State Watch
    Facebook Twitter Instagram
    সর্বশেষ প্রকাশিত
    • কেন বাংলাদেশের জন্য বন্ধ হয়ে যাচ্ছে বিদেশি ঋণের দরজা?
    • ভিনগ্রহীদের যান মিলল বারমুডা ট্রায়াঙ্গেলে!
    • পৃথিবীতে অষ্টম মহাদেশের খোঁজ পেল বিজ্ঞানীরা
    • প্রাচীনতম মানবসৃষ্ট পরিকাঠামো আবিষ্কার, প্রায় ১ লাখ বছর পুরনো
    • ভারতে নির্বাচন ঘিরে মুসলিমবিদ্বেষী বক্তব্য বাড়ছে: হিন্দুত্ব ওয়াচ
    • যেভাবে পতন হয়েছিল মুসোলিনির, প্রকাশ্যে ঝোলানো হয়েছিল লাশ
    • বাংলাদেশের অর্থনীতিকে কেন নেতিবাচক রেটিং দিল ফিচ?
    • এবার কি যুক্তরাষ্ট্র নতুন আরেকটা যুদ্ধে জড়িয়ে পড়বে?
    State Watch
    • প্রধান পাতা
    • আইনপ্রয়োগ
      1. গুম-অপহরণ
      2. গ্রেপ্তার-নিপীড়ন
      3. নিপীড়নমূলক আইন
      4. প্রাতিষ্ঠানিক দুর্নীতি
      5. বিচার বহির্ভূত হত্যা
      6. রাষ্ট্রীয় বাহিনী
      Featured
      জুলাই ২, ২০২৩

      আবারো বেড়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হেফাজতে মৃত্যু: এমএসএফ

      Recent
      সেপ্টেম্বর ১৯, ২০২৩

      বাংলাদেশে ৭০টি গুমের ঘটনার এখনো নিষ্পত্তি হয়নি: জাতিসংঘের রিপোর্ট

      সেপ্টেম্বর ১৮, ২০২৩

      গুজব যেভাবে মত প্রকাশে বাধা দেয়ার হাতিয়ে হয়ে উঠেছে

      সেপ্টেম্বর ৬, ২০২৩

      দেশ জুড়ে হরিলুট: রাউটারের দাম ১ লাখ ৩৬ হাজার

    • আক্রান্ত জনগোষ্ঠী
      1. আদিবাসী
      2. গণমাধ্যম
      3. ধর্মীয় সংখ্যালঘু
      4. নারী ও শিশু
      5. প্রাণ-প্রকৃতি-কৃষি
      6. ভিন্ন মতাবলম্বী
      7. রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ
      8. শ্রমজীবী
      Featured
      ফেব্রুয়ারি ১০, ২০২৩

      বাংলাদেশে গণমাধ্যম কতটা স্বাধীন মনিটর করবে যুক্তরাষ্ট্রসহ ৯ রাষ্ট্র

      Recent
      সেপ্টেম্বর ২৫, ২০২৩

      বাংলাদেশের মিডিয়া খাতে যেভাবে ছড়ি ঘোরাচ্ছে সরকার

      জুলাই ৩, ২০২৩

      গত ছয় মাসে কর্মক্ষেত্রে দুর্ঘটনায় নিহত ৩৮৯ শ্রমিক

      জুন ২৭, ২০২৩

      কুরবানির আগে গরুর মাংস আছে সন্দেহে ভারতে মুসলিম হত্যা

    • বিশেষায়িত
      1. করোনাভাইরাস
      2. ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট
      3. নির্বাচন
      4. বিশ্ব
      5. মানবাধিকার
      6. রোহিঙ্গা জাতি
      7. সীমান্ত ইস্যু
      Featured
      আগস্ট ২৮, ২০২৩

      ডিজিটাল থেকে সাইবার: নতুন জালে পুরনো কায়দায় শিকার

      Recent
      সেপ্টেম্বর ২৬, ২০২৩

      ভারতে নির্বাচন ঘিরে মুসলিমবিদ্বেষী বক্তব্য বাড়ছে: হিন্দুত্ব ওয়াচ

      সেপ্টেম্বর ২৬, ২০২৩

      এবার কি যুক্তরাষ্ট্র নতুন আরেকটা যুদ্ধে জড়িয়ে পড়বে?

      সেপ্টেম্বর ২৪, ২০২৩

      কেন ভারতে বিজেপি সরকারের বইয়ে মুঘল সম্রাট আকবরের প্রশংসা?

