…
এডিটর পিক
বাংলাদেশে যখন গত আগস্ট মাসে ক্ষমতার পালাবদল হয়, তখন ভারতের সেনাপ্রধান জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদী বাংলাদেশে…
Trending Posts
-
ভারতে ৬৪ জন মিলে ১৩ বছর বয়স থেকে ৫ বছর ধরে দলিত তরুণীকে ধর্ষণ
জানুয়ারি ১৩, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
আগস্টে পালাবদলের সময় দিল্লি ও ঢাকার সেনা নেতৃত্বের যোগাযোগ ছিল
জানুয়ারি ১৪, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
এখন সময় এসেছে টিউলিপকে বরখাস্ত করার: কেমি ব্যাডেনোচ
জানুয়ারি ১৩, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
ভারত-পাকিস্তান সম্পর্কে মোড় নেবে ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক?
জানুয়ারি ১২, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
Trending Posts
-
ভারতে ৬৪ জন মিলে ১৩ বছর বয়স থেকে ৫ বছর ধরে দলিত তরুণীকে ধর্ষণ
জানুয়ারি ১৩, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
আগস্টে পালাবদলের সময় দিল্লি ও ঢাকার সেনা নেতৃত্বের যোগাযোগ ছিল
জানুয়ারি ১৪, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
এখন সময় এসেছে টিউলিপকে বরখাস্ত করার: কেমি ব্যাডেনোচ
জানুয়ারি ১৩, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
ভারত-পাকিস্তান সম্পর্কে মোড় নেবে ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক?
জানুয়ারি ১২, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
- অবশেষে পদত্যাগ করলেন টিউলিপ
- প্রশান্ত মহাসাগরের নিচে মিলল সভ্যতার খোঁজ, এটাই কী পৃথিবীর ভবিষ্যৎ?
- বাংলাদেশে অস্তিত্ব সঙ্কটে সাংবাদিকতা, কিন্তু কেন?
- আগস্টে পালাবদলের সময় দিল্লি ও ঢাকার সেনা নেতৃত্বের যোগাযোগ ছিল
- ২৫ হাজার কোটির প্রকল্পে লুটপাটের ভয়াবহ চিত্র
- ভারতে ৬৪ জন মিলে ১৩ বছর বয়স থেকে ৫ বছর ধরে দলিত তরুণীকে ধর্ষণ
- এখন সময় এসেছে টিউলিপকে বরখাস্ত করার: কেমি ব্যাডেনোচ
- ভারতে শার্ট খুলে শুধু ব্লেজারে কেন বাড়ি পাঠানো হলো ৮০ ছাত্রীকে?
Author: ডেস্ক রিপোর্ট
ক্রমবর্ধমান বৈদেশিক ঋণের বিপরীতে সুদ পরিশোধে সরকারের খরচ দ্বিগুণ বেড়েছে। অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের প্রথম ৮ মাসে সুদ বেড়ে ৮০ কোটি ৬০ লাখ ডলারে দাঁড়িয়েছে। ২০২২-২৩ অর্থবছরে একই সময়ে সুদ পরিশোধে সরকার খরচ করেছিল ৪০ কোটি ৩০ লাখ ডলার। অর্থ্যাৎ সুদ পরিশোধের পরিমাণ ২০০ শতাংশ বেড়েছে। অর্থনীতিবিদরা বলছেন, বিদেশি ঋণের সুদ পরিশোধে ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় সার্বিকভাবে ঋণ পরিশোধের ব্যয় বেড়েছে। বিষয়টি উদ্বেগের। আর এই অবস্থার অন্যতম কারণ হলো গত এক দশকে বাংলাদেশ স্বল্পমেয়াদি বেশকিছু ঋণ নিয়েছে। অন্যদিকে এসব ঋণের সুদহারও তুলনামূলক বেশি। ইআরডি’র প্রতিবেদন অনুসারে, চলতি অর্থবছরের ৮ মাসে বিদেশি ঋণদাতাদের সুদ-আসল মিলিয়ে ২০৩ কোটি ডলার…
