…
এডিটর পিক
বাংলাদেশে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের সব ধরনের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে অন্তর্বতী সরকার…
Trending Posts
-
পাকিস্তানের দক্ষতা দেখে অবাক হয়ে থাকতে পারে ভারত: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
মে ১২, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
যেভাবে বিশ্বের প্রথম ড্রোন যুদ্ধের সূচনা করল ভারত-পাকিস্তান
মে ৯, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
আবদুল হামিদের বিদেশযাত্রায় এনএসআই ও ডিজিএফআই-এর অনাপত্তি কেন?
মে ৯, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
কোন পরিস্থিতিতে পরমাণু অস্ত্র ব্যবহার করতে পারে ভারত-পাকিস্তান
মে ১০, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
Trending Posts
-
পাকিস্তানের দক্ষতা দেখে অবাক হয়ে থাকতে পারে ভারত: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
মে ১২, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
যেভাবে বিশ্বের প্রথম ড্রোন যুদ্ধের সূচনা করল ভারত-পাকিস্তান
মে ৯, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
আবদুল হামিদের বিদেশযাত্রায় এনএসআই ও ডিজিএফআই-এর অনাপত্তি কেন?
মে ৯, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
কোন পরিস্থিতিতে পরমাণু অস্ত্র ব্যবহার করতে পারে ভারত-পাকিস্তান
মে ১০, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
- ডনের মতে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের সম্ভাবনা কমে যাচ্ছে বাংলাদেশে
- আওয়ামী লীগ নিয়ে কেন খবর প্রকাশ বা সোশাল মিডিয়ায় লেখা নিষেধ?
- নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতার ঘটনা বেড়েছে চলতি বছরে
- চট্টগ্রাম বন্দরে যুক্ত হলে সেভেন সিস্টার্সও লাভবান হবে
- দ্রুত ধ্বংস হতে পারে মহাবিশ্ব: গবেষণা
- কাশ্মীর ইস্যুতে ট্রাম্পের মধ্যস্থতার প্রস্তাবে কঠিন চাপে ভারত
- ১৫০০ মানুষ হত্যার নির্দেশদাতা শেখ হাসিনা
- ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিতে কেন বিজেপির বুকে জ্বালা ধরছে?
Author: ডেস্ক রিপোর্ট
মহাকাশ থেকে রেডিও সিগন্যাল ভেসে আসছে, এমন কয়েকটি খবরে হইচই পড়ে গিয়েছিল চীনে। এখন তাদের দাবি, পৃথিবীর বাইরেও প্রাণ থাকতে পারে। কোটি কোটি আলোকবর্ষ দূর থেকে কারা যেন সংকেত পাঠাচ্ছে। রেডিও টেলিস্কোপে ধরা পড়ছে রহস্যময় আওয়াজ। ভিনগ্রহে কি তাহলে সত্যিই প্রাণের অস্তিত্ব আছে? আমরা জানি বিশ্বব্রহ্মাণ্ডে যেমন নেই কোনও জল-হাওয়া-বাতাস, তেমন নেই শব্দও। অথচ বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন কিছু সময় বাদে বাদেই রেডিও সিগন্যাল আসছে পৃথিবীতে। তা যে স্পেস সেন্টার বা পৃথিবী থেকে পাঠানো কোনও যন্ত্র থেকে নয়, সে বিষয়ে তারা নিশ্চিত। তবে কারা পাঠাচ্ছে এই বেতার-বার্তা? সেই উত্তর খুঁজে চলেছেন মহাকাশবিজ্ঞানীরা। মহাকাশের অজানা দিক নিয়ে প্রতিদিনই কাজ করে চলেছেন গবেষকরা। কখনও…
