…
এডিটর পিক
শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যু একা কোনো বিচ্ছিন্ন হত্যাকাণ্ড নয়, এটি বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক বাস্তবতার এক…
Trending Posts
-
নারী চিকিৎসকের হিজাব খুলে ফেলা নিয়ে বিতর্কে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী
ডিসেম্বর ১৬, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
হাসিনার পর আবারও যেভাবে কর্তৃত্ববাদী রাষ্ট্রের পথে বাংলাদেশ?
ডিসেম্বর ১৪, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
কোন ক্ষমতা বলে গ্রেপ্তার হওয়া ফ্যাসিস্টের দোসরের ৭০ ভাগই জামিনে মুক্ত?
ডিসেম্বর ১৫, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
হাদির মৃত্যুকে কেন্দ্র করে উত্তাল দেশ, বিভিন্ন স্থানে ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ
ডিসেম্বর ১৯, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
Trending Posts
-
নারী চিকিৎসকের হিজাব খুলে ফেলা নিয়ে বিতর্কে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী
ডিসেম্বর ১৬, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
হাসিনার পর আবারও যেভাবে কর্তৃত্ববাদী রাষ্ট্রের পথে বাংলাদেশ?
ডিসেম্বর ১৪, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
কোন ক্ষমতা বলে গ্রেপ্তার হওয়া ফ্যাসিস্টের দোসরের ৭০ ভাগই জামিনে মুক্ত?
ডিসেম্বর ১৫, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
হাদির মৃত্যুকে কেন্দ্র করে উত্তাল দেশ, বিভিন্ন স্থানে ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ
ডিসেম্বর ১৯, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
- হাদির মৃত্যুও কি বেহাত হয়ে গেল?
- বিজ্ঞানের চমকে যাওয়া আবিষ্কার: পৃথিবীর সব প্রাণের উৎস একই
- হাদির মৃত্যুকে কেন্দ্র করে উত্তাল দেশ, বিভিন্ন স্থানে ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ
- ওসমান হাদি আর নেই! কী প্রভাব পড়বে রাজনীতিতে? নির্বাচনে?
- জাতীয় পার্টি কি নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে?
- ইসলাম বনাম ইহুদি বিদ্বেষ
- হাসনাত আব্দুল্লাহর ‘সেভেন সিস্টার্স আলাদা করার হুমকি’, ভারতে প্রতিক্রিয়া
- ভিক্টোরিয়ান যুগে নারীদের জীবন দশা
Author: ডেস্ক রিপোর্ট
কলকাতায় যৌনপল্লীর সংখ্যা অনেক। উত্তর থেকে দক্ষিণে এই শহরে গণিকালয়গুলিতে কাজ করেন প্রায় হাজার আশি যৌনকর্মী। মূলত প্রাচীন কলকাতার দুটি রাস্তার ধারে গড়ে উঠেছিল মহানগরীর সমস্ত যৌনপল্লী। প্রথমটি হল চিৎপুর থেকে কালীঘাটগামী রাস্তা। আর পরেরটি লালদিঘি থেকে বউবাজারগামী রাস্তা। এছাড়া বন্দরের নাবিকদের জন্য খিদিরপুর, ইংরেজদের ‘আপ্যায়নের’ জন্য জানবাজার ইত্যাদি অঞ্চলে গড়ে উঠেছিল গণিকালয়। অনেক ইতিহাসবিদের মতে, পূর্বে কর্নওয়ালিস স্ট্রিট ও পশ্চিমে চিতপুরের মাঝের পুরো জায়গাটা নিয়েই পতিতাদের উপনিবেশ গড়ে উঠেছিল। আর মজার বিষয় হল, সেই জায়গার প্রকৃত মালিক ছিলেন প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর। আর এই উপনিবেশ বা নিষিদ্ধ পল্লীর স্থাপনাই হয়েছিল নাকি সেই জমিদার ‘বাবু’র উদ্যোগেই। কারণ অনুসন্ধান করলে দেখা যায়,…
