State Watch
    Facebook Twitter Instagram
    সর্বশেষ প্রকাশিত
    • শুরু হল আফগানিস্তানে ব্রিটিশ বাহিনীর বেআইনি হত্যার তদন্ত
    • ছবিতে দেখুন ১৯ শতকের বরফে মোড়া নায়াগ্রা জলপ্রপাত
    • উত্তাল ভারত, মোদিকে মানহানির মামলায় রাহুল গান্ধীর ২ বছরের জেল
    • সমকামী পরিচয় দিলেই পেতে হবে কঠিন সাজা
    • প্রায় ৪ লাখ বছর পুরনো প্রাচীনতম অস্ত্র আবিষ্কার
    • দেশের মানবাধিকার নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিবেদন: কী বলছে সরকার?
    • কেন বিদ্যুতে সরকারের ভুল পরিকল্পনার দায় চাপছে ভোক্তার উপর?
    • ভয়াবহ বিষাক্ত ঢাকার বায়ু, ঝুঁকিতে মাতৃগর্ভের শিশুরাও
    State Watch
    • প্রধান পাতা
    • আইনপ্রয়োগ
      1. গুম-অপহরণ
      2. গ্রেপ্তার-নিপীড়ন
      3. নিপীড়নমূলক আইন
      4. প্রাতিষ্ঠানিক দুর্নীতি
      5. বিচার বহির্ভূত হত্যা
      6. রাষ্ট্রীয় বাহিনী
      Featured
      মার্চ ১২, ২০২৩

      সরকারি অর্থায়নের হাসপাতালে বেসরকারি ফি, বিপাকে রোগীরা

      Recent
      মার্চ ২২, ২০২৩

      বাংলাদেশের পুলিশ কেন আইনের উর্ধ্বে?

      মার্চ ১৯, ২০২৩

      র‍্যাবের নিষেধাজ্ঞা ও প্রধানমন্ত্রীর ‘ঘাবড়ানোর কিছু নেই’

      মার্চ ১২, ২০২৩

      সরকারি অর্থায়নের হাসপাতালে বেসরকারি ফি, বিপাকে রোগীরা

    • আক্রান্ত জনগোষ্ঠী
      1. আদিবাসী
      2. গণমাধ্যম
      3. ধর্মীয় সংখ্যালঘু
      4. নারী ও শিশু
      5. প্রাণ-প্রকৃতি-কৃষি
      6. ভিন্ন মতাবলম্বী
      7. রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ
      8. শ্রমজীবী
      Featured
      ফেব্রুয়ারি ১০, ২০২৩

      বাংলাদেশে গণমাধ্যম কতটা স্বাধীন মনিটর করবে যুক্তরাষ্ট্রসহ ৯ রাষ্ট্র

      Recent
      মার্চ ৭, ২০২৩

      গত বছর দেশে ৯ হাজার ৭৬৪ জন নারী সহিংসতার শিকার

      ফেব্রুয়ারি ২৬, ২০২৩

      কেন বান্দরবান থেকে পালিয়ে ভারতে আশ্রয় নিল পাঁচ শতাধিক বাংলাদেশি?

      ফেব্রুয়ারি ১৮, ২০২৩

      বাংলাদেশে গণমাধ্যমের স্বাধীনতায় ক্রমবর্ধমান হারে চাপ বেড়েছে: আইপিআইয়ের

    • বিশেষায়িত
      1. করোনাভাইরাস
      2. ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট
      3. নির্বাচন
      4. বিশ্ব
      5. মানবাধিকার
      6. রোহিঙ্গা জাতি
      7. সীমান্ত ইস্যু
      Featured
      মার্চ ১৯, ২০২৩

      পুতিন যুদ্ধাপরাধী হলে বুশ, ব্লেয়ার বা সৌদি যুবরাজ কেন নয়?

