…
এডিটর পিক
বাংলাদেশে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের সব ধরনের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে অন্তর্বতী সরকার…
Trending Posts
-
পাকিস্তানের দক্ষতা দেখে অবাক হয়ে থাকতে পারে ভারত: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
মে ১২, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
যেভাবে বিশ্বের প্রথম ড্রোন যুদ্ধের সূচনা করল ভারত-পাকিস্তান
মে ৯, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
আবদুল হামিদের বিদেশযাত্রায় এনএসআই ও ডিজিএফআই-এর অনাপত্তি কেন?
মে ৯, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
কোন পরিস্থিতিতে পরমাণু অস্ত্র ব্যবহার করতে পারে ভারত-পাকিস্তান
মে ১০, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
Trending Posts
-
পাকিস্তানের দক্ষতা দেখে অবাক হয়ে থাকতে পারে ভারত: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
মে ১২, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
যেভাবে বিশ্বের প্রথম ড্রোন যুদ্ধের সূচনা করল ভারত-পাকিস্তান
মে ৯, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
আবদুল হামিদের বিদেশযাত্রায় এনএসআই ও ডিজিএফআই-এর অনাপত্তি কেন?
মে ৯, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
কোন পরিস্থিতিতে পরমাণু অস্ত্র ব্যবহার করতে পারে ভারত-পাকিস্তান
মে ১০, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
- ডনের মতে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের সম্ভাবনা কমে যাচ্ছে বাংলাদেশে
- আওয়ামী লীগ নিয়ে কেন খবর প্রকাশ বা সোশাল মিডিয়ায় লেখা নিষেধ?
- নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতার ঘটনা বেড়েছে চলতি বছরে
- চট্টগ্রাম বন্দরে যুক্ত হলে সেভেন সিস্টার্সও লাভবান হবে
- দ্রুত ধ্বংস হতে পারে মহাবিশ্ব: গবেষণা
- কাশ্মীর ইস্যুতে ট্রাম্পের মধ্যস্থতার প্রস্তাবে কঠিন চাপে ভারত
- ১৫০০ মানুষ হত্যার নির্দেশদাতা শেখ হাসিনা
- ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিতে কেন বিজেপির বুকে জ্বালা ধরছে?
Author: ডেস্ক রিপোর্ট
মিয়ানমারের বেসামরিক নেত্রী অং সান সু চিকে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেছে দেশটির সামরিক সরকার। ২০২১ সালের সামরিক অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর থেকে বন্দি ছিলেন তিনি। একইসঙ্গে প্রেসিডেন্ট উইন মিন্টেকেও ক্ষমা ঘোষণা করা হয়। তারা দুজনেই ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারির অভ্যুত্থানের পর থেকে কারাগারে ছিলেন। সু চি ১৯টি অপরাধের জন্য দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন। এর