স্টেটওয়াচ রিসার্চ নেটওয়ার্ক কাজ করছে বাংলাদেশে আইনপ্রয়োগের সার্বিক চিত্র তুলে ধরার পাশাপাশি মতপ্রকাশের স্বাধীনতা সংক্রান্ত বাস্তবতা নিয়ে। এর অংশ হিসেবে স্টেটওয়াচ নিউজে আমরা প্রতিদিনকার আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতা ও গণমাধ্যম সংক্রান্ত খবরাখবরগুলো সংক্ষেপে তুলে ধরার উদ্যোগ নিয়েছি। প্রতিদিন নিম্নোক্ত মাধ্যমসমূহ থেকে সংবাদগুলো সংগ্রহ ও তা নথিবদ্ধ করছে আমাদের কর্মীরা: প্রথম আলো, কালের কণ্ঠ, যুগান্তর, সমকাল, নয়া দিগন্ত, ইত্তেফাক, দেশ রূপান্তর, ডেইলি স্টার, নিউ এজ, দ্য ফিনান্সিয়াল এক্সপ্রেস, বাংলা ট্রিবিউন, বিডিনিউজ২৪ ডটকম, আমাদের সময়, মানবজমিন। আমরা আশা করি, এই প্রতিবেদন নিয়মিত প্রকাশের মাধ্যমে জনগণের তথ্যপ্রাপ্তির অধিকার আরো শক্তিশালী হবে।
৫ ডিসেম্বর ২০২০, শনিবার, ২০ অগ্রহায়ণ ১৪২৭, পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও গণমাধ্যম সংক্রান্ত নির্বাচিত খবরের সার-সংক্ষেপ
—–
পুলিশের লাঠিচার্জে ভাস্কর্যবিরোধীরা ছত্রভঙ্গ
যুগান্তর
বিভাগ: রাষ্ট্রীয় বাহিনী
রাজধানীর বায়তুল মোকাররম এলাকায় একদল মুসল্লির ভাস্কর্যবিরোধী বিক্ষোভ মিছিল ছত্রভঙ্গ করে দিয়েছে পুলিশ। ৪ ডিসেম্বর ২০২০, শুক্রবার জুমার নামাজের পর এ ঘটনা ঘটে। দুপুর ২টার দিকে বায়তুল মোকাররম মসজিদ চত্বর থেকে মিছিল বের করতে চাইলে পুলিশ লাঠিচার্জ করে তাদের সরিয়ে দেয়। এর মিনিট দশেক পর পুলিশের ব্যারিকেড উপেক্ষা করে মিছিল নিয়ে পল্টনের দিকে এগোতে চাইলে আবার লাঠিচার্জ করে পুলিশ। এতে এক সাংবাদিকসহ কয়েকজন সামান্য আহত হন। এ সময় কাউকে আটক করা হয়নি। সাধারণত বায়তুল মোকাররমে কোনো বিক্ষোভ হলে জুমার নামাজের পরপরই স্লোগান শুরু হয়। কিন্তু শুক্রবারের বিক্ষোভে জুমার নামাজ শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কোনো প্রতিক্রিয়া দেখা যায়নি। তবে উত্তর গেটে অনেকেই জড়ো হতে থাকেন। তাদের কাছে কোনো ব্যানার, পোস্টার বা ফেস্টুন ছিল না। এ সময় গেটের সামনে ব্যাপক পরিমাণে পুলিশ মোতায়েন ছিল। উত্তর গেটে জড়ো হওয়া মুসল্লিদের পুলিশ চলে যেতে বললে দুপুর ২টার দিকে তারা ‘নারায়ে তাকবির স্লোগান দিয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন। দশ মিনিট এভাবে স্লোগানের পর তারা পুলিশের অবস্থানের মধ্যেই রাস্তায় বের হওয়ার চেষ্টা করেন। এ সময় পুলিশ তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়।
প্রথম দফায় লাঠিপেটার ফলে মুসল্লিদের বড় একটি অংশ মসজিদের ভেতর ঢুকে পড়ে। একটি অংশ চলে যায় পল্টন মোড়ের দিকে। আরেকটি অংশ যায় ফকিরেরপুলের দিকে। এ সময় পুলিশের অবস্থান ছিল বায়তুল মোকাররমের সামনে। বায়তুল মোকাররমে প্রবেশের পর দ্বিতীয় দফায় তারা স্লোগান দিয়ে বাইরে আসেন। তবে পুলিশ তাদের বাধা দেয়নি। স্লোগান দিতে দিতে বায়তুল মোকাররম থেকে পল্টন মোড়ে পৌঁছতেই সেখানে অবস্থানরত পুলিশের আরেকটি দল তাদের ওপর লাঠিচার্জ করে। ফলে বিক্ষোভকারীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়। পুলিশের মতিঝিল জোনের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (এডিসি) এনামুল হক মিঠু যুগান্তরকে বলেন, অনুমতি ব্যতীত সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। তারপরও নামাজের পর কিছু লোক বিক্ষোভের জন্য দাঁড়িয়ে যায়। আমরা তাদের সরে যেতে বলেছি। মিছিল নিয়ে তারা শাহবাগ মোড়ের দিকে যাওয়ার চেষ্টা করলে তাদের ছত্রভঙ্গ করে দিই।
