State Watch
    Facebook Twitter Instagram
    সর্বশেষ প্রকাশিত
    • বিশ্বের বিভিন্ন সৈকতে ভেসে উঠছে মৃত প্রাণী: কেন?
    • যে গ্রামের মানুষ থেকে শুরু করে পশুপাখি সবাই অন্ধ
    • রাষ্ট্রের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন-এর আড়ালে যেভাবে ভিন্নমত দমন করছে সরকার
    • তিন হাজার কোটি সূর্য এঁটে যাবে এমন ব্ল্যাক হোলের সন্ধান
    • মধ্যযুগে নারীদের আকৃষ্ট করতেই সুগন্ধির ব্যবহার শুরু
    • কীভাবে সৃষ্টি হয়েছিল মহাবিশ্ব?
    • ৮০০ বছরের পুরোনো যে দুর্গে একই সাথে আছে মন্দির ও মসজিদ
    • চাঁদে বিশাল জলাধারের সন্ধান বিজ্ঞানীদের
    State Watch
    • প্রধান পাতা
    • আইনপ্রয়োগ
      1. গুম-অপহরণ
      2. গ্রেপ্তার-নিপীড়ন
      3. নিপীড়নমূলক আইন
      4. প্রাতিষ্ঠানিক দুর্নীতি
      5. বিচার বহির্ভূত হত্যা
      6. রাষ্ট্রীয় বাহিনী
      Featured
      মার্চ ১২, ২০২৩

      সরকারি অর্থায়নের হাসপাতালে বেসরকারি ফি, বিপাকে রোগীরা

      Recent
      মার্চ ২৮, ২০২৩

      র‍্যাবের নির্যাতনেই মৃত্যু জেসমিনের! এবার নিখোঁজ নিহতের সন্তান

      মার্চ ২৬, ২০২৩

      র‍্যাবের হেফাজতে নারীর মৃত্যু: নির্যাতনের চিহ্ন শরীরে!

      মার্চ ২৫, ২০২৩

      মাদকাসক্ত ১১৬ পুলিশ চাকরিচ্যুত

    • আক্রান্ত জনগোষ্ঠী
      1. আদিবাসী
      2. গণমাধ্যম
      3. ধর্মীয় সংখ্যালঘু
      4. নারী ও শিশু
      5. প্রাণ-প্রকৃতি-কৃষি
      6. ভিন্ন মতাবলম্বী
      7. রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ
      8. শ্রমজীবী
      Featured
      ফেব্রুয়ারি ১০, ২০২৩

      বাংলাদেশে গণমাধ্যম কতটা স্বাধীন মনিটর করবে যুক্তরাষ্ট্রসহ ৯ রাষ্ট্র

      Recent
      মার্চ ৩১, ২০২৩

      যুক্তরাষ্ট্রসহ ১২ দেশ উদ্বিগ্ন: মধ্যরাতে সাংবাদিক গ্রেপ্তারকে ঘিরে স্বৈরতন্ত্রের পোস্টমর্টেম

      মার্চ ২৯, ২০২৩

      যেখানে বাকস্বাধীনতা নেই, সেখানে মাছ মাংস চাইলের স্বাধীনতা চাইলেন সাংবাদিক!

      মার্চ ২৮, ২০২৩

      শরীয়তপুরে মন্দিরের প্রতিমা ভাঙচুর

    • বিশেষায়িত
      1. করোনাভাইরাস
      2. ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট
      3. নির্বাচন
      4. বিশ্ব
      5. মানবাধিকার
      6. রোহিঙ্গা জাতি
      7. সীমান্ত ইস্যু
      Featured
      মার্চ ২৬, ২০২৩

      রাহুল গান্ধীর জেল যাওয়া কি মোদিকে সিংহাসন থেকে নামাতে পারবে?

      Recent
      এপ্রিল ১, ২০২৩

      বিশ্বের বিভিন্ন সৈকতে ভেসে উঠছে মৃত প্রাণী: কেন?

