শুভ্র সরকার : আজ থেকে ৮ বছর আগে, ২০১৩ সালের ২৪ এপ্রিল দেশের ইতিহাসের অন্যতম এক ট্র্যাজেডির মুখোমুখি হয়েছিল দেশের মানুষ। ধসে পড়েছিল বেশ কয়েকটি পোশাক কারখানা নিয়ে গড়ে ওঠা ভবন রানা প্লাজা। সেই দুর্ঘটনায় নিহত হন এক হাজার ১৩৬ জন শ্রমিক। আহত অবস্থায় উদ্ধার করা হয় ২ হাজার ৪৩৮ জনকে৷ মোট পাঁচটি পোশাক কারখানায় পাঁচ হাজারের মতো শ্রমিক কর্মরত ছিলেন৷ নিহতদের মধ্যে ২৯১টি লাশ বেওয়ারিশ হিসেবে দাফন করা হয়৷ যারা প্রাণে বেঁচে যানন তারা পঙ্গুত্ব নিয়ে এখন মানবেতর জীবন কাটাচ্ছেন। যদিও সময় সারিয়ে তোলে সব ক্ষত। অভ্যস্ত হয়ে যায় মানুষ। তাই হয়তো রানা প্লাজা ধসের ঘটনাও আজ অনেকটাই স্মৃতির তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে। যা আছে তা শুধু স্মরণ করার আনুষ্ঠানিকতা। করোনার মধ্যে আহত, ক্ষতিগ্রস্ত শ্রমিকেরা পাচ্ছে না সরকারের সাহায্য। মানবেতর জীবন কাটাচ্ছে তারা। ৯২ শতাংশ শ্রমিক সরকার থেকে ন্যূনতম সাহায্যও পায়নি এই মহামারির সময়টাতে।
করোনায় বেড়েছে আহত শ্রমিকদের দুর্দশা
বৃহস্পতিবার বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান অ্যাকশনএইড বাংলাদেশের এক জরিপে জানা যায়, করোনায় দেশের শিল্প খাতের সবচেয়ে বড় দুর্ঘটনা রানা প্লাজা ভবন ধসে ক্ষতিগ্রস্ত শ্রমিকদের ৫৭ শতাংশ বেকার হয়ে পড়েছেন এবং এই ক্ষতিগ্রস্তদের করোনায় ৯২ শতাংশ সরকারের কোনো সহযোগিতাও পাননি। ফলে এ সময় তাদের চরমভাবে আর্থিক ক্ষতিগ্রস্ত হতে হয়েছে এবং আয় কমেছে।
বিভিন্ন শ্রমিক সংগঠনের নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো এই ৮ বছরেও যথাযথ ক্ষতিপূরণ পায়নি, অনেকেরই হয়নি কর্মসংস্থান। যাদের অবহেলায় এই দুর্ঘটনা ঘটেছিল, তাদেরও শাস্তি নিশ্চিত হয়নি।
এদিকে জরিপে আরও বলা হয়েছে, এখনো ১৪ শতাংশ শ্রমিকের স্বাস্থ্য অবনতির দিকে রয়েছে। তাঁদের মধ্যে ৫৮.৫ শতাংশ শ্রমিকের স্বাস্থ্য মোটামুটি স্থিতিশীল এবং ২৭.৫ শতাংশ সম্পূর্ণ স্থিতিশীল রয়েছে।
১৪ শতাংশ শ্রমিকদের মধ্যে বেশির ভাগই মাথা ব্যথা, হাত ও পায়ে ব্যথা, কোমর ব্যথা এমন বড় সমস্যা নিয়ে জীবন যাপন করছেন ।
আহত ব্যক্তিদের মধ্যে কাজে থাকা ৪৩ শতাংশ শ্রমিকের ১২ শতাংশ পোশাক কারখানা, ১২ শতাংশ দর্জি, ৩ শতাংশ কৃষিকাজ, ২.৫ শতাংশ দিনমজুরি, ২ শতাংশ গৃহকাজ, সাড়ে ৩ শতাংশ বিক্রয়কর্মী এবং ৭ শতাংশ অন্যান্য কাজ করেন।
আহত পোশাক শ্রমিকদের সাড়ে ৯ শতাংশের কোনো আয় নেই। সাড়ে ১০ শতাংশের আয় ৫ হাজার ৩০০ টাকার নিচে। সাড়ে ৩৭ শতাংশ আহত শ্রমিকের আয় ৫ হাজার ৩০০ থেকে ১০ হাজার ৩০০ টাকা। সাড়ে ২৯ শতাংশ শ্রমিকের আয় ১০ হাজার ৩০১ থেকে ১৫ হাজার ৩০০ টাকা। এর বেশি আয় ১৩ শতাংশের।
এমন পরিস্থিতিতে সরকারের সাহায্য না পাওয়ায় করোনা মহামারিতে ভয়াবহ বিপর্যয়ের মধ্যে আছে রানা প্লাজা ট্রাজেডিতে বেঁচে যাওয়া শ্রমিকেরা।
সব হারিয়ে বেঁচে আছে তারা
সেদিন ভবন ধসে মেরুদণ্ডে আঘাত পান মো. সোলায়মান। সোলায়মান কাজ করতেন রানা প্লাজার নিউ ওয়েভ স্টাইল নামের পোশাক কারখানায়।
