State Watch
    Facebook Twitter Instagram
    সর্বশেষ প্রকাশিত
    • গুপ্ত হত্যা আর হামলায় টালমাটাল বিএনপি
    • এক বছরে বৈদেশিক ঋণ বেড়েছে ৩৯ হাজার কোটি টাকা
    • উজবেক নারীদের যেভাবে ভারতে পাচার করে যৌনকর্মে নামানো হয়
    • গাজার ১০ লাখ শরণার্থীকে মিশরের দিকে ঠেলে দিতে পারে ইসরায়েল
    • বাংলাদেশের ‘দুই বেগমের যুদ্ধে’ ভারত-চীন-যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান কী?
    • প্রাচীন মিশরের বাইরে আগুনের ধোঁয়ায় মমি বানানোর আশ্চর্য রীতি
    • বিরোধী সব দলকে যে কারণে এক জায়গায় আনতে চায় বিএনপি
    • নভেম্বরে রাজনৈতিক মামলা ১১৫, গ্রেপ্তার ২৬৬৩
    State Watch
    • প্রধান পাতা
    • আইনপ্রয়োগ
      1. গুম-অপহরণ
      2. গ্রেপ্তার-নিপীড়ন
      3. নিপীড়নমূলক আইন
      4. প্রাতিষ্ঠানিক দুর্নীতি
      5. বিচার বহির্ভূত হত্যা
      6. রাষ্ট্রীয় বাহিনী
      Featured
      জুলাই ২, ২০২৩

      আবারো বেড়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হেফাজতে মৃত্যু: এমএসএফ

      Recent
      নভেম্বর ২৯, ২০২৩

      ৫৮১ কোটি টাকার সার আত্মসাৎ, অভিযুক্তকে গ্রেপ্তারে টালবাহানা দুদকের

      নভেম্বর ১৩, ২০২৩

      দুর্নীতির স্বর্গে কাজ শুরুর আগেই নির্মাণ ব্যয় বেড়ে ২ হাজার ৪০০ কোটি টাকা

      অক্টোবর ৩০, ২০২৩

      পুলিশের নির্মমতা: গুলিতে আহত শিশু, পিটুনির শিকার সাংবাদিক

    • আক্রান্ত জনগোষ্ঠী
      1. আদিবাসী
      2. গণমাধ্যম
      3. ধর্মীয় সংখ্যালঘু
      4. নারী ও শিশু
      5. প্রাণ-প্রকৃতি-কৃষি
      6. ভিন্ন মতাবলম্বী
      7. রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ
      8. শ্রমজীবী
      Featured
      ফেব্রুয়ারি ১০, ২০২৩

      বাংলাদেশে গণমাধ্যম কতটা স্বাধীন মনিটর করবে যুক্তরাষ্ট্রসহ ৯ রাষ্ট্র

      Recent
      ডিসেম্বর ৪, ২০২৩

      গুপ্ত হত্যা আর হামলায় টালমাটাল বিএনপি

      ডিসেম্বর ২, ২০২৩

      নভেম্বরে রাজনৈতিক মামলা ১১৫, গ্রেপ্তার ২৬৬৩

      নভেম্বর ৩০, ২০২৩

      সঙ্গী মারা গেলে কাক আর জোড়া বাঁধে না?

    • বিশেষায়িত
      1. করোনাভাইরাস
      2. ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট
      3. নির্বাচন
      4. বিশ্ব
      5. মানবাধিকার
      6. রোহিঙ্গা জাতি
      7. সীমান্ত ইস্যু
      Featured
      আগস্ট ২৮, ২০২৩

      ডিজিটাল থেকে সাইবার: নতুন জালে পুরনো কায়দায় শিকার

      Recent
      ডিসেম্বর ৩, ২০২৩

      উজবেক নারীদের যেভাবে ভারতে পাচার করে যৌনকর্মে নামানো হয়

      ডিসেম্বর ৩, ২০২৩

      গাজার ১০ লাখ শরণার্থীকে মিশরের দিকে ঠেলে দিতে পারে ইসরায়েল

      ডিসেম্বর ৩, ২০২৩

      বাংলাদেশের ‘দুই বেগমের যুদ্ধে’ ভারত-চীন-যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান কী?

