…
এডিটর পিক
বাংলাদেশে রাষ্ট্রীয় আড়িপাতা ও নজরদারির বিষয়টি আজ শুধু রাজনৈতিক আলোচনার অংশ নয়, বরং নাগরিকদের মৌলিক…
Trending Posts
-
মৃত্যুকূপ খুঁড়ে গেছে হাসিনা: চেরনোবিলের মতো বিপর্যয়ের আশঙ্কা রূপপুরে
আগস্ট ১৬, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
যুক্তরাষ্ট্রের বাড়তি ক্রয়াদেশে দেশের গার্মেন্টস শিল্পে বিপ্লব
আগস্ট ১৫, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
প্রায় আশি বছর আগে কলকাতা-নোয়াখালী দাঙ্গা নিয়ে ভারতে নতুন বিতর্ক কেন?
আগস্ট ২০, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
Trending Posts
-
মৃত্যুকূপ খুঁড়ে গেছে হাসিনা: চেরনোবিলের মতো বিপর্যয়ের আশঙ্কা রূপপুরে
আগস্ট ১৬, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
যুক্তরাষ্ট্রের বাড়তি ক্রয়াদেশে দেশের গার্মেন্টস শিল্পে বিপ্লব
আগস্ট ১৫, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
প্রায় আশি বছর আগে কলকাতা-নোয়াখালী দাঙ্গা নিয়ে ভারতে নতুন বিতর্ক কেন?
আগস্ট ২০, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
- মহাকাশের রহস্য: আন্তনাক্ষত্রিক সুড়ঙ্গের সন্ধান
- আওয়ামী লীগ সমর্থকদের আত্ম-অনুশোচনার অনুপস্থিতি
- ১৩ মাসে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৫ হাজার ৫৯৫ জন
- প্রায় আশি বছর আগে কলকাতা-নোয়াখালী দাঙ্গা নিয়ে ভারতে নতুন বিতর্ক কেন?
- চন্দ্রনাথ মন্দির এলাকায় মসজিদ নির্মাণের বাস্তবতা
- ছয়টি যুদ্ধ থামানোর ট্রাম্পের মিথ্যা দাবি এবং বাস্তবতার মুখোশ
- এখন কি ফোনে আড়ি পাতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার?
- এতো অনিশ্চয়তা কেন নির্বাচন নিয়ে?
Author: আনিস রায়হান
চা শ্রমিকদের চলমান মজুরি মাত্র ১২০ টাকা। তবে এর মধ্যেও নানা ফাঁকফোকর আছে। দেশে আর কোনো খাতেই এত নিম্ন মজুরি দেখা যায় না। অথচ চা সেই ব্রিটিশ আমল থেকেই একটি বড় শিল্প। চা খাতের মালিকরা কেউ ক্ষতির মধ্যে আছে বলে জানা যায় না। চা বাগানের ম্যানেজাররাও থাকেন আলীশান বন্দোবস্তের ভেতরে। তবু কেন চা শ্রমিকদের এভাবে দাসোচিত জীবনে বন্দি রাখা হয়েছে। শ্রমিকদের এত কম মজুরি দিয়ে কারা মুনাফা লুটছে? এই অর্থে কীভাবে চলছে শ্রমিকদের? চা বাগানের মালিক কারা বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ভুক্ত সরকারি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ চা বোর্ডের দেয়া তালিকা অনুযায়ী দেশে চা বাগান আছে মোট ১৬৭টি। এর মধ্যে চট্টগ্রামে ২৩টি, পঞ্চগড় ও ঠাকুরগাঁওয়ে…
মধ্যপ্রাচ্যের রাজনীতিতে বড় ধাক্কা লেগেছে। সেখানকার অন্যতম বড় সামরিক শক্তি ইরান এখন বেশ খানিকটা কোণঠাসা। এতদিন বাইরে শত্রুদের সঙ্গে সংঘাতে জড়ালেও এখন আর ইরানের অভ্যন্তরে হামলা চালাতে শত্রুরা দ্বিধা করছে না। একের পর এক হামলা ও হস্তক্ষেপের ঘটনা বেড়েই চলেছে। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও দুর্নীতির অভিযোগে ২০১৯ সালে দেশটিতে বড় ধরনের বিক্ষোভ সংঘটিত হয়। অনেক ইরানির রক্তে রঞ্জিত সেই বিক্ষোভে শত্রুদের মদদ ও অর্থলগ্নির অভিযোগ আনে ইরানের শাসকদল। এরপর ইরানের মাটিতে না হলেও তাদের প্রভাবিত এলাকার মধ্যেই হামলার শিকার হন রেভুল্যুশনারি গার্ডসের অভিজাত বাহিনী কুদস ফোর্সের প্রধান জেনারেল কাসেম সোলেইমানি। তার মৃত্যুকে ইরান ভেবেছিল যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধের টোপ, তাই তখন তারা ছিল…