      এপ্রিল ১, ২০২৩

      রাষ্ট্রের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন-এর আড়ালে যেভাবে ভিন্নমত দমন করছে সরকার

      মার্চ ২৯, ২০২৩

      যে দেশে প্রতি ১৩ ঘণ্টায় একজন সাংবাদিক নির্যাতিত হয়

    • রাজনীতি-প্রশাসন
      1. অর্থনীতি ও বাণিজ্য
      2. আইন-আদালত
      3. ক্ষমতাসীন দল
      4. জাতীয় সংসদ
      5. রাজনীতি
      6. রাষ্ট্র-সরকার
      Featured
      মার্চ ২৫, ২০২৩

      রমজানেও ব্যবসায়ীদের লোভ-লালসায় দ্রব্যমূল্যের চাপে নিম্নমধ্যবিত্তরা

      Recent
      মার্চ ২৮, ২০২৩

      পোশাক রপ্তানির যে ক্ষেত্রে বিশ্বকে শাসন করছে বাংলাদেশ

      মার্চ ২৫, ২০২৩

      রমজানেও ব্যবসায়ীদের লোভ-লালসায় দ্রব্যমূল্যের চাপে নিম্নমধ্যবিত্তরা

      মার্চ ২৪, ২০২৩

      মন্ত্রীর ফোনে অবৈধ সোনা উদ্ধার পুলিশের, যুবককে থানায় মারল পাচারকারী

    • মতামত
      • বিশ্লেষণ
      • সম্পাদকীয়
      • সাক্ষাৎকার
    • গবেষণা ও প্রতিবেদন
      1. বিভিন্ন সংস্থার প্রতিবেদন
      2. চলতি প্রবণতা
      3. নীতি নির্দেশনা
      Featured
      জানুয়ারি ৩১, ২০২৩

      আবারো অবনমন: সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত দেশের তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান ১২

      Recent
      মার্চ ২৬, ২০২৩

      প্রযুক্তির কারণে চিন্তা করার ক্ষমতা হারাচ্ছে মানুষ: গবেষণা

      মার্চ ২২, ২০২৩

      ভয়াবহ বিষাক্ত ঢাকার বায়ু, ঝুঁকিতে মাতৃগর্ভের শিশুরাও

      মার্চ ৭, ২০২৩

      গত বছর দেশে ৯ হাজার ৭৬৪ জন নারী সহিংসতার শিকার

    • আর্কাইভ
    State Watch
    বিশ্লেষণ

    ধর্ম, শিশু মন ও অনুভূতি!

    স্টেটওয়াচ ডেস্কBy স্টেটওয়াচ ডেস্কজানুয়ারি ২০, ২০২৩No Comments6 Mins Read

    মাহবুব আরিফ কিন্তু

    বিজ্ঞানের আলোকে একজন শিশুকে আলোকিত করতে শিশু মনের উপর ধর্মের জটিল বিষয়গুলো চাপিয়ে না দিলেই কি নয়? একজন শিশুকে তার নিজের মতো করে বেড়ে উঠতে সহযোগিতা করাই হচ্ছে শিশুর প্রতি মানবিক আচরণ। বিজ্ঞানের তত্ত্বগুলো শিশুকে অনুধাবন করার সুযোগ দিতে হবে।

    একজন শিশু বাস্তবতা ও চোখের সামনে যেটা দেখে সেটাই বিশ্বাস করে, যেটা দেখা যায়না সেটা তার চিন্তার খোরাক হয় না। কাল্পনিক কোন বিষয়কে একজন শিশু তার নিজের মতো করে চিন্তা করে। যদি সেটা আমরা জোর করে তার মনের ভেতরে ঢোকাবার চেষ্টা করি তবে তা শিশু মনে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে। এগুলো আমার মনগড়া কোন কথা নয়। সিগমন ফ্রয়েড, এরিকসন ও মলারের মতো শিশু বিশেষজ্ঞরা সকলেই একই কথা বলে গেছেন। যারাই চাইল্ড সাইকোলজি নিয়ে অল্পবিস্তর পড়াশোনা করেছেন তারা সকলেই জানেন যে শিশুদের মনস্তাত্ত্বিক চিন্তা ভাবনায় বিষয়গুলো কি ভাবে কাজ করে। আমাদের দেশের বিশিষ্ট মনস্তাত্ত্বিক পণ্ডিতরাও একই কথা বলবেন।

