Author: ডেস্ক রিপোর্ট

২০২১ সালের ১৫ই আগস্ট বদলে যায় আফগানিস্তানের নারীদের ভাগ্য। তালিবান ক্ষমতা নেওয়ার পর থেকে যত ধরনের বিধিনিষেধ জারি করেছে, তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি করেছে নারীদের বিষয়ে। সামগ্রিকভাবে চারটি ক্ষেত্রে মেয়েদের গতিবিধি, ভূমিকা ছেঁটে ফেলার চেষ্টা করছে তালিবান। আর এর মধ্যে আছে রাজনীতি থেকে মেয়েদের সরিয়ে দেওয়া, জনসমক্ষে তাদের চলাফেরা কমিয়ে ফেলা, শিক্ষা নিষিদ্ধ করা এবং কাজের সুযোগ সীমিত করে ফেলা। যদিও ক্ষমতা নেওয়ার পরপর তারা মুখে মেয়েদের ব্যাপারে আগেরবারের চেয়ে নমনীয়তার অনেক প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। তবে কাজের বেলায় তা রাখেনি। ২০০১ সালে তালিবানের প্রথম সরকার উৎখাত হওয়ার পর গত দুই দশকে হামিদ কারজাই এবং পরে আশরাফ গনি সরকার রাজনীতিতে নারীদের ভূমিকা…

Read More

গোটা পৃথিবীই রহস্যে ভরা। তেমনই এক রহস্যের নাম বগ বডিস। প্রায় ২০০ বছর আগে খোঁজ মেলে রহস্যময় এই সব দেহের। প্রায় অবিকৃত এই সব দেহ নিয়ে রয়েছে নানা মত। সম্প্রতি এই রহস্যের বেশ কিছুটা সমধান করেছেন বিশেষজ্ঞরা। সামনে এসেছে নানা অজানা তথ্য। জানা যায়, জার্মানি, ডেনমার্ক, নেদারল্যান্ডস, আয়ারল্যান্ড থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একাধিক জায়গা থেকে প্রত্নতত্ত্ববিদরা এই ধরনের দেহের খুঁজে পান । ১৮৩৫ সালে প্রথম জুটল্যান্ডে এই বগ বডির হদিশ মেলে। সেই দেহ ছিল একজন মহিলার। যার নাম রাখা হয় হারাল্ডকায়র উওম্যান। কী এই বগ বডি? এই নিয়ে রয়েছে অনেক জল্পনা। সাধারণত এই মৃতদেহগুলি পিট বগের মধ্যে অক্সিজেন এবং পিট শৈবালের…

Read More

প্রাচীনকালে ভারত, আফ্রিকা, মধ্যপ্রাচ্য, দক্ষিণ এশিয়া, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া এবং ওশেনিয়ায় গহনা ও অন্যান্য ধরনের ব্যক্তিগত অলঙ্করণ হিসেবে কড়ি ব্যবহৃত হত ব্যাপকভাবে। প্রশান্ত আর ভারত মহাসাগরের অগভীর পানিতে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায় এই ‘সাইপ্রিয়া’ জাতের সামুদ্রিক শামুক বা ‘কড়ি’; একসময় হয়ে ওঠে বাংলার দাস ব্যবসার মূল হাতিয়ার। প্রাচীনকাল থেকেই পূর্ব আফ্রিকা এবং ভারতসহ দক্ষিণ এশিয়ার অনেক দেশে মুদ্রা হিসেবে কড়ি ব্যবহৃত হতো। ধাতব মুদ্রার প্রচলন হওয়ার আগের যুগ ছিল কড়ির যুগ। ‘সাইপ্রিমোনেটা’ বা ‘অর্থকড়ি’, ধাতব মুদ্রা প্রচলনের পরও বিনিময়ের মাধ্যম হিসাবে ব্যবহার হতো এবং ধাতব মুদ্রার পাশাপাশি একটি সমান্তরাল মুদ্রা ব্যবস্থা গঠন করেছিল। প্রকৃতপক্ষে, উনবিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে কেউ যদি ভারতের…

