বর্জ্য বিদ্যুৎ-এর কথা তো অনেকেই শুনেছেন। বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ শক্তি উৎপন্ন করে, বিদ্যুৎ তৈরি করা। কিন্তু এখন পানি, স্থল সবেতেই ব্যাকটেরিয়ার বসবাস। বিজ্ঞানীরা যখন একের পর এক অসাধ্য সাধন করে চলেছেন, তখন আর ব্যাকটেরিয়াকে ভাল কাজে ব্যবহার করা বাকি থাকে কেন।
সুইজারল্যান্ডের বিজ্ঞানীরা ব্যাকটেরিয়ার সাহায্যে বিদ্যুৎ উৎপাদনের এক অনন্য উপায় আবিষ্কার করেছেন। এ জন্য তাঁরা বর্জ্য পানি ব্যবহার করছেন, যাতে প্রচুর পরিমাণে ব্যাকটেরিয়া থাকে।
সুইস ফেডারেল ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি লাউসেন (ইপিএফএল)-এর বিজ্ঞানীদের একটি দল ‘এসচেরিচিয়া কোলি’ নামে একটি ব্যাকটেরিয়া আবিষ্কার করেছেন।
বর্জ্য বিদ্যুৎ-এর কথা তো অনেকেই শুনেছেন। বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ শক্তি উৎপন্ন করে, বিদ্যুৎ তৈরি করা। কিন্তু এখন পানি, স্থল সবেতেই ব্যাকটেরিয়ার বসবাস। বিজ্ঞানীরা যখন একের পর এক অসাধ্য সাধন করে চলেছেন, তখন আর ব্যাকটেরিয়াকে ভাল কাজে ব্যবহার করা বাকি থাকে কেন। সুইজারল্যান্ডের বিজ্ঞানীরা ব্যাকটেরিয়ার সাহায্যে বিদ্যুৎ উৎপাদনের এক অনন্য উপায় আবিষ্কার করেছেন।
এ জন্য তাঁরা বর্জ্য পানি ব্যবহার করছেন, যাতে প্রচুর পরিমাণে ব্যাকটেরিয়া থাকে। সুইস ফেডারেল ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি লাউসেন (ইপিএফএল)-এর বিজ্ঞানীদের একটি দল ‘এসচেরিচিয়া কোলি’ নামে একটি ব্যাকটেরিয়া আবিষ্কার করেছেন।
বিজ্ঞানীদের মনে Escherichia coli অনেক ধরনের জায়গায় জন্মাতে পারে। যেমন- যে কোনও জমে থাকা বর্জ্য, পানি। এটি সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায় মদের কারখানা থেকে নির্গত পানিতে। ফলে এই ব্যাকটেরিয়া থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব।
সুইজারল্যান্ডের লুসানে একটি পাবলিক রিসার্চ ইউনিভার্সিটি রয়েছে, তার অধ্যাপক আর্ডেমিস বোঘোসিয়ান জানিয়েছেন, এমন কিছু জীবাণু আছে, যা প্রাকৃতিকভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদন করে।
অর্থাৎ এর থেকে বোঝা যাচ্ছে, বিজ্ঞানীরা ইতিমধ্যেই এমন কিছু অণুজীব খুঁজে বের করেছেন, যেগুলো প্রাকৃতিকভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারে। তবে পুরোটাই যে প্রকৃতিকভাবে সম্ভব তা নয়। সুইস গবেষকরা যে নতুন ব্যাকটেরিয়াটি আবিষ্কার করেছেন, সেগুলি বায়ুমণ্ডলে বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারে।
তবে বিজ্ঞানীরা এসচেরিচিয়া কোলি নামে যে নতুন ব্যাকটেরিয়া তৈরি করেছেন, যা প্রচুর পরিমাণে বিদ্যুৎ উৎপাদন করবে। গবেষকদের মতে, আগে নানা পদ্ধতিতে বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য নির্দিষ্ট রাসায়নিক পদার্থের প্রয়োজন হত। কিন্তু এবার আর সেই সব লাগবে না। তৈরি করা এসচেরিচিয়া কোলি বিভিন্ন ধরনের জৈব বস্তু বিপাক করে বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারে।
আপনার মতামত জানানঃ