State Watch
    Facebook Twitter Instagram
    সর্বশেষ প্রকাশিত
    • বিশ্বের বিভিন্ন সৈকতে ভেসে উঠছে মৃত প্রাণী: কেন?
    • যে গ্রামের মানুষ থেকে শুরু করে পশুপাখি সবাই অন্ধ
    • রাষ্ট্রের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন-এর আড়ালে যেভাবে ভিন্নমত দমন করছে সরকার
    • তিন হাজার কোটি সূর্য এঁটে যাবে এমন ব্ল্যাক হোলের সন্ধান
    • মধ্যযুগে নারীদের আকৃষ্ট করতেই সুগন্ধির ব্যবহার শুরু
    • কীভাবে সৃষ্টি হয়েছিল মহাবিশ্ব?
    • ৮০০ বছরের পুরোনো যে দুর্গে একই সাথে আছে মন্দির ও মসজিদ
    • চাঁদে বিশাল জলাধারের সন্ধান বিজ্ঞানীদের
    State Watch
    • প্রধান পাতা
    • আইনপ্রয়োগ
      1. গুম-অপহরণ
      2. গ্রেপ্তার-নিপীড়ন
      3. নিপীড়নমূলক আইন
      4. প্রাতিষ্ঠানিক দুর্নীতি
      5. বিচার বহির্ভূত হত্যা
      6. রাষ্ট্রীয় বাহিনী
      Featured
      মার্চ ১২, ২০২৩

      সরকারি অর্থায়নের হাসপাতালে বেসরকারি ফি, বিপাকে রোগীরা

      Recent
      মার্চ ২৮, ২০২৩

      র‍্যাবের নির্যাতনেই মৃত্যু জেসমিনের! এবার নিখোঁজ নিহতের সন্তান

      মার্চ ২৬, ২০২৩

      র‍্যাবের হেফাজতে নারীর মৃত্যু: নির্যাতনের চিহ্ন শরীরে!

      মার্চ ২৫, ২০২৩

      মাদকাসক্ত ১১৬ পুলিশ চাকরিচ্যুত

    • আক্রান্ত জনগোষ্ঠী
      1. আদিবাসী
      2. গণমাধ্যম
      3. ধর্মীয় সংখ্যালঘু
      4. নারী ও শিশু
      5. প্রাণ-প্রকৃতি-কৃষি
      6. ভিন্ন মতাবলম্বী
      7. রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ
      8. শ্রমজীবী
      Featured
      ফেব্রুয়ারি ১০, ২০২৩

      বাংলাদেশে গণমাধ্যম কতটা স্বাধীন মনিটর করবে যুক্তরাষ্ট্রসহ ৯ রাষ্ট্র

      Recent
      মার্চ ৩১, ২০২৩

      যুক্তরাষ্ট্রসহ ১২ দেশ উদ্বিগ্ন: মধ্যরাতে সাংবাদিক গ্রেপ্তারকে ঘিরে স্বৈরতন্ত্রের পোস্টমর্টেম

      মার্চ ২৯, ২০২৩

      যেখানে বাকস্বাধীনতা নেই, সেখানে মাছ মাংস চাইলের স্বাধীনতা চাইলেন সাংবাদিক!

      মার্চ ২৮, ২০২৩

      শরীয়তপুরে মন্দিরের প্রতিমা ভাঙচুর

    • বিশেষায়িত
      1. করোনাভাইরাস
      2. ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট
      3. নির্বাচন
      4. বিশ্ব
      5. মানবাধিকার
      6. রোহিঙ্গা জাতি
      7. সীমান্ত ইস্যু
      Featured
      মার্চ ২৬, ২০২৩

      রাহুল গান্ধীর জেল যাওয়া কি মোদিকে সিংহাসন থেকে নামাতে পারবে?

      Recent
      এপ্রিল ১, ২০২৩

      বিশ্বের বিভিন্ন সৈকতে ভেসে উঠছে মৃত প্রাণী: কেন?