      Recent
      মার্চ ২৩, ২০২৩

      শুরু হল আফগানিস্তানে ব্রিটিশ বাহিনীর বেআইনি হত্যার তদন্ত

      মার্চ ২৩, ২০২৩

      উত্তাল ভারত, মোদিকে মানহানির মামলায় রাহুল গান্ধীর ২ বছরের জেল

      মার্চ ২২, ২০২৩

      সমকামী পরিচয় দিলেই পেতে হবে কঠিন সাজা

    • রাজনীতি-প্রশাসন
      1. অর্থনীতি ও বাণিজ্য
      2. আইন-আদালত
      3. ক্ষমতাসীন দল
      4. জাতীয় সংসদ
      5. রাজনীতি
      6. রাষ্ট্র-সরকার
      Featured
      ফেব্রুয়ারি ১৩, ২০২৩

      যেভাবে গ্যাস খাতকে ধ্বংস করছে সরকারের আমদানি নির্ভরতা

      Recent
      মার্চ ১৭, ২০২৩

      উন্নয়নের ফাঁদে বাংলাদেশ: যে কারণে বাড়ছে সঞ্চয়পত্র ভাঙার প্রবণতা

      মার্চ ১১, ২০২৩

      দেশের ব্যাংকিং খাতকে ‘নেগেটিভ’ রেটিং মুডিসের: কয়েক দশক পেছাবে অর্থনীতি

      মার্চ ১১, ২০২৩

      যুক্তরাষ্ট্রে কমেছে রপ্তানি: কী পরিণতির দিকে বাংলাদেশের পোশাক শিল্প?

    • মতামত
      • বিশ্লেষণ
      • সম্পাদকীয়
      • সাক্ষাৎকার
    • গবেষণা ও প্রতিবেদন
      1. বিভিন্ন সংস্থার প্রতিবেদন
      2. চলতি প্রবণতা
      3. নীতি নির্দেশনা
      Featured
      জানুয়ারি ৩১, ২০২৩

      আবারো অবনমন: সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত দেশের তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান ১২

      Recent
      মার্চ ২২, ২০২৩

      ভয়াবহ বিষাক্ত ঢাকার বায়ু, ঝুঁকিতে মাতৃগর্ভের শিশুরাও

      মার্চ ৭, ২০২৩

      গত বছর দেশে ৯ হাজার ৭৬৪ জন নারী সহিংসতার শিকার

      ফেব্রুয়ারি ৫, ২০২৩

      সড়ক দুর্ঘটনা: জানুয়ারিতে ঝরেছে নিরীহ ৬৪২ প্রাণ

    • আর্কাইভ
    State Watch
    রাজনীতি

    ফিনিক্স পাখি বিএনপি: যে উত্থান রূপকথার গল্পকেও হার মানায়

    ডেস্ক রিপোর্টBy ডেস্ক রিপোর্টডিসেম্বর ১৪, ২০২২No Comments5 Mins Read

    উদ্বেগ, অনিশ্চয়তা, হামলা, মামলা, আটক, গুলি ও ভয়কে পাশ কাটিয়ে বিএনপি ঢাকা বিভাগীয় সমাবেশটি হয়েছে সুষ্ঠুভাবে। মূলত সমাবেশের স্থান নিয়ে বিএনপি ও সরকারের মধ্যে মতভেদের সূত্রপাত। সমাবেশ নয়াপল্টনে করতে চেয়েছিল বিএনপি শুরু থেকেই। নিরাপত্তার কথা বলে সরকার নয়াপল্টনে করতে দিতে রাজি হয়নি। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে করার অনুমতি দিয়েছিল পুলিশ। এ নিয়েই কথা ও মনস্তাত্ত্বিক লড়াইয়ের শুরু। বিএনপি কার্যালয়ের সমানে পুলিশের গুলিতে একজনের মৃত্যু ও কার্যালয়ে পুলিশি অভিযানের পরও বিএনপি কর্মীরা কোনো সহিংসতার পথ না ধরে শান্তিপূর্ণভাবে সমাবেশ শেষ করেছে গোলাপবাগে।

