…
এডিটর পিক
শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যু একা কোনো বিচ্ছিন্ন হত্যাকাণ্ড নয়, এটি বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক বাস্তবতার এক…
Trending Posts
-
নারী চিকিৎসকের হিজাব খুলে ফেলা নিয়ে বিতর্কে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী
ডিসেম্বর ১৬, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
হাদির মৃত্যুকে কেন্দ্র করে উত্তাল দেশ, বিভিন্ন স্থানে ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ
ডিসেম্বর ১৯, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
হাসনাত আব্দুল্লাহর ‘সেভেন সিস্টার্স আলাদা করার হুমকি’, ভারতে প্রতিক্রিয়া
ডিসেম্বর ১৮, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
বিস্মিত বিজ্ঞানীরা: জোট বেঁধে শিকার করছে কিলার হোয়েল ও ডলফিন
ডিসেম্বর ১৬, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
হাসিনার পর আবারও যেভাবে কর্তৃত্ববাদী রাষ্ট্রের পথে বাংলাদেশ?
ডিসেম্বর ১৪, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
Trending Posts
-
নারী চিকিৎসকের হিজাব খুলে ফেলা নিয়ে বিতর্কে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী
ডিসেম্বর ১৬, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
হাদির মৃত্যুকে কেন্দ্র করে উত্তাল দেশ, বিভিন্ন স্থানে ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ
ডিসেম্বর ১৯, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
হাসনাত আব্দুল্লাহর ‘সেভেন সিস্টার্স আলাদা করার হুমকি’, ভারতে প্রতিক্রিয়া
ডিসেম্বর ১৮, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
বিস্মিত বিজ্ঞানীরা: জোট বেঁধে শিকার করছে কিলার হোয়েল ও ডলফিন
ডিসেম্বর ১৬, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
হাসিনার পর আবারও যেভাবে কর্তৃত্ববাদী রাষ্ট্রের পথে বাংলাদেশ?
ডিসেম্বর ১৪, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
- হাদির মৃত্যুও কি বেহাত হয়ে গেল?
- বিজ্ঞানের চমকে যাওয়া আবিষ্কার: পৃথিবীর সব প্রাণের উৎস একই
- হাদির মৃত্যুকে কেন্দ্র করে উত্তাল দেশ, বিভিন্ন স্থানে ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ
- ওসমান হাদি আর নেই! কী প্রভাব পড়বে রাজনীতিতে? নির্বাচনে?
- জাতীয় পার্টি কি নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে?
- ইসলাম বনাম ইহুদি বিদ্বেষ
- হাসনাত আব্দুল্লাহর ‘সেভেন সিস্টার্স আলাদা করার হুমকি’, ভারতে প্রতিক্রিয়া
- ভিক্টোরিয়ান যুগে নারীদের জীবন দশা
Author: ডেস্ক রিপোর্ট