      এপ্রিল ১, ২০২৩

      রাষ্ট্রের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন-এর আড়ালে যেভাবে ভিন্নমত দমন করছে সরকার

      মার্চ ২৯, ২০২৩

      যে দেশে প্রতি ১৩ ঘণ্টায় একজন সাংবাদিক নির্যাতিত হয়

    • রাজনীতি-প্রশাসন
      1. অর্থনীতি ও বাণিজ্য
      2. আইন-আদালত
      3. ক্ষমতাসীন দল
      4. জাতীয় সংসদ
      5. রাজনীতি
      6. রাষ্ট্র-সরকার
      Featured
      মার্চ ২৫, ২০২৩

      রমজানেও ব্যবসায়ীদের লোভ-লালসায় দ্রব্যমূল্যের চাপে নিম্নমধ্যবিত্তরা

      Recent
      মার্চ ২৮, ২০২৩

      পোশাক রপ্তানির যে ক্ষেত্রে বিশ্বকে শাসন করছে বাংলাদেশ

      মার্চ ২৫, ২০২৩

      রমজানেও ব্যবসায়ীদের লোভ-লালসায় দ্রব্যমূল্যের চাপে নিম্নমধ্যবিত্তরা

      মার্চ ২৪, ২০২৩

      মন্ত্রীর ফোনে অবৈধ সোনা উদ্ধার পুলিশের, যুবককে থানায় মারল পাচারকারী

    • মতামত
      • বিশ্লেষণ
      • সম্পাদকীয়
      • সাক্ষাৎকার
    • গবেষণা ও প্রতিবেদন
      1. বিভিন্ন সংস্থার প্রতিবেদন
      2. চলতি প্রবণতা
      3. নীতি নির্দেশনা
      Featured
      জানুয়ারি ৩১, ২০২৩

      আবারো অবনমন: সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত দেশের তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান ১২

      Recent
      মার্চ ২৬, ২০২৩

      প্রযুক্তির কারণে চিন্তা করার ক্ষমতা হারাচ্ছে মানুষ: গবেষণা

      মার্চ ২২, ২০২৩

      ভয়াবহ বিষাক্ত ঢাকার বায়ু, ঝুঁকিতে মাতৃগর্ভের শিশুরাও

      মার্চ ৭, ২০২৩

      গত বছর দেশে ৯ হাজার ৭৬৪ জন নারী সহিংসতার শিকার

    • আর্কাইভ
    State Watch
    বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

    স্থলচর প্রাণী থেকে আজকের তিমির বিবর্তনের ইতিহাস

    ডেস্ক রিপোর্টBy ডেস্ক রিপোর্টজানুয়ারি ২১, ২০২৩No Comments5 Mins Read

    বলা হয়ে থাকে সাড়ে ছয় কোটি বছর আগে এক প্রলংকারী গ্রহাণুর আঘাতে প্রায় ৮০ ভাগ ডায়নোসর বিলুপ্ত হয়ে যায়। যদিও আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় তিমি! তবে ডাইনোসর।দিয়ে শুরু করার কারণ বিজ্ঞানী জেরি কয়েন তার ‘Why the Evolution is ট্রুথ’ গ্রন্থে ডায়নোসর ও তিমির বিবর্তনের মধ্যে একপ্রকার সম্পর্ক আছে বলে প্রদর্শন করেন। সাড়ে ছয় কোটি বছর পূর্বে এক প্রলঙ্কারী গ্রহাণুর আঘাতে ডায়নোসররা ধবংস হয়ে যায় আর ঠিক একই কারণের পরিণতিতে স্থলচর প্রাণীরা ফিরে যায় মহাসমূদ্রে।

    জেরি কয়েন বলেন, “সপ্তদশ শতাব্দী থেকেই শনাক্ত করা সম্ভব হয়েছিল যে তিমি ও তাদের সমগোত্রীয় প্রাণীরা যেমন, ডলফিন ও পরপয়েস আসলে স্তন্যপায়ী প্রাণী। তারা উষ্ণ রক্ত বিশিষ্ট, সন্তানের জন্ম দেয়, যাদের তারা দুধ পান করায় এবং তাদের ‘ব্লো হোল’ (মাথার উপর নাকের ছিদ্র) -এর চারপাশে চুল আছে।