    • রাজনীতি-প্রশাসন
      1. অর্থনীতি ও বাণিজ্য
      2. আইন-আদালত
      3. ক্ষমতাসীন দল
      4. জাতীয় সংসদ
      5. রাজনীতি
      6. রাষ্ট্র-সরকার
      Featured
      অক্টোবর ২৯, ২০২৩

      বিএনপির ভুল নাকি সরকারের ফাঁদ: গুলিবিদ্ধ শিশু, নিহত পুলিশ, আহত অজস্র

      Recent
      ডিসেম্বর ৪, ২০২৩

      এক বছরে বৈদেশিক ঋণ বেড়েছে ৩৯ হাজার কোটি টাকা

      ডিসেম্বর ৩, ২০২৩

      বিরোধী সব দলকে যে কারণে এক জায়গায় আনতে চায় বিএনপি

      ডিসেম্বর ২, ২০২৩

      যুক্তরাষ্ট্রের বার্ষিক প্রতিবেদন: বাংলাদেশের নিরাপত্তা বাহিনী মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে

    • মতামত
      • বিশ্লেষণ
      • সম্পাদকীয়
      • সাক্ষাৎকার
    • গবেষণা ও প্রতিবেদন
      1. বিভিন্ন সংস্থার প্রতিবেদন
      2. চলতি প্রবণতা
      3. নীতি নির্দেশনা
      Featured
      জানুয়ারি ৩১, ২০২৩

      আবারো অবনমন: সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত দেশের তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান ১২

      Recent
      নভেম্বর ২২, ২০২৩

      ৮২ শতাংশ কার্যকারিতা হারিয়েছে অ্যান্টিবায়োটিক: গবেষণা

      অক্টোবর ৭, ২০২৩

      সেপ্টেম্বরে সড়কে ৪১৭ মৃত্যু, আহত ৬৫১

      অক্টোবর ৩, ২০২৩

      সেপ্টেম্বরে দেশে ১৫৭৭ অগ্নিকাণ্ড: কেন বাড়ছে এই সংখ্যা?

    • আর্কাইভ
    State Watch
    ইতিহাস

    আগুন মমি, মৃত্যুর আগেই শুরু হতো যে প্রক্রিয়া

    ডেস্ক রিপোর্টBy ডেস্ক রিপোর্টনভেম্বর ১৩, ২০২৩No Comments5 Mins Read

    উত্তর ফিলিপাইনের বেঙ্গুত প্রদেশের পাহাড়ি এক অঞ্চল কাবাইয়ান। এখানে বাস করে ইবালোই উপজাতি। টিম্বাক পর্বতের পাদদেশে ছোট ছোট গ্রামে ছড়িয়ে ছিটিয়ে বসবাস করে তারা। এই পাহাড়ের গুহায় পাওয়া যায় আগুন মমির দেখা। ইবালোইদের পূর্বপুরুষেরা মৃতদের মমি করে রেখে আসতেন টিম্বাক, বাঙ্গাও, টেনোগচোল, নাপাই, ওপডাস এরকম আরো নানা গুহায়। এজন্য এই মমি ইবালোই মমি বা কাবাইয়ান মমি নামেও পরিচিত।

    ঠিক কবে থেকে আরম্ভ হয় এই পদ্ধতি? এখন পর্যন্ত পাওয়া তথ্যপ্রমাণ বিশ্লেষণ করে বিজ্ঞানীরা মনে করেন এর সূচনা ১২০০ খ্রিষ্টাব্দে। তবে অনেক বিশেষজ্ঞের মতে মমিকরণ শুরু হয়েছিল তারও অন্তত হাজার বছর আগে। সূচনা নিয়ে বিতর্ক থাকলেও সমাপ্তি নিয়ে সন্দেহের অবকাশ নেই। ১৫০০ শতকে স্প্যানিশ অভিযাত্রী ফার্দিন্যান্দ ম্যাজেলান ফিলিপাইনে উপনিবেশ স্থাপন করেন। খ্রিষ্টধর্মের প্রসারের সাথে সাথে হারিয়ে যেতে থাকে স্থানীয় ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি। এই ধারায় বিলুপ্ত হয়ে যায় মৃতদেহ সৎকারের এই প্রক্রিয়া।

    ইবালোইরা ঠিক কীভাবে মমি করতো সেটা নিয়ে খুব বেশি লিখিত বিবরণ পাওয়া যায় না। তবে প্রজন্মের পর প্রজন্ম চলে আসা গল্প থেকে বেশ ভালো তথ্য পাওয়া যায়। আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করেও জানা গেছে অনেক কিছু।

