লালমনিরহাটের বুড়িমারীতে আবু ইউনুস শহীদুন্নবী জুয়েলকে পিটিয়ে হত্যার পর পুড়িয়ে ফেলার ঘটনায় করা মামলার প্রধান আসামি আবুল হোসেনকে (৪৫) গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ।
শনিবার ভোরে ভাটারা থানার কুড়িল বিশ্বরোড এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের মিডিয়া সেন্টারের উপ-পুলিশ কমিশনার ওয়ালিদ জানান, আবুল হোসেন পুলিশের নজরদারিতে ছিল। গোপন খবরের ভিত্তিতে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের মিরপুর বিভাগের একটি টিম কুড়িল বিশ্বরোড এলাকায় অবস্থান নেয়। এ সময় ভোরে বাস থেকে কুড়িল বিশ্বরোড এলাকায় নামলে ডিবি পুলিশের টিম তাকে গ্রেপ্তার করে।
তিনি জানান, আসামি আবুল হোসেনকে লালমনিরহাটে নিয়ে জেলা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, গত ২৯ অক্টোবর লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার বুড়িমারী ইউনিয়ন পরিষদের ভেতরে জুয়েলকে হত্যার পরে লাশ টেনে নিয়ে লালমনিরহাট-বুড়িমারী জাতীয় মহাসড়কে পেট্রোল, কাঠখড়ি ও টায়ার দিয়ে পুড়িয়ে ফেলা হয়। এ ঘটনায় রুজু হওয়া তিনটি মামলায় এজাহারনামীয় ১১৪ জন আসামি ও অজ্ঞাত শত শত আসামির মধ্যে এখন পর্যন্ত চার দফায় ২১ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এদের মধ্যে মসজিদের খাদেম জুবেদ আলীও রয়েছেন।
হত্যার পর লাশ পোড়ানোর মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
লালমনিরহাট, ০৭ নভেম্বর (ইউএনবি)- লালমনিরহাটের বুড়িমারীতে আবু ইউনুস শহীদুন্নবী জুয়েলকে পিটিয়ে হত্যার পর পুড়িয়ে ফেলার ঘটনায় করা মামলার প্রধান আসামি আবুল হোসেনকে (৪৫) গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ।
শনিবার ভোরে ভাটারা থানার কুড়িল বিশ্বরোড এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের মিডিয়া সেন্টারের উপ-পুলিশ কমিশনার ওয়ালিদ জানান, আবুল হোসেন পুলিশের নজরদারিতে ছিল। গোপন খবরের ভিত্তিতে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের মিরপুর বিভাগের একটি টিম কুড়িল বিশ্বরোড এলাকায় অবস্থান নেয়। এ সময় ভোরে বাস থেকে কুড়িল বিশ্বরোড এলাকায় নামলে ডিবি পুলিশের টিম তাকে গ্রেপ্তার করে।
তিনি জানান, আসামি আবুল হোসেনকে লালমনিরহাটে নিয়ে জেলা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, গত ২৯ অক্টোবর লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার বুড়িমারী ইউনিয়ন পরিষদের ভেতরে জুয়েলকে হত্যার পরে লাশ টেনে নিয়ে লালমনিরহাট-বুড়িমারী জাতীয় মহাসড়কে পেট্রোল, কাঠখড়ি ও টায়ার দিয়ে পুড়িয়ে ফেলা হয়। এ ঘটনায় রুজু হওয়া তিনটি মামলায় এজাহারনামীয় ১১৪ জন আসামি ও অজ্ঞাত শত শত আসামির মধ্যে এখন পর্যন্ত চার দফায় ২১ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এদের মধ্যে মসজিদের খাদেম জুবেদ আলীও রয়েছেন।
আপনার মতামত জানানঃ