তিনি বলেন, প্রথম দিকে এনাম মেডিক্যাল ও সিআরপিতে চিকিৎসা নেওয়ার পর আর চিকিৎসা নিতে পারিনি।
ক্ষতিপূরণ হিসেবে যা পেয়েছি তা দিয়ে কোনো রকমে চিকিৎসা করিয়ে, পরিবারের জন্য খরচ করে সবই শেষ। তারপর ধারদেনা করে চলছে। ওই সময় সরকার ও মালিকরা স্থায়ী চিকিৎসার দায়িত্ব নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিলেও কেউ এখন খবর রাখে না।
রানা প্লাজায় আহতদের মধ্যে একজন রেবেকা বেগম। বাড়ি দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলার আলাদীপুর ইউনিয়নের বারাই চেয়ারম্যানপাড়া গ্রামে। রেবেকা ৮ বছর আগের আজকের দিনে হারিয়েছেন মা, দুই দাদি, দুই চাচা ভাই ও বোনকে। একইসঙ্গে হারিয়েছেন নিজের দুটি পা।
রেবেকার স্বামী মোস্তাফিজুর রহমান। মেয়ে মিজরাতুল মুনতাহা (৬) ও ছেলে মাদানি আন নূর (২)।
রেবেকা বেগম বলেন, ‘রানা প্লাজা পোশাক কারখানায় আমিসহ আমার দুই দাদি, মা, দুই চাচাতো-ভাইবোন ও এক ফুফু শ্রমিক হিসেবে কর্মরত ছিলাম। হঠাৎ করেই ওই ভবনে ফাটল দেখা যায়। বিষয়টি কর্তৃপক্ষকে বলা হলেও কর্তৃপক্ষ সেদিকে গুরুত্ব দেয়নি। তোমরা কাজ করতে এসেছো, কাজ করো, না হলে চাকরি থেকে বের করে দেওয়া হবে। চাকরি হারানোর ভয়ে হাজারো শ্রমিকের মতো আমরাও কর্মে চলে যাই।’
‘কাজ করতে করতে হঠাৎ করেই ভবনটি ধসে পড়ে। তারপর আর কিছুই বলতে পারি না। যখন জ্ঞান ফিরে তখন দেখি আমার দুই পা ভবনের স্তূপের নিচে চাপা পড়ে আছে। আমার আর্তনাদ শুনে উদ্ধার কর্মীরা আমার কাছে ছুটে এসে আমার স্বামীর সহযোগিতায় উদ্ধারকর্মীরা আমাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যান। হাসপাতালে আমার দুই পা কেটে ফেলে। এখন পর্যন্ত আটবার আমার পা কাটতে হয়েছে। আবারো হাড্ডি বৃদ্ধি পাওয়ায় অসহ্য ব্যথা হচ্ছে। আবারো হাড্ডি কাটতে হবে বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন।’
‘আমার মা, দুই দাদি এবং দুই চাচাতো ভাই বোন আর বেঁচে নেই। শুধু আমি আর আমার ফুফু বেঁচে যাই। সব সময় আমার চোখের সামনে স্বজনদের মুখগুলো ভেসে ওঠে। ওই দুর্ঘটনায় শরীরের দুটি অঙ্গ হারানো শ্রমিকদের ১৫ লাখ টাকা দেওয়া হলেও আমি পেয়েছি ১০ লাখ টাকা।’
মো. মনির হোসেন রানা প্লাজার চার তলায় ফ্যান্টম টেক গার্মেন্টসে চেকিং অপারেটর হিসেবে কাজ করতেন৷ রানা প্লাজা ধসের তিন দিন পরে তাকে উদ্ধার করা হয়৷ তিনি ভিতরে চাপা পড়ে ছিলেন৷ মাথায় গুরুতর আঘাত পান। হাত-পাও গুরুতর জখম হয়৷
এখনও স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারেননি৷ চিকিৎসা প্রয়োজন, তাও পাচ্ছেন না৷ দুই সন্তান এবং স্ত্রী-কে নিয়ে তার সংসার৷ কোনো কাজ পাননি এখনো৷ সাভারের রাজাসন এলাকায় মোবাইল ফোনের ফ্লেক্সিলোড করে টিকে আছেন৷ সন্তানদের পড়াশুনার খরচ জোগাতে পারেন না৷ ঘরভাড়া মাসের পর মাস বাকি৷ ঠিকমতো খাবারও জোটে না৷
মনির হোসেন বললেন, ‘একবার পেয়েছিলাম ৪৫ হাজার টাকা৷ আর পরে পেয়েছি ৫০ হাজার টাকা৷ আর কোনো সহায়তা পাইনি৷’