ইসলামী ব্যাংক দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার প্রথম শরীয়াভিত্তিক ব্যাংক। ১৯৮৩ সালে প্রতিষ্ঠিত ব্যাংকটির পিএলসি’র বর্তমানে শাখা ৩৯৪টি। এটিএম বুথ রয়েছে ২১১২টি। প্রায় ২১ হাজার কর্মকর্তা-কর্মচারী কর্মরত ব্যাংকটি সুদমুক্ত ও কল্যাণমুখী ব্যাংকিং ধারার প্রবর্তক। সব সূচকেই দীর্ঘদিন দেশের শীর্ষে ছিল। চার দশকের পথচলায় শরীয়াভিত্তিক ব্যাংক ব্যবস্থার সফল বাস্তবায়ন, আর্থিক অন্তর্ভুক্তি, উদ্যোক্তা উন্নয়ন, কৃষি ও ব্যবসা বাণিজ্যের উন্নয়ন, শিল্পায়ন, প্রবাসী সেবা, দারিদ্র্য বিমোচন, নারীর ক্ষমতায়ন প্রভৃতির ক্ষেত্রে জাতীয় অর্থনীতিতে অনবদ্য অবদান রেখে চলেছে। অথচ স্বনামধন্য ব্যাংকটি এখন ডুবতে বসেছে। জানতে চাইলে অর্থনীতিবিদ প্রফেসর আবু আহমেদ বলেন, সবার চোখের সামনে ডুবে যাচ্ছে ইসলামী ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে শুরু করে সবাই দেখছে ব্যাংকটি সঙ্কটে…
যিনি ভাঁড়, আমাদের কাছে তিনিই তো গোপাল। ভাঁড়ের অবয়ব মনে এলে তাই অবধারিতভাবে টাক মাথায় টিকিওয়ালা পেট মোটা দারুণ এক রগুড়ে লোকের চেহারাই ভেসে ওঠে বাঙালির চোখে। তার নাম অবশ্যই গোপাল ভাঁড়। হাস্যরসিক গোপাল ভাঁড়ের নাম শুনেননি, বিশ্বে এমন বাঙালি খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। গোপাল ভাঁড় ছিলেন মধ্য যুগের নদীয়া অঞ্চলের একজন প্রখ্যাত মনোরঞ্জনকারী। তার আসল নাম গোপাল চন্দ্র প্রামাণিক। তিনি অষ্টাদশ শতাব্দীতে নদীয়া জেলার প্রখ্যাত রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের রাজ সভায় নিযুক্ত ছিলেন। রাজা তাকে সভাসদদের একজন হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করেছিলেন। কৃষ্ণচন্দ্রের রাজসভা ও জনগণের যাবতীয় বিনোদনের আস্ত এক ভাণ্ডার ছিলেন বুদ্ধিমান গোপাল। কিন্তু এত প্রিয় মানুষ হয়েও বাংলাতে তার ঠাঁই হয়নি; বরং…
শত শত বছর আগে, এক প্রসিদ্ধ ইসলামিক লাইব্রেরি বিশ্বে আরবি সংখ্যা নিয়ে আসে। যদিও সেই লাইব্রেরি বহু আগেই বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছে কিন্তু গণিতে এটি যে বিপ্লব ঘটিয়েছিল, তা আমাদের পৃথিবীকেই বদলে দিয়েছে। বায়াত আল-হিকমাহ্ বা হাউজ অফ উইজডম – প্রাচীন এই লাইব্রেরির এখন আর কোন অস্তিত্বই নেই, সেটি ১৩ শতকেই ধ্বংস হয়ে গিয়েছে। তাই শুধুমাত্র কল্পনা করা ছাড়া আমাদের এখন আর নিশ্চিত হবার কোন উপায় নেই যে এটার অবস্থান ঠিক কোথায় ছিল এবং এটি দেখতে কেমন ছিল। কিন্তু এই মর্যাদাপূর্ণ একাডেমি ইসলামের স্বর্ণযুগে ছিল বাগদাদের প্রথম বড় জ্ঞানচর্চার ক্ষেত্র। একইসাথে এটিকে বলা হয় আধুনিক ‘আরবি’ সংখ্যার জন্মভূমি, আর ‘শূন্য’ দিয়ে…