    তিমির ডিএনএ থেকে নেয়া প্রমাণ এবং বর্তমানে নিষ্ক্রিয় এমন কিছু প্রায় নিষ্ক্রিয় বা ভেস্টিজিয়াল অঙ্গ, যেমন, আদি পেলভিস বা শ্রোণিচক্র এবং পেছনের পায়ের উপস্থিতি প্রমাণ করছে তাদের পূর্বপুরুষ অবশ্যই স্থলে বাস করতো। তিমিরা প্রায় নিশ্চিৎভাবে বিবর্তিত হয়েছে এক প্রজাতির আর্টিওডাকটাইল থেকে।

    আর্টিওডাকটাইল স্তন্যপায়ীদের একটি গ্রুপ যাদের জোড় সংখ্যক পায়ের আঙ্গুল আছে। যেমন, উট এবং শূকর। জীববিজ্ঞানীরা এখন বিশ্বাস করেন তিমির পূর্বসূরিদের সাথে সবচেয়ে কাছের সম্পর্ক আছে এমন জীবিত প্রাণীটি হচ্ছে—হ্যা, আপনি ঠিকই অনুমান করতে পেরেছেন—হিপোপটামাস বা জলহস্তি। সুতরাং হিপো থেকে তিমির সেই পরিবর্তনের দৃশ্যপটটি খুবই অসম্ভব কোনো ব্যাপার নয় মোটেও।

    একই সাথে তিনি বলেন, তিমির কিছু একান্ত বৈশিষ্ট্য আছে যা স্থলবাসী স্বমগোত্রীয়দের থেকে তাদেরকে ভিন্ন করেছে। সেগুলোর মধ্যে আছে যেমন, পেছনের পায়ের অনুপস্থিতি, সামনের পা যার আকৃতি বৈঠা বা প্যাডেলের মত, চ্যাপটা ফ্লুকের মত লেজ, একটি ব্লো হোল (মাথার ঠিক উপরে থাকা নাকের ছিদ্র); খাটো ঘাড়, সাধারণ ‘কোন’ বা মোচাকৃতির দাঁত (স্থলবাসী প্রাণীদের জটিল, কয়েকটি চুড়া বা কাস্প বিশিষ্ট দাঁত [মাল্টিকাসপিড] থেকে যা ব্যতিক্রম), কানের বিশেষ গঠন, পানির নীচে যা তাদের শব্দ শুনতে সাহায্য করে, মেরুদণ্ডের উপরে হাড়ের শক্ত বিশেষ অংশ যা সাতারের জন্য ব্যবহার করা লেজের শক্তিশালী মাংশপেশীগুলো নোঙ্গর করে রাখে।

    মধ্যপ্রাচ্যে খুঁজে পাওয়া একগুচ্ছ বিস্ময়কর জীবাশ্ম প্রজাতির কল্যাণে, আমরা স্থলবাসী থেকে জলচর, প্রতিটি পর্যায়ে এইসব বৈশিষ্ট্যগুলোর ক্রমবিবর্তন লক্ষ করতে পেরেছি (শুধুমাত্র হাড়বিহীন লেজ ছাড়া, যেটি জীবাশ্মীভুত হয় না)।

    মজার ব্যাপার হলো ষাট মিলিয়ন বছরের জীবাশ্ম রেকর্ডে অজস্র জীবাশ্ম স্তন্যপায়ীর অস্তিত্ব থাকলেও, কোন জীবাশ্ম তিমির অস্তিত্ব নেই। ৩০ মিলিয়ন বছর পূর্বে সর্বপ্রথম জীবাশ্ম তিমিদের দেখা যায়। তার মানে ৩০ মিলিয়ন বছর সময়ের মধ্যেই আমাদেরকে মধ্যবর্তী পর্যায়ের ট্রান্সজিশনাল ফসিলগুলো খুঁজে পাওয়া উচিত। ৪৬ থেকে ৪৫ মিলিয়ন বছরের ব্যাপ্তিতে বিজ্ঞানীরা খুঁজে পেতে শুরু করলেন অন্তবর্তীকালীন কিছু ফসিল।

