সেই ৩০ এপ্রিল, ১৯৪৫। দুপুর সাড়ে তিনটা। মাথায় বন্দুক ঠেকিয়ে অপেক্ষা করছিলেন অ্যাডলফ হিটলার। ৬০ লক্ষ নিরীহ ইহুদির রক্তে রাঙা নাৎসি বাহিনীর সর্বাধিনায়কের আঙুলে ধরা রয়েছে ট্রিগার। এরপরই ট্রিগার টিপার শব্দ হবে আর মাটিতে লুটিয়ে পড়বে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রধানতম খলনায়কের লাশ। পাশেই লুটিয়ে রয়েছেন ইভা ব্রাউন। হিটলারের দীর্ঘদিনের প্রেমিকা। বন্দুক নয়, তিনি বেছে নিয়েছেন পটাশিয়াম সায়ানাইড। কেননা রক্তমাখা মৃতদেহ না হয়ে, ‘সুন্দর’ এক লাশ হওয়াই তার লক্ষ্য ছিল! মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা আগে যার সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল হিটলারের। কিন্তু কেন এভাবে নিজেকে শেষ করে দিতে হয়েছিল এক নবদম্পতিকে? কেমন ছিল জার্মান একনায়কের জীবনের অন্তিম কয়েক ঘণ্টা?
সর্বশেষ প্রকাশিত
- ইসরায়েলের ‘অপরাজেয় দুর্গ’ ভাঙল ইরান: কিরিয়াতে ইতিহাসের ভয়াবহতম হামলা
- ৫ই আগস্ট বাথরুমে পাঁচ ঘণ্টা লুকিয়ে ছিলাম: দ্য ওয়ালকে ওবায়দুল কাদেরের সাক্ষাৎকার
- আসামে দেখামাত্র গুলির নির্দেশ: মন্দিরে গরু ও ধুবড়িকে বাংলাদেশে অন্তর্ভুক্ত করার দাবি
- ইসরায়েল-ইরান হামলা: সবচেয়ে ভয়াবহ পরিণতিগুলো কী হতে পারে?
- ইউনূস-তারেক বৈঠক নাকি ড্যামেজ কন্ট্রোল: স্টেট ওয়াচের বিশ্লেষণ
- গতকাল দুর্ঘটনায় নিহত ২৬৯ জন, আজ বিমানে বোমা হামলার হুমকি
- ইরানে ইসরায়েলের হামলা ক্লাসিক প্রি-ওয়ার সিনারিও: বিশ্ব প্রস্তুত?
- শেখ হাসিনার কোটিপতি বাবুর্চি
আপনার মতামত জানানঃ