ঢাকার গণসমাবেশ নিয়ে বিএনপিকে চাপে রেখেছে সরকার ও আওয়ামী লীগ। এখন পর্যন্ত নয়াপল্টনে গণসমাবেশের অনুমতি না দেওয়ার বিষয়ে অনড় সরকার। বিনা অনুমতিতে সমাবেশ করতে গেলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী চড়াও হবে বিএনপির ওপর। পথে পথে বাধা সৃষ্টি করবে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠন। আওয়ামী লীগের দায়িত্বশীল নেতাদের সঙ্গে কথা বলে এমনটি জানা গেছে। আর এর মধ্যেই সারা দেশে চলছে মামলা আর গ্রেপ্তার। কিশোরগঞ্জের বাজিতপুরে বিএনপি অফিসে হামলা, লাঠিচার্জ ও গুলির ঘটনা ঘটেছে। এতে পুলিশসহ বিএনপির সাতজন আহত হয়েছেন। বাজিতপুরে ১০ জনসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে গ্রেপ্তার হয়েছেন অর্ধশত নেতাকর্মী। মামলা হয়েছে ৬৮৭ জনের বিরুদ্ধে। কিশোরগঞ্জ ঢাকার সমাবেশে যোগদানের প্রস্তুতি সভায় পুলিশের হামলা,…
তাপমাত্রা শূন্যের থেকেও ২৫-২৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস কম। যতদূর দেখা যায় শুধু বরফ আর বরফ। আর তার মাঝখান দিয়েই বয়ে চলেছে ঠান্ডা জলস্রোত। রাতের বেলায় এই অঞ্চলে ঘুরে বেড়ানোর জন্য কৃত্রিম আলোর প্রয়োজন পড়বে না কোনো। পথপ্রদর্শক হয়ে উঠবে স্বয়ং রাতের আকাশ। সেখানে ঝলমল করছে হাজার রং-এর ছটা। অরোরা বোরিয়ালিস। হ্যাঁ, আলাস্কার কথাই হচ্ছে। এই হিমায়িত প্রান্তরে শ্বেতভল্লুক, বলগা হরিণ, মুস কিংবা মেরু-নেকড়ের মতো কিছু স্তন্যপায়ী প্রাণী বসবাস করলেও, দেখা মিলবে না সরীসৃপ বা উভচরদের। তার কারণও খুব সুস্পষ্ট। শীতল রক্তের প্রাণী হওয়ায় প্রচণ্ড ঠান্ডায় হিমায়িত হয়ে যায় এইসকল প্রাণীদের রক্ত। তবে অবাক করার বিষয় হল, তা সত্ত্বেও এই অঞ্চলে একসময়…
আয়তনের বিচারে পশ্চিম এশিয়ার সবচাইতে বড় আরব দেশের নাম ‘সৌদি আরব’। সৌদি আরবের উত্তরে জর্ডান ও ইরাক, উত্তর-পূর্বে কুয়েত ,পূর্বে কাতার, বাহরাইন এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত অবস্থিত। এছাড়াও এর দক্ষিণ-পূর্বে ওমান ও দক্ষিণে ইয়েমেন অবস্থিত। সৌদি আরবের মরুভূমির বুকে ছড়িয়ে আছে প্রাচীন সভ্যতার হাজারো ইতিহাস। প্রায় শতভাগ মুসলিমের বসবাস এই সৌদি আরবে। কিন্তু হাজার বছর আগে এখানেও ছিল ভিন্ন মতবাদ ও গোষ্ঠী এবং সামাজিক প্রথার মিলনমেলা। তাই এখানে ছড়িয়ে আছে বিভিন্ন সভ্যতার হাজারো নিদর্শন। তেমনই এক নিদর্শন সৌদি আরবের মরুভূমিতে হঠাৎ জেগে ওঠা মাছ আকৃতির বিশাল এক পাথুরে কাঠামো। অন্য সময় হলে হয়তো কাঠামোটিকে দৃষ্টিবিভ্রম বা মরীচিকা বলে উড়িয়ে দেওয়া…
মানব সভ্যতার একটি বড় অগ্রগতির নিদর্শন ছিল আগুনের ব্যবহার শেখা। তাই একটা প্রশ্ন চলেই আসে যে, তাহলে ঠিক কবে থেকে আগুন ব্যবহার করা শুরু করলো মানুষ? কে প্রথম আগুন নামের এই জাদুকরী বিষয়টিকে আয়ত্বে আনে? চলুন এই প্রশ্নগুলোর উত্তর খোঁজা যাক। হার্ভার্ডের নৃতত্ত্ববিদ রিচার্ড রাংহামের মতে, হোমিনিডরা মানুষ হিসেবে নিজেদেরকে উন্নীত করে আগুনের আবিষ্কার এবং সেটা নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে। এই সময়টাকে তিনি ১.৮ মিলিয়ন বছর আগেকার কোনো একটা সময় হিসেবে মনে করেন। ২০০৯ সালে নিজের তত্ত্বগুলোকে ‘ক্যাচিং ফায়ার’ বইয়ে তুলে ধরেন রিচার্ড রাংহাম (Richard Wrangham)। তবে তারপরই এ বিষয়ে আরো অনেকে বিভিন্ন মতামত দেন। তাদের মতামতের প্রধান জায়গাটি ছিল সময়। আগুন…
