হঠাৎ হঠাৎ আগ্নেয়গিরির লাভা বেরিয়ে আসছে আর ঢেকে দিচ্ছে চারপাশ। নাহ, এটা পৃথিবীর কোনও দৃশ্য নয়। তবে পৃথিবীর থেকে অনেক দূরের একটি গ্রহে এমনটাই হচ্ছে। আর এর থেকেই বড়সড় তথ্যের সন্ধান পাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা। সৌরজগতের বাইরে একটি প্রতিবেশী নীহারিকা বা গ্যালাক্সিতেই ঘটছে এই ঘটনা। সেখানে একটি নক্ষত্রের চারপাশে ঘুরছে পৃথিবীর মতোই আকৃতির একটি গ্রহ।
দেখা যাচ্ছে, সেই গ্রহেই ঘন ঘন অগ্ন্যুপাত ঘটে চলেছে। অগ্ন্যুৎপাতের হার এতটাই বেশি যে চারপাশ একেবারে লাভায় ঢেকে গিয়েছে। কত ঘন ঘন অগ্ন্যুপাত ঘটে সেখানে? নাসার বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, যেভাবে বৃহস্পতি গ্রহের চাঁদ লোয়ে অগ্ন্যুপাত ঘটে ঘন ঘন, তেমনটাই হচ্ছে সেই গ্রহে। প্রসঙ্গত, সৌরজগতের মধ্যে আগ্নেয়গিরি থেকে সবচেয়ে বেশি অগ্ন্যুৎপাত ঘটে এই লো গ্রহেই।
কী করে জানা গেল এই তথ্য? নাসার একটি বিশেষ যন্ত্র ট্রানসিটিং এক্সোপ্ল্যানেট সার্ভে স্যাটেলাইট বা টেসের মাধ্যমে এই পর্যবেক্ষণ করেছেন বিজ্ঞানীরা। এই যন্ত্র ও স্পিজার স্পেস টেলিস্কোপ নামের আরেকটি যন্ত্রে সঞ্চিত তথ্যই ব্যবহার করা হয়েছে এই কাজে। এর পাশাপাশি ভূস্তর থেকে বিভিন্ন পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে প্রাপ্ত তথ্যও কাজে লাগানো হয়েছে। বিজ্ঞানী মেরিন পিটারসনের নেতৃত্বে এই গবেষণাটি চলে। বিখ্যাত বিজ্ঞান বিষয়ক পত্রিকা নেচারে প্রকাশিত হয় এর গবেষণাপত্রটি।
আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত কতটা ভয়াবহ, তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। হঠাৎই এমন দৃশ্যের দেখা মিললো। তবে, এটা পৃথিবীর মধ্যে নয়! পৃথিবীর থেকে অনেক দূরের একটি গ্রহে এমনটাই হচ্ছে। আর সেখান থেকেই বড়সড় তথ্যের সন্ধান পাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা।
সৌরজগতের বাইরের এই প্রতিবেশী নীহারিকা বা গ্যালাক্সিতেই ঘটছে এই ঘটনা। সেখানে একটি নক্ষত্রের চারপাশে ঘুরছে পৃথিবীর মতোই আকৃতির একটি গ্রহ। দেখা যাচ্ছে, সেই গ্রহেই ঘন ঘন অগ্ন্যুৎপাত ঘটে চলেছে। অগ্ন্যুৎপাতের হার এতটাই বেশি যে চারপাশ একেবারে লাভায় ঢেকে গেছে।
কত ঘন ঘন অগ্ন্যুৎপাত ঘটে সেখানে? নাসার বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, যেভাবে বৃহস্পতি গ্রহের চাঁদ লোয়ে অগ্ন্যুৎপাত ঘটে ঘন ঘন, তেমনটাই হচ্ছে সেই গ্রহে। প্রসঙ্গত, সৌরজগতের মধ্যে আগ্নেয়গিরি থেকে সবচেয়ে বেশি অগ্ন্যুৎপাত ঘটে এই লো গ্রহেই।
বিজ্ঞানী মেরিন পিটারসনের নেতৃত্বে এই গবেষণাটি চলে। বিখ্যাত বিজ্ঞান বিষয়ক পত্রিকা নেচারে প্রকাশিত হয় এর গবেষণাপত্র। নাসার একটি বিশেষ যন্ত্র ট্রানসিটিং এক্সোপ্ল্যানেট সার্ভে স্যাটেলাইট বা টেসের মাধ্যমে এই পর্যবেক্ষণ করেছেন বিজ্ঞানীরা। এই যন্ত্র ও স্পিজার স্পেস টেলিস্কোপ নামের আরেকটি যন্ত্রে সঞ্চিত তথ্যই ব্যবহার করা হয়েছে এই কাজে। এর পাশাপাশি ভূস্তর থেকে বিভিন্ন পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে প্রাপ্ত তথ্যও কাজে লাগানো হয়েছে।
আইরেক্সের (ট্রটিয়ার ইনস্টিটিউট অন এক্সোপ্ল্যানেট) অধ্যাপক ও ওই গবেষণার অন্যতম প্রধান বিজ্ঞানী বিজর্ন বেনেক বলেন, এলপি ৭৯১-১৮ ডি (সৌরজগতের বাইরে থাকা এই গ্রহটির নাম) নিজের চারপাশে ঘুরছে না। এর ফলে তার একটি দিক ক্রমাগত নক্ষত্রের দিকে মুখ করা। এর ফলে সেই পরিবেশ ভীষণ উত্তপ্ত হয়ে উঠছে। স্বাভাবিকভাবে সেখানে পানির অস্তিত্ব পাওয়া মুশকিল। কিন্তু আগ্নেয়গিরি গ্রহজুড়েই রয়েছে বলেই মনে করছেন বিজ্ঞানীরা।
পৃথিবী থেকে ৯০ লাখ আলোকবর্ষ দূরে রয়েছে এই গ্রহ। বিজ্ঞানীদের অনুমান, আকারে পৃথিবীর মতো হলেও পৃথিবীর থেকে বেশ ভারী ওই গ্রহ। আপাতত এই অতিরিক্ত উষ্ণতার কারণে এই গ্রহে পানি পাওয়া যাবে না বলেই অনুমান বিজ্ঞানীদের।
এসডব্লিউ/এসএস/১৮০০
আপনার মতামত জানানঃ