    • রাজনীতি-প্রশাসন
      1. অর্থনীতি ও বাণিজ্য
      2. আইন-আদালত
      3. ক্ষমতাসীন দল
      4. জাতীয় সংসদ
      5. রাজনীতি
      6. রাষ্ট্র-সরকার
      Featured
      সেপ্টেম্বর ৩, ২০২৩

      নীরবে ধ্বংস করা হচ্ছে একটি গণতন্ত্রকে: নিউ ইয়র্ক টাইমস

      Recent
      সেপ্টেম্বর ২৮, ২০২৩

      কেন বাংলাদেশের জন্য বন্ধ হয়ে যাচ্ছে বিদেশি ঋণের দরজা?

      সেপ্টেম্বর ২৬, ২০২৩

      বাংলাদেশের অর্থনীতিকে কেন নেতিবাচক রেটিং দিল ফিচ?

      সেপ্টেম্বর ২৩, ২০২৩

      ভারতের সাথে রুপিতে লেনদেনে কতটা লাভবান ব্যবসায়ীরা?

    • মতামত
      • বিশ্লেষণ
      • সম্পাদকীয়
      • সাক্ষাৎকার
    • গবেষণা ও প্রতিবেদন
      1. বিভিন্ন সংস্থার প্রতিবেদন
      2. চলতি প্রবণতা
      3. নীতি নির্দেশনা
      Featured
      জানুয়ারি ৩১, ২০২৩

      আবারো অবনমন: সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত দেশের তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান ১২

      Recent
      আগস্ট ৩০, ২০২৩

      ৩০ দিনে ৪২ সাংবাদিক গ্রেফতার-হামলার শিকার

      আগস্ট ১০, ২০২৩

      ফেসবুক মানসিক ক্ষতির কারণ: কী বলছে অক্সফোর্ডের গবেষণা?

      জুলাই ২৮, ২০২৩

      ৫ বছরে সড়কে প্রাণহানি সাড়ে ৩৯ হাজার

    • আর্কাইভ
    State Watch
    বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

    বৃত্তাকার না হয়ে সমতল হলে কেমন হতো আমাদের পৃথিবী?

    ডেস্ক রিপোর্টBy ডেস্ক রিপোর্টএপ্রিল ৬, ২০২২No Comments6 Mins Read
    ছবি: লাইভ সাইন্স

    কেমন হতো যদি আমাদের পৃথিবীটা বৃত্তাকার না হয়ে সমতল চাকতি হতো? আমাদের জীবনে এই সমতল চাকতির মতো পৃথিবীর প্রভাব কেমন হতো? যদিও পৃথিবী বা অন্য কোনো গ্রহের পক্ষেই আসলে সমতল হওয়া সম্ভব না। মহাকর্ষ শক্তির প্রভাবেই গ্রহ-নক্ষত্রগুলো প্রায় বৃত্তাকার হতে বাধ্য।

    মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজির গ্রহ বিজ্ঞানের অধ্যাপক ডেভ স্টিভেনসনের মতে, এই মুহূর্তে যদি পৃথিবীকে জোর করে প্যানকেকের মতো সমতল করে দেওয়া হয়, তাহলে যা ঘটবে তা হচ্ছে, মহাকর্ষীয় বলের প্রভাবে এটি আবার গোলকে রূপান্তরিত হওয়ার চেষ্টা করবে। সমতল বানিয়ে ছেড়ে দেওয়ার সাথে সাথেই পৃথিবী এত প্রবলভাবে গোলক রূপে ফিরে যেতে চাইবে যে, পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাবে। তবু চলুন জেনে নেয়া যাক, কেমন হতো সমতল পৃথিবী।

    বিদায় নিত অভিকর্ষ

    বৃত্তাকার পৃথিবীতে সব জায়গায় সব বস্তুর ওপর অভিকর্ষ বলের প্রভাব সমান। সমতল পৃথিবীতে অভিকর্ষের কোনো প্রভাব থাকতো না। কারণ অভিকর্ষ থাকলে সেটার টানেই পৃথিবী বৃত্তাকার হয়ে যেত।১৮৫০ এর দশকে গণিতবিদ জেমস ক্লার্ক ম্যাক্সওয়েল হিসাব করে দেখান, সত্যিকার অভিকর্ষ বলের ক্ষেত্রে সমতল পৃথিবীর ধারণাটা টেকে না। যে কারণে সমতল পৃথিবীতে অভিকর্ষ বল কাজ না করার সম্ভাবনাই বেশি।