    সব সুতো জোড়া দিয়ে জানা যায় মমিকরণের শুরুটা হতো ব্যক্তি জীবিত থাকাকালেই। মুমূর্ষুকে পান করতে দেয়া হতো লবণাক্ত একরকম পানীয়। নোনা পানি শরীরকে পানিশূন্য করে দেয়, সেটা জানা ছিল স্থানীয়দের। তারা মনে করতো মৃত্যুর আগে এই পানীয় খাওয়ালে শরীর থেকে পানি বেরিয়ে যাবে তাড়াতাড়ি। তবে আধুনিক বিজ্ঞানের মতে মমি তৈরির পেছনে এই প্রক্রিয়ার অবদান ছিল না বললেই চলে।

    মূল কাজ শুরু হতো ব্যক্তি মারা যাবার পর। সব মিলিয়ে সপ্তাহখানেক থেকে মাসও লাগতে পারত। প্রাথমিক ধাপে ঠান্ডা পানি দিয়ে গোসল দেয়া হত মৃতদেহ। এরপর তাকে ঢেকে দেয়া হত কোলেবাও নামে বিশেষ ধরনে র কম্বলে। মাথায় পড়ানো হতো সিনালিবুবো নামে একরকম স্কার্ফ। মৃতকে বসানো হতো মৃতদের চেয়ার/সাঙ্গাচিলে। কম্বল দিয়ে বাঁধা থাকত তার দেহ, আর স্কার্ফ দিয়ে সোজা করা থাকত মাথা।

    পরবর্তী ধাপ ছিল ধোঁয়া দিয়ে মৃতদেহ শুকিয়ে ফেলা। এজন্য ছোট করে আগুন জ্বালিয়ে তার নিচে রাখা হতো চেয়ার। তবে সরাসরি মৃত ব্যক্তিকে আগুনের সংস্পর্শে আনা হতো না কখনোই। তাপে শরীরের সমস্ত পানি ধীরে ধীরে বের হয়ে যেতো, সেটা সংরক্ষণ করা হতো বোতলে। পুরোপুরি শুকিয়ে গেলে চেয়ার থেকে মৃতদেহ নামিয়ে আনত ইবালোইরা।

    এবার আসতো শেষ ধাপের কাজ। কুঁচকে যাওয়া দেহ সূর্যের আলোতে রেখে দুদুয়ান অনুষ্ঠান পালন করতো আত্মীয় ও সমাজের বয়োজ্যোষ্ঠরা। উদ্দেশ্য চামড়ার ওপরের অংশ ছাড়িয়ে নেয়া। স্থানীয় লতাপাতা আর শেকড়-বাকড় দিয়ে তৈরি বিশেষ ঔষধ শরীরে লাগিয়ে জ্বালানো হতো তামাক। এমন ব্যবস্থা করা হতো যাতে এই ধোঁয়া মৃতের নাকমুখ দিয়ে প্রবেশ করে। ইবালোইরা মনে করতো এর ফলে শরীরের ভেতর যদি আর কোনো পানি থেকেও থাকে সেটা শুকিয়ে যাবে। বলাই বাহুল্য, বিজ্ঞানীরা এই তত্ত্বও ভুল বলে জানিয়েছেন।

    কাজ শেষ! এবার মৃত ব্যক্তি প্রস্তুত শেষবিদায় নেবার জন্য। মমিকে কোলেবাও দিয়ে কয়েকস্তরে ঢেকে কাঠের কফিনে মায়ের পেটে শিশু যেভাবে থাকে অনেকটা সেভাবে রেখে দিত সমাজের লোকেরা। নানা আচার পালন করতে করতে বয়ে নিয়ে যেত পাহাড়ি গুহায়। সেখানে তাকে রেখে দিয়ে তবেই সমাপ্ত হতো শেষকৃত্য।

    ইবালোইদের বিশ্বাস অনুযায়ী আগুন মমিকে যেই গুহায় রাখা হয়েছে সেখান থেকে কখনোই বের করা যাবে না, তাহলে কষ্ট পাবে তাদের আত্মা। তেমন হলে নেমে আসবে অভিশাপ, দেখা দেবে নানা দুর্যোগ। গুহার ভেতরে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় অবশ্য নেয়া যাবে।