    সব ধরনের প্রতিবন্ধকতা এবং সমাবেশস্থল নিয়ে শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত অনিশ্চয়তা সত্ত্বেও বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় সমাবেশে ব্যাপক মানুষের সমাবেশ ঘটেছে। সমাবেশের স্থান হিসেবে গোলাপবাগ মাঠের নাম ঘোষণার এক ঘণ্টার মধ্যেই নেতা-কর্মীতে ভরে গেছে। রাতভর তাঁরা মাঠে অবস্থান করে সরকারবিরোধী স্লোগান দিয়েছেন। খণ্ড খণ্ড মিছিল করেছেন। ঢাকাসহ প্রতিটি বিভাগে সমাবেশের আগে ধরপাকড়, তল্লাশিচৌকি, ধর্মঘট দিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে ভীতি সঞ্চার করেছে সরকার। কিন্তু এই ভয়ভীতি বিএনপির নেতা-কর্মীদের সমাবেশে আসা থেকে বিরত রাখতে পারেনি। যত পথ সরকার বন্ধ করছে, তত পথ মানুষ সৃষ্টি করেছে সামাবেশে আসার জন্য।

    সমাবেশগুলোতে বিএনপির নেতা-কর্মীদের বাইরেও অনেক সাধারণ মানুষ জাতীয় পতাকা নিয়ে যোগ দিয়েছেন। তারা সংখ্যায় অনেক। বেশ কিছু কারণে সাধারণ মানুষ বিএনপির সমাবেশে যোগ দিয়েছেন। এর মধ্যে অন্যতম কারণ হচ্ছে, ভোটাধিকার হরণ করা। আমাদের দেশে ভোট উৎসবের আমেজ নিয়ে আসে। আমরা পথে-ঘাটে, বাসে, ট্রেনে, লঞ্চে দিনমান রাজনীতি নিয়ে আলাপ-আলোচনা করি। পাঁচ বছরে একবার এসব আলোচনার পক্ষে-বিপক্ষে সিদ্ধান্ত জানানোর সুযোগ পান নাগরিকেরা। দেশে এখন যেহেতু নির্বাচনব্যবস্থা বলে কিছু নেই, তাই জনসাধারণ ক্ষুব্ধ হয়ে এসব সমাবেশে যোগ দিয়েছে। এর পাশাপাশি সরকারের দুর্নীতি, লাগামহীন অর্থ পাচার, ঋণ জালিয়াতি, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি মানুষকে আরও ক্ষুব্ধ করেছে।

    ঢাকার সমাবেশে ব্যতিক্রম যা ঘটেছে তা হচ্ছে, দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন না, উপস্থিত ছিলেন না কেন্দ্রীয় পর্যায়ের অনেক নেতা। তাদের কারাগারে রেখেই দলকে সমাবেশ করতে হয়েছে। ঢাকা বিভাগীয় সমাবেশকে কেন্দ্র করে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ এবং সরকারের পুলিশ বাহিনীর আচরণ, হামলা, মামলা, নিপীড়ন আগের সব সমাবেশের সময়কার মাত্রাকে ছাড়িয়ে গেছে, সেটা বলাই বাহুল্য।

    সমাবেশের দিন ঢাকার বিভিন্ন মহল্লায় এবং ঢাকার প্রবেশপথে আওয়ামী লীগ এবং ছাত্রলীগের কর্মীরা যেভাবে পেরেছেন, সাধারণ লোকজনকে হেনস্তা করেছেন। সাধারণ পথচারী এবং বাসযাত্রীদের ব্যক্তিগত মুঠোফোন ‘পরীক্ষা’ করার কাজে নিয়োজিত থেকেছেন। এটি নাগরিকের ন্যূনতম অধিকারের পরিপন্থী। ছাত্রলীগের কর্মীদের এই দায়িত্ব তাদের দলীয়ভাবে দেওয়া হয়েছিল নাকি সরকারিভাবে, সেই প্রশ্ন তোলা নিরর্থক—প্রায় এক দশক ধরে, বিশেষত ২০১৮ সাল থেকে রাষ্ট্র, সরকার, দল একাকার হয়ে এমন অবস্থায় দাঁড়িয়েছে যে এগুলোকে আলাদা করে চেনা যায় না।