জন্য তার ৩৩ বছর কারাদণ্ড হয়েছে। তবে সু চি ও উইন মিন্টকে পুরোপুরি ক্ষমা করে দেওয়া না হলেও তাদের শাস্তি কম করা হবে বলে জানা গেছে। আজ মঙ্গলবার দেশটির রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে, ৭ হাজারেরও বেশি বন্দিকে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করা হয়েছে। খবরে বলা হয়েছে, ‘সংশ্লিষ্ট আদালতের সাজাপ্রাপ্ত আসামি…
ভারতের রাজধানী দিল্লির অদূরে হরিয়ানার নূহ-তে সাম্প্রদায়িক সংঘর্ষে দু’জন নিহত ও আরও বহু লোক আহত হয়েছেন। ওই সহিংসতার পর গুরগাঁওতে একটি মসজিদ জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে, হামলায় ওই মসজিদের ইমামও নিহত হয়েছেন বলে জানা যাচ্ছে। গোটা এলাকা জুড়ে পরিস্থিতি থমথমে। হরিয়ানা সরকার অবশ্য দাবি করছে অবস্থা এখন নিয়ন্ত্রণে, প্রচুর সংখ্যায় পুলিশও মোতায়েন করা হয়েছে। নূহ-তে এই সহিংসতার সূত্রপাত হয় গতকাল (সোমবার) বিশ্ব হিন্দু পরিষদের (ভিএইচপি) একটি ধর্মীয় শোভাযাত্রাকে কেন্দ্র করে। মাসকয়েক আগে নূহ-তে জুনায়েদ ও নাসির নামে দুই মুসলিম যুবককে তাদের গাড়িতে জীবন্ত জ্বালিয়ে মারার ঘটনায় প্রধান অভিযুক্ত, মোনু মানেসর নামে এক ব্যক্তি ওই শোভাযাত্রায় অংশ নেবেন – এই খবর জানাজানি…
বাঙালির বংশ পদবি উৎপত্তির ইতিহাস খুব বেশি প্রাচীন নয়। মধ্যযুগে সামন্তবাদী সমাজ ব্যবস্থার ফলে পরবর্তীতে ব্রিটিশ আমলে চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের সমান্তরালে বাঙালির পদবির বিকাশ ঘটেছে বলে মনে করা হয়। বাঙালির জমি-জমা বিষয় সংক্রান্ত কিছু পদবি যেমন- হালদার, মজুমদার, তালুকদার, পোদ্দার, সরদার, প্রামাণিক, হাজরা, হাজারী, মণ্ডল, মোড়ল, মল্লিক, সরকার, বিশ্বাস ইত্যাদি বংশ পদবি রয়েছে, যা হিন্দু -মুসলমান নির্বিশেষে সব সম্প্রদায়ের একান্ত রূপ। বাঙালি মুসলমানের শিক্ষক পেশার পদবি হলো খন্দকার, আকন্দ, নিয়াজী ইত্যাদি। আর বাঙালি হিন্দুর শিক্ষক পদবি হচ্ছে- দ্বিবেদী, ত্রিবেদী, চর্তুবেদী ইত্যাদি। এবার আপনাদের জানাবো বাঙালির কিছু বিখ্যাত বংশ পদবি উৎপত্তির ইতিহাস। যেমন- শিকদার, সৈয়দ, শেখ, মীর, মিঞা, গাজী, শহিদ, মোল্লা, দাস,…
এটা প্রায়ই ধারণা করা হয় প্রাচীন বিশ্বে নারীরা সামান্য ক্ষমতা বা প্রভাব ভোগ করতো। তবে প্রাচীন মিশরে নারীরা অত্যন্ত প্রভাবশালী চিকিৎসক, রাজনৈতিক উপদেষ্টা, অধ্যাপক এমনকি শাসক হয়ে উঠতে পারতো। কিন্তু ইতিহাসে আজকের সংস্কৃতির নারীদের মতো তাদেরকেও সর্বত্র সংগ্রাম করে তাদের অধিকার অর্জন করতে হতো। সুস্মিতা দেব লিখেছেন, প্রাচীন মিশরীয় ইতিহাসে প্রথম পরিচিত মহিলা শাসক প্রথম রাজবংশের রাজত্বকালে বসবাস করতেন। তার নাম Merneith ছিল; তিনি রাজার সঙ্গী এবং ২৯৭০ খিষ্টপূর্বাব্দে একজন শাসক ছিলেন। সমঅধিকারের হাজার বছর পর চতুর্থ টলেমি শক্তিশালী নারী রীতির ঐতিহ্য বন্ধ করার চেষ্টা করেন। তিনি আইন পরিবর্তন করে অনেক অধিকার বাতিল করেন যা নারীকে পুরুষের সমান মর্যাদা দিয়েছিল।…