    অথবা চাকতি আকৃতির সমতল পৃথিবীতে অভিকর্ষ সবকিছুকে কেন্দ্র বা উত্তর মেরুর দিকে টানবে। তেমনটা হলে, কলাম্বিয়া ইউনিভার্সিটির লামোন্ট-ডর্টি আর্থ অবজারভেটরির ভূতত্ত্ববিদ জেমস ডেভিসের মতে, উত্তর মেরু থেকে আপনি যতটা দূরে থাকবেন আপনার প্রতি চাকতির কেন্দ্রের দিকে সমান্তরাল অভিকর্ষের প্রভাব ততটা বেশি থাকবে। বিশ্বজুড়ে এটা একটা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে।তবে লং জাম্পের বিশ্বরেকর্ড খুব সহজেই ভাঙা যাবে (যদি আপনি উত্তরের দিকে মুখ করে লাফ দেন)।

    বায়ুমণ্ডলের অস্তিত্ব থাকত না

    অভিকর্ষ বল না থাকলে চাকতি পৃথিবী এর চারদিক ঘিরে রাখা গ্যাসের স্তর যা বায়ুমণ্ডল নামে পরিচিত, তাকে ধরে রাখতে পারত না। অভিকর্ষের কারণেই এই আবরণটি আমাদের গ্রহকে ঘিরে থাকে। এই সুরক্ষা বলয় ছাড়া পৃথিবীর আকাশের রঙ হবে কালো। কারণ সূর্যের আলো পড়ার পর প্রতিসরিত হওয়ার আর কোনো মাধ্যম থাকবে না, যার কারণে আমাদের বহু পরিচিত নীল আকাশ আর দেখা যাবে না।বিবিসির সায়েন্স ফোকাসে প্রাণিবিদ লুইস ভিলাজোন লিখেছেন, বায়ুমণ্ডলের চাপ না থাকায় মহাকাশের শূন্যতায় উন্মোচিত হবে গাছ ও সব জীব। নিঃশ্বাস নিতে না পারার কারণে সঙ্গে সঙ্গে মৃত্যুবরণ করবে সব প্রাণি ও উদ্ভিদ।

    গ্রহের চারদিকে বায়ুমণ্ডল না থাকলে, পৃথিবীপৃষ্ঠের পানি বাষ্পীভূত হয়ে মহাশূন্যে উড়ে যাবে। কারণ এর বাষ্পের চাপ পৃথিবীর বায়ুচাপের সমান হলে পানি ফুটতে শুরু করে। নিম্ন বায়ুমণ্ডলের চাপ মানে, পানির স্ফূটনাঙ্কও কমে আসবে।গ্রহকে উষ্ণ রাখার মতো বায়ুমণ্ডল চারদিকে না থাকলে, ভূ-পৃষ্ঠের তাপমাত্রা হ্রাস পাবে ও অবশিষ্ট পানি জমে যাবে।

    তবে সবই যে খারাপ হবে তা কিন্তু নয়। গভীর সমুদ্রের কিমোসিন্থেটিক ব্যাকটিরিয়ার মতো অনুজীব, যাদের বেঁচে থাকতে অক্সিজেন প্রয়োজন হয় না, তারা টিকে থাকবে। সে ধরনের ব্যাকটিরিয়াগুলো মহাকাশে যাত্রা করেও ফিরে এসেছে।

    বৃষ্টি হতো আনুভূমিক

    পৃথিবীর চাকতির কেন্দ্র বা উত্তর মেরুর দিকে যদি অভিকর্ষ বল কাজ করে, তাহলে বৃষ্টিও সেদিকে হবে। এর কারণ হচ্ছে, অভিকর্ষের জন্যে বৃষ্টি পৃথিবীতে পড়ে। একই কারণে অভিকর্ষের টান সবচেয়ে শক্তিশালী যেদিকে হবে, সেদিকেই বৃষ্টিপাত হবে।একমাত্র চাকতির কেন্দ্রেই বায়ুমণ্ডল আমরা সাধারণ পৃথিবীতে যেমনটা দেখি তেমন আচরণ করবে, অর্থাৎ বৃষ্টি ওপর থেকে নিচে পড়বে। কেন্দ্র থেকে যতটা দূরে যাওয়া যাবে, বৃষ্টি ততটা সমান্তরাল হতে থাকবে।