    বিএনপি দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এক দিন চার ঘণ্টা সমাবেশ করলে ঢাকার ‘জনজীবন বিপর্যস্ত হবে’ বলে সেখানে সমাবেশের অনুমতি দেওয়া হয়নি। অথচ তিন দিন আগেই ৭ ডিসেম্বর নয়াপল্টন এলাকাকে রণক্ষেত্রে পরিণত করেছে পুলিশ এবং ক্ষমতাসীন দলের কর্মীরা। বিএনপির কার্যালয়ে হামলা চালিয়ে একজন কর্মীর প্রাণনাশের পর ওই এলাকার জনজীবন যে স্বাভাবিক ছিল না, সেটা সবার জানা, এমনকি তারপরও সেখানে পুলিশ আর আওয়ামী লীগের কর্মীদের যুদ্ধংদেহী উপস্থিতি কোনো অবস্থাতেই স্বাভাবিকতার প্রমাণ দেয় না। শুধু তা-ই নয়, সমাবেশের আগের দিন থেকে ঢাকাকে অবরুদ্ধ করে ফেলা হয়েছিল, সমাবেশের দিন ঢাকায় যান চলাচলের অবস্থা দেখে একে ‘সরকারি হরতাল’ বলেই মনে হয়েছে। এতে করে সাধারণ মানুষের যে কত দূর ক্ষতি হয়েছে, সেটা ভুক্তভোগী এবং বিবেচনাসম্পন্ন মানুষ জানেন।

    এর আগে ১২ অক্টোবর থেকে বিএনপি দেশের বিভিন্ন বিভাগীয় শহরে নয়টি সমাবেশ করেছে। সেখানকার পরিস্থিতি বিবেচনা করলে দেখা যায় যে জনজীবন যতটা বিপর্যস্ত হয়েছে, তার কারণ, ক্ষমতাসীন দল এবং প্রশাসনের আশীর্বাদপুষ্ট পরিবহন ধর্মঘট। আতঙ্ক যতটা ছড়িয়েছে, তার উৎস ছিল সমাবেশে যারা আসতে চেয়েছেন, তাদের ওপর আওয়ামী লীগের কর্মীদের হামলা, ভীতি যতটা বিস্তার লাভ করেছে, তা হয়েছে বিভিন্ন এলাকায় বিএনপি কর্মীদের আটক এবং তাদের বাড়িঘরে পুলিশের তল্লাশি চালানোর কারণে। কিন্তু এগুলো যে কাজে দেয়নি, তার প্রমাণ হচ্ছে প্রতিটি সমাবেশেই জনসমাগম বেড়েছে। স্বল্পতম সময়ে আয়োজিত ঢাকার সম্মেলনে উপস্থিতি তার একটি উদাহরণ।

    এ রকম একটি প্রেক্ষাপটে বিএনপির ১০টি বিভাগীয় সমাবেশের শেষ সমাবেশ থেকে কেবল দাবিদাওয়া উত্থাপিত হয়নি, একই সঙ্গে এসব দাবির ভিত্তিতে সমমনা দলগুলোর সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলনের ঘোষণাও দেওয়া হয়েছে। এ লক্ষ্য অর্জনে বিএনপি সফল হবে কি না, সেটা দেখার জন্য আগামী দিনগুলোর অপেক্ষা করতে হবে। তবে বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদন এবং এসব সমাবেশে উপস্থিত সাংবাদিকদের সঙ্গে কথাবার্তা বলে ইতিমধ্যে এর কিছু বৈশিষ্ট্য এবং নেতৃত্বের কিছু দিক লক্ষ করা গেছে, যা আলোচনার দাবি করে।

    বিভাগীয় এসব সমাবেশের সূচনা থেকেই বিএনপি কর্মীরা কেবল যে বিভিন্ন ধরনের প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হয়েছেন তা-ই নয়, এসব সমাবেশে আসার সময় বিভিন্ন ধরনের হামলারও মুখোমুখি হয়েছেন। ক্ষমতাসীন দল এবং প্রশাসনের পক্ষ থেকে এসব সমাবেশকে কেন্দ্র করে সহিংসতার আশঙ্কাও করা হয়েছে। বিপুলসংখ্যক লোকের উপস্থিতির কারণে বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হতে পারে বলা হয়েছে। যদিও আগের কোনো সমাবেশেই বিশৃঙ্খলার ঘটনা ঘটেনি, তথাপি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ৪ ডিসেম্বরেও বলেছেন, ‘বিএনপি সমাবেশের নামে যদি কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করে, তাহলে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা জনগণকে সঙ্গে নিয়ে সমুচিত জবাব দেবে।’