    শিশুদের অনুসন্ধানী মনকে ধমক আর শাসন দিয়ে চাপিয়ে রাখলে তা শিশুদের আত্মসম্মানে আঘাত করে। আমাদের উচিত একটি শিশুর পারিপার্শিক পরিবেশ যতটা সম্ভব সুস্থ ও সন্দর করে সাজিয়ে রাখা। যেন শিশুটি সুন্দর ও সুস্থ পরিবেশে বেড়ে ওঠে। একজন যোগ্য অভিভাবক হিসাবে এটা আমাদের কতর্ব্য।

    ধর্ম বিষয়টি একজন শিশুর মনে নেহায়েত একটি কাল্পনিক বিষয়- যা শিশু মনে ইতিবাচক নাকি নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে তা আমরা নিজেরাও বুঝতে পারি না। ধর্ম শিশুদের জন্যে জটিল ও কাল্পনিক একটি বিষয় যেটা ক্ষুদ্র মস্তিষ্কে ধারণ করার ক্ষমতা একজন শিশুর নাও থাকতে পারে। ধর্ম নিয়ে আমাদের পরকালের দোযখে যাবার ভয় থাকতে পারে! কিন্তু একজন শিশু ভয় পাবে অন্ধকারকে; কারণ অন্ধকারে সে তার মাকে খুঁজে পায়না। কাজেই শিশুকে কোন কাল্পনিক বিষয় জোর করে তার মাথায় প্রবেশ করানো অন্যায়। একজন শিশু যখন ধর্ম বুঝতে পারবে তখন সে নিজেই বিচার বিবেচনা করে তার ধর্মকে বেছে নেবে। আর না নিলেই বা ক্ষতিটা কোথায়, একজন শিশু তো অমানুষ হয়ে যাচ্ছে না। একজন শিশুকে মানবতা শেখাতে পারলেই যথেষ্ট নয়কি?

    স্কেন্ডেনেভিয়ার স্কুল কারিকুলাম থেকে শিশুদের জন্যে বাধ্যতামূলক ধর্মীয় শিক্ষাকে সম্পূর্ণরূপে বাদ দেবার বিষয়টি সরকারী ভাবেই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। মানবাধিকার ও মানবতা প্রাকৃতিক শিক্ষা বিষয়টি জানা প্রতিটি শিশুর জন্যে একটি অধিকার। রাষ্ট্রের বিধান মেনেই অভিভাবকরা শিশুদের লালন পালন ও শিক্ষার ব্যবস্থা গ্রহণ করে। কেউ চাইলেই শিক্ষার নামে শিশুদের উপর শারীরিক বা মানসিক নির্যাতন চালাতে পারে না।

    সামান্য একটু চিন্তা করলেই বুঝতে পারি আমরা- প্রতিটি অভিভাবক তার সন্তানদের প্রকৃত মানুষ হিসাবে তৈরি করতে কি পরিমান অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। কিন্তু হায়! কতজন অভিভাবক জীবনের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত সেই স্বপ্নকে সার্থক করতে পেরেছেন? প্রশ্ন আসতে পারে, এ ক্ষেত্রে কার ভূমিকা কতটুকু? সরকারের করণীয় কি ? নাগরিক দায়িত্ব কতটুকু? ধর্ম এ বিষয়ে কি বলছে? এত সব চিন্তা করতে গেলে সত্যি আমাদের সবারই যখনই পাগল হয়ে যাবার উপক্রম হয়- ঠিক তখনই আমাদের সেই চিন্তার শূন্যস্থান পূরণ করতে খুবই নীরবে ধর্ম তার জায়গা করে নেয়। আসলেই কি ধর্ম এই সব জটিল সমস্যার সমাধান দিতে পারে? ধর্ম কি অর্থনৈতিক স্বাবলম্বিতা এনে দিতে পারে? সন্তান মানুষ করতে গেলে যে অক্লান্ত পরিশ্রম, শিক্ষা, আর জ্ঞানের প্রয়োজন হয় বাস্তবতার দৃষ্টিতে ধর্ম কি তার সমাধান দিতে পারে? তার একমাত্র সমাধান হচ্ছে নাগরিক ও সমাজ ব্যবস্থার যৌথ সমন্বয়ে একটি সুন্দর ও সঠিক পথকে বেছে নেয়া। আর এক্ষেত্রে আমাদের ও সরকারের যৌথ পরিকল্পনা নিয়ে একত্রে এগিয়ে আসতে হবে। একটি বৈষম্যহীন সমাজ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে চাই সুন্দর সমাজ আর সুস্থ ও সুষ্ঠু রাজনৈতিক পরিবেশ।

