গত বছর ভাইরাল হয়েছিল এর বিজ্ঞানীর দাবি। জিম গ্রিন নামের বিজ্ঞানী প্রায় ৪০ বছর ধরে যুক্ত ছিলেন নাসার সঙ্গে। তিনি সম্প্রতি তুলে ধরেছেন এক ভয়াবহ তথ্য। সোশ্যাল মিডিয়ায় ঝড়ের গতিতে ভাইরাল হয়েছে তার সেই দাবি।
তিনি জানিয়েছেন যে, আগামী কয়েক বছরের মধ্যে এলিয়েনদের আওতায় চলে আসতে পারে পৃথিবী। শুধু তাই নয়, মানুষদের সঙ্গে শুরু হয়ে যেতে পারে তাদের লড়াই।
তিনি জানিয়েছেন যে, আগামী কয়েক বছরের মধ্যে এলিয়েনদের হাতে এনকাউন্টার হতে হবে মানুষদের। নাসা অনেকদিন ধরেই এলিয়েনদের নিয়ে বিভিন্ন ধরনের কাজ করে চলেছে। সম্প্রতি আবার সামনে এসেছে এলিয়েনদের সম্পর্কে এক নতুন ভয়াবহ তথ্য।
এলিয়েন নিয়ে তর্ক-বিতর্ক বহুদিনের। এলিয়েন আছে, নাকি নেই? এই প্রশ্নের জবাবেও দুই ভাগ হয়ে রয়েছ তামাম দুনিয়া। দীর্ঘদিনের এ বিতর্কের মধেই নতুন তথ্য দিলো ইউরোপের মহাকাশ গবেষণাকারী সংস্থা ইসা।
গত শুক্রবার ইসা জানিয়েছে, তাদের মহাকাশযানে এই প্রথম মঙ্গল থেকে একটি এলিয়েন সংকেত এসে পৌঁছেছে। এর আগে বুধবার ইসার এক্সোমার্স ট্রেস গ্যাস অরবিটার রাত ৯ টা নাগাদ একটি সংকেত পাঠায়।
ইন্ডিয়া টুডের প্রতিবেদন অনুযায়ী, এই মহাকাশযানটি মঙ্গল গ্রহের চারপাশে তার কক্ষপথে প্রদক্ষিণ করছে। সেই যান থেকেই পৃথিবীতে একটি গোপন বার্তা পাঠানো হয়। অন্য কোনো এক অজানা সভ্যতার থেকেই এই বাস্তব সংকেত আমাদের কাছে এসে পৌঁছেছে বলে জানা গেছে।
তবে ঠিক কী মেসেজ পাওয়া গেছে? তার উত্তর দেন ‘এ সাইন ইন স্পেস’ প্রকল্পের অন্যতম শিল্পী ড্যানিয়েলা ডি পাওলিস। তার কথায়, সার্চ ফর এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইনস্টিটিউটের কাজ হল একটি বহির্জাগতিক বার্তার ব্যাখ্যা এবং পাঠোদ্ধার প্রক্রিয়া কীরকম হবে তা খুঁজে বের করা।
সেটির জন্যই এই বিশেষ প্রকল্প নেয়া হয়েছে। আর সে কারণেই এভাবে বার্তা পাঠিয়ে চলছিল বিশেষ পরীক্ষা নিরীক্ষা।
ওই প্রকল্পের অংশ হিসাবে, বিশেষ সংকেতটি ইউরোপীয় প্রোবের মাধ্যমে পাঠানো হয়েছিল। ওয়েস্ট ভার্জিনিয়ার গ্রীন ব্যাঙ্ক টেলিস্কোপ, ইতালির মেডিসিনা রেডিও অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল স্টেশন, ক্যালিফোর্নিয়ার অ্যালেন টেলিস্কোপ অ্যারে এবং নিউ মেক্সিকোর ভেরি লার্জ অ্যারেতে বার্তাটি গিয়ে পৌঁছায়।
আলাদা আলাদা বিভিন্ন ব্যক্তি ও গোষ্ঠীকে এই বার্তাটির বিষয়বস্তু ডিকোডিং করতে দেওয়া হয়।
এসডব্লিউএসএস১৮২০
আপনার মতামত জানানঃ