    তবে ঢাকার সমাবেশের আগে বিএনপির কোনো কোনো নেতার বক্তব্য দায়িত্বশীলতার পরিচায়ক হয়নি। ১০ ডিসেম্বরের সমাবেশে খালেদা জিয়া উপস্থিত থাকবেন বা ১০ তারিখের পর দেশ চলবে খালেদা জিয়ার নির্দেশে—এ ধরনের বক্তব্য আইনের বিবেচনায়ই শুধু নয়, রাজনৈতিক বিবেচনায়ও যথাযথ বার্তা দেয় না। এতে করে যে ধরনের উত্তেজনা সৃষ্টি হয়, তা বিএনপির জন্যই ক্ষতিকর।

    এসব সমাবেশে কারা যোগ দিয়েছেন, এটা একটা বড় প্রশ্ন। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেখা গেছে যে সমাবেশের আগের দিন, এমনকি দুই দিন আগেই অনেকে সমাবেশের জন্য নির্ধারিত শহরে উপস্থিত হয়েছেন। এসব অংশগ্রহণকারী দলের নিবেদিত কর্মী-সমর্থক। কিন্তু লক্ষ করলে দেখা যাবে যে এসব সমাবেশে সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণ ক্রমাগতভাবে বেড়েছে। প্রধানত দরিদ্র, নিম্নমধ্যবিত্ত শ্রেণির মানুষের উপস্থিতিই এসব সমাবেশকে বৃহদাকৃতি দিয়েছে। অর্থনৈতিক সংকটে দিশাহারা মানুষ এটা বুঝতে পারছেন যে রাজনৈতিকভাবেই এর সমাধান খুঁজতে হবে। দেয়ালে পিঠ ঠেকে যাওয়া মানুষেরা তাদের বিবেচনায়ই এখন বিএনপির দিকে তাকিয়েছেন। এটা বিএনপির নেতারা উপলব্ধি করতে পারছেন কি না, সেটাই নির্ধারণ করবে বিএনপি ভবিষ্যতে তাদের দাবিদাওয়ার কোন দিকগুলোকে প্রাধান্য দেন।

    সাধারণ মানুষের বড় এক অংশ অর্থনৈতিকভাবে খাদের কিনারায় পৌঁছে গেছে। তারা কোনো ধরনের সংঘাত বা সহিংসতার চাপ নেওয়ার মতো অবস্থায় নেই। তবে তঁারা এটা উপলব্ধি করতে পারেন যে তাদের এ অবস্থার পেছনে আছে ক্ষমতাসীনদের সীমাহীন দুর্নীতি এবং নাগরিক হিসেবে তাদের ন্যূনতম অধিকার না থাকা। ভোটের অধিকার, কথা বলার অধিকার, সমাবেশের অধিকার না থাকা এবং জবাবদিহির অনুপস্থিতি এ অবস্থা তৈরি করেছে। শক্তি প্রয়োগ করে যে শাসন অব্যাহত আছে, দীর্ঘদিন ধরে মানুষ ভয়ের কারণে তা মেনে নিয়েছে। কিন্তু মানুষ সেই ভীতি থেকে বেরিয়ে আসছে। এটা ক্ষমতাসীনেরা বুঝতে পারছেন কি না, সেটাই প্রশ্ন।

    এসডব্লিউএসএস/১৪২২

    ছড়িয়ে দিনঃ

    আপনার মতামত জানানঃ

    State watch সকল পাঠকদের জন্য উন্মুক্ত সংবাদ মাধ্যম, যেটি পাঠকদের অর্থায়নে পরিচালিত হয়। যে কোন পরিমাণের সহযোগিতা, সেটি ছোট বা বড় হোক, আপনাদের প্রতিটি সহযোগিতা আমাদের নিরপেক্ষ সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে ভবিষ্যতে বড় অবদান রাখতে পারে। তাই State watch-কে সহযোগিতার অনুরোধ জানাচ্ছি।
    Donate
    বিএনপি বিএনপি-আওয়ামীলীগ

    Related Posts

    সারা দেশে সাঁড়াশি অভিযান শুরু হচ্ছে পুলিশের: আবারো ভুক্তভোগী হবে বিএনপি!

    আসন্ন নির্বাচন বিতর্কিত হলে টিকবে না বাংলাদেশের গণতন্ত্র

    দ্য এন্ড অব খালেদা জিয়া!