কনস্টেবলের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা
কালের কন্ঠ
বিভাগ: রাষ্ট্রীয় বাহিনী
ময়মনসিংহের নান্দাইলে অসামাজিক কাজে লিপ্ত থাকার অভিযোগে তরুণীসহ আব্দুল কাইয়ুম (৩২) নামের এক পুলিশ সদস্যকে আটক করে জনতা। পরে তাদের পুলিশে সোপর্দ করে। এ ঘটনায় গতকাল থানায় একটি ধর্ষণ মামলা হয়েছে। গ্রেপ্তার আব্দুল কাইয়ুম বর্তমানে নেত্রকোনার খালিয়াজুরি থানার লেপসিয়া পুলিশ ফাঁড়িতে কনস্টেবল পদে চাকরি করছেন। স্থানীয় সূত্র জানায়, গত বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলার চরবেতাগৈর ইউনিয়নের চর উত্তরবন্দ গ্রামে এক তরুণীসহ স্থানীয়দের হাতে ধরা খান নান্দাইল থানার সাবেক পুলিশ সদস্য আব্দুল কাইয়ুম। পরে তাঁদের পুলিশে সোপর্দ করা হয়। নান্দাইল থানার ওসি মিজানুর রহমান আকন্দ জানান, পরে ওই তরুণীই বাদী হয়ে আব্দুল কাইয়ুমের নামে ধর্ষণ মামলা করেছেন।
ফেসবুকে মহানবীকে (সা.) নিয়ে কটুক্তি করায় যুবক আটক
যুগান্তর
বিভাগ: ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট
কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে মহানবী হযরত মুহাম্মদকে (সা.) নিয়ে ফেসবুকে কটুক্তি করায় একরামুল (৪২) নামে এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ। ৩ ডিসেম্বর ২০২০, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার বাঁশগ্রাম বাজার থেকে তাকে আটক করা হয়। তিনি সদর উপজেলার কমলাপুর বাজার সংলগ্ন গোপালপুর এলাকার মৃত শাহাদতের ছেলে।
জানা যায়, দুইদিন আগে জহুরা খাতুন নামে একটি ফেসবুক আইডি থেকে হযরত মুহাম্মদকে (সা.) কটুক্তি করে পোস্ট দেয়া হয়। বিষয়টি জানাজানি হলে আটককৃত ব্যক্তিকে সন্দেহ করে বৃহস্পতিবার সন্ধায় বাঁশগ্রাম ছন্দ স্টুডিও ঘেরাও করেন স্থানীয় ধর্মপ্রাণ মানুষ। পরবর্তীতে খবর পেয়ে বাঁশগ্রাম পুলিশ ক্যাম্পের সদস্যরা তাকে উদ্ধার করে হেফাজতে নেন।
এ তথ্য নিশ্চিত করে কুমারখালী থানার ওসি মজিবুর রহমান বলেন, ফেসবুকে হযরত মুহাম্মদকে (সা.) নিয়ে কটুক্তি করার অভিযোগে একরাম নামে একজনকে ঘিরে রেখেছিল জনগণ। খবর পেয়ে তাকে উদ্ধার করে পুলিশ হেফাজতে নেয়া হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
সাংবাদিকদের পেটানোর হুমকি দিলেন ইউপি চেয়ারম্যান
ইত্তেফাক
বিভাগ: গণমাধ্যম
বরিশালের বাকেরগঞ্জের দুর্গাপাশা ইউনিয়নের ইউপি সদস্য রফিকুল ইসলামের দুর্নীতি নিয়ে টেলিভিশনে ও প্রিন্ট মিডিয়ায় সংবাদ প্রকাশ করায় সাংবাদিকদের পেটানোর হুমকি দেয়ার অভিযোগ উঠেছে দুর্গাপাশা ইউপি চেয়ারম্যান আবুল বাশার শিকদারের বিরুদ্ধে। ১ ডিসেম্বর ২০২০, মঙ্গলবার পৌরসভা নির্বাচনের প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় এশিয়ান টিভির বাকেরগঞ্জ প্রতিনিধি উত্তম কুমার ও তার সঙ্গে থাকা দৈনিক মানবজমিন পত্রিকার প্রতিনিধি জাকির জমাদ্দারকে অকথ্য ভাষায় গালাগাল করে প্রকাশ্যে এ হুমকি দেয় ওই চেয়ারম্যান।
