State Watch
    Facebook Twitter Instagram
    সর্বশেষ প্রকাশিত
    • আফগানিস্তানে মেয়েদের স্কুলে বিষ প্রয়োগ, হাসপাতালে ৮০ ছাত্রী
    • গুম, খুন, মিথ্যা মামলায় জড়িত ওসি এসপিদের তথ্য সংগ্রহ করছে বিএনপি
    • ডিভোর্স ডুয়েল: মধ্যযুগে বিচ্ছেদের জন্য পরস্পরকে হত্যার চেষ্টা করতেন স্বামী-স্ত্রী
    • রুশ কারাগারের যে বর্বরতা হার মানায় দোজখকেও
    • মহাকাশে সবচেয়ে বড় নক্ষত্র
    • আট দশক ধরে স্প্যানিশ ক্যাথলিক চার্চে প্রায় হাজার শিশুকে নির্যাতন
    • সমুদ্রের তলায় ১৮ হাজার বছর আগের আগ্নেয়গিরি: জানুন বিস্তারিত
    • জ্বালানির কথা না ভেবেই বিদ্যুৎকেন্দ্র বানানো হয়েছে
    State Watch
    • প্রধান পাতা
    • আইনপ্রয়োগ
      1. গুম-অপহরণ
      2. গ্রেপ্তার-নিপীড়ন
      3. নিপীড়নমূলক আইন
      4. প্রাতিষ্ঠানিক দুর্নীতি
      5. বিচার বহির্ভূত হত্যা
      6. রাষ্ট্রীয় বাহিনী
      Featured
      মার্চ ১২, ২০২৩

      সরকারি অর্থায়নের হাসপাতালে বেসরকারি ফি, বিপাকে রোগীরা

      Recent
      জুন ১, ২০২৩

      উধাও হাসপাতাল: কয়েক কোটি টাকার দুর্নীতিতে যুক্ত পাউবি

      মে ২৮, ২০২৩

      নিখোঁজ বাবাকে ১০ বছর ধরে খুঁজছে শিশু হৃদি

      মে ১৪, ২০২৩

      বাংলাদেশের এতিমখানায় করা অনুদান তদন্ত করবে চ্যারিটি কমিশন

    • আক্রান্ত জনগোষ্ঠী
      1. আদিবাসী
      2. গণমাধ্যম
      3. ধর্মীয় সংখ্যালঘু
      4. নারী ও শিশু
      5. প্রাণ-প্রকৃতি-কৃষি
      6. ভিন্ন মতাবলম্বী
      7. রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ
      8. শ্রমজীবী
      Featured
      ফেব্রুয়ারি ১০, ২০২৩

      বাংলাদেশে গণমাধ্যম কতটা স্বাধীন মনিটর করবে যুক্তরাষ্ট্রসহ ৯ রাষ্ট্র

      Recent
      মে ২, ২০২৩

      প্রধানমন্ত্রীর কারণে বাংলাদেশে আতঙ্কে সাংবাদিকরা: দ্য গার্ডিয়ান

      এপ্রিল ২৯, ২০২৩

      ভারতে রাস্তায় ঈদের নামাজ পড়ায় ২০০০ মুসল্লির বিরুদ্ধে মামলা

      এপ্রিল ১২, ২০২৩

      কেন বান্দরবানে নিজের গ্রাম থেকে পালাচ্ছে বম জনগোষ্ঠির মানুষ?

    • বিশেষায়িত
      1. করোনাভাইরাস
      2. ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট
      3. নির্বাচন
      4. বিশ্ব
      5. মানবাধিকার
      6. রোহিঙ্গা জাতি
      7. সীমান্ত ইস্যু
      Featured
      মার্চ ২৬, ২০২৩

      রাহুল গান্ধীর জেল যাওয়া কি মোদিকে সিংহাসন থেকে নামাতে পারবে?