‘আমরা সব মিলিয়ে প্রায় ১১ লাখ রোহিঙ্গার উপস্থিতির কথা বলে আসছিলাম। প্রতিবছর ৩০ হাজার শিশুর জন্ম হিসাবে গত ৪ বছরে আরও ১ লাখের বেশি রোহিঙ্গা বেড়েছে’। বলেছেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্রসচিব। অর্থাৎ দেশে রোহিঙ্গার সংখ্যা ছাড়িয়েছে ১২ লাখ। কমে এসেছে বৈদেশিক সাহায্য। দেশে বাড়ছে সন্ত্রাসী কার্যক্রম, যেখানে রোহিঙ্গাদের সংশ্লিষ্টতা বাড়ছে। এরকম অবস্থায় বিভিন্ন কাজে দক্ষ প্রায় অর্ধ শতাধিক রোহিঙ্গাকে স্থায়ীভাবে নিয়ে যেতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। এটা চরম রসিকতা ছাড়া আর কি! উল্লেখ্য, বাস্তুচ্যুত মিয়ানমারের ওই নাগরিকরা বর্তমানে কক্সবাজারের বিভিন্ন শরণার্থী শিবিরে বাংলাদেশের মানবিক আশ্রয়ে রয়েছেন। সুনির্দিষ্টভাবে নাম-পরিচয়ের বিস্তারিত জানিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে পুনর্বাসনে সম্মত অর্ধশতাধিক রোহিঙ্গার একটি তালিকা সম্প্রতি ঢাকাকে দিয়েছে ওয়াশিংটন। কূটনৈতিক সূত্র বলছে,…
ভোটের আগে রাজনীতিতে গরম হাওয়া বইবে, দলগুলো সক্রিয় হয়ে উঠবে—এটাই স্বাভাবিক। নির্বাচনের নির্ধারিত সময়ের বছরখানেক আগে রাজনীতিতে তেমন পরিস্থিতিই তৈরি হয়েছে। যদিও নির্বাচন কীভাবে হবে, তা নিয়ে দেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক শক্তির অবস্থান দুই মেরুতে। বিভিন্ন বিভাগীয় শহরে সরকারের প্রত্যক্ষ বাধা ছাড়া বেশ কিছু সমাবেশ আয়োজনের পর বিএনপি এখন বেশ চাঙা অবস্থায় আছে বলে মনে হয়। দলটির নজর এখন ঢাকায় ১০ ডিসেম্বরের সমাবেশের দিকে। আগামী ১০ ডিসেম্বর রাজধানীর নয়াপল্টনে গণসমাবেশ সফল করতে সার্বিক প্রস্তুতি নিচ্ছে বিএনপি। ঢাকা বিভাগের জেলাগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে দিকনির্দেশনা দিচ্ছেন দলের হাইকমান্ড। সমাবেশ সার্থকের জন্য গঠিত উপ-কমিটিগুলো প্রতিদিন প্রস্তুতি সভা করছেন। উল্লেখ্য, বিএনপিকে ঢাকায় ১০ ডিসেম্বরের…
বর্তমানে গ্যাস সংকটের কারণে প্রায় সাড়ে ৬ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ রাখতে হচ্ছে। যেখানে চলতি বছরের অক্টোবর পর্যন্ত দেশে গ্যাসভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন সক্ষমতা ১১ হাজার ৪৭৬ মেগাওয়াট। অথচ এ পরিস্থিতির মধ্যে গ্যাস এবং আমদানি তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসের (এলএনজি) ওপর ভর করে আরো প্রায় সাড়ে ৮ হাজার মেগাওয়াট সক্ষমতার ১০টি বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ পরিকল্পনা করেছে সরকার। এরই মধ্যে সম্ভাব্যতা সমীক্ষা শেষ হয়েছে সাতটি বিদ্যুৎকেন্দ্রের। বাকি তিনটি বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণে সমীক্ষার কাজ চলমান। বিদ্যুতের নীতি ও গবেষণা সংস্থা পাওয়ার সেলের ২০২১-২০২২ বার্ষিক প্রতিবেদনের তথ্যে জানা গিয়েছে, রাষ্ট্রায়ত্ত বিদ্যুৎ উৎপাদন কোম্পানিগুলো এসব গ্যাসভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করবে। এছাড়া বিদেশী দাতা সংস্থার সহায়তায় যৌথ বিনিয়োগেও নির্মাণ পরিকল্পনা…