জানা যায়, উপজেলার দুর্গাপাশা ইউনিয়নের মেম্বার রফিকুল ইসলাম তার ভাই নজরুল ইসলাম খান ও বোন সালমা বেগমের নামে ২টি প্রজেক্টে তাদের নাম দিয়ে ঘর নির্মাণ করে মেম্বার রফিক নিজেই ওই ঘরে বসবাস করছেন। নির্মাণকৃত ঘর দুটির ঠিকাদার ছিলেন ইউপি চেয়ারম্যান আবুল বাশার শিকদার। এ দুর্নীতি নিয়ে এশিয়ান টিভিতে সংবাদ প্রকাশ করায় দুই সাংবাদিককে দেখে নেয়ার প্রকাশ্য হুমকি দেয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইউপি চেয়ারম্যান আবুল বাসার সিকদার জানান, আমার ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের মেম্বার রফিকুল ইসলামের ভাই নজরুল ইসলাম খান ও তার বোন সালমা বেগমের নামে ২টি প্রজেক্টের ঘর বরাদ্দ দেই। ওই ঘরে তারাই থাকেন। এখন বলেন চেয়ারম্যানের কী গরিব আত্মীয়স্বজন থাকতে পারে না? তারপরও তারা (সাংবাদিকরা) সংবাদ প্রকাশ করছে এ নিয়ে তো আমার কিছু করার নেই।
হুমকির বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি মোবাইলে নিউজ না করার জন্য বললাম তারপরও করলি (নিউজ)। এছাড়া তো আর কিছু তাদের বলিনি।
মৌলবাদ রুখতে গণমাধ্যমের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ
কালের কন্ঠ
বিভাগ: গণমাধ্যম
মৌলবাদী অপশক্তি দেশকে পিছিয়ে দেওয়ার অপচেষ্টায় লিপ্ত, তা রুখে দিতে গণমাধ্যমের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। গতকাল শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর মিন্টো রোডের সরকারি বাসভবন থেকে তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্মুদ এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ বেতার খুলনা কেন্দ্রের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে অনলাইনে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন তথ্যমন্ত্রী। তথ্যসচিব খাজা মিয়া, বাংলাদেশ বেতারের মহাপরিচালক হোসনে আরা তালুকদার অনলাইনে এবং খুলনা সিটি মেয়র তালুকদার আবদুল খালেক, খুলনা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শেখ হারুন অর রশীদ খুলনা বেতার কেন্দ্র থেকে অনুষ্ঠানে যোগ দেন। তথ্যমন্ত্রী বলেন, আজকেও দেশের বিরুদ্ধে নানা ষড়যন্ত্র হচ্ছে, নানা বিষয়ে অপব্যাখ্যা ও ফতোয়া দেওয়া হচ্ছে। এভাবে ফতোয়া দেওয়ার মাধ্যমে সমাজে অস্থিরতা তৈরি করা হচ্ছে। দেশ যাতে প্রগতির দিকে যায় এবং একই সঙ্গে দেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম যেন দেশপ্রেম, মেধা ও মনন সমন্বয়ে আগামী দিনের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় নিজেদের তৈরি করতে পারে, সেই লক্ষ্য নিয়েই গণমাধ্যমের অনুষ্ঠান নির্মাণ করতে হবে।
খুলনায় সাংবাদিকের ওপর সন্ত্রাসী হামলা আটক ১
দেশ রূপান্তর
বিভাগ: গণমাধ্যম
খুলনার কয়রা উপজেলায় বালু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে সংবাদ পরিবেশনের জেরে যশোর জেলা থেকে প্রকাশিত আঞ্চলিক দৈনিক সমাজের কথা পত্রিকার কয়রা প্রতিনিধি সুভাষ দত্তের ওপর সন্ত্রাসীরা হামলা চালিয়েছে। হামলায় তিনি গুরুতর জখম হন। গত বৃহস্পতিবার রাত ৯টার দিকে উপজেলা সদরের বাসস্ট্যান্ডে হামলার শিকার হন তিনি।
হামলার সময় সুভাষ দত্তের সঙ্গে থাকা আরেক সাংবাদিক ওবায়দুল কবির সম্রাট জানান, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় একটি সংবাদের তথ্য সংগ্রহ করতে উপজেলার মহারাজপুর ইউনিয়ন পরিষদ সংলগ্ন এলাকায় যান তিনি। সংবাদ সংগ্রহ শেষে ফেরার পথে কয়রা বাসস্ট্যান্ডে পৌঁছালে জাহাঙ্গীরের নেতৃত্বে ১৫-২০ জনের একটি দল সুভাষের ওপর হামলা করে। খবর পেয়ে কয়রা থানা পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থল থেকে আহত অবস্থায় সুভাষকে উদ্ধার করে প্রথমে কয়রা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়। সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রাতেই খুলনা মেডিকেল কলেজ (খুমেক) হাসপাতালে নেওয়া হয়।