      Recent
      জুন ৫, ২০২৩

      আফগানিস্তানে মেয়েদের স্কুলে বিষ প্রয়োগ, হাসপাতালে ৮০ ছাত্রী

      জুন ৪, ২০২৩

      আট দশক ধরে স্প্যানিশ ক্যাথলিক চার্চে প্রায় হাজার শিশুকে নির্যাতন

      জুন ৩, ২০২৩

      ভারতে ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনা: নিহত ২০৭, আহত ৯০০

    • রাজনীতি-প্রশাসন
      1. অর্থনীতি ও বাণিজ্য
      2. আইন-আদালত
      3. ক্ষমতাসীন দল
      4. জাতীয় সংসদ
      5. রাজনীতি
      6. রাষ্ট্র-সরকার
      Featured
      মার্চ ২৫, ২০২৩

      রমজানেও ব্যবসায়ীদের লোভ-লালসায় দ্রব্যমূল্যের চাপে নিম্নমধ্যবিত্তরা

      Recent
      জুন ৫, ২০২৩

      গুম, খুন, মিথ্যা মামলায় জড়িত ওসি এসপিদের তথ্য সংগ্রহ করছে বিএনপি

      জুন ৩, ২০২৩

      করযোগ্য আয় না থাকলেও দিতে হবে কর, আরো যত অসঙ্গতি

      জুন ২, ২০২৩

      অর্থনীতির পুনরুদ্ধার নাকি বেহাল পরিস্থিতির সূচনা?

    • মতামত
      • বিশ্লেষণ
      • সম্পাদকীয়
      • সাক্ষাৎকার
    • গবেষণা ও প্রতিবেদন
      1. বিভিন্ন সংস্থার প্রতিবেদন
      2. চলতি প্রবণতা
      3. নীতি নির্দেশনা
      Featured
      জানুয়ারি ৩১, ২০২৩

      আবারো অবনমন: সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত দেশের তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান ১২

      Recent
      মে ৩০, ২০২৩

      চিন্তা করার ক্ষমতা হারাচ্ছে মানুষ: গবেষণা

      মে ২০, ২০২৩

      মহামারিতে নতুন করে দরিদ্র হয়েছে দেড় কোটি মানুষ: বিআইডিএস

      মে ১৬, ২০২৩

      গত পাঁচ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ ৮৮৩ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

    • আর্কাইভ
    State Watch
    ইতিহাস

    টেম্পল চার্চ: জেরুজালেমকে ঘিরে ইতিহাসের প্রথম ব্যাংকিং ব্যবস্থা

    ডেস্ক রিপোর্টBy ডেস্ক রিপোর্টনভেম্বর ১৮, ২০২২Updated:এপ্রিল ২০, ২০২৩No Comments5 Mins Read

    ১০৯৯ সালে প্রথম ক্রুসেডের পর ইউরোপীয়রা প্রথমবারের মতো জেরুজালেমে তীর্থযাত্রা শুরু করে। এটি শুধু লেভান্টের মুসলিমদের হাত থেকে পবিত্র ভূমি পুনরুদ্ধার করার জন্যই নয়, বরং খ্রিস্টানরা তাদের পূর্বের বিশ্বাসের জন্মস্থান পরিদর্শন করার অভিপ্রায়ে একটি পথ উন্মুক্ত করার জন্যেও লড়াই করেছিলেন।

    তবে ওই পথটি চালুর পরেও পুরোপুরি নিরাপত্তা নিশ্চিত হয়নি সেখানে। তখন ইতালি থেকে জেরুজালেম পর্যন্ত পৌঁছাতে প্রায় দুই মাস সময় লাগতো। অথচ উপনিবেশিক সময়ে ব্রিটেন থেকে নিউ ইয়র্ক পৌঁছাতে এর চেয়ে কম সময় ব্যয় হতো।