Read More

অস্ট্রেলিয়ায় তেজস্ক্রিয়তা ধারণকারী ছোট একটি ক্যাপসুল হারিয়ে গেছে। অস্ট্রেলিয়ার পশ্চিমাঞ্চলের এ ঘটনায় সবাইকে ওই ক্যাপসুল দেখলে তা স্পর্শ না করার পরামর্শ দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। ক্যাপসুলটির খোঁজ চলছে। হারিয়ে যাওয়া ক্যাপসুলটি বেশ ছোট। ক্ষুদ্র এই ক্যাপসুলের প্রস্থ ৬ মিলিমিটার ও উচ্চতা ৮ মিলিমিটার। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ১০-১৬ জানুয়ারি সময়ে ট্রাকে পরিবহনের সময় নিউম্যান শহরের উত্তরে পিলবারার খনি অঞ্চল ও উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় পার্থের মধ্যবর্তী স্থানে ক্যাপস্যুলটি হারিয়ে যায়। সিএনএনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১২ জানুয়ারি অস্ট্রেলিয়ার পশ্চিমাঞ্চলের নিউম্যান শহরের একটি খনি থেকে তেজস্ক্রিয় ওই ক্যাপসুল সড়কপথে পরিবহন করা হচ্ছিল। এ সময় সেটি হারিয়ে যায়। গতকাল শনিবার অস্ট্রেলিয়ার পশ্চিমাঞ্চলের ডিপার্টমেন্ট অব ফায়ার অ্যান্ড ইমারজেন্সি সার্ভিসেস…

Read More

ভারত থেকে এখন আমদানি করা হচ্ছে ১ হাজার ১৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। গত ২০২১-২২ অর্থবছরে ভারত থেকে যে পরিমাণ বিদ্যুৎ কেনা হয়েছে, তাতে ইউনিটপ্রতি খরচ পড়েছে ৬ টাকা ১১ পয়সা; যা জ্বালানির ঊর্ধ্বমুখী বাজার পরিস্থিতি বিবেচনায় তুলনামূলক সাশ্রয়ী। তবে আদানি গ্রুপের বিদ্যুৎ আমদানি শুরু হলে কেন্দ্রটি থেকে কেনা বিদ্যুতের দাম গড় আমদানি ব্যয় বাড়িয়ে দেবে বলে মনে করছেন খাতসংশ্লিষ্টরা। বাংলাদেশে বিদ্যুৎ রফতানির জন্য ভারতের ঝাড়খণ্ড রাজ্যের গড্ডায় ১ হাজার ৬০০ মেগাওয়াট কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করেছে আদানি গ্রুপ। বিশ্ববাজারে জ্বালানির বাজার বিবেচনায় এ বিদ্যুৎ দেশের গ্রিডে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে যুক্ত হলে ইউনিটপ্রতি ব্যয় হবে ১২ থেকে ১৬ টাকার মতো। যদিও উৎপাদন শুরু…

Read More

চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞানীরা টি-১০০০ এর মতোই কিন্তু খুব ছোট আকৃতির রোবট তৈরি করেছেন। এই রোবট এমন ধাতুতে তৈরি যা রুম টেম্পারেচারেই গলতে পারে। ফলে উদ্ভাবকরা নিজেদের ইচ্ছেমতো এটি কখন শক্ত থাকবে বা কখন গলে রূপ বদল করবে; সেটা নির্ধারণ করতে পারেন। হলিউডের বিখ্যাত সায়েন্স ফিকশন- টার্মিনেটর ২: জাজমেন্ট ডে’ চলচ্চিত্রের কথা মনে পড়ে কী! যেখানে নায়ক আর্নল্ড শোয়ার্জনেগারের মিশন ছিল- সারা ও জন কনরকে টি-১০০০ নামক খুনি রোবটের হাত থেকে বাঁচানো, যে রোবট ইচ্ছেমতো আকার ধারণ করতে পারত। গুলিতে ছিদ্র হলেও তা জুড়ে যেত সাথে সাথে। খবর এল পাইসের। চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞানীরা টি-১০০০ এর মতোনই কিন্তু খুব ছোট…

Read More

চার দশক আগে চট্টগ্রামে ২০০টি পাহাড় ছিল, যার ৬০ শতাংশ, অর্থাৎ ১২০টিই ইতোমধ্যে বিলুপ্ত হয়েছে৷ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বন ও পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. খালেদ মেসবাহুজ্জামানের এক গবেষণায় এ তথ্য উঠে এসেছে৷ গবেষণায় তিনি দেখিয়েছেন, চট্টগ্রামে বর্তমানে টিকে থাকা পাহাড় রক্ষায় জেলা প্রশাসন, পরিবেশ অধিদপ্তর, সিডিএ সিটি কর্পোরেশন এক হয়ে সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করার বিকল্প নেই৷ পাহাড় হচ্ছে পৃথিবীতে প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষার খুঁটির মতো, যা প্রাকৃতিক দুর্যোগ প্রতিহত করার পাশাপাশি মানুষ এবং জীব-বৈচিত্র্যের সুপেয় পানির আধার৷ ক্রমাগত পাহাড় ধ্বংস হয়ে গেলে চট্টগ্রাম মহানগরী পরভূমিতে পরিণত হবে৷ ক্রমবর্ধমান ইট-কংক্রিটের সৃষ্ট উত্তাপ পরিশোধন করার বিকল্প না থাকায় নগরীর তাপমাত্রা অনেক বেড়ে…