    ইবালোইদের বাস ফিলিপাইনের প্রত্যন্ত অঞ্চলে। তাদের সমাধি গুহার অবস্থানও দুর্গম এলাকায়। সেখানে যেতে গাড়ি চালাতে হবে পাঁচ ঘন্টা। এরপর শুরু হবে পাথরের সিঁড়ি বেয়ে পাহাড়ে ওঠা। আরো প্রায় পাঁচ ঘন্টা পর দেখা পাওয়া যাবে এসব গুহার। নিরাপত্তার জন্য সরকার এগুলো বেড়া দিয়ে ঘিরে দিয়েছে। এতকিছুর পরেও ঠেকানো যায়নি চুরি।

    চুরি হওয়া সবচেয়ে বিখ্যাত মমির ঘটনা সেই ১৯১৯ সালের। গবেষকরা তার নাম উদ্ধার করতে পেরেছিলেন- আপো আন্নু (Apo Annu)। সারা গায়ে বাহারি ট্যাটু করা এই ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছিল আজ থেকে প্রায় পাঁচশো বছরেরও বেশি আগে। সম্ভবত ইবালোইদের সর্বশেষ মমিগুলোর একটি এই আপো আন্নু। তার সমাধির থেকে জানা গেছে- নেতাগোছের কেউ ছিলেন তিনি, শিকারী হিসেবেও নামকরা। ইবালোইদের কাছে তিনি আধা-দেবতা আধা-মানুষ। তাই তার মমি চুরির পর যত প্রাকৃতিক দুর্যোগ এসেছিল সবই তারা চাপিয়ে দেয় অভিশাপের ওপর।

    বিখ্যাত এই মমি খুঁজে বের করতে হন্যে হয়ে মাঠে নেমেছিলেন আইনশৃঙ্খলা কর্তৃপক্ষ। জানা যায়- ফিলিপিনো এক পাদ্রি সমাধি গুহা থেকে সরিয়ে নিয়ে যান আপো আন্নুকে। এরপর তার ঠাঁই হয় সার্কাসের প্রদর্শনিতে। বেশ কয়েক হাত ঘুরে এক সংগ্রাহক কিনে নেন এই মমি। ১৯৮৪ সালে সেটা পাঠিয়ে দেন ফিলিপাইনের জাতীয় জাদুঘরে। কর্তৃপক্ষ দ্রুত সরকারকে জানায়। তারা ইবালোই নেতাদের সাথে যোগাযোগ করে আপো আন্নুকে পাঠিয়ে দেন তার লোকেদের কাছে। নানা রীতিনীতি পালন শেষে তাকে ফিরিয়ে দেয়া হয় সমাধি গুহায়। সরকার এবার সেখানে লাগিয়ে দেয় লোহার গেট।

    ২০০০ সালের দিকে বেশ কয়েকটি আগুন মমি চুরি হয়ে যায়। পরে ইউরোপের বিভিন্ন সংগ্রাহক মোটা অঙ্কে কিনে নেন এগুলো। ২০০৪ সালে আটটি মমি ফিরিয়ে দেয়া হয়। তবে এখনো বেশ কয়েকটি আগুন মমি রয়ে গেছে সংগ্রাহকদের কাছে।

    আগুন আর ধোঁয়া ব্যবহার করে মমি করার পদ্ধতি কিন্তু ইবালোইদের একার নয়। পাপুয়া নিউ গিনির বেশ কিছু উপজাতির মধ্যেও এর প্রচলন ছিল। তবে ফিলিপাইনের আগুন মমিই বেশি পরিচিত। সব মিলিয়ে ৫০-৮০টি এমন মমি পাওয়া গেছে। তবে অনেকগুলোর অবস্থান গোপন করে রাখা হয়েছে চুরি ঠেকাতে।

    ইবালোইরা আজও তাদের মমি করা পূর্বপুরুষদের শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করে। তাদের জন্য উৎসর্গ করে খাদ্য আর পানীয়। সমাধি গুহায় ঢুকে গবেষণা করতে হলে তাদের নেতাদের অনুমতি লাগে। কাজ করতে হয় গুহার ভেতরে, এবং সেখানে স্থানীয় একজন লোক সবসময় উপস্থিত থাকে। তার কাজ মমিকে বুঝিয়ে বলা- কী হচ্ছে, কেন হচ্ছে!