    বিজ্ঞানীরা তাদের পূর্ব অনুমান অনুযায়ী খুঁজে পেয়েছেন ৪৮ মিলিয়ন বছরের পুরানো রেকুন আকৃতির একটি প্রাণী ইন্ডোহিউস। তিমির পূর্বসূরি জলচরদের উদ্ভবের কিছু পরেই ইন্ডোহিউস জীবাশ্মভূত হয়। কিন্তু তবুও এটি কেনো তিমিদের নিকটতর পূর্বসূরীরা হতে পারে সেটি নির্ণয়ের ক্ষেত্রে সবচেয়ে কাছাকাছি পর্যায়ের ফসিল মনে করা হয়। এটি আংশিক জলচর প্রাণী ছিলো, পূর্ণবয়স্ক অন্যান্য স্থলচর প্রাণীদের তুলনায় এর হাড়ের ঘণত্ব ছিলো বেশি, যে জন্য এটি কর্কের মতো উপরে ভেসে উঠতোনা, এর দাঁত থেকে পাওয়া আইসোটোপ থেকে জানা যায় যে এটি পানি থেকে অক্সিজেন শোষণ করতো।

    আর্টিওডাকটাইল ইন্ডোহিউস থেকে বিবর্তিত আধুনিক তিমিদের মধ্যে একটি হলো বালিন তিমি। যার একটি ভেস্টিজিয়াল বা নিষ্ক্রিয় কোমরের হাড়, পেলভিস বা পেছনের পা আছে, অন্যগুলো সব ট্রান্সজিশনাল জীবাশ্ম প্রজাতি। যদিও ইন্ডোহিউস আধুনিক তিমির পূর্বসূরি না কিন্তু তারা তিমিদের নিকটাত্মীয়। আমরা যদি ৫২ মিলিয়ন বছর পূর্বে যাই তবে আমরা আরো একটি ট্রান্সজিশনাল ফর্ম খুঁজে পাই যার নাম পাকিসিটাস যেটি আরো অনেক বেশি তিমি সদৃশ্য। যাদের সাধারণত সরল দাঁত ও তিমিদের মতো কান ছিলো; তবুও এটি সম্পূর্ণ তিমি সদৃশ ছিলোনা।

    আপনি যদি টাইম মেশিনে ব্যাবহার করে ৫২ মিলিয়ন বছর অতীতে যান এনং পাকিসিটাসকে দেখেন আপনার নিজেরই বিশ্বাস করতে কষ্ট হতো যে, এর কোন নিকটাত্মীয় প্রজাতি কোন এক নতুন বিবর্তনীয় অভিযোজনের জন্ম দেবে। এরপর দ্রুত গতিতে আমরা আরো কিছু প্রজাতির দেখা পাই, যারা ক্রমশ স্থল ছেড়ে জলের দিকে ভ্রমণ করতে শুরু করেছে। ৫০ মিলিয়ন বছর পূর্বে পাওয়া যায় এক বিষ্ময়কর আদিম তিমির প্রজাতি অ্যামবুলোসিটাস। এ প্রাণীটি বেশিরভাগ সময় পানিতেই থাকতো, তবে ডাঙায় হাঁটার ক্ষেত্রে এর কিছু প্রতিবন্ধকতা ছিলো অনেকটা সীল মাছের মতো।

    এভাবে জীবাশ্ম রেকর্ডের মাধ্যমে বিজ্ঞানীরা, ৪৯ মিলিয়ন বছর অতীতে চলে যায়, খুঁজে পায় রেডোসিটাস। এটি আরো বেশি জলচর ছিলো, এর নাকের ছিদ্র পেছন দিকে সরে গিয়েছিলো, এর মাথার খুলি ছিল আরো লম্বাটে, এছাড়া মেরুদণ্ডের হাড়গুলো থেকে মোটা প্রক্ষেপন ছিল লেজের মাংশ পেশীগুলোকে (যারা সাঁতারে সাহায্য করতো) মজবুত একটা নোঙ্গর দেবার জন্য, রেডোসিটাস অবশ্যই ভালো সাতারু ছিল, কিন্তু ছোট আকারের পেলভিস এবং পা শুকনো ডাঙ্গায় হাঁটা চলার ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতো। এই প্রাণীটি অবশ্যই তাদের বেশীর ভাগ সময়ই কাটিয়েছে সমুদ্রে।