    বিজ্ঞাপন

    সর্বশেষ প্রকাশিত
    মার্চ ২৩, ২০২৩

    শুরু হল আফগানিস্তানে ব্রিটিশ বাহিনীর বেআইনি হত্যার তদন্ত

    মার্চ ২৩, ২০২৩

    ছবিতে দেখুন ১৯ শতকের বরফে মোড়া নায়াগ্রা জলপ্রপাত

    মার্চ ২৩, ২০২৩

    উত্তাল ভারত, মোদিকে মানহানির মামলায় রাহুল গান্ধীর ২ বছরের জেল

    মার্চ ২২, ২০২৩

    সমকামী পরিচয় দিলেই পেতে হবে কঠিন সাজা

    মার্চ ২২, ২০২৩

    প্রায় ৪ লাখ বছর পুরনো প্রাচীনতম অস্ত্র আবিষ্কার

    বিজ্ঞাপন

    সর্বাধিক পঠিত
    • প্রায় ৪ লাখ বছর পুরনো প্রাচীনতম অস্ত্র আবিষ্কার
      মার্চ ২২, ২০২৩
      By ডেস্ক রিপোর্ট
      জার্মানির একটি রাজ্য লোয়ার স্যাক্সোনির ছোট্ট শহর শোনিঙ্গেন। মাত্র দশ-এগারো হাজার লোকের শহরে প্রচুর অর্থের বিনিময়ে নির্মাণ করা হয়েছে শোনিঙ্গেন...
    • ছবিতে দেখুন ১৯ শতকের বরফে মোড়া নায়াগ্রা জলপ্রপাত
      মার্চ ২৩, ২০২৩
      By ডেস্ক রিপোর্ট
      প্রতিবছরই বরফে মুড়ে যায়নায়াগ্রা ফলস। কানাডার হাড়হিম করা ঠান্ডায় বরফ হয়ে যায় নায়াগ্রা ফলসের পানি। নায়াগ্রা ফলসে বেড়াতে গিয়ে চোখধাঁধানো...
    • ভেঙে দুই টুকরো হবে আফ্রিকা মহাদেশ, তৈরি হবে নতুন এক সমুদ্র
      মার্চ ১৯, ২০২৩
      By ডেস্ক রিপোর্ট
      সেই কোন কালে তৈরি হয়েছিল বিশ্ব মানচিত্র। আজও তা অনুসরণ করে চলছে গোটা দুনিয়া। ছোটখাটো পরিবর্তন যে ঘটেনি, তা নয়।...
    • ধর্ম এবং কুসংস্কার একই মুদ্রার এপিঠ ওপিঠ!
      মার্চ ১৮, ২০২৩
      By স্টেটওয়াচ ডেস্ক
      জাকির হোসেন মনে করা হয় যে মানুষের কুসংস্কার বা অতিপ্রাকৃত বিশ্বাসগুলি সভ্যতার প্রথম দিক্কার এবং তারা  প্রথম প্রাগৌতিহাসিক ধর্ম সৃষ্টি...
    • ডারউইনের হাজার বছর আগে বিবর্তনবাদের তত্ত্ব দিয়েছিলেন যে মুসলিম দার্শনিক
      মার্চ ২২, ২০২৩
      By ডেস্ক রিপোর্ট
      আধুনিক বিজ্ঞানের যতগুলো গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার তার অন্যতম ব্রিটিশ বিজ্ঞানী চার্লস ডারউইনের বিবর্তনবাদের তত্ত্ব। তার এই তত্ত্বে দেখানো হয়েছে প্রাণীরা সময়ের...
    আজকের ভিডিও
    https://youtu.be/k-yAjxNV02I
    আমাদের সম্পর্কে
    আমাদের সম্পর্কে

    স্টেট ওয়াচ, বাংলাদেশের সার্বিক আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি এবং মানবাধিকার পর্যবেক্ষণ এবং গবেষণামূলক একটি প্রয়াস।
    বিস্তারিত...

    ফেসবুকে যুক্ত থাকুন

    Donate Us!
    statewatch.net (Karigor Media Network), Hamburg, Germany. Email: statewatch.sa@gmail.com © ২০২৩ State Watch. Designed by @.

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.