যুক্তরাষ্ট্রে একটি নতুন সমীক্ষায় জানানো হয়, গত ৩০ বছরে দেশটিতে বন্দুক হামলায় ১০ লাখেরও বেশি লোক নিহত হয়েছেন। দ্য হিলের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়, ১৯৯০ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত আগ্নেয়াস্ত্র সংক্রান্ত ঘটনায় যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ১১ লাখ ১০ হাজার মানুষ মারা গেছেন। তাদের মধ্যে প্রায় ৮৬ শতাংশ পুরুষ। আমেরিকান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের ওপেন-অ্যাক্সেস মেডিকেল জার্নাল জেএএমএ নেটওয়ার্ক ওপেনে সম্প্রতি প্রকাশিত একটি গবেষণায় এই তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। উল্লেখ্য, গান ভায়োলেন্স আর্কাইভের তথ্যের বরাত দিয়ে সম্প্রতি মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন জানায়, এ বছরের ২২ নভেম্বর পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রে ৬০৭টি বন্দুক হামলায় গুলিবিদ্ধ হয়েছেন তিন হাজার ১৭৯ জন। এর মধ্যে ৬৩৭…
এক বছরের ব্যবধানে ভিয়েতনামকে পেছনে ফেলে বাংলাদেশ আবার দ্বিতীয় শীর্ষ স্থানে ফিরল। বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম পোশাক রপ্তানিকারক দেশের মুকুট হারানোর পাশাপাশি ভিয়েতনামের রপ্তানি হিস্যাও কমেছে। তার বিপরীতে বেড়েছে বাংলাদেশের হিস্যা। বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) ‘ওয়ার্ল্ড স্ট্যাটিস্টিক্যাল রিভিউ ২০২২’ প্রতিবেদনে এ চিত্র উঠে এসেছে। পাশাপাশি সার্বিকভাবে রপ্তানি আয় কমলেও রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্য বলছে, অক্টোবর মাসে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতের আয় ৩ শতাংশ বেড়েছে। এ পরিসংখ্যান অবাক করেছে আরএমজি মালিকদেরও। ইপিবির প্রকাশিত সর্বশেষ পরিসংখ্যান অনুসারে, মহামারির পর পোশাক রপ্তানির ১৩ মাসের পুনরুদ্ধার ও আশাব্যঞ্জক প্রবৃদ্ধির পর, চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের অক্টোবরে আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় দেশের সামগ্রিক রপ্তানি আয় ৭.৮৫…
আশির দশক থেকেই নানা চড়াই-উতরাইয়ের মধ্য দিয়ে গেছে দেশের ব্যাংক খাত। দাতাদের পরামর্শ ও ঋণে একাধিক সংস্কার কর্মসূচি নেওয়া হয়। গঠন করা হয় একাধিক কমিশন ও কমিটি। অনুসরণ করা হয় ব্যাংক পরিচালনার আন্তর্জাতিক রীতিনীতি। এতে সামগ্রিকভাবে ব্যাংক খাতের অবস্থা কিছুটা ভালো হয়েছিল। কিন্তু এক দশক ধরে উল্টো পথে চলেছে ব্যাংক খাত। নজরদারি শিথিল হয়েছে। ঘটেছে বড় বড় আর্থিক কেলেঙ্কারি। বেড়েছে খেলাপি ঋণ। অনেক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে পাশ কাটিয়ে। আর ব্যাংক খাতে এখন হাহাকার। কান পাতলেই শোনা যায় টাকা নেই। টান পড়েছে নগদ টাকার। কমছে আমানত। কমেছে ঋণ আদায়। সংকট ডলারেরও। অথচ দুই বছর আগেও ব্যাংক যেন নগদ টাকার…