    জীবাশ্মের টাইম ট্রাভেল করে আমরা এবার চল্লিশ মিলিয়ন বছর অতীতে চলে যাই আমরা খুঁজে পাবো বাসিলোসরাস (Basilosaurus) ও ডরুডন (Dorudon) এর জীবাশ্ম। এদের খাটো ঘাড়, মাথার উপরে ব্লো-হোল বা নাকের ছিদ্রসহ এরা স্পষ্টভাবে পুর্ণাঙ্গ জলচর স্তন্যপায়ী। পানির বাইরে এরা কোনো সময় কাটাতে পারার কথা না, কারণ তাদের কোমরের পেলভিস বা শ্রোণিচক্র এবং পেছনের পা আরো ক্ষুদ্রাকৃতির ছিল (৫০ ফুট দীর্ঘ ডরুডনের পায়ের দৈর্ঘ্য মাত্র ২ ফুট) এবং যা বাকী কংকাল কাঠামোর সাথে এমনকি সংযুক্তও ছিল না।

    স্থলবাসী প্রাণীদের থেকে খুবই নাটকীয় ও বিষ্ময়কর দ্রুততার সাথে সংঘটিত হয়েছিলো তিমির বিবর্তন। শিম্পাঞ্জি থেকে সেপিয়েন্স পৃথক হতে যে সময় লেগেছিল, এ সময় তার থেকে বেশি নয়, এবং জলের সাথে অভিযোজিত হওয়ার জন্য, তাদেরকে নতুন করে কোন বৈশিষ্ট্যও সংযোজিত করতে হয়নি। শুধুমাত্র যা ঘটেছে তা হলো ইতোমধ্যে বিদ্যমান বৈশিষ্ট্যগুলোর সামান্য রদবদল। কিন্ত কেনো স্থলবাসী প্রাণীরা আবার সমূদ্র যাত্রা করেছিলো? কীসের অভাব ছিলো তাদের স্থলের পৃথিবীতে? মিলিয়ন মিলিয়ন বছর পূর্বে যারা সমূদ্র থেকে স্থলে উঠে এসেছিলো মহাসমারোহে? কেনো তারা আবার তাদের আদিম মাতৃভূমিতে ফিরে গিয়েছিল।

    কোন বিশেষ প্রাকৃতিক চাপ তাদেরকে ভূপৃষ্ঠের সাথে অভিযোজিত হতে দেয়নি? এর সঠিক উত্তর বিজ্ঞানীদের কাছে জানা নেই! অথবা তারা সম্পূর্ণ ভাবে তিমির বিবর্তনের প্রকৃত পরিবেশ সম্পর্কে অজ্ঞাত। কিন্তু ধারণা করা যায়, এর একটি কারণ ছিলো ডায়নোসরদের বিলুপ্তি। বিশেষ করে তাদের ভয়ঙ্কর সামুদ্রিক সদস্যরা, মাছভোজী মোসাসর, ইকথাইওসর এবং প্লেসিওসর এ সময় বিলুপ্ত হয়ে যায়। এদের সাথে জলচর স্তন্যপায়ী প্রাণীদের শুধু খাদ্য নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতাই ছিলোনা, তারা এদেরকে নিজেদের খাদ্যও বানাতো, তিমির পূর্বসূরিরা হয়তো এদের বিলুপ্তির পর সম্পূর্ণ সমূদ্রকে একা পেয়েছিলো, যেখানে কেউ নেই, শূনতা ছাড়া, আর তারা সে শূন্যতার মাঝে নিজেদের স্থায়ী ভাবে সম্প্রসারণ করেছিলো।

    এসডব্লিউএসএস/১৭৫০

    ছড়িয়ে দিনঃ

    আপনার মতামত জানানঃ

    State watch সকল পাঠকদের জন্য উন্মুক্ত সংবাদ মাধ্যম, যেটি পাঠকদের অর্থায়নে পরিচালিত হয়। যে কোন পরিমাণের সহযোগিতা, সেটি ছোট বা বড় হোক, আপনাদের প্রতিটি সহযোগিতা আমাদের নিরপেক্ষ সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে ভবিষ্যতে বড় অবদান রাখতে পারে। তাই State watch-কে সহযোগিতার অনুরোধ জানাচ্ছি।
    Donate
    বিজ্ঞান

    Related Posts

    তিন হাজার কোটি সূর্য এঁটে যাবে এমন ব্ল্যাক হোলের সন্ধান

    কীভাবে সৃষ্টি হয়েছিল মহাবিশ্ব?