একটি কিংবা দুটি নয়, সহস্রাধিক মানুষের মস্তিষ্কের জীবাশ্ম আবিষ্কার করেছেন বিজ্ঞানীরা। এসব মস্তিষ্কের কিছু আবার ১২ হাজার বছর কিংবা তারও আগের কোনো মানুষের। জাহাজের ধ্বংসাবশেষ কিংবা জলাবদ্ধ কোনো কবরের মতো স্থানে হাজার হাজার বছর ধরে কীভাবে মস্তিষ্কের মতো একটি নরম বস্তু জীবাশ্মে পরিণত হলো তা বিজ্ঞানীদের কাছে এক রহস্য। দেখা গেছে—মানুষগুলোর অস্থি, চর্ম সহ শারীরিক অবয়বের সবকিছু বিলীন হয়ে গেলেও অলৌকিকভাবে শুধু মস্তিষ্কটি জীবাশ্ম আকারে থেকে গেছে। বিষয়টিকে অদ্ভুত আখ্যা দিয়ে অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির গবেষক আলেকজান্দ্রা মর্টন-হেওয়ার্ড বলেন, ‘সত্যিকার অর্থে, যে পরিবেশই হোক না কেন—তা মস্তিষ্ককে সংরক্ষণ করবে, এমনটা আমরা আশা করি না।’ এ বিষয়ে নিও সায়েন্টিস্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে,…
যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধির দপ্তর থেকে প্রকাশিত ২০২৪ সালের বৈদেশিক বাণিজ্যে বাধা বিষয়ক প্রতিবেদনে বাংলাদেশে ঘুষ, দুর্নীতি ও অস্বচ্ছতাকে চিহ্নিত করেছে। বলেছে, এর ফলে বাংলাদেশে বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। দীর্ঘ ৩৯৪ পৃষ্ঠার প্রতিবেদনে বাংলাদেশ অংশে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে দুর্নীতি একেবারেই সাধারণ বিষয়। সরকারি ক্রয় প্রক্রিয়ায় বাংলাদেশ জাতীয় ইলেকট্রনিক পোর্টাল চালু করেছে। কিন্তু মার্কিন অংশীদাররা তা নিয়ে উদ্বেগ তুলে ধরেছেন। তারা বলেছেন, এক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয় আউটডেটেড বা মেয়াদোত্তীর্ণ প্রযুক্তিগত বৈশিষ্ট্য। এর ফলে সুবিধা দেয়া হয় পছন্দের দরদাতাদের। সরকারি টেন্ডারে আছে সার্বিক স্বচ্ছতার অভাব। মার্কিন বেশ কিছু কোম্পানি অভিযোগ করেছে, ক্রয় প্রক্রিয়ায় প্রভাব বিস্তারের জন্য মাঝে মাঝে স্থানীয় অংশীদারদের ব্যবহার করে তাদের বৈদেশিক…
দীর্ঘদিন ধরেই দেশে ডলার সংকট। পরিস্থিতি সামাল দিতে সরকার আমদানিতে কড়াকড়ি আরোপ করলেও খুব বেশি কাজ হয়নি তাতে। বরং আমদানি কমায় উল্টো বেড়েছে নিত্যপণ্যের দাম। এমন পরিস্থিতিতেও প্রতিদিন দেশ থেকে পাচার হচ্ছে কোটি কোটি টাকা মূল্যের ডলার। সম্প্রতি এমন এক চক্রের সন্ধান পায় দুদক। যারা প্রতিদিন শত কোটি টাকা মূল্যের ডলার বা বৈদেশিক মুদ্রা অবৈধভাবে দেশের বাইরে পাচার করছিল। হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর দিয়ে প্রতিদিন শত শত প্রবাসী দেশে ফেরেন। এছাড়া বাংলাদেশ ভ্রমণ বা কোনো কাজে আসেন অনেক বিদেশি। এসব প্রবাসী ও বিদেশি তাদের সঙ্গে থাকা ডলার বা বিদেশি মুদ্রা বিমানবন্দরে থাকা ব্যাংকের বুথ ও মানি চেঞ্জার থেকে বাংলাদেশি টাকায়…