বিশ শতকের গোড়ার দিকের ঘটনা। নতুন একটি জাহাজ নিয়ে সারা পৃথিবীতে তখন হইছই। জাহাজটি এতই বড় ও মজবুত যে এর নির্মাতারা ভবিষ্যতবাণী করেছিলেন স্বয়ং ঈশ্বরও এই জাহাজকে ডুবাতে পারবেন না! সমুদ্রে একটি পাটকাঠি ডুবে যাবে তবুও এই জাহাজ ডুববে না! জাহাজটির নাম টাইটানিক। অথচ সবার ধারণা ভুল প্রমাণ করে ১৯১২ সালের ১৪ এপ্রিল রাত ১১ টা ৪৫ মিনিটে উত্তর আটলান্টিক সমুদ্রের ডুবন্ত একটি আইসবার্গের সাথে ধাক্কা লেগে সমুদ্রের নীল জলে তলিয়ে যায় এই টাইটানিক। তাও আবার প্রথম যাত্রাতেই! দুর্ঘটনায় মৃত্যু ঘটে ১,৫১৩ জন যাত্রীর। ভাগ্যবান ৬৮৭ জন যাত্রীর জীবন বাঁচলেও পরবর্তী জীবনে তাদের বয়ে বেড়াতে হয়েছে এই দু:স্বপ্ন। টাইটানিক জাহাজটির…
সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশিদের মৃত্যু নতুন ঘটনা নয়। কারণে-অকারণে সীমান্তে অনেকেরই মৃত্যু হয়েছে। ভারতীয় সীমানায় কোনো বাংলাদেশির মৃত্যু হলে দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর মধ্যে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে ফিরিয়ে আনা হয় মরদেহ। দুই দেশের মধ্যে কয়েক বছর ধরে রাষ্ট্রীয় পর্যায় এবং সীমান্ত সম্মেলনে সীমান্ত হত্যা শূন্যের কোঠায় নামানোর ওপর গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। কিন্তু হত্যা বন্ধ হচ্ছেই না। উল্টো গুলিতে মৃত্যুর পর সীমান্ত থেকে মরদেহই খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। আবার অনেক সময় ফেরত চাইলেও জুড়ে দেওয়া হচ্ছে টালবাহানা। বাংলাদেশের মানবাধিকার সংস্থাগুলোর হিসাব বলছে, ২০১৫ সাল থেকে শুরু করে গত সাত বছরে বিএসএফের গুলিতে নিহত হয়েছেন ২২১ বাংলাদেশি এবং আহত হয়েছেন আরও প্রায়…
বাংলাদেশে সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতার প্রশ্নে গত কয়েক বছর ধরেই বেশ সমালোচনা চলছে। এই সমালোচনা দেশের গন্ডি পেরিয়ে আন্তর্জাতিক মহলেও এখন আলোচনার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। এর বড় কারণ হচ্ছে, বাংলাদেশে গত কয়েক বছরে অনেক সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে এবং বেশ কয়েকজন গ্রেফতারও হয়েছেন। বাংলাদেশের একটি সুপরিচিত মানবাধিকার সংস্থা তাদের এক প্রতিবেদনে বলেছে গত তিন মাসে ৫৬জন সাংবাদিক নির্যাতন ও হয়রানির শিকার হয়েছেন। সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থাও নানা প্রশ্ন এবং উদ্বেগ প্রকাশ করছে। জাতিসংঘের পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন দেশ ছাড়া বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা প্রতিনিয়তই সরকারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন কালাকানুন ব্যবহার করে সংবাদপত্র ও সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে ‘দমন পীড়নের’ সমালোচনা করেছে। যদিও সরকার বরাবরই এসব…