    আমরা কেউই চাইনা আমাদের সন্তানরা কখনোই মিথ্যা বলবে, মিথ্যাকেকে বিশ্বাস করবে। আমার চাই আমাদের সন্তানেরা সুন্দর চিন্তা করবে। তাদের মাঝে আত্মসম্মানবোধ ও মানবতা বোধ থাকবে। আমাদের দেশের শিক্ষা নীতিমালায় ধর্মীয় শিক্ষা হচ্ছে একটি ধারা। কেউ কি কখনো প্রশ্ন করেছি সেই শিক্ষা ব্যবস্থা কি ভাবে চলছে? কতটুকু বিজ্ঞান, প্রকৃতি ও মানবতা সেই শিক্ষা ব্যবস্থায় অন্তর্ভুক্ত? ধর্ম শিক্ষা শিশু মনে কি ধরণের প্রভাব ফেলতে পারে?

    আমি আমার নিজের অভিজ্ঞতার আলোকে আমার জীবন থেকে একটি ঘটনা আপনাদের আজ বলে শোনাই। আমার বয়েস তখন বড় জোর আট কি নয়। প্রতিদিন ভোরে ধর্মীয় শিক্ষা গ্রহণে আমাকে মসজিদে বড় হুজুরের কাছে পাঠানো হতো, আর সেখানে আমাকে প্রায় প্রতিদিনই ধর্মীয় শিক্ষার ফাঁকে ফাঁকে দোজখের বীভৎস বর্ণনা শোনানো হতো। এসব শুনে আমি ঘরে এসে সারাটাদিন একটা আতঙ্কের মাঝেই দিন কাটাতাম। রাতের বেলা ঘুমাতে গেলেই মনে হতো আমার দুই কাঁধে কারা যেন বসে বসে আঁকিবুঁকি করছে। নানান চিন্তায় রাতে ঘুমাতে পারতাম না। চোখের সামনে সাপ আর আগুনের বীভৎস সব কাল্পনিক চিত্র ভেসে বেড়াতো। আমার ভেতরে দিনদিন একটা অপরাধ বোধ জায়গা করে নিলো। এখানে আমি আজ কার দোষ খুঁজে বেড়াবো? এর জন্যে আমি কাকে দায়ী করবো? আমার পিতা-মাতাকে, নাকি আমাদের সমাজ ব্যবস্থাকে? জ্ঞান বুদ্ধি হবার পর এই দুর্গতি থকে মুক্তি পেতে আমাকে অক্লান্ত পরিশ্রম করতে হয়েছে।
    একজন পাঁচ বছরের শিশুকে হঠাৎ করেই বিশালাকৃতির কালী মূর্তির সামনে দাঁড় করিয়ে দিলে সেই শিশুটির মানসিক অবস্থা কি হতে পারে? একটু চিন্তা করে দেখুন….!

    মন দিয়ে একটু চিন্তা করে দেখুন তো মানুষ হত্যা, শিশু হত্যা, মুক্তিযোদ্ধা হত্যা, সাধারণ মানুষ হত্যা, রাজনৈতিক হত্যা, ব্লগার হত্যা, গুম করে হত্যা, দলীয় স্বার্থ সিদ্ধিতে নির্দেশনা দিয়ে বাসে, গাড়ীতে আগুন দিয়ে, পেট্রল বোমা মেরে শত শত মানুষ হত্যা সেই সাথে আত্মহত্যা, নারী ও শিশু ধর্ষণ, শিক্ষক দ্বারা ছাত্র-ছাত্রী ধর্ষণ, পশু ধর্ষণের মত জঘন্য রকমের মানবতা বিরোধী কর্মকাণ্ড আজ বাংলাদেশে এক সামাজিক ব্যাধিতে রূপ নিয়েছে। ধর্ম কি আমাদের এসব ব্যাধি থকে মুক্ত করতে পেরেছে ? যদিও প্রতিটি ধর্মেই মানবতার আবেদন পরিপূর্ণ থাকার কথা বলা হলেও আসলেই কি তা লেখা আছে?