সাংবাদিকের ওপর সশস্ত্র হামলা গজারিয়ায়
যুগান্তর
বিভাগ: গণমাধ্যম
মুন্সীগঞ্জের গজারিয়া উপজেলায় মসজিদে ঢুকে স্থানীয় প্রেস ক্লাবের সহসভাপতি বিজয় টিভির জেলা ও আমাদের সময়ের উপজেলা প্রতিনিধি আমিরুল ইসলাম নয়নের (৩৮) ওপর হামলা হয়েছে। এ সময় হামলাকারীরা তাকে বিবস্ত্র করে বেদম পেটায়। হামলাকারীদের বাধা দিতে গেলে তার শ্যালক সাদ্দাম হোসেন ও শ্বশুর ওয়ারেন্ট অফিসার (অব.) কামাল প্রধানও হামলার শিকার হয়েছেন। শুক্রবার জুমার নামাজ আদায়ের সময় এ হামলার ঘটনা ঘটে। গুরুতর আহত নয়ন ও তার শ্যালক সাদ্দাম হোসেনকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। পুলিশ ইন্সপেক্টর (অপারেশন) মোক্তার হোসেন জানান, আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। ঘটনাস্থল থেকে ৫টি রামদা, ২টি দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। মামলা প্রক্রিয়াধীন।
Police disperse anti-sculpture protesters in Dhaka
New Age
Category: State forces
The protesters opposed the installation of sculptures and the harassment of Hefazat-e-Islam joint secretary Mamunul Haque and Islami Andolan Bangladesh vice-president Syed Faizul Karim. The police also picked up at least two youths from the spot while another fell down and his leg was badly injured during the stampede of protesters.
The police action came two days after the Dhaka Metropolitan Police on Wednesday imposed restrictions on processions, meetings and rallies in the city. The DMP said that none will be allowed to hold such demonstrations without prior permission of the DMP. On Friday, several hundred anti-sculpture protesters, mostly students of madrassahs, gathered in front of the Baitul Mukarram National Mosque following jumma prayers at about 1:45pm.
As police asked them to leave the mosque, they began chanting slogans against erecting sculptures and the government, and demanding an end to the harassment of Mamunul and Faizul.
‘Sculpture and idols all the same’, ‘agents of sculpture, be careful, be careful’, ‘advance Mamnul, we are with you,’ advance Faizul, we are with you’, ‘Mamnul-Faizul, panic of atheists, ‘why idols in Muslim country, answer Sheikh Hasina’ and ‘why police in mosque, answer Sheikh Hasina’ were their slogans. At one stage, several hundred protesters stormed out of the mosque breaking police barricade. As the procession crossed Purana Paltan crossing and advanced towards Nightingale Crossing within a minute or two the cops from the crossing chased them and began to charge baton to disperse them.
A group of agitators reorgnised at an adjacent alley and threw stones at the police but fled away within minutes in the face of police resistance.
Huge police personnel in riot gear were also deployed at Paltan intersection, Nightingale Crossing and Dainik Bangla crossing.
এসডাব্লিউ/আরএন/ফাআ/আরা১৮৫০
আপনার মতামত জানানঃ