বিশ্বের বিখ্যাত এই চুমুর দৃশ্যটি ফ্রেমবন্দি করেছিলেন আলোকচিত্রী আলফ্রেড আইজেন্টেড। সময়টা ছিল ১৯৪৫ সালের ১৪ আগস্ট। যুদ্ধ শেষে ফিরছেন সৈন্যরা। বন্দরে ক্যামেরা হাতে ঘুরছেন আলফ্রেড। ছবি তুলছেন সৈন্যদের ফিরে আসার মুহূর্ত। প্রিয়জনের সঙ্গে দেখা হওয়ার মুহূর্তগুলো। ঠিক সে সময় জাহাজ থেকে নেমে এলেন যুদ্ধ ফেরত এক নাবিক। সামনে তখন দাঁড়িয়ে এক সেবিকা। নাবিক দৌড়ে এসে জড়িয়ে ধরে চুমু খেতে শুরু করলেন সেই সেবিকাকে। সবার মতো আলোকচিত্রী আলফ্রেডও ভেবেছিলেন, যুদ্ধ শেষে বহুদিন পর প্রেমিক ফিরে এসে আদরে ভাসাচ্ছেন প্রেমিকাকে, ভালোবাসছেন। একটুও সময় নষ্ট করেননি ফ্রেমবন্দি করে ফেলেন সেই দৃশ্য। বিশ্বখ্যাত ‘লাইফ ম্যাগাজিন’-এ সর্বপ্রথম এই ছবিটি প্রকাশিত হয়। কিন্তু বহুদিন পর জানা…
ফ্লোরিডার সৈকতে মরা মাছ, নিউ জার্সিতে তিমি, নিউ জিল্যান্ডে স্টার ফিশ আর ক্রে ফিশ ভেসে এসেছে। অস্ট্রেলিয়ায় নদী আটকে গিয়েছে হাজার হাজার দুর্গন্ধযুক্ত মরা মাছে। পোল্যান্ডে যেন মাছের ওপর গণহত্যা চালানো হয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে সারাবিশ্বেই সমুদ্র ও মিষ্টি পানির প্রাণীদের গণহারে মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে বেশ কয়েকটি। বিশেষজ্ঞরাও বিভ্রান্ত হয়ে পড়ছেন এই ঘটনার কারণ অনুসন্ধানে। বেশ কিছু ক্ষেত্রে গবেষকরা এর পেছনে জলবায়ু পরিবর্তনকে উল্লেখ করেছেন। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে পানিতে শৈবালের মাত্রা বেড়ে যাওয়ায় পানিতে অক্সিজেনের পরিমাণ কমে গিয়েছে, যার ফলে মাছ অক্সিজেনের অভাবে মারা যাচ্ছে। আবার পানির তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ায় সামুদ্রিক প্রাণী তাদের স্বাভাবিক আবাস থেকে বেরিয়ে যেতে বাধ্য হচ্ছে, যেটিও…
বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে আছে নানান রহস্য। একবিংশ শতাব্দীতে এসেও তার অনেক কিছুই আমাদের অজানা। তবে এই প্রযুক্তির দুনিয়ায় বেশি দিন আর লুকিয়ে রাখা সম্ভব হয়নি তা। এমনই এক রহস্য সামনে আসে যা দেখে হতবাক হয়েছিল সবাই। চারপাশে ঘন জঙ্গল। গাছপালা, লতাপাতার সঙ্গে বিভিন্ন জীবজন্তুর বাস। আলো আঁধারিতে এমনিতেই একটা রহস্যময় পরিবেশ তৈরি হয়ে থাকে সেখানে। সেই জঙ্গলের মাঝেই ছোট্ট একটি গ্রাম, নাম টিলটেপেক। বাইরে থেকে সাধারণ আর পাঁচটা গ্রামের মতোই দেখতে লাগবে একে। ভেতরে ঢুকলেও তাই। কিন্তু কোথাও যেন একটা অন্যরকম ব্যাপার রয়েছে। একটু খেয়াল করলেই বুঝতে পারবেন সেই রহস্য। গ্রামে যে মানুষেরা রয়েছেন, তারা প্রত্যেকেই অন্ধ! চোখে দেখতে…