    আমাদের সন্তানরা আজ কোন দিকে ধাবিত হচ্ছে? কি পরিমাণ মানবতার শিক্ষা পাচ্ছে? শুধু নিজের সন্তানের কথা ভাবলেই হবে না, একটু ভেবে দেখুন তো- বর্তমানে পৃথিবীতে কত শিশু প্রকৃত শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে! আসলে আমাদের যেটা প্রয়োজন সেটা অনেকেই অন্তর থেকে অনুধাবন করলেও বাস্তবে সেই কথাটি জোর গলায় বলতে সাহস পাই না। ধর্মগুরুরা ধর্ম গেল, ধর্ম গেল বলে আকাশ-বাতাস মাতিয়ে তুলবেন।

    কথাটা হচ্ছে আমাদের সন্তানদের জন্যে শিক্ষা ব্যবস্থায় মানবতা নামে একটি নতুন বিষয় সংযুক্ত করা উচিৎ। আর ধর্মীয় শিক্ষাকে শিশুদের জন্যে সম্পূর্ণ রূপে বাদ দেয়া উচিত যা কিনা স্কেনডেভেনিয়ার দেশগুলোতে কার্যকরী হতে যাচ্ছে। আমরা তা পারবো কি?

    আমাদের উপমহাদেশে ধর্মীয় উন্মাদনার অন্তরালে আমরা আজ ক্ষত-বিক্ষত হয়ে যাচ্ছি। এত কিছু ভাববার সময় কোথায়? রাজনীতির মাঠে ধর্ম একটি প্রধান ট্রাম্প কার্ড, আর এটার উপর নির্ভর করেই পৃথিবীতে চলছে অসুস্থ রাজনীতি। অসুস্থ রাজনীতি অসুস্থ সমাজ তৈরি করে সেই অসুস্থ সমাজে মানবতা ও মানবিক মূল্যবোধ হ্রাস পেতে থাকে। আমাদের মনের অজান্তেই দিনে দিনে একটি জাতি যেখানে তার মানবিক চেতনা বোধকে হারিয়ে ফেলে, সেখানে মানুষই মানুষকে পিটিয়ে মেরে ফেলাটা একটা স্বাভাবিক ঘটনা হিসাবে ধরে নেয়। একজন শিশুকে ধর্ষণ করে মেরে ফেলার মতো সামাজিক ব্যাধি বা মহামারী থেকে আমাদের রক্ষা করবে কে? সামাজিক অবক্ষয় থেকে দেশকে উদ্ধার করতে হলে এবং একটি সুন্দর সমাজ তৈরি করতে শিশুদের কাল্পনিক ধর্মীয় শিক্ষা বিষয়ে ভাবতে হবে। এখনি পদক্ষেপ না নিলে অনেক দেরি হয়ে যাবে। সভ্যতা থেকে আমাদের অনেক পিছিয়ে যেতে হবে।

    ছড়িয়ে দিনঃ

    আপনার মতামত জানানঃ

    State watch সকল পাঠকদের জন্য উন্মুক্ত সংবাদ মাধ্যম, যেটি পাঠকদের অর্থায়নে পরিচালিত হয়। যে কোন পরিমাণের সহযোগিতা, সেটি ছোট বা বড় হোক, আপনাদের প্রতিটি সহযোগিতা আমাদের নিরপেক্ষ সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে ভবিষ্যতে বড় অবদান রাখতে পারে। তাই State watch-কে সহযোগিতার অনুরোধ জানাচ্ছি।
    Donate
    মাহবুব আরিফ কিন্তু

    Related Posts

    আবাসিক শিক্ষা!

