…
এডিটর পিক
বাংলাদেশ ব্যাংকের সাম্প্রতিক ‘পোশাক নির্দেশনা’ জারি ও পরবর্তীতে তা প্রত্যাহার—এই ঘটনাটি যেন কেবল একটি সরকারি…
Trending Posts
-
স্কুলে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত: কাকতালীয় দুর্ঘটনা, নাকি অন্যকিছু
জুলাই ২১, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
গোপালগঞ্জ সহিংসতায় হাসিনার রূপে ইউনূস: নিরস্ত্র মানুষকে গুলি করে হত্যা
জুলাই ২৬, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
মাইলস্টোন ট্রাজেডি: ‘এফ-সেভেন বিজিআই’ কেনার পেছনে দুর্নীতি, দায় কার?
জুলাই ২২, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
Trending Posts
-
স্কুলে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত: কাকতালীয় দুর্ঘটনা, নাকি অন্যকিছু
জুলাই ২১, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
গোপালগঞ্জ সহিংসতায় হাসিনার রূপে ইউনূস: নিরস্ত্র মানুষকে গুলি করে হত্যা
জুলাই ২৬, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
মাইলস্টোন ট্রাজেডি: ‘এফ-সেভেন বিজিআই’ কেনার পেছনে দুর্নীতি, দায় কার?
জুলাই ২২, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
- গোপালগঞ্জ সহিংসতায় হাসিনার রূপে ইউনূস: নিরস্ত্র মানুষকে গুলি করে হত্যা
- ৪,৫০০ বছর আগের মিশরীয়রা দেখতে কেমন ছিল?
- নারীদের পোশাক নির্ধারণ করে দিল বাংলাদেশ ব্যাংক: সংবিধান কী বলে?
- ড. ইউনূস কি সফল নাকি ব্যর্থ?
- ভারতীয় দুই পরিবারকে যেভাবে বাংলাদেশি বানানো হল
- দ্য ব্লাডিয়েস্ট বর্ডার অন আর্থ: আরো দুই বাংলাদেশিকে হত্যা করল বিএসএফ
- পায়ে লোহা ঢুকে শহীদ!—সরকারি অনুদানে শহীদত্বের নতুন সংজ্ঞা?
- রাশিয়ার বিমান দুর্ঘটনা, নিহত সবাই
Author: আনিস রায়হান
চা শ্রমিকদের চলমান মজুরি মাত্র ১২০ টাকা। তবে এর মধ্যেও নানা ফাঁকফোকর আছে। দেশে আর কোনো খাতেই এত নিম্ন মজুরি দেখা যায় না। অথচ চা সেই ব্রিটিশ আমল থেকেই একটি বড় শিল্প। চা খাতের মালিকরা কেউ ক্ষতির মধ্যে আছে বলে জানা যায় না। চা বাগানের ম্যানেজাররাও থাকেন আলীশান বন্দোবস্তের ভেতরে। তবু কেন চা শ্রমিকদের এভাবে দাসোচিত জীবনে বন্দি রাখা হয়েছে। শ্রমিকদের এত কম মজুরি দিয়ে কারা মুনাফা লুটছে? এই অর্থে কীভাবে চলছে শ্রমিকদের? চা বাগানের মালিক কারা বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ভুক্ত সরকারি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ চা বোর্ডের দেয়া তালিকা অনুযায়ী দেশে চা বাগান আছে মোট ১৬৭টি। এর মধ্যে চট্টগ্রামে ২৩টি, পঞ্চগড় ও ঠাকুরগাঁওয়ে…
মধ্যপ্রাচ্যের রাজনীতিতে বড় ধাক্কা লেগেছে। সেখানকার অন্যতম বড় সামরিক শক্তি ইরান এখন বেশ খানিকটা কোণঠাসা। এতদিন বাইরে শত্রুদের সঙ্গে সংঘাতে জড়ালেও এখন আর ইরানের অভ্যন্তরে হামলা চালাতে শত্রুরা দ্বিধা করছে না। একের পর এক হামলা ও হস্তক্ষেপের ঘটনা বেড়েই চলেছে। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও দুর্নীতির অভিযোগে ২০১৯ সালে দেশটিতে বড় ধরনের বিক্ষোভ সংঘটিত হয়। অনেক ইরানির রক্তে রঞ্জিত সেই বিক্ষোভে শত্রুদের মদদ ও অর্থলগ্নির অভিযোগ আনে ইরানের শাসকদল। এরপর ইরানের মাটিতে না হলেও তাদের প্রভাবিত এলাকার মধ্যেই হামলার শিকার হন রেভুল্যুশনারি গার্ডসের অভিজাত বাহিনী কুদস ফোর্সের প্রধান জেনারেল কাসেম সোলেইমানি। তার মৃত্যুকে ইরান ভেবেছিল যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধের টোপ, তাই তখন তারা ছিল…