পৃথিবীর বাইরে পানির অস্তিত্ব থাকা নিয়ে বিজ্ঞানীদের কৌতূহল এবং অনুসন্ধানের শেষ নেই। কারণ পানির সঙ্গে প্রায় অনিবার্যভাবে জড়িয়ে থাকে প্রাণের অস্তিত্বের বিষয়টি। এ পর্যন্ত পৃথিবীর বাইরে কোথাও কোথাও প্রাচীনকালে তরল পানির ধারা বা বরফের সম্ভাব্য অস্তিত্বের আভাস দিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। বিশ্বব্যাপী বিজ্ঞানীরা এই বিষয়টি নিয়ে কাজ করছেন। সম্প্রতি ফ্রান্স আর জার্মানির বিজ্ঞানীরা প্লুটোর চাঁদে পানির অস্তিত্ব নিয়ে গবেষণা করেছেন। প্যারিস বিশ্ববিদ্যালয় এবং বার্লিন বিশ্ববিদ্যালয়ের এই বিজ্ঞানীরা দীর্ঘ পাঁচ বছর ধরে এ বিষয়ে পরীক্ষা নিরীক্ষা করছেন। এর আগে সৌরজগতের অন্য গ্রহ আর চাঁদসমূহে কীভাবে পানি বিস্তৃত থাকতে পারে সে বিষয়ে গবেষণা প্রবন্ধ প্রকাশ করেছিলেন জাপানের বিজ্ঞানীরা। ওকায়ামা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীদের এই গবেষণা সৌরজগতের…
ইটপাটকেল নিক্ষেপের জবাবে বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে রাবার বুলেট ও কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ করেছে পুলিশ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগ দাবিতে রাজধানী ঢাকার প্রধান প্রধান সড়কে অবরোধ সৃষ্টিকালে এ ঘটনা ঘটে শনিবার। পুলিশ বলেছে, এ সময়ে বিএনপি’র সমর্থকরা বাসে আগুন দিয়েছে এবং পেট্রোল বোমার বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে। বিএনপি’র দাবি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে পদত্যাগ করতে হবে এবং আগামী নির্বাচন হতে হবে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে। দুর্নীতির অভিযোগে দলটির নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে ২০১৮ সালে জেল দেয়ার পর গত কয়েক মাসে সবচেয়ে বড় প্রতিবাদ বিক্ষোভ করেছে। এর মধ্যে শুক্রবারের বিক্ষোভে অংশ নেন লাখো জনতা। বিএনপি’র বিক্ষোভ নিয়ে এসব কথা লিখেছে বিদেশি মিডিয়া। এর মধ্যে…
ক্রমবর্ধমান মুদ্রাস্ফীতি এবং জীবন যাপনের ব্যয় বৃদ্ধির মধ্যে দেশের অর্থনৈতিক সংকটের আরও অবনতি হচ্ছে। এর মধ্যে সম্প্রতি বিএনপি বিশাল বিক্ষোভ র্যালি করে যাচ্ছে কয়েক মাস ধরে। এতে রাজপথে নেমে এসেছেন দলীয় লাখো নেতাকর্মী। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার দল আওয়ামী লীগ যত গুরুত্বর রাজনৈতিক সংকটে পড়েছে বর্তমানের টালমাটাল অবস্থা তার অন্যতম। এ খবর দিয়ে অনলাইন আল জাজিরা ‘হোয়াই ইজ দ্য বাংলাদেশি অপোজিশন প্রটেস্টিং এগেইনস্ট শেখ হাসিনা’স গভর্নমেন্ট?’ শীর্ষক প্রতিবেদনে এসব কথা লিখেছে। এতে বলা হয়, ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে হতে পারে আগামী জাতীয় নির্বাচন। সেই নির্বাচনের আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগ দাবি করছে বিএনপি এবং নির্বাচন দাবি করছে নির্দলীয়…
