সেই ৩০ এপ্রিল, ১৯৪৫। দুপুর সাড়ে তিনটা। মাথায় বন্দুক ঠেকিয়ে অপেক্ষা করছিলেন অ্যাডলফ হিটলার। ৬০ লক্ষ নিরীহ ইহুদির রক্তে রাঙা নাৎসি বাহিনীর সর্বাধিনায়কের আঙুলে ধরা রয়েছে ট্রিগার। এরপরই ট্রিগার টিপার শব্দ হবে আর মাটিতে লুটিয়ে পড়বে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রধানতম খলনায়কের লাশ। পাশেই লুটিয়ে রয়েছেন ইভা ব্রাউন। হিটলারের দীর্ঘদিনের প্রেমিকা। বন্দুক নয়, তিনি বেছে নিয়েছেন পটাশিয়াম সায়ানাইড। কেননা রক্তমাখা মৃতদেহ না হয়ে, ‘সুন্দর’ এক লাশ হওয়াই তার লক্ষ্য ছিল! মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা আগে যার সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল হিটলারের। কিন্তু কেন এভাবে নিজেকে শেষ করে দিতে হয়েছিল এক নবদম্পতিকে? কেমন ছিল জার্মান একনায়কের জীবনের অন্তিম কয়েক ঘণ্টা?
সর্বশেষ প্রকাশিত
- মঙ্গলে হিমায়িত ‘শিমের বীজ’ নিশ্চিত করছে পানি ও প্রাণের অস্তিত্ব
- দহগ্রামে কী করছে ভারতের বিএসএফ, কেন আতঙ্কে বাংলাদেশিরা?
- কেমন হবে ভবিষ্যতের মানুষ?
- বাংলায় জমিদারি ব্যবস্থার উৎপত্তির ইতিহাস
- ঘুরে দাঁড়ানোর পথ খুঁজছে আওয়ামী লীগ, পারবে কি?
- একসময় শনির মতো বলয় ছিল পৃথিবীরও!
- ১৭ বছর পর কারামুক্ত সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর
- অবশেষে যুদ্ধ থামল গাজায়
আপনার মতামত জানানঃ