    কলাম্বিয়া ইউনিভার্সিটির লামোন্ট-ডর্টি আর্থ অবজারভেটরির মতে, নদী এবং সমুদ্রের পানিও উত্তর মেরুতে প্রবাহিত হবে। যার অর্থ বিশাল সমুদ্রগুলো গ্রহের কেন্দ্রস্থলে জমা হবে ও প্রান্তের দিকে কার্যত কোনো পানি থাকবে না।

    আমরা সবাই পথ হারিয়ে ফেলতাম

    পৃথিবী চাকতির মতো হলে এর কোনো স্যাটেলাইট থাকবে না, কারণ কোনো কক্ষপথ থাকবে না তাদের। জেমস ডেভিস বলেন, ‘আমাদের সামাজিক জীবন নির্ভর করে এমন অনেক স্যাটেলাইট কাজই করবে না। সমতল পৃথিবীতে জিপিএস কীভাবে কাজ করবে সেটা আমার জানা নেই।’

    সুপারমার্কেটের একেবারে তরতাজা প্রোডাক্ট পাওয়ার জাস্ট-ইন-টাইম থেকে শুরু করে ভ্রমণের তথ্য ও জিপিএস সার্ভিসের জন্য আমাদের নির্ভর করতে হয় গ্লোবাল নেভিগেশন স্যাটেলাইট সিস্টেমস (জিএনএসএস) এর ওপর। আরও গুরুত্বপূর্ণভাবে ইমার্জেন্সি সেবাগুলো জিপিএস সিস্টেম ব্যবহার করে কলারের অবস্থান যাচাই করে। এর অর্থ, জীবন বাঁচাতে স্যাটেলাইট যোগাযোগ-ব্যবস্থা ভূমিকা রাখছে। জিপিএসহীন একটি পৃথিবী কল্পনা করা সহজ নয়। বলাই বাহুল্য আমরা হারিয়ে যাব।

    কিছু যাত্রা শেষ হতে সারাজীবন লেগে যেত

    ভ্রমণের সময় বেড়ে যাবে, এটা কেবল জিপিএস না থাকার কারণেই নয়, যে দূরত্ব অতিক্রম করতে হবে সে জন্যেও। সমতল-পৃথিবীর বিশ্বাস অনুসারে, আর্কটিক গ্রহের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত, আর অ্যান্টার্কটিকা পৃথিবীর চারপাশে একটি বিশাল বরফের প্রাচীর গঠন করেছে। এই প্রাচীরটি আক্ষরিক অর্থে মানুষকে পৃথিবী থেকে পড়ে যেতে বাধা দেয়। তবে কেউ যদি উড়তে অক্ষম হন ও বিশ্বজুড়ে উড়ে ভ্রমণ করতে বাধ্য হন তবে ভ্রমণের সময় উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পাবে।

    উদাহরণস্বরূপ, অস্ট্রেলিয়া থেকে (যা ফ্ল্যাট-আর্থ মানচিত্রের একপাশে) অ্যান্টার্কটিকার ম্যাকমারডো স্টেশনে (ফ্ল্যাট-আর্থ মানচিত্রের অন্যদিকে) যেতে, আপনাকে পুরো আর্কটিক, উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকার ওপর দিয়ে উড়ে যেতে হবে। অ্যান্টার্কটিকার এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় যাওয়াটাও মুশকিল হয়ে পড়বে কারণ, চতুর্দিকের বরফের প্রাচীর ভ্রমণকে বাধা দেবে।

    অরোরা থাকত না, আমরা পুড়ে যেতাম

    নাসার মতে, বৃত্তাকার পৃথিবীর ভেতর লোহার তৈরি কেন্দ্রকে ঘিরে ঘুরতে থাকা গলিত ধাতব পদার্থের ঘূর্ণনের জন্য বৈদ্যুতিক প্রবাহ তৈরি হয়। এটি পৃথিবীর এক মেরু থেকে আরেক মেরু পর্যন্ত উপস্থিত চৌম্বকীয় ক্ষেত্র সৃষ্টির মূল কারণ।

    সমতল পৃথিবীতে, কোনো নিরেট কেন্দ্র থাকবে না ওইরকম একটা চৌম্বকীয় ক্ষেত্র তৈরি করে সুরক্ষা দেয়াল বা ম্যাগনিটোস্ফিয়ার সৃষ্টি করার জন্য। যার কারণে থাকবে না অরোরাও।