‘কাজতো করতে পারি না, ভয় পাই৷ মনে হয় ভেঙে পড়বে৷’
রানা প্লাজার পাঁচ তলায় ফ্যান্টম অ্যাপারেলসে নিলুফার বেগম সুইং অপারেটরের কাজ করতেন৷ রানা প্লাজা ধসে তার ডান পা হারিয়েছেন৷ স্বামী আছে৷ আছে এক সন্তান৷ সাভারে থাকেন৷ সর্বমোট তিন লাখ ২০ হাজার টাকা আর্থিক সহায়তা পেয়েছেন৷ সাভারে চা বিক্রি করেন৷ কোথাও কোনোও কাজ পাননি৷
তিনি জানান, ‘আমি তো পঙ্গু, সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠতে পারি না৷ কাজ করব কীভাবে, কে কাজ দেবে? এখন আবার কিডনির সমস্যা ধরা পড়েছে৷ স্বামীর ওপর ভর করে আছি৷’
তিনি বলেন, ‘বিজিএমইএ যদি আমাকে একটু সহায়তা করত, তাহলে আমার এই অবস্থা হতো না৷ ভালো কোনও কাজ করতে পারতাম৷’
কত টাকা বরাদ্দ ছিল ক্ষতিপূরণে?
রানা প্লাজা দুর্ঘটনার পর ২০১৪ সালে বিদেশি ক্রেতা ও কয়েকটি আন্তর্জাতিক শ্রমিক সংগঠন হতাহতদের পরিবারকে সহায়তা দিতে ৪ কোটি ডলারের একটি তহবিল গঠনের ঘোষণা দিয়েছিল৷
বিজিএমইএ’র সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান জানান, ‘রানা প্লাজা ধসের পর ক্ষতিপূরণ হিসেবে বিজিএমইএ ১৫ কোটি, প্রধানমন্ত্রীর তহবিল থেকে ২৫ কোটি এবং দাতাদের কাছ থেকে ৪০ কোটি টাকা পাওয়া যায়৷’
হাইকোর্টের নির্দেশে ২০১৪ সালে রানা প্লাজায় নিহত, নিখোঁজ ব্যক্তিদের স্বজন এবং আহত ব্যক্তিদের ক্ষতিপূরণের পরিমাণ নির্ধারণ করে সরকারি উচ্চপর্যায়ের একটি কমিটি৷
সেই কমিটির সুপারিশ অনুয়ায়ী প্রত্যেক নিহত, নিখোঁজ শ্রমিকের পরিবার এবং স্থায়ীভাবে পঙ্গু হয়ে যাওয়া শ্রমিক ১৪ লাখ ৫১ হাজার ৩০০ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবেন৷ আর আহত হওয়ার ধরন অনুযায়ী, শ্রমিকদের পাওয়ার কথা দেড় লাখ টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ সাড়ে সাত লাখ টাকা৷ কিন্তু ওই টাকা দিতে রাজি হননি পোশাক শিল্পের মালিকরা৷
কমিটি নিহত শ্রমিকদের জন্য ২০ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণের সুপারিশ করেছিল৷ এর মধ্যে দুঃখ-যন্ত্রণা বাবদ পাঁচ লাখ টাকা ধরা হয়৷ কিন্তু আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও)-এর বিধানে দুঃখ-যন্ত্রণা বাবদ ক্ষতিপূরণের কোনো উল্লেখ না থাকায় পরে তা বাদ দেওয়া হয়৷
কমিটির সুপারিশে আহত শ্রমিকদের আঘাতের ধরন ও ক্ষতির প্রকৃতি অনুযায়ী চার ভাগে ভাগ করা হয়েছে৷ প্রথম ভাগে স্থায়ীভাবে পঙ্গু শ্রমিকদের জন্য ১৪ লাখ ৫১ হাজার ৩০০ টাকা ক্ষতিপূরণের সুপারিশ করা হয়েছে৷ স্পাইনাল কর্ডে আঘাত পাওয়া, দুই বা ততোধিক অঙ্গহানি হওয়া শ্রমিকেরাও এই ভাগে পড়বেন এবং একই হারে ক্ষতিপূরণ পাবেন৷
দ্বিতীয় ভাগে এক হাত বা এক পা হারানো শ্রমিকদের সাড়ে সাত লাখ টাকা এবং তৃতীয় ভাগে দীর্ঘ মেয়াদে চিকিৎসা প্রয়োজন এমন শ্রমিকদের সাড়ে চার লাখ টাকা ক্ষতিপূরণের সুপারিশ করা হয়৷ চতুর্থ ভাগে মানসিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত শ্রমিকদের দেড় লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার সুপারিশ করা হয়৷