বাংলাদেশে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অধীনে ‘রাষ্ট্রের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন’ বা বিনষ্ট করার অভিযোগে দৈনিক প্রথম আলোর সম্পাদক ও জেলা প্রতিনিধির বিরুদ্ধে মামলা হওয়ার পর আইনের এই বিষয়টি সম্প্রতি আলোচনায় উঠে এসেছে। বিভিন্ন সময় ‘রাষ্ট্রের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন’র অভিযোগে মামলা হলেও এ বিষয়টি এখনো সুনির্দিষ্টভাবে সংজ্ঞায়িত নয়, বা এর তেমন কোন আইনগত ব্যাখ্যা পাওয়া যায় না। আইন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এই অভিযোগে দায়ের করা মামলাগুলোর কোন নিষ্পত্তি হয় না। তাদের মতে, ‘রাষ্ট্রের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন’র বিষয়টির আইনি সুনির্দিষ্ট ব্যাখ্যা না থাকার কারণে এটি আসলে বিভিন্ন সময় হয়রানির হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হওয়ার সুযোগ রয়েছে। আইনমন্ত্রী আনিসুল হকও স্বীকার করেছেন যে, অনেক সময় হয়রানির উদ্দেশ্যে…
ব্ল্যাক হোল। মহাকাশের অনন্ত বিস্ময়। ব্ল্যাক হোল তথা কৃষ্ণগহ্বর নিয়ে নিত্যনতুন আবিষ্কার করেই চলেছেন বিজ্ঞানীরা। এই মহাজাগতিক বস্তুদের নিয়ে কৌতূহলের শেষ নেই। সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা খুঁজে পেয়েছেন এমন এক অতিকায় ব্ল্যাক হোল, যেটির ধারেকাছে আসে না আমাদের সূর্যও। কত ভারী সেই ব্ল্যাক হোল? বিজ্ঞানীদের দাবি, সূর্যের চেয়ে তিনশ’ ত্রিশ কোটি গুণ বেশি ভর রয়েছে ওই ব্ল্যাক হোলে! অর্থাৎ প্রায় তিন হাজার কোটি সূর্য এঁটে যাবে ওই ব্ল্যাক হোলের অন্দরে। এখানে উল্লেখ্য, একটি ব্ল্যাকহোল হ’ল স্থানের এমন এক স্থান যেখানে মাধ্যাকর্ষণ এতটাই টানেন যে এমনকি আলোও বেরোতে পারে না। মাধ্যাকর্ষণটি এতটাই শক্তিশালী যেহেতু পদার্থটি একটি ছোট জায়গাতে চেপে গেছে। কোনও তারকা মারা…
সৌরভ বা সুগন্ধি নানান কাজে ব্যবহৃত হলেও নারী-পুরুষ একে অপরকে আকর্ষণ করতে সুগন্ধির ব্যবহার হলো এর আদি ও প্রধান কাজ। নারী পুরুষ উভয়, উভয়কে আকৃষ্ট করতে সুগন্ধির সাহায্য নিয়েছে বহুবার। এটি শুরু হয় মূলত মধ্যযুগের দিকে। সমাজবিজ্ঞানীদের মতে, ‘নারীর চেয়ে পুরুষরাই যুগে যুগে সুগন্ধির ব্যবহার সবচেয়ে বেশি করেছে। তবুও দেখা যায় সুগন্ধি সাবান থেকে শুরু করে যে কোনো ধরনের সুগন্ধির বিজ্ঞাপনচিত্রে নারীকেই প্রাধান্য দেওয়া হয়। এটা কেন? সে প্রশ্ন অনেকের। আসলে সবাই তার চারপাশে মোহাচ্ছন্নর মতো ছড়িয়ে থাকা এক সুবাসিত পরিবেশ খোঁজেন। শহর ছাড়িয়ে বিশুদ্ধ বাতাসে প্রকৃতি যে সুগন্ধি ছড়িয়ে দেয় তা বুক ভরে টেনে নেওয়ার মধ্যে রয়েছে ভিন্ন এক…