ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে নাসির উদ্দীনের মৃত্যু সীমান্তে বাংলাদেশি নাগরিকদের নিরাপত্তা নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন তুলেছে। ১৭ মে মহেশপুর উপজেলার শ্যামকুড় ইউনিয়নের “চেয়ারম্যান ঘাট” এলাকায় ভারতের পাখিউড়া বিএসএফ ক্যাম্পের সদস্যরা নাসির উদ্দীনসহ তিনজনকে লক্ষ্য করে ছররা গুলি নিক্ষেপ করে। এতে পেটে ও বুকে গুলিবিদ্ধ হয়ে নাসির রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। ১৩ দিন পর, ৩০ মে শুক্রবার ভোরে তিনি মারা যান।
এই ঘটনাটি সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নাগরিকদের মৃত্যুর সাম্প্রতিক উদাহরণ। মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস সাপোর্ট সোসাইটি (এইচআরএসএস) জানিয়েছে, ২০১৫ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত ১০ বছরে বিএসএফের গুলিতে ৩০৫ জন বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন এবং আহত হয়েছেন অন্তত ২৮২ জন।
২০২৫ সালের জানুয়ারি থেকে ৮ মার্চ পর্যন্ত, বিএসএফের গুলিতে ৪ জন বাংলাদেশি নিহত এবং ১০ জন আহত হয়েছেন।
বিজিবি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মো. সাফিনুল ইসলাম ২০২৫ সালের মার্চ মাসে এক সংবাদ সম্মেলনে জানান, এ বছর বিএসএফের হাতে কোনো বাংলাদেশি নিহত হননি।
এইচআরএসএসের নির্বাহী পরিচালক ইজাজুল ইসলাম বলেন, সীমান্তে হত্যাকাণ্ড বন্ধে কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে। সব হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু তদন্ত করে জড়িতদের শাস্তির আওতায় আনতে হবে।
সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নাগরিকদের মৃত্যু একটি গুরুতর মানবাধিকার ইস্যু। এই ঘটনাগুলো দুই দেশের মধ্যে কূটনৈতিক উত্তেজনা সৃষ্টি করে এবং সীমান্তে নিরাপত্তা ব্যবস্থার কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন তোলে। উভয় দেশের উচিত সীমান্তে বেসামরিক নাগরিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং এই ধরনের মৃত্যুর ঘটনা শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনতে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা।
ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে নাসির উদ্দীনের মৃত্যু সীমান্তে বাংলাদেশি নাগরিকদের নিরাপত্তা নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন তুলেছে। ১৭ মে মহেশপুর উপজেলার শ্যামকুড় ইউনিয়নের “চেয়ারম্যান ঘাট” এলাকায় ভারতের পাখিউড়া বিএসএফ ক্যাম্পের সদস্যরা নাসির উদ্দীনসহ তিনজনকে লক্ষ্য করে ছররা গুলি নিক্ষেপ করে। এতে পেটে ও বুকে গুলিবিদ্ধ হয়ে নাসির রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। ১৩ দিন পর, ৩০ মে শুক্রবার ভোরে তিনি মারা যান।
এই ঘটনাটি সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নাগরিকদের মৃত্যুর সাম্প্রতিক উদাহরণ। মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস সাপোর্ট সোসাইটি (এইচআরএসএস) জানিয়েছে, ২০১৫ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত ১০ বছরে বিএসএফের গুলিতে ৩০৫ জন বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন এবং আহত হয়েছেন অন্তত ২৮২ জন।
২০২৫ সালের জানুয়ারি থেকে ৮ মার্চ পর্যন্ত, বিএসএফের গুলিতে ৪ জন বাংলাদেশি নিহত এবং ১০ জন আহত হয়েছেন।
বিজিবি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মো. সাফিনুল ইসলাম ২০২৫ সালের মার্চ মাসে এক সংবাদ সম্মেলনে জানান, এ বছর বিএসএফের হাতে কোনো বাংলাদেশি নিহত হননি।
এইচআরএসএসের নির্বাহী পরিচালক ইজাজুল ইসলাম বলেন, সীমান্তে হত্যাকাণ্ড বন্ধে কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে। সব হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু তদন্ত করে জড়িতদের শাস্তির আওতায় আনতে হবে।
সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নাগরিকদের মৃত্যু একটি গুরুতর মানবাধিকার ইস্যু। এই ঘটনাগুলো দুই দেশের মধ্যে কূটনৈতিক উত্তেজনা সৃষ্টি করে এবং সীমান্তে নিরাপত্তা ব্যবস্থার কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন তোলে। উভয় দেশের উচিত সীমান্তে বেসামরিক নাগরিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং এই ধরনের মৃত্যুর ঘটনা শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনতে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা।
আপনার মতামত জানানঃ