    তসলিমা নাসরিন’কে নিয়ে ধারাবাহিক পর্ব-২

    তসলিমা নাসরিন নিয়ে ধারাবাহিক-১

    বিজ্ঞাপন

    সর্বশেষ প্রকাশিত
    এপ্রিল ১, ২০২৩

    বিশ্বের বিভিন্ন সৈকতে ভেসে উঠছে মৃত প্রাণী: কেন?

    এপ্রিল ১, ২০২৩

    যে গ্রামের মানুষ থেকে শুরু করে পশুপাখি সবাই অন্ধ

    এপ্রিল ১, ২০২৩

    রাষ্ট্রের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন-এর আড়ালে যেভাবে ভিন্নমত দমন করছে সরকার

    এপ্রিল ১, ২০২৩

    তিন হাজার কোটি সূর্য এঁটে যাবে এমন ব্ল্যাক হোলের সন্ধান

    এপ্রিল ১, ২০২৩

    মধ্যযুগে নারীদের আকৃষ্ট করতেই সুগন্ধির ব্যবহার শুরু

    বিজ্ঞাপন

    সর্বাধিক পঠিত
    • মানব সভ্যতার সূচনালগ্ন থেকেই আছে পর্নোগ্রাফি: জানুন ইতিহাস
      মার্চ ২৯, ২০২৩
      By ডেস্ক রিপোর্ট
      বর্তমান যুবসমাজকে শারীরিক ও মানসিকভাবে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দিচ্ছে যে ব্যাপারগুলো, তাদের মধ্যে পর্নোগ্রাফি অন্যতম। সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় হলো, পর্নোগ্রাফি...
    • ডাইনোসরের মতো পৃথিবী থেকে হারিয়ে যাবে আরও যে ৬ প্রাণী
      মার্চ ২৯, ২০২৩
      By ডেস্ক রিপোর্ট
      বিলুপ্ত হওয়া প্রাণীর তালিকায় সর্বপ্রথম আসে ডাইনোসরের নাম। সম্ভবত হারিয়ে যাওয়া প্রাণীর তালিকায় ডাইনোসরের মতো বিকল্প আর কোনো নাম সহজে...
    • প্রায় ৪ হাজার বছর পুরনো প্রাণীর প্রোটিন দিয়ে কৃত্রিম মাংস তৈরি
      মার্চ ২৯, ২০২৩
      By ডেস্ক রিপোর্ট
      লুপ্তপ্রায় প্রাণী ম্যামথের ‘ডিএনএ’ থেকে তৈরি কৃত্রিম মাংসের বৃহত্তম বল উন্মোচন করা হল লেদারল্যান্ডের সায়েন্স মিউজ়িয়ামে। কৃত্রিম মাংস উৎপাদনকারী একটি...
    • ধর্মহীন আদিম একদল মানুষের ইতিহাস
      মার্চ ২৭, ২০২৩
      By ডেস্ক রিপোর্ট
      ২৫-৪০ হাজার বছরের মধ্যবর্তী কোনো একসময়, কাঠের নৌকা করে ভানুয়াতু, টুভ্যালু ও অন্য কোনো নিকটবর্তী নির্জন দ্বীপ থেকে ছোট্ট এই...
    • দাসপ্রথার সঙ্গে যুক্ত ছিল দ্য গার্ডিয়ান: চাঞ্চল্যকর তথ্য গবেষণার
      মার্চ ২৯, ২০২৩
      By ডেস্ক রিপোর্ট
      একসময় গবাদী পশুর মতোই হাটে-বাজারে কেনাবেচা হতো মানুষ। দাস হিসেবে বিক্রি করে দেওয়া হতো তাদের। ঊনিশ শতকের শেষার্ধ্ব থেকে পুরো...
    আজকের ভিডিও
    https://youtu.be/0GMaF2T95wg
    আমাদের সম্পর্কে
    আমাদের সম্পর্কে

    স্টেট ওয়াচ, বাংলাদেশের সার্বিক আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি এবং মানবাধিকার পর্যবেক্ষণ এবং গবেষণামূলক একটি প্রয়াস।
    বিস্তারিত...

    ফেসবুকে যুক্ত থাকুন

    Donate Us!
    statewatch.net (Karigor Media Network), Hamburg, Germany. Email: statewatch.sa@gmail.com © ২০২৩ State Watch. Designed by @.

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.