Read More

এ এক অদ্ভুত ক্লাব। নাম তার ‘ক্লাব অফ টোয়েন্টি সেভেন’। নামী সব তারকারা এই ক্লাবের সদস্য। তবু শখ করে এই ক্লাবে নাম লেখাতে চান না কেউই। এ ক্লাবের খ্যাতি বিশ্বজোড়া। তবে সেই খ্যাতি মোটেই সুখ্যাতি নয়। বরং বহু অলৌকিক কাণ্ডকারখানা জড়িয়ে রয়েছে এই ক্লাবের সঙ্গে। এ ক্লাবের অবশ্য কোনও ক্লাব হাউস নেই। নেই সদস্য হওয়ার কোনও বিনিময়মূল্য। তার পরও এই ক্লাবে নাম লেখানো যায় না। কারণ এই ক্লাবের অস্তিত্ব বাস্তবে নয় রয়েছে এক অধিবাস্তব স্তরে। বিখ্যাত সব সঙ্গীতশিল্পী এ ক্লাবের সদস্য। তালিকায় রয়েছেন জিম মরিসন, ব্রায়ান জোন্স, রবার্ট জনসন, কার্ট কোবেইনের মতো ব্যক্তিত্ব। কাকতালীয় ভাবে এঁরা প্রত্যেকেই মারা যান ২৭…

Read More

আরব উপদ্বীপের প্রায় সব অংশ পৃথিবীর সবচেয়ে উষ্ণ জলবায়ুর অন্তর্ভুক্ত। তবে গবেষকরা মনে করেন, অতীতে এমনটি ছিল না। উত্তর আফ্রিকা এবং আরব উপদ্বীপের বিস্তীর্ণ মরুভূমির বেশিরভাগ অংশ একসময় সবুজে ঢাকা ছিল। প্রকৃতপক্ষে, সাম্প্রতিক গবেষণা ইঙ্গিত করে যে এটি একসময় সবুজ এলাকা ছিল যা আফ্রিকা থেকে চলে আসা আদিম মানুষের প্রাথমিক পদক্ষেপ হিসেবে ধরা হয়। প্রায় ১১,৭০০ বছর আগে শুরু হওয়া হোলোসিনের সময় আরব উপদ্বীপের জলবায়ু ছিল অধিক বৃষ্টিপাতযুক্ত এবং আর্দ্র। এটি গাছপালা বিকাশ এবং মানব বসতির ইঙ্গিত দেয়। এই সময়কে ‘সবুজ আরব’ হিসেবে উল্লেখ করা হয়, এবং এটি প্রায় ৪,৫০০ থেকে ২,০০০ বছর আগপর্যন্ত স্থায়ী ছিল। আরব উপদ্বীপ যে তেলের…

Read More

সুইডেনে কট্টর ডানপন্থীদের পবিত্র কুরআন পোড়ানোর ঘটনায় নিন্দা ও সমালোচনায় মুখর মুসলিম বিশ্ব। এর মধ্যেই এবার ডেনমার্কে পবিত্র কুরআন পোড়ানোর ঘটনা ঘটেছে। স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার ডেনমার্কের রাজধানী কোপেনহেগেনের পাশে একটি মসজিদের সামনে ও দেশটিতে তুরস্কের দূতাবাসের সামনে এসব ঘটনা ঘটেছে। খবর আল-জাজিরার। কোপেনহেগেনে পবিত্র কুরআন পোড়ানোর ঘটনায় যুক্ত ছিলেন রাসমুস পালুদান নামের এক ব্যক্তি। তিনি ডেনমার্কের কট্টর ডানপন্থী রাজনৈতিক দল হার্ড লাইনের নেতা। ২১ জানুয়ারি সুইডেনের রাজধানী স্টকহোমে তুরস্কের দূতাবাসের সামনে পবিত্র কুরআন পোড়ান তিনি। পালুদান সুইডেন ও ডেনমার্কের যৌথ নাগরিক। গত বছর এপ্রিলে পালুদান ঘোষণা দেন, পবিত্র রমজান মাসে তিনি বিভিন্ন স্থানে ঘুরে ঘুরে পবিত্র কুরআন পোড়াবেন। তার…

Read More