    নর্দার্ন লাইটস নামে পরিচিত এই আলোক ছটাগুলো আসলে সূর্য থেকে আসা চার্জযুক্ত কণা ম্যাগনিটোস্ফিয়ারে উপস্থিত অক্সিজেন ও নাইট্রোজেনের কণায় ধাক্কা খাওয়ার ফলে উৎপন্ন হওয়া এনার্জি। তবুও, অরোরার অভাবের চেয়ে বড় মাথাব্যাথা হয়ে দাঁড়াবে সৌর বায়ু থেকে অরক্ষিত হয়ে পড়া পৃথিবী। নাসার মতে, পৃথিবী ও এর পৃষ্ঠের সবকিছুর উপর ক্ষতিকারক সৌর বিকিরণের বর্ষণ হবে। যার কারণে প্রতিবেশী মঙ্গল গ্রহের মতো একটি বন্ধ্যা গ্রহে পরিণত হবে পৃথিবী।

    বায়ুমণ্ডল বিভক্ত থাকবে না

    আমাদের সবার আকাশ একরকম হতোসমতল পৃথিবীতে বর্তমান বৃত্তাকার পৃথিবীর মতো বায়ুমণ্ডল বিভক্ত থাকবে না। ফলে উত্তর গোলার্ধ বা দক্ষিণ গোলার্ধে আছি কিনা সেটার ওপর নির্ভর করে দিন বা রাতের তারতম্য হতো না। আর চাকতি আকৃতির গ্রহের যেকোনো জায়গা থেকেই শুধু রাতের আকাশ দেখা যেত।

    আমরা যদি রাতের আকাশের একটা অংশই সবসময় দেখতাম তাহলে ভূ-পৃষ্ঠের অনেক আবিষ্কার, যেগুলো পৃথিবী থেকে দৃশ্যমান মহাবিশ্বে আমাদের ৩৬০ ডিগ্রি দেখার সক্ষমতার ওপর নির্ভর করে, হতো না। আমাদের শুধু মহাকাশ-নির্ভর টেলিস্কোপ ব্যবহার করে মহাবিশ্বের দিকে তাকাতে হতো।

    ঘূর্ণিঝড় বা হারিকেন হতো না

    প্রতিবছরই সাইক্লোন, বা হারিকেনে প্রচুর ক্ষয়ক্ষতি হয়। ২০১৭ সালে হারিকেন হার্ভি শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই ১২৭ বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি করেছিল। এই সাইক্লোনের ঘূর্ণন তৈরি হয় পৃথিবির কোরিওলিস এফেক্ট থেকে। উত্তর গোলার্ধে সাইক্লোনের ঘূর্ণন ঘড়ির কাঁটার দিকে আর দক্ষিণ গোলার্ধে কাঁটার বিপরীতে।

    সমতল পৃথিবীতে কোনো কোরিওলিস এফেক্ট থাকবে না। যার অর্থ কোনো, হারিকেন, টাইফুন বা সাইক্লোনও থাকবে না। নাসার মতে, এই একই কারণে আমরা বিষুবরেখার ৫ ডিগ্রি উত্তর বা দক্ষিণে কখনই এই ধরনের ঝড় দেখি না, কারণ বিষুবরেখা বরাবর কোরিওলিস এফেক্ট শূন্য।

    এসডব্লিউ/এসএস/১৯৩৩

    ছড়িয়ে দিনঃ

    আপনার মতামত জানানঃ

    State watch সকল পাঠকদের জন্য উন্মুক্ত সংবাদ মাধ্যম, যেটি পাঠকদের অর্থায়নে পরিচালিত হয়। যে কোন পরিমাণের সহযোগিতা, সেটি ছোট বা বড় হোক, আপনাদের প্রতিটি সহযোগিতা আমাদের নিরপেক্ষ সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে ভবিষ্যতে বড় অবদান রাখতে পারে। তাই State watch-কে সহযোগিতার অনুরোধ জানাচ্ছি।
    Donate
    বিজ্ঞান

    Related Posts

    পৃথিবীতে অষ্টম মহাদেশের খোঁজ পেল বিজ্ঞানীরা

    প্রাচীনতম মানবসৃষ্ট পরিকাঠামো আবিষ্কার, প্রায় ১ লাখ বছর পুরনো

    বিবর্তনে জেলিফিশ কি মানুষের মতো বুদ্ধিমান হয়ে উঠবে?