জাতিসংঘের পরিবেশ বিষয়ক কর্মসূচি বা ইউনেপের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে বিশ্বে ২০২২ সালে বাসাবাড়ি, খাদ্য সেবা ও খুচরা পর্যায়ে মোট খাদ্যের প্রায় উনিশ শতাংশ অর্থাৎ একশ কোটি টনের বেশি খাবার অপচয় হয়েছে। ওই সময় বাংলাদেশে গড়ে একজন ব্যক্তি বছরে ৮২ কেজি খাবার অপচয় করেছেন। এতে বলা হয়, “বিশ্বের বেশিরভাগ খাদ্য অপচয় হয়েছে বাসাবাড়িতে। যত খাদ্য অপচয় হয়েছে ৬০ শতাংশই বাসাবাড়িতে হয়েছে। এছাড়া গড়ে একজন মানুষ বছরে ৭৯ কেজি খাবার অপচয় করেছে,” প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। ফুড ওয়েস্ট ইনডেক্স রিপোর্ট ২০২৪ শীর্ষক ওই প্রতিবেদনে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী ওই সময়ে বাংলাদেশের খাদ্য অপচয়ের এ প্রবণতা ছিলো ভারত, রাশিয়া, যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে বেশি।…
রাজধানীতে যৌন নিপীড়নের শিকার ভুক্তভোগীদের মধ্যে ৫৩ দশমিক ৩ শতাংশই ১৪-১৬ বছর বয়সী কিশোরী। তাদের অধিকাংশই নিপীড়নের শিকার হয়েছে বিভিন্ন দিনে সকাল সাড়ে ১০টা-১১টার মধ্যে। রাজধানী ঢাকায় গত চার বছরের বেশি সময়ে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন যৌন নিপীড়নের ঘটনা বিশ্লেষণের ভিত্তিতে মওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (মাভাবিপ্রবি) ও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের এক যৌথ গবেষণায় উঠে এসেছে, নিপীড়নের শিকার এসব কিশোরীর বেশির ভাগই কর্মজীবী বাবা-মায়ের সন্তান। রাজধানীর বিভিন্ন থানায় পাওয়া অভিযোগের ভিত্তিতে গবেষণা-সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, ঢাকায় কিশোর বয়সীরাই এখন যৌন নিপীড়নের টার্গেটে পরিণত হচ্ছে বেশি। তবে থানায় যত অভিযোগ আসে, নিপীড়নের ঘটনা ঘটে তার চেয়ে অনেক বেশি। নির্যাতনের শিকার ৬৬ শতাংশই নিপীড়নের…
বাংলাদেশের পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) জরিপ অনুযায়ী দেশে মানুষের গড় আয়ুর পাশাপাশি নারীর প্রজনন হার এবং জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতির ব্যবহার কমেছে, আর পাশাপাশি বেড়েছে বাল্য বিয়ে এবং শিশু মৃত্যুর হার। একই সাথে এই জরিপে উঠে এসেছে যে দেশে প্রাপ্তবয়স্ক হয়েও বিয়ে না করা পুরুষের সংখ্যা প্রায় ৩৬ শতাংশ। গত দশ বছরের তথ্য বিশ্লেষণ করলে দেখা যাচ্ছে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ব্যবহারের হার ক্রমান্বয়ে কমেছে। জরিপে উঠে এসেছে যে দেশে বয়স্ক পুরুষের সংখ্যা সামান্য বেড়েছে। তবে কিছুটা হলেও কমেছে বিবাহিত দম্পতির মধ্যে তালাক বা বিবাহ বিচ্ছেদের সংখ্যা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পপুলেশন সায়েন্সেসের অধ্যাপক ডঃ মোঃ মঈনুল ইসলাম বলছেন সরকারি এই রিপোর্টে যা উঠে এসেছে তাতে মূলত…