বুদ্ধিমত্তার দিক থেকে মানুষের কাছাকাছি পর্যায়ে রয়েছে শিম্পাঞ্জি ও বানর। এছাড়া ডলফিন, অক্টোপাস, কাক, কুকুর, বিড়াল, টিয়াপাখিরও বুদ্ধিমত্তা অন্যসব প্রাণীর চেয়ে উন্নততর। কিন্তু মানুষ খুব সহজে এসব প্রাণীদের নিজের পোষ মানাতে পারে। সেটা সম্ভব হয়েছে মানুষের সবচেয়ে উন্নত মস্তিষ্ক থাকার কারণে। কিন্তু প্রশ্ন হলো, যদি পৃথিবীর সকল প্রাণীর মানুষের মতো বুদ্ধিমত্তা থাকতো তাহলে কী হতো? অথবা হঠাৎ করে যদি পৃথিবীর সকল প্রাণী বিচারবু্দ্ধিসম্পন্ন হয়ে ওঠে তাহলে কী ঘটতে পারে? মানুষ কি তার আধিপত্য ধরে রাখতে পারবে? অথবা পৃথিবীর সকল প্রাণী কি এরপরও কোনো একক প্রাণীর দ্বারা শাসিত হবে? আপাতদৃষ্টিতে এটা কিম্ভুতকিমাকার এক প্রশ্ন। পৃথিবীর সকল প্রাণীর মানুষের মতো বোধসম্পন্ন হওয়ার…
বায়োলুমিনেসেন্স, বাংলায় জৈবদ্যুতি। কিন্তু কাকে বলে বায়োলুমিনেসেন্স? জীবন্ত জীবদেহ থেকে হরেক রঙের আলো উৎপাদন এবং পরিশেষে নিঃসরণের ঘটনাকে বলে বায়োলুমিনেসেন্স। এটি একটা জৈবিক ঘটনা। জোনাকির মতো যেসকল জীবের এই ক্ষমতা আছে, তাদেরকে বলা হয় বায়োলুমিনেসেন্ট। সচরাচর আমরা বায়োলুমিনেসেন্ট হিসেবে জোনাকিকে দেখে থাকি, কিন্তু আদতে এরকম আলোদানকারী জীবের সংখ্যা নেহায়েত কম নয়! উদ্ভিদ আর স্তন্যপায়ী প্রাণী ব্যতিত বহু কীটপতঙ্গ, ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক, শৈবাল, প্লাঙ্কটন এবং অসংখ্য সামুদ্রিক মাছ বায়োলুমিনেসেন্সের মাধ্যমে মাধ্যমে আলো তৈরির ক্ষমতা রাখে। স্কুইড, ড্রাগনফিশ, অ্যাংলার ফিশ, অক্টোপাস, জেলিফিশ, ক্লিক বিটল, ডিনোফ্লাজেলাটিস… নাম বলে শেষ করা যাবে না এদের। আশ্চর্যের কথা হলো, সামুদ্রিক জীবের মধ্যেই এর সংখ্যা বেশি। সামুদ্রিক প্রাণীদের…
চলতি বছরের মার্চ মাসে দেশে ৪৫৮টি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে। এসব দুর্ঘটনায় ৫৮৯ জনের প্রাণহানি হয়েছে। আহত হয়েছেন ১০৯৭ জন। নিহতের মধ্যে নারী ৮৮, শিশু ৭৩। ১৭৯টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১৯৪ জন, যা মোট নিহতের ৩৪.৩৯ শতাংশ। মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার হার ৩৬.৮৩ শতাংশ। দুর্ঘটনায় ১০৭ জন পথচারী নিহত হয়েছে, যা মোট নিহতের ১৮.৯৭ শতাংশ। যানবাহনের চালক ও সহকারী নিহত হয়েছেন ৮১ জন, অর্থাৎ ১৪.৩৬ শতাংশ। এই সময়ে ৬টি নৌ-দুর্ঘটনায় ৮ জন নিহত হয়েছে। ১৯টি রেলপথ দুর্ঘটনায় ১৬ জন নিহত এবং ৪ জন আহত হয়েছে। সোমবার (৪ মার্চ) সকালে রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক সাইদুর রহমানের পাঠানো এক প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা…