    এই তীর্থযাত্রায় যাত্রীরা যদি ২ মাসের বেশি সময় ধরে পথ চলেন তাহলে তারা স্বাভাবিকভাবে যুদ্ধ, মহামারীর কবলে পড়তেন। আবার ওই সময় ডাকাতি ছিল অতি সাধারণ ঘটনা। তীর্থযাত্রীদের পথে খাবার ও বাসস্থানের জন্য যথেষ্ট অর্থ বহন করতে হতো। এছাড়াও তারা সাধারণত নিরস্ত্র এবং অপ্রশিক্ষিত ছিল। এতে করে ডাকাতরা লুটপাটের জন্য তাদেরকেই বেছে নিত।

    তবে এই ক্ষেত্রে একেবারেই আলাদা ছিল ব্রিটিশ নাগরিকরা। ব্রিটিশ ভ্রমণকারীদের লন্ডনে টেম্পল চার্চ নামে পরিচিত একটি সংস্থা ছিল। সেখানে তীর্থযাত্রীরা তাদের সঞ্চয়ের একটি অংশ জমা করতে পারতেন। বিনিময়ে তাদের একটি ক্রেডিট চিঠি দেয়া হয়েছিল। ওই চিঠির মাধ্যমে তারা জেরুজালেমে পৌঁছানোর পর সঞ্চয়গুলো উত্তোলন করতে পারতেন।

    টেম্পল চার্চের এমন পরিষেবাগুলো পবিত্র ভূমিতে তীর্থযাত্রাকে অনেক বেশি নিরাপদ করে তুলেছিল। এতে করে তীর্থযাত্রীরা যাত্রার শুরুতে তাদের সাথে এত টাকা বহন করতে হতো না। সেই সাথে কমে যায় ডাকাতদের আক্রমণ। এছাড়াও, যদি তারা কোনো কারণে ছিনতাই হয় তাহলে গন্তব্যে পৌঁছানোর পরেও টাকা ফেরত পেতো।

    বিবিসির এক প্রতিবেদনে ওই ব্যাংকিং পদ্ধতিকে বলা হয়, ক্রুসেডের ওয়েস্টার্ন ইউনিয়ন। ইতিহাসবিদরা প্রায়শই সংস্থাটিকে বিশ্বের প্রথম ব্যাংক হিসেবে উল্লেখ করেন। যদিও ওই ক্রেডিট চিঠির ধারণাটি একেবারেই মৌলিক ছিল না। সপ্তম শতকে চীনা বণিকরা একটি বিশেষ নোটের বিনিময়ে এজেন্সিতে তাদের মুদ্রার আংটি জমা দিতে পারতেন। মূল পার্থক্য ছিল যে, এই সংস্থাগুলো শাং রাজবংশ দ্বারা পরিচালিত হয়েছিল। যখন টেম্পল চার্চ একটি ব্যক্তিগত মালিকানাধীন উদ্যোগ ছিল।

    নাইট টেম্পলার

    নাইট টেম্পলাররা ছিলেন ক্রুসেডের সময় পবিত্র ভূমিতে খ্রিস্টান তীর্থযাত্রীদের রক্ষায় নিবেদিতপ্রাণ যোদ্ধা। ১১১৮ খ্রিস্টাব্দে ফরাসি নাইট হিউগুস ডি পেয়েন্সে এক সামরিক আদেশের মাধ্যমে টেম্পল অব সলোমন গার্ড বা নাইট টেম্পল প্রতিষ্ঠা করেন। ওই সময় জেরুজালেমের টেম্পল অব মাউন্ট ছিল এর সদরদপ্তর। প্রতিষ্ঠাকালে সদস্যরা আনুগত্য ও দরিদ্র জীবনযাপন, জুয়া-মদ ও শপথ করা থেকে বিরত থাকার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। নাইট টেম্পলাররা সামরিক শক্তি ও নৈতিক জীবনযাপনের জন্য সুপরিচিত ছিলেন। একপর্যায়ে একটি ব্যাংক স্থাপনের মধ্যদিয়ে ইউরোপের সর্বাধিক ধনী ও অর্থনৈতিক শক্তিতে পরিণত হয় এরা।