আজও ক্ষতিপূরণের সব টাকা পায়নি শ্রমিকেরা
তবে রানা প্লাজায় হতাহত শ্রমিকরা কিছু সহায়তা পেলেও ক্ষতিপূরণ পায়নি বলে দাবি করে আসছে বেসরকারি সংস্থা ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) সহ বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান।
এই দুর্ঘটনার পর শ্রমিকদের পর্যাপ্ত ক্ষতিপূরণ বিষয়ে হাইকোর্ট স্বপ্রণোদিত হয়ে রুল জারি করেন। রিট করে কয়েকটি সংগঠন। কিন্তু সেই আইনি প্রক্রিয়া থেমে আছে। শ্রমিকদের নিয়ে কাজ করে— এমন বিভিন্ন স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক সংগঠন শিল্প দুর্ঘটনায় নিহত ও আহতদের ক্ষতিপূরণে স্থায়ী কাঠামো করার প্রস্তাব দিলেও সেটা এখনও হয়নি।
খাত সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, বিদ্যমান শ্রম আইন অনুযায়ী কর্মস্থলে দুর্ঘটনায় মৃত্যুর ক্ষেত্রে দুই লাখ এবং স্থায়ীভাবে অক্ষম হলে আড়াই লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়, যা বতর্মান আর্থ-সামাজিক অবস্থায় মোটেও পর্যাপ্ত নয়।
আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা আইএলও ১২১ কনভেনশন অনুসারে নিহত ও স্থায়ীভাবে অক্ষম শ্রমিকের ক্ষতিপূরণ হওয়া উচিত আজীবন আয়ের সমপরিমাণ। এই দাবির সঙ্গে একটি জাতীয় তহবিল এবং শ্রমিকদের বীমার আওতায় আনার কথা বলছেন তারা।
ক্ষতিপূরণের স্থায়ী কাঠামো করে সেটা শ্রমিক, মালিক ও সরকারের ত্রিপক্ষীয় প্রতিনিধির মাধ্যমে পরিচালনার প্রস্তাবও দিয়েছেন তারা। এতে ক্ষতিপূরণের সামর্থ্য নেই— এমন মালিকদের ওপরও চাপ কমবে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, রানা প্লাজা দুর্ঘটনার ৮ বছরেও বেঁচে যাওয়া শ্রমিকদের জীবনে তেমন কোনও ইতিবাচিক পরিবর্তন আসেনি। কর্মক্ষেত্রেও তাদের নিশ্চয়তা দেওয়া যায়নি। তাদের মধ্যে যারা মানসিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত তাদের আর্থিকভাবেও ক্ষতিগ্রস্ত দেখা যায়। তাই তাদের চিকিৎসা নিশ্চিতকরণে থানা পর্যায়ে রানা প্লাজা ট্রাস্ট ফান্ড থেকে বিনা মূল্যে স্বাস্থ্যকার্ড বিতরণ করা এবং আহতদের স্বাস্থ্যবীমা প্রণয়ণ করা যেতে পারে। পাশাপাশি শ্রম ইস্যুতে নিরাপত্তা ও শাসনব্যবস্থায় উন্নতির প্রয়োজন রয়েছে আর এ জন্য প্রাতিষ্ঠানিক পরিবর্তন আনতে হবে। পাশাপাশি কারখানাগুলোতে শ্রমিকদের জন্য স্বাস্থ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতে সরকারকে আইন প্রণয়ন করতে হবে।
এসডব্লিউ/এসএস/০৫২০
State watch সকল পাঠকদের জন্য উন্মুক্ত সংবাদ মাধ্যম, যেটি পাঠকদের অর্থায়নে পরিচালিত হয়। যে কোন পরিমাণের সহযোগীতা, সেটি ছোট বা বড় হোক, আপনাদের প্রতিটি সহযোগিতা আমাদের নিরপেক্ষ সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে ভবিষ্যতে বড় অবদান রাখতে পারে। তাই State watch-কে সহযোগিতার অনুরোধ জানাচ্ছি। [wpedon id=”374″ align=”center”]
আপনার মতামত জানানঃ