প্রাক-ইসলামী সময়ে আরব উপদ্বীপে ধর্ম বিষয়টি আরব পরিচয় গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। ইসলাম আগমনের আগে আরবে বিভিন্ন ধর্ম ছিল, যেমন- বহু-ঈশ্বরবাদ, ইহুদি, খ্রিস্টান এবং ইরানি ধর্মের মিশ্রণ। বহু-ঈশ্বরবাদ আরবে বহু-ঈশ্বরবাদ বা পৌত্তলিকতা ছিল সবচেয়ে জনপ্রিয় বিশ্বাস। খ্রিষ্টীয় চতুর্থ শতাব্দী পর্যন্ত আরবের প্রায় সকল অধিবাসীই ছিল পৌত্তলিক বা মূর্তি উপাসক। তারা অসংখ্য দেব-দেবীর উপাসনা করত। তাদের প্রতিটি গোত্রের নিজস্ব দেবতা ছিল। প্রতিটি গোত্র, শহর এবং অঞ্চলের নিজস্ব দেবতা বা মূর্তি ছিল। এছাড়া, তারা বিভিন্ন অতিপ্রাকৃত প্রাণীতে বিশ্বাস করতো। তারা ক্বাবায় ৩৬০টি মূর্তি রেখেছিল যেগুলোর বেশিরভাগই ছিল পাথরের তৈরি। তাদের অনেক দেবতার নাম ইতিহাস বা বিভিন্ন বই থেকে জানা যায়। আরবীয়…
প্রতিটি অপারেশন খুব সতর্কতার সঙ্গে পরিকল্পনা করা হয়, কখনও কখনও কয়েক মাস সময় নিয়ে৷ টার্গেটের প্রতিটি কাজ বিশ্লেষণ করা হয় এবং বাংলাদেশ র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন বা র্যাবের ১৫টি ইউনিটের একটি তার উপর নজরদারি চালায়৷ ভিকটিমদের সাধারণত গভীর রাতে তুলে নেয়া হয় এবং বিশেষ এই পুলিশ বাহিনীর কার্যালয়ে বা ক্যাম্পে নিয়ে যাওয়া হয়৷ ডয়চে ভেলেকে সাক্ষাৎকার দেয়া দুই ব্যক্তিই আরো অনেক অভিযোগ করেছেন৷ তাদের দেয়া তথ্য অনুযায়ী, সরকারের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা রাজনৈতিক স্বার্থে এই অভিজাত বাহিনীকে ব্যবহার করেন৷ অভিযোগ রয়েছে, সর্বোচ্চ কর্তৃপক্ষ থেকে এসবের অনুমোদনও দেয়া হয়৷ লক্ষ্যবস্তু যদি রাজনৈতিক ব্যক্তি হয় তাহলে কেবল উচ্চপর্যায়ের সুস্পষ্ট অনুমোদনের পরিপ্রেক্ষিতেই এটি বাস্তবায়ন করা হয়৷…
“আমি একদিন ঘড়ি ধরেছিলাম, যে অপারেশনটা আমি করেছি। ইট টেইকস এট লিস্ট টোয়েন্টি মিনিটস, এট লিস্ট টোয়েন্টি মিনিটস। টোয়েন্টি মিনিটস পর্যন্ত একটা শব্দ আসতে থাকে। তারপর আস্তে আস্তে শেষ। একটা গোঙ্গানির শব্দ। কারণ হার্টতো আর পাম্প করতে পারেনা ব্লাড, সো কন্ঠ থেকে একটা শব্দ বের হতে থাকে, আপনি বুঝবেন ওই মানুষটা অক্সিজেন খুঁজছে কিন্তু অক্সিজেন পাচ্ছে না।” নেত্র নিউজ ও ডয়চে ভেলের অনুসন্ধানী সাংবাদিকদের কাছে এভাবেই সাজানো ক্রসফায়ারে একজন মানুষের মৃত্যুর মুহূর্তটি বর্ণনা করছিলেন র্যাবের একজন সাবেক কমান্ডার, যিনি নিজেই প্রত্যক্ষভাবে একাধিক ব্যক্তিকে ক্রসফায়ারে হত্যার সঙ্গে জড়িত ছিলেন। বেশ কয়েক বছর আগে সুইডিশ রেডিওতে একজন র্যাব কর্মকর্তার ভাষ্যে বাহিনীটির বিভিন্ন…
