সেই ৩০ এপ্রিল, ১৯৪৫। দুপুর সাড়ে তিনটা। মাথায় বন্দুক ঠেকিয়ে অপেক্ষা করছিলেন অ্যাডলফ হিটলার। ৬০ লক্ষ নিরীহ ইহুদির রক্তে রাঙা নাৎসি বাহিনীর সর্বাধিনায়কের আঙুলে ধরা রয়েছে ট্রিগার। এরপরই ট্রিগার টিপার শব্দ হবে আর মাটিতে লুটিয়ে পড়বে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রধানতম খলনায়কের লাশ। পাশেই লুটিয়ে রয়েছেন ইভা ব্রাউন। হিটলারের দীর্ঘদিনের প্রেমিকা। বন্দুক নয়, তিনি বেছে নিয়েছেন পটাশিয়াম সায়ানাইড। কেননা রক্তমাখা মৃতদেহ না হয়ে, ‘সুন্দর’ এক লাশ হওয়াই তার লক্ষ্য ছিল! মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা আগে যার সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল হিটলারের। কিন্তু কেন এভাবে নিজেকে শেষ করে দিতে হয়েছিল এক নবদম্পতিকে? কেমন ছিল জার্মান একনায়কের জীবনের অন্তিম কয়েক ঘণ্টা?
সর্বশেষ প্রকাশিত
- ইস্তাম্বুলে যেভাবে স্থলপথে জাহাজ এনেছিলেন অটোমান সুলতান
- গাজায় মাত্র ১০ দিনে ৩২২ শিশুর মৃত্যু
- যে কারণে তৈরি পোশাকের রপ্তানি হাব হয়ে উঠতে পারে বাংলাদেশ
- মার্চ মাসে ধর্ষণসহ ৪২৮টি নারী নির্যাতনের ঘটনা
- ঈদের পর নতুনভাবে উত্তপ্ত হতে পারে বাংলাদেশের রাজনীতি
- ১০ কোটি বছর আগে যেভাবে বিবর্তিত হয়েছিল প্রজাপতি
- বাংলাদেশ ও দ. এশিয়ায় চীনের কাছে হেরে যাচ্ছে ভারত: দ্য ইকোনমিস্ট
- ২৫ বিলিয়ন ডলার ফেরানোর মিশনে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর: আল জাজিরা
আপনার মতামত জানানঃ