রহস্যময় এই পৃথিবীর কতটুকুই বা জানি আমরা! আদৌ কি এসব রহস্য ভেদ করা সম্ভব? বিজ্ঞানের অগ্রগতি ও মানুষের কৌতূহলী মনের বদৌলতে অনেক রহস্যেরই সমাধান সম্ভব হয়েছে এবং অনেক রহস্য সমাধানে প্রচেষ্টা চলছে। সম্প্রতি এমনই নতুন এক রহস্যের উৎপত্তি হয়েছে বরফে ঘেরা অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশে। খ্রিষ্টপূর্ব চার হাজার বছর আগে শীতল এই মহাদেশটি ছিল সবুজে ঘেরা। ৫০ কোটি বছর আগের ক্যামব্রিয়ান ফসিল অর্থাৎ পশুপাখির দেহাবশেষের জন্য বিশ্ববিখ্যাত ছিল এই মহাদেশ। তার মানে বোঝা যায়, মানুষের বসতি নিয়ে নিশ্চয়তা না থাকলেও এক সময় পশুপাখির বিচরণক্ষেত্র ছিল এ ভূমি। এমনকি তখনকার তাপমাত্রা ছিল ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যথেষ্ট রহস্য ও কৌতূহলপূর্ণ এ পিরামিডগুলোর নির্দিষ্ট…
বৃক্ষের ইন্দ্রিয়ক্ষমতা নিয়ে এ পর্যন্ত বহু বৈজ্ঞানিক গবেষণাই পরিচালিত হয়েছে, তবে শব্দের প্রতি উদ্ভিদের সাড়া কেমন তা নিয়ে এখনো কোনো নির্ভরযোগ্য উপসংহারে পৌঁছানো সম্ভব হয়নি। উদ্ভিদের বাড়ন্তকালে সুর-সংগীত তাকে কীভাবে প্রভাবিত করে, তা নিয়ে অনেক কথাই আমরা শুনি, এরপরও কোনো সিদ্ধান্তে উপনীত হতে না পারা একটু অদ্ভুতই বটে। গাছ ঘ্রাণ বা গন্ধ শুঁকতে পারে, এই ব্যাপারটি আমাদের যতটুকু আশ্চর্যান্বিত করে, গাছ শুনতে পায়, তা ভেবে আমরা ততটা অভিভূত হই না। বরং এটিকে স্বাভাবিক বলেই ধরে নিই। ধ্রুপদি কিংবা আধুনিক গান শুনে ঘরের এক পাশে রাখা চারা গাছটির বড় হয়ে ওঠার গল্প আমরা অনেকেই শুনি। তবে এ ধরনের অধিকাংশ গল্পই মূলত…
বিভ্রান্তিকর বিবৃতি যাচাইয়ে টুইটার সম্প্রতি ফ্যাক্ট-চেকিং অপশন সংযোজন করেছে। এটি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে ট্রাম্পের বিরোধ বেঁধেছে এবং অপপ্রচারের বিষয়টিও সামনে এনেছে। টুইটার ও ট্রাম্পের মধ্যকার এ বিরোধ প্রযুক্তিগত অগ্রসরতার নেতিবাচক ফল মনে হলেও এটি আদৌ কোনো নতুন বিষয় নয়। প্রাচীন গ্রিসেও সত্য, জ্ঞান ও গণতন্ত্র সম্পর্কে নিজস্ব কঠিন কঠিন বিতর্কের চল ছিল। আজকে প্রাচীন দার্শনিকরা বেঁচে থাকলে বলতেন, এটি কেবলই টুইট নিয়ে ঝগড়া নয়, বরং সত্যের মূল্য দেয়া সমাজে বাস করতে মৌলিক পছন্দ তৈরিবিষয়ক আমাদের প্রশ্নের মুখোমুখি করা একটি মুহূর্তও বটে। এ প্রশ্নের এথেনীয় অ্যাপ্রোচ প্রশ্নহীন ও অমূল্যায়িত অপপ্রচার ও মিথ্যা তথ্য কীভাবে খোদ গণতন্ত্রকেই নাজুক করতে পারে,…