    ওই ব্যাংকের মাধ্যমে তীর্থযাত্রীরা নিজ দেশে অর্থ জমা করতে পারতেন এবং পবিত্র ভূমিতে ভ্রমণের অনুমতি নিতেন। ১১৩৯ খ্রিস্টাব্দে জবাবদিহিতার একেবারে বাইরে চলে যায় এই নাইট টেম্পলাররা। দ্বিতীয় পোপ ইনোসেন্ট সংগঠনের সদস্য ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানকে কর প্রদান থেকে অব্যাহতি দিয়ে আদেশ জারি করে। শুধুমাত্র পোপের নিকট তাদের জবাবদিহিতা রাখা হয়। অতিরিক্ত ক্ষমতা পেয়ে নাইট টেম্পলাররা সাইপ্রাস দ্বীপের মালিক হন।

    সেখানে তারা একটি জাহাজ ভিড়িয়ে রাখত; যাতে থাকত অনেক ধনদৌলত ও অর্থ। বিভিন্ন দেশের রাজাদের এসব অর্থ ধার দিত এই সংগঠন। ইউরোপের আর্থিক ব্যবস্থার বিবর্তনে টেম্পল চার্চ যে ভূমিকা পালন করেছিল তা এখনও লোক মুখে সমাদৃত। এক সময় দেখা যায়, লন্ডনের প্রায় প্রতিটি পরিবারই এই লেনদেনের অংশীদার হয়ে উঠে। ১৩ শতকের পরে নাইট টেম্পলাররা তাদের ব্যাংকিং ব্যবস্থা সাধারণ মানুষদের জন্যেও উন্মুক্ত করে।

    ক্রুসেডে অর্থায়ন

    বলা হয়ে থাকে ক্রুসেড ছাড়া ওই নাইট টেম্পলাররা প্রতিষ্ঠিত হতে পারতো না। শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের রোনাল্ড গ্রসম্যানের লেখা একটি গবেষণামূলক প্রবন্ধ ‘ক্রুসেডের অর্থায়ন‘ শিরোনামে এই সীমাবদ্ধতাগুলো তুলে ধরা হয়। এই পন্থা প্রথম নজরে আসে ইংল্যান্ডের নরম্যান বিজয়ের সময়, যা খ্রিস্টান সৈন্যদের লেভান্টে যাত্রা করার কয়েক বছর আগে ঘটেছিল। নরম্যান বিজয় ছিল একটি ক্রুসেড। ভাসাল লর্ডরা আক্রমণের জন্য অভূতপূর্ব পরিমাণ সময় এবং লোকবল সরবরাহ করতে অনিচ্ছুক ছিল। তারা যুক্তি দিয়েছিলেন যে, শুধু তাদের পুরনো সামন্ততান্ত্রিক সম্পর্কের ভিত্তিতে অস্ত্র হাতে নিতে বাধ্য করা যাবে না।

    এতে করে সৈন্য সংখ্যা বাড়ানোর উদ্যোগ হাতে নেয় তারা। উইলিয়াম দ্য কনকারর যে দ্বীপটি দখল করতে চেয়েছেন সেখান থেকে যথেষ্ট পরিমাণ সম্পদ ভাগ করে নেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। এমন সময় পোপ দ্বিতীয় আরবান মর্মান্তিক এই ক্রুসেডে অংশগ্রহণের জন্য প্রাথমিক পুরস্কার ঘোষণা করেন। অন্যদিকে অষ্টম গ্রেগরি তার ক্রুসেডারদেরকে বিলাসিতা বর্জনের আহ্বান জানান। এছাড়াও যুদ্ধে নিহতদের দেহাবশেষ দেখাতে পারলে অর্থমূল্য দেয়ার প্রচলন ছিল। এমতাবস্থায় ঊর্ধ্বতন সেনারা নিহত সেনাদের দেহাবশেষ চুরি করতো শুধু পুরস্কারের আশায়। এতে করে তাদের অনেকেই যুদ্ধক্ষেত্র থেকে পালিয়ে বাঁচতে পেরেছিলেন। সৈনিকরা যখন যুদ্ধক্ষেত্র ছেড়ে পালাতে শুরু করে তখন বণিকরা ক্রুসেডে অংশ নেয়।

