. He passed away on Saturday night. Yesterday, Barishal Metropolitan Police Commissioner Md Shahabuddin Khan asked Rejaul’s father, wife and Barek to meet him at his office.
The three met the BMP commissioner around noon. The commissioner listened to them separately and asked them to talk to the Kotwali OC over filing a murder case in this regard.
Barek said Kotwali OC Nurul Islam refused to record the case arguing that he could not do so as the apprentice lawyer passed away in the hospital’s prison cell.
Police relieves Irfan Salim of drug, firearms charges
New Age
Category: State Force
Detective Branch investigators did not find any major evidence yet in the navy officer assault case filed against Irfan Salim, Awami League lawmaker Haji Salim’s son, and his associate nearly two and a half months after the incident.
Police pressed the final reports on Monday against Irfan Salim in two cases for possessing illegal firearms and drugs in a Dhaka court citing ‘insufficient information’ in the first information report filed by the Rapid Action Battalion with Chawkbazar police station.
Police investigators, however, pressed charge sheets against Irfan’s bodyguard Zahidul Islam in two cases on similar charges. Navy Lieutenant Wasif Ahmed Khan filed the case on October 26 against Irfan and his associates for assaulting him at the Kalabagan crossing the night before after Salim’s car had hit the officer’s motorbike.
RAB carried out a nine-hour-long raid at Haji Salim’s house in Dhaka’s Old Town following the incident and recovered firearms and drugs and then filed two separate cases each against Salim
আপনার মতামত জানানঃ