    ছড়িয়ে দিনঃ

    আপনার মতামত জানানঃ

    State watch সকল পাঠকদের জন্য উন্মুক্ত সংবাদ মাধ্যম, যেটি পাঠকদের অর্থায়নে পরিচালিত হয়। যে কোন পরিমাণের সহযোগিতা, সেটি ছোট বা বড় হোক, আপনাদের প্রতিটি সহযোগিতা আমাদের নিরপেক্ষ সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে ভবিষ্যতে বড় অবদান রাখতে পারে। তাই State watch-কে সহযোগিতার অনুরোধ জানাচ্ছি।
    Donate
    ইতিহাস

    Related Posts

    দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের নির্মমতা: এক দুপুরে নিশ্চিহ্ন গোটা শহর

    আরতুগ্রুল গাজী: যার হাত ধরে অটোমান সাম্রাজ্যের সূত্রপাত

    ১২ হাজার বছর আগে পুরুষ আধিপত্যের পূর্বে কেমন ছিল সমাজ

    বিজ্ঞাপন

    সর্বশেষ প্রকাশিত
    ডিসেম্বর ৪, ২০২৩

    গুপ্ত হত্যা আর হামলায় টালমাটাল বিএনপি

    ডিসেম্বর ৪, ২০২৩

    এক বছরে বৈদেশিক ঋণ বেড়েছে ৩৯ হাজার কোটি টাকা

    ডিসেম্বর ৩, ২০২৩

    উজবেক নারীদের যেভাবে ভারতে পাচার করে যৌনকর্মে নামানো হয়

    ডিসেম্বর ৩, ২০২৩

    গাজার ১০ লাখ শরণার্থীকে মিশরের দিকে ঠেলে দিতে পারে ইসরায়েল

    ডিসেম্বর ৩, ২০২৩

    বাংলাদেশের ‘দুই বেগমের যুদ্ধে’ ভারত-চীন-যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান কী?

    বিজ্ঞাপন

    সর্বাধিক পঠিত
    • কেন কাটা হয়েছিল খনার জিহ্বা?
      নভেম্বর ২৮, ২০২৩
      By ডেস্ক রিপোর্ট
      প্রকৃত নাম লীলাবতি। ইতিহাসে অমর হয়েছেন ‘খনা নামে’। অনেক ইতিহাসবিদের মতে, খনা নামটি পরিচিত হয় জিহ্বা কাটার জন্যই। খনা অর্থ...
    • সমুদ্রের নিচে ধাতব বল, এলিয়েনের তৈরি?
      নভেম্বর ৩০, ২০২৩
      By ডেস্ক রিপোর্ট
      প্রশান্ত মহাসাগরের নিচে এক ধরনের ধাতব বল পাওয়া গেছে। অদ্ভুত রাসায়নিক গঠনের মাধ্যমে এই বলগুলো গঠন হয়েছে। অনেকে মনে করেন,...
    • দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের নির্মমতা: এক দুপুরে নিশ্চিহ্ন গোটা শহর
      নভেম্বর ২৮, ২০২৩
      By ডেস্ক রিপোর্ট
      ইউরোপের অন্যান্য দেশের মতো ফ্রান্সেরও একটি নিজস্ব ঐতিহ্য আছে। এই দেশ শিল্প এনেছে, সৃষ্টি এনেছে, বিপ্লব এনেছে। সেই প্রাচীন সময়...
    • আবারও কেন গুঞ্জন মার্কিন নিষেধাজ্ঞার?
      ডিসেম্বর ১, ২০২৩
      By ডেস্ক রিপোর্ট
      অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের পথে প্রতিবন্ধকতা তৈরি হলে ভিসা নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার কথা আগেই স্পষ্ট করেছে যুক্তরাষ্ট্র। বিশ্বব্যাপী শ্রমিক অধিকার...
    • সঙ্গী মারা গেলে কাক আর জোড়া বাঁধে না?
      নভেম্বর ৩০, ২০২৩
      By ডেস্ক রিপোর্ট
      কাক মানুষের অতিপরিচিত এক পাখি। প্রকৃতিতে কাক ও মানুষের সহাবস্থান। তাই কাক নিয়ে মানুষের মাঝে প্রচলিত আছে নানা গল্প, বিশ্বাস।...
    আজকের ভিডিও
    https://youtu.be/3Lbz2-70mvM
    আমাদের সম্পর্কে
    আমাদের সম্পর্কে

    স্টেট ওয়াচ, বাংলাদেশের সার্বিক আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি এবং মানবাধিকার পর্যবেক্ষণ এবং গবেষণামূলক একটি প্রয়াস।
    বিস্তারিত...

    ফেসবুকে যুক্ত থাকুন

    Donate Us!
    statewatch.net (Karigor Media Network), Hamburg, Germany. Email: [email protected] © ২০২৩ State Watch. Designed by @.

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.