    ভেনিসের ব্যবসায়ীরা লেবাননসহ ভূমধ্যসাগরীয় বাণিজ্য নেটওয়ার্ক নিজেদের দখলে নিয়েছিল। অতঃপর মিশরে চতুর্থ ক্রুসেডের সময় ভেনিসের ব্যবসায়ীরা তাদের অর্জিত সম্পদকে একটি বিশাল নৌবহরে বিনিয়োগ করেছিল যা আলেকজান্দ্রিয়াকে আরও ধনী শহরে পরিণত করে। যদিও নাইট টেম্পলারদের মতো অন্য সংস্থাগুলো ক্রুসেড থেকে খুব কমই লাভবান হয়েছিল। পবিত্র ভূমি প্রতিরক্ষার কারণে এরা সবক্ষেত্রে ছাড় পেয়েছিল। রাজা, রানি এবং পোপরা এদের অনেক অন্যায় কাজের ছাড় দিতো।

    ক্রুসেডের সমাপ্তির পর নাইট টেম্পলাররা প্যারিসে ব্যাংকিং ব্যবসায়ে মনোনিবেশ করে। ১৩০৭ সালের ১৩ অক্টোবর ফ্রান্সের তৎকালীন রাজা চতুর্থ ফিলিপ, নাইট টেম্পলারদের নিকট অতিরিক্ত ঋণ আবেদন করেন। এতে করে দু’পক্ষের মধ্যে দ্বন্দ্ব শুরু হয়। সেদিন রাজার নির্দেশে একদল নাইটকে গ্রেপ্তারের পর নির্যাতন করা হয়।

    কথিত আছে নাইটরা যতক্ষণ না বঞ্চনার মিথ্যা স্বীকারোক্তি দিয়েছিল ততক্ষণ চলেছিল ওই নির্যাতন। ১৩০৯ সালে প্যারিসে কয়েক ডজন নাইট টেম্পলারকে নামমাত্র অপরাধে পুড়িয়ে মারা হয়। নাইট টেম্পলাররা যখন দিন দিন সংকটময় পরিস্থিতিতে পড়ছিলেন তখন পঞ্চম পোপ ক্লিমেন্ট ১৩১২ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে পূর্বের কর অব্যাহতির আদেশ বাতিল করে। সে সাথে তাদের সম্পদ পুনঃবন্টনের নির্দেশনা দেন।

    এসডব্লিউএসএস/১৮২০

    ছড়িয়ে দিনঃ

    আপনার মতামত জানানঃ

    State watch সকল পাঠকদের জন্য উন্মুক্ত সংবাদ মাধ্যম, যেটি পাঠকদের অর্থায়নে পরিচালিত হয়। যে কোন পরিমাণের সহযোগিতা, সেটি ছোট বা বড় হোক, আপনাদের প্রতিটি সহযোগিতা আমাদের নিরপেক্ষ সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে ভবিষ্যতে বড় অবদান রাখতে পারে। তাই State watch-কে সহযোগিতার অনুরোধ জানাচ্ছি।
    Donate
    ইতিহাস

    Related Posts

    ডিভোর্স ডুয়েল: মধ্যযুগে বিচ্ছেদের জন্য পরস্পরকে হত্যার চেষ্টা করতেন স্বামী-স্ত্রী