হাতির শারীরিক বৈশিষ্ট্যের অন্যতম হলো বড় বড় দুই দাঁত। গাছ উৎপাটন থেকে শুরু করে ভারী কাণ্ড বহন, বাকল তোলা, লড়াই ও গর্ত খুঁড়তে সাহায্য করে এটি। তবে পূর্ব আফ্রিকার দেশ মোজাম্বিকের গোরংগোছা জাতীয় উদ্যানে দাঁত ছাড়াই স্ত্রী হাতির হার বাড়ছে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, এটা প্রকৃতির জবাব। দেশটির গৃহযুদ্ধের সময়টাতে দাঁতের জন্য নিষ্ঠুরভাবে বহু হাতি মারা হয়। সেটার প্রভাব পড়েছে বিবর্তনপ্রক্রিয়ায়। সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১৯৯২ সালে যুদ্ধ থামলে ব্যাপারটি নজরে আসতে শুরু করে জাতীয় উদ্যানে কর্মরত হাতি বিশেষজ্ঞদের। পুরোনো ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণ এবং নানা সূত্রের তথ্য বলছে, ১৯৭২ থেকে ২০০০ সালের মধ্যে দাঁতহীন স্ত্রী প্রজাতির হাতির পরিমাণ তিন গুণ বেড়েছে। যুদ্ধ…
ষড়যন্ত্র, নিষ্ঠুরতা, অবাধ যৌনতা, ভাইয়ের হাতে ভাইয়ের খুন- এসব নিয়েই গড়ে উঠেছিল দু’হাজার বছরের প্রাচীন রোমান সাম্রাজ্য। এই রোম সাম্রাজ্যের জুলিও-ক্লডিয়ান রাজবংশের চতুর্থ রাজা ছিলেন ক্লডিয়াস। তার আগের সম্রাট ক্যালিগুলা আবার সম্পর্কে ছিলেন ক্লডিয়াসের ভাইপো। নিজের দেহরক্ষীদের হাতে একদিন আচমকাই খুন হয়ে যান ক্যালিগুলা। তারপর যা হয়, পথের কাঁটা সরিয়ে রোমের সিংহাসনে বসেন তার সৎ কাকা ক্লডিয়াস। রাজা হিসাবে ক্লডিয়াস মন্দ ছিলেন না। অন্তত আগের রোমান সম্রাটদের মতো রক্তপিপাসু আর পাশব চরিত্রের ছিলেন না তিনি। কিন্তু সমস্যা দেখা দিল যখন অবৈধ যৌন সম্পর্ক আর ষড়যন্ত্রের আঁচ পেয়ে তিনি নিজের আগের স্ত্রী মেসালিনাকে মৃত্যুদণ্ড দিয়ে বিয়ে করে বসলেন নিজেরই ভাইঝি এগ্রিপিনা…
প্রাণীজগতের সবচেয়ে বড় পর্ব আর্থ্রোপোডার মাছি বর্গের অন্তর্ভুক্ত প্রাণী হচ্ছে মশা। মশা, যাকে ইংরেজিতে বলা হয়-Mosquito, শব্দটি এসেছে স্প্যানিশ শব্দ mosca এবং diminutive নামক দুটি শব্দ থেকে, যেগুলোর অর্থ হল যথাক্রমে ক্ষুদ্র এবং মাছি। অর্থাৎ Mosquito শব্দটির অর্থ হল- ছোট মাছি বা উড়তে সক্ষম এমন ক্ষুদ্র পতঙ্গ। মশাজাতীয় পতঙ্গের প্রথম ফসিল পাওয়া যায় কানাডায় এক টুকরো অ্যাম্বরের (অ্যাম্বর হল একধরনের ছোট গাছ, যার গা থেকে একধরনের কেলাসিত আঠালো পদার্থ নিঃসৃত হয় এবং এই কেলাসিত আঠালো পদার্থ লক্ষ লক্ষ বছর অক্ষত থাকে) ভেতর। অ্যাম্বরের ওই টুকরোর ভেতর আটকে মরে যাবার পর সেই মশাজাতীয় পতঙ্গটি অক্ষত থেকে যায় প্রায় ৭৯ মিলিয়ন বা…