    চাঁদে বিশাল জলাধারের সন্ধান বিজ্ঞানীদের

    বিজ্ঞাপন

    সর্বশেষ প্রকাশিত
    এপ্রিল ১, ২০২৩

    বিশ্বের বিভিন্ন সৈকতে ভেসে উঠছে মৃত প্রাণী: কেন?

    এপ্রিল ১, ২০২৩

    যে গ্রামের মানুষ থেকে শুরু করে পশুপাখি সবাই অন্ধ

    এপ্রিল ১, ২০২৩

    রাষ্ট্রের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন-এর আড়ালে যেভাবে ভিন্নমত দমন করছে সরকার

    এপ্রিল ১, ২০২৩

    তিন হাজার কোটি সূর্য এঁটে যাবে এমন ব্ল্যাক হোলের সন্ধান

    এপ্রিল ১, ২০২৩

    মধ্যযুগে নারীদের আকৃষ্ট করতেই সুগন্ধির ব্যবহার শুরু

    বিজ্ঞাপন

    সর্বাধিক পঠিত
    • মানব সভ্যতার সূচনালগ্ন থেকেই আছে পর্নোগ্রাফি: জানুন ইতিহাস
      মার্চ ২৯, ২০২৩
      By ডেস্ক রিপোর্ট
      বর্তমান যুবসমাজকে শারীরিক ও মানসিকভাবে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দিচ্ছে যে ব্যাপারগুলো, তাদের মধ্যে পর্নোগ্রাফি অন্যতম। সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় হলো, পর্নোগ্রাফি...
    • ডাইনোসরের মতো পৃথিবী থেকে হারিয়ে যাবে আরও যে ৬ প্রাণী
      মার্চ ২৯, ২০২৩
      By ডেস্ক রিপোর্ট
      বিলুপ্ত হওয়া প্রাণীর তালিকায় সর্বপ্রথম আসে ডাইনোসরের নাম। সম্ভবত হারিয়ে যাওয়া প্রাণীর তালিকায় ডাইনোসরের মতো বিকল্প আর কোনো নাম সহজে...
    • প্রায় ৪ হাজার বছর পুরনো প্রাণীর প্রোটিন দিয়ে কৃত্রিম মাংস তৈরি
      মার্চ ২৯, ২০২৩
      By ডেস্ক রিপোর্ট
      লুপ্তপ্রায় প্রাণী ম্যামথের ‘ডিএনএ’ থেকে তৈরি কৃত্রিম মাংসের বৃহত্তম বল উন্মোচন করা হল লেদারল্যান্ডের সায়েন্স মিউজ়িয়ামে। কৃত্রিম মাংস উৎপাদনকারী একটি...
    • ধর্মহীন আদিম একদল মানুষের ইতিহাস
      মার্চ ২৭, ২০২৩
      By ডেস্ক রিপোর্ট
      ২৫-৪০ হাজার বছরের মধ্যবর্তী কোনো একসময়, কাঠের নৌকা করে ভানুয়াতু, টুভ্যালু ও অন্য কোনো নিকটবর্তী নির্জন দ্বীপ থেকে ছোট্ট এই...
    • দাসপ্রথার সঙ্গে যুক্ত ছিল দ্য গার্ডিয়ান: চাঞ্চল্যকর তথ্য গবেষণার
      মার্চ ২৯, ২০২৩
      By ডেস্ক রিপোর্ট
      একসময় গবাদী পশুর মতোই হাটে-বাজারে কেনাবেচা হতো মানুষ। দাস হিসেবে বিক্রি করে দেওয়া হতো তাদের। ঊনিশ শতকের শেষার্ধ্ব থেকে পুরো...
    আজকের ভিডিও
    https://youtu.be/0GMaF2T95wg
    আমাদের সম্পর্কে
    আমাদের সম্পর্কে

    স্টেট ওয়াচ, বাংলাদেশের সার্বিক আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি এবং মানবাধিকার পর্যবেক্ষণ এবং গবেষণামূলক একটি প্রয়াস।
    বিস্তারিত...

    ফেসবুকে যুক্ত থাকুন

    Donate Us!
    statewatch.net (Karigor Media Network), Hamburg, Germany. Email: statewatch.sa@gmail.com © ২০২৩ State Watch. Designed by @.

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.