    বিজ্ঞাপন

    সর্বশেষ প্রকাশিত
    সেপ্টেম্বর ২৮, ২০২৩

    কেন বাংলাদেশের জন্য বন্ধ হয়ে যাচ্ছে বিদেশি ঋণের দরজা?

    সেপ্টেম্বর ২৮, ২০২৩

    ভিনগ্রহীদের যান মিলল বারমুডা ট্রায়াঙ্গেলে!

    সেপ্টেম্বর ২৮, ২০২৩

    পৃথিবীতে অষ্টম মহাদেশের খোঁজ পেল বিজ্ঞানীরা

    সেপ্টেম্বর ২৬, ২০২৩

    প্রাচীনতম মানবসৃষ্ট পরিকাঠামো আবিষ্কার, প্রায় ১ লাখ বছর পুরনো

    সেপ্টেম্বর ২৬, ২০২৩

    ভারতে নির্বাচন ঘিরে মুসলিমবিদ্বেষী বক্তব্য বাড়ছে: হিন্দুত্ব ওয়াচ

    বিজ্ঞাপন

    সর্বাধিক পঠিত
    • মৃত্যুর সময় কেমন অনুভূতি হয়, জানা গেল গবেষণায়
      সেপ্টেম্বর ২৩, ২০২৩
      By ডেস্ক রিপোর্ট
      মৃত্যুর ঠিক আগের এবং পরের মুহূর্তে মস্তিষ্কের ভেতরে আসলে কী ঘটে? এই প্রশ্নটা আপনার মনে জাগতেই পারে। আবার কেউ কেউ...
    • যেভাবে আবিষ্কৃত হয়েছিল গৌতম বুদ্ধের জন্মস্থান
      সেপ্টেম্বর ২৫, ২০২৩
      By ডেস্ক রিপোর্ট
      জানুয়ারি মাসের ২৩ তারিখ, ১৮৯৮ সাল। ব্রিটিশ ভারতের উত্তর পশ্চিম সীমান্ত প্রদেশ আর অউধের মুখ্য বাস্তুকার সি ডব্লিউ উডলিং ও...
    • এলিয়েনের শরীর পরীক্ষা করে যা পেল বিজ্ঞানীরা
      সেপ্টেম্বর ২২, ২০২৩
      By ডেস্ক রিপোর্ট
      এলিয়েন বা ভিনগ্রহের প্রাণী বলে উল্লেখ করে জোড়া কঙ্কাল সামনে এনেছেন মেক্সিকোর এক সাংবাদিক। এসব কঙ্কালের পরীক্ষা চালিয়েছেন মেক্সিকোর গবেষকরা।...
    • যেভাবে পতন হয়েছিল মুসোলিনির, প্রকাশ্যে ঝোলানো হয়েছিল লাশ
      সেপ্টেম্বর ২৬, ২০২৩
      By ডেস্ক রিপোর্ট
      মুসোলিনি, পুরো নাম বেনিটো অ্যামিলকেয়ার আন্দ্রে মুসোলিনি। কুখ্যাত এই ফ্যাসিস্ট নেতা নিহত হন ১৯৪৫ সালের ২৮ এপ্রিল। যতটা অত্যাচার মানুষের...
    • সাগরের মাঝে রহস্যে ভরা মঠ, পৌঁছাতে পারে না কেউ
      সেপ্টেম্বর ২৪, ২০২৩
      By ডেস্ক রিপোর্ট
      সমুদ্রতীরের কাছে এক দ্বীপের উপর মঠ৷ শুধু ভাটার সময়েই সেখানে পৌঁছানো যায়৷ ফ্রান্সের এই সৌধের টানে অনেক পর্যটক ভিড় করেন৷...
    আজকের ভিডিও
    https://youtu.be/616GcCxgEVQ
    আমাদের সম্পর্কে
    আমাদের সম্পর্কে

    স্টেট ওয়াচ, বাংলাদেশের সার্বিক আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি এবং মানবাধিকার পর্যবেক্ষণ এবং গবেষণামূলক একটি প্রয়াস।
    বিস্তারিত...

    ফেসবুকে যুক্ত থাকুন

    Donate Us!
    statewatch.net (Karigor Media Network), Hamburg, Germany. Email: [email protected] © ২০২৩ State Watch. Designed by @.

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.