    ৯ হাজার বছর আগেও চাবানো হতো চুয়িং গাম

    ওয়ার অব দ্য বাকেট: বালতির জন্য নিহত কয়েক হাজার মানুষ

    বিজ্ঞাপন

    সর্বশেষ প্রকাশিত
    জুন ৫, ২০২৩

    আফগানিস্তানে মেয়েদের স্কুলে বিষ প্রয়োগ, হাসপাতালে ৮০ ছাত্রী

    জুন ৫, ২০২৩

    গুম, খুন, মিথ্যা মামলায় জড়িত ওসি এসপিদের তথ্য সংগ্রহ করছে বিএনপি

    জুন ৫, ২০২৩

    ডিভোর্স ডুয়েল: মধ্যযুগে বিচ্ছেদের জন্য পরস্পরকে হত্যার চেষ্টা করতেন স্বামী-স্ত্রী

    জুন ৫, ২০২৩

    রুশ কারাগারের যে বর্বরতা হার মানায় দোজখকেও

    জুন ৫, ২০২৩

    মহাকাশে সবচেয়ে বড় নক্ষত্র

    বিজ্ঞাপন

    সর্বাধিক পঠিত
    • যেভাবে পৃথিবী থেকে উধাও হয়েছিল রহস্যময় জনপদ আনজিকুনি
      জুন ৩, ২০২৩
      By ডেস্ক রিপোর্ট
      ১৯৩০ সালের আগের কথা, কানাডার কিভালিক অঞ্চলে ছিল এক তুষার-স্নিগ্ধ হ্রদ। নাম তার আনজিকুনি। একদিন এক অনুসন্ধিৎসু বৃদ্ধ জেলের আগমন...
    • হাত পাখায় দিলে ভোট, ভোট পাবে আল্লাহ পাক: চরমোনাই পীর
      জুন ১, ২০২৩
      By স্টেটওয়াচ ডেস্ক
      মোহাম্মদ রুবেল বাংলাদেশের গদিনশীল পীরদের মধ্যে চরমোনাই শায়েখ অন্যতম। বিশাল আশেকান গোষ্ঠীর প্রশ্নবিহীন আনুগত্য ও হাদিয়ায় টুইটুম্বুর চরমোনাইয়ের অর্থভান্ডার। এবার...
    • বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ: কেন নিষেধাজ্ঞা দেয় যুক্তরাষ্ট্র?
      মে ৩০, ২০২৩
      By ডেস্ক রিপোর্ট
      যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থকে লঙ্ঘন করে বা উপেক্ষা করে বলে যেসব দেশকে মনে করে তাদের বিরুদ্ধেই নিষেধাজ্ঞা বা স্যাংশন আরোপ করে তারা।...
    • জঙ্গলের গভীরে ৪১৭ টি প্রাচীন মায়া শহর আবিষ্কার
      মে ৩০, ২০২৩
      By ডেস্ক রিপোর্ট
      আমাজনের ২ মিলিয়ন বর্গমাইল আয়তনের বিশাল জঙ্গলের মধ্যে লুকিয়ে আছে এক রহস্যময় প্রাচীন সভ্যতা, পৃথিবীর ইতিহাসে যা মায়া সভ্যতা নামে...
    • নির্দেশদাতাকেও হত্যা করতে পিছপা হয় না এআই রোবট!
      জুন ৩, ২০২৩
      By ডেস্ক রিপোর্ট
      স্টিফেন হকিং থেকে শুরু করে ইলন মাস্ক- বিশ্বের শীর্ষ কয়েকজন বিজ্ঞানী কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন যে, এটি একসময়...
    আজকের ভিডিও
    https://youtu.be/1ht6kl7Mly4
    আমাদের সম্পর্কে
    আমাদের সম্পর্কে

    স্টেট ওয়াচ, বাংলাদেশের সার্বিক আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি এবং মানবাধিকার পর্যবেক্ষণ এবং গবেষণামূলক একটি প্রয়াস।
    বিস্তারিত...

    ফেসবুকে যুক্ত থাকুন

    Donate Us!
    statewatch.net (Karigor Media Network), Hamburg, Germany. Email: statewatch.sa@gmail.com